নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনা ও তাদের এদেশীয় সহযোগীদের দ্বারা নিপীড়িত নারীর সন্তানদের ‘যুদ্ধশিশু’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে সরকার। বিষয়টি একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে মন্ত্রিপরিষদে একটি প্রস্তাব পাঠাবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
যুদ্ধশিশুদের বিষয়টি আইনি কাঠামোতে আনতে মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত দরকার জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদে যাবে। মন্ত্রিপরিষদের মতামতের আলোকে একটি আইন প্রণয়ন অথবা প্রজ্ঞাপন জারিসহ পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, রাষ্ট্রীয় ও নাগরিক বিভিন্ন সুবিধা ও সেবা পাওয়ার জন্য অধিকাংশ কাগজপত্রে আবেদনকারীর পিতৃপরিচয় উল্লেখ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। যুদ্ধশিশুদের আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ও নাগরিক সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে এ ধরনের বাধ্যবাধকতা থেকে তাঁদের ছাড় দেওয়া হতে পারে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘বীরাঙ্গনাদের সন্তানের বাবার নাম নেই। এ জন্য তাঁদের সন্তানেরা বিভিন্ন নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হন। বিষয়টি একটি আইনি বিধানের অন্তর্ভুক্ত করা গেলে তাঁরা যুদ্ধশিশু হিসেবে স্বীকৃতি পাবেন। এর ফলে নাগরিক অধিকারের আওতায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেতে তাঁদের আর পিতার নাম উল্লেখ করা দরকার হবে না।’
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল গতকাল সোমবার এক বৈঠকে বীরাঙ্গনাদের সন্তানকে ‘যুদ্ধশিশু’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া তাগিদ দেয়।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনা ও তাদের এদেশীয় সহযোগীদের দ্বারা নিপীড়িত নারীর সন্তানদের ‘যুদ্ধশিশু’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে সরকার। বিষয়টি একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে মন্ত্রিপরিষদে একটি প্রস্তাব পাঠাবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
যুদ্ধশিশুদের বিষয়টি আইনি কাঠামোতে আনতে মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত দরকার জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদে যাবে। মন্ত্রিপরিষদের মতামতের আলোকে একটি আইন প্রণয়ন অথবা প্রজ্ঞাপন জারিসহ পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, রাষ্ট্রীয় ও নাগরিক বিভিন্ন সুবিধা ও সেবা পাওয়ার জন্য অধিকাংশ কাগজপত্রে আবেদনকারীর পিতৃপরিচয় উল্লেখ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। যুদ্ধশিশুদের আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ও নাগরিক সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে এ ধরনের বাধ্যবাধকতা থেকে তাঁদের ছাড় দেওয়া হতে পারে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘বীরাঙ্গনাদের সন্তানের বাবার নাম নেই। এ জন্য তাঁদের সন্তানেরা বিভিন্ন নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হন। বিষয়টি একটি আইনি বিধানের অন্তর্ভুক্ত করা গেলে তাঁরা যুদ্ধশিশু হিসেবে স্বীকৃতি পাবেন। এর ফলে নাগরিক অধিকারের আওতায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেতে তাঁদের আর পিতার নাম উল্লেখ করা দরকার হবে না।’
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল গতকাল সোমবার এক বৈঠকে বীরাঙ্গনাদের সন্তানকে ‘যুদ্ধশিশু’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া তাগিদ দেয়।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৭ ঘণ্টা আগে