নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টায় আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দুই নির্বাচন কমিশনারকে পাশে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগের ঘোষণা দেন সিইসি।
তিনি বলেন, ‘আমরা পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সচিবের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে আমাদের পদত্যাগপত্র পৌঁছে দেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান ও মো. আলমগীর উপস্থিত ছিলেন। অপর দুই নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা ও আনিছুর রহমান অনুপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সিইসি হাবিবুল আউয়াল। বক্তব্য শেষ করেই সংবাদ সম্মেলনের স্থান ত্যাগ করেন কমিশনাররা। সিইসি বা কোনো কমিশনার সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেননি।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার অফিস আদেশ জারি করা হয়। ধারণা করা হচ্ছিল, পদত্যাগের আগে এটিই হয়তো কর্মকর্তাদের সঙ্গে হাবিবুল আউয়াল কমিশনের শেষ সভা।
সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে এই কমিশন গত আড়াই বছরে দেড় সহস্রাধিক পদে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচন, উপনির্বাচন করেছে। এই কমিশনের পরিচালনায় গত ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
আজকের সংবাদ সম্মেলনের কথা গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের নিজেই জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)। কমিশনের পদত্যাগপত্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে গতকালই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
বুধবার নির্বাচন ভবন থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকরা পদত্যাগের বিষয়ে জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘এ বিষয়ে এখন কিছুই বলব না। আগামীকাল (আজ) ১২টায় আপনাদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে, যা বলার সেখানে বলব।’
রাষ্ট্রপতি কিছু বলেছেন কি না, এ প্রশ্নে সিইসি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি দেখা করতে বলেছেন।’
ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে পদত্যাগের পক্ষে ছিলেন সিইসি। কিন্তু অন্য নির্বাচন কমিশনাররা এত দিন সায় দেননি।
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টায় আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দুই নির্বাচন কমিশনারকে পাশে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগের ঘোষণা দেন সিইসি।
তিনি বলেন, ‘আমরা পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সচিবের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে আমাদের পদত্যাগপত্র পৌঁছে দেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান ও মো. আলমগীর উপস্থিত ছিলেন। অপর দুই নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা ও আনিছুর রহমান অনুপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সিইসি হাবিবুল আউয়াল। বক্তব্য শেষ করেই সংবাদ সম্মেলনের স্থান ত্যাগ করেন কমিশনাররা। সিইসি বা কোনো কমিশনার সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেননি।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার অফিস আদেশ জারি করা হয়। ধারণা করা হচ্ছিল, পদত্যাগের আগে এটিই হয়তো কর্মকর্তাদের সঙ্গে হাবিবুল আউয়াল কমিশনের শেষ সভা।
সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে এই কমিশন গত আড়াই বছরে দেড় সহস্রাধিক পদে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচন, উপনির্বাচন করেছে। এই কমিশনের পরিচালনায় গত ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
আজকের সংবাদ সম্মেলনের কথা গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের নিজেই জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)। কমিশনের পদত্যাগপত্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে গতকালই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
বুধবার নির্বাচন ভবন থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকরা পদত্যাগের বিষয়ে জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘এ বিষয়ে এখন কিছুই বলব না। আগামীকাল (আজ) ১২টায় আপনাদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে, যা বলার সেখানে বলব।’
রাষ্ট্রপতি কিছু বলেছেন কি না, এ প্রশ্নে সিইসি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি দেখা করতে বলেছেন।’
ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে পদত্যাগের পক্ষে ছিলেন সিইসি। কিন্তু অন্য নির্বাচন কমিশনাররা এত দিন সায় দেননি।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে