নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লক্ষ্যমাত্রার ৯৫ শতাংশ মানুষ করোনা প্রতিরোধী টিকার আওতায়। এর মধ্যে তৃতীয় বা বুস্টার ডোজ নিয়েছে ৫২ শতাংশ ৷ এমতাবস্থায় আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ৯০ লাখ মানুষকে বুস্টার ডোজ দেওয়ার বিশেষ ক্যাম্পেইন হাতে নিয়েছে সরকার।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর হোটেল লা মেরিডিয়ানে আয়োজিত বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ক্যাম্পেইনের ঘোষণা দেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সামনে বিজয় দিবস আসছে, ‘এ উপলক্ষে টিকার ক্যাম্পেইনের উদ্যোগ নিয়েছি। এটি ১ থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। বিশেষ এই ক্যাম্পেইনে ৯০ লাখ লোককে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আমরা শুধু ৯টি ক্যাম্পেইনে ১৩ কোটি ৪৯ লক্ষ ডোজ টিকা দিয়েছি।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘এর আগে আমরা এক দিনে ১ কোটির বেশি মানুষকে টিকা দিয়েছি। যতগুলো ক্যাম্পেইন হয়েছে, সবগুলোই সফল হয়েছে। আশা করি এটিও সফল হবে। আমরা এ পর্যন্ত ১৩ কোটি ৯ লাখ মানুষকে প্রথম ডোজ দিয়েছি, যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৮ শতাংশ। এ ছাড়া ১২ কোটি ৪২ লাখ ডোজ দেওয়া হয়েছে দ্বিতীয় ডোজ, যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৫ শতাংশ। বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ৫ কোটি ৮৬ লাখ, যা লক্ষ্যমাত্রার ৫২ শতাংশ।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গত বছরের ২৭ জানুয়ারি থেকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম শুরু হয়। আমাদের ১২ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী মোট জনসংখ্যা ১৩ কোটি ৩৯ লাখ। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজে আমরা অনেক দূর এগিয়ে গেলেও বুস্টার ডোজের জন্য অপেক্ষমাণ জনগোষ্ঠী এখনো ৪ কোটি ৫৮ লাখ। বিশেষ এই ক্যাম্পেইনে ২৮ হাজার ৫৬৯টি কেন্দ্র থাকবে বলেও জানান মন্ত্রী।
লক্ষ্যমাত্রার ৯৫ শতাংশ মানুষ করোনা প্রতিরোধী টিকার আওতায়। এর মধ্যে তৃতীয় বা বুস্টার ডোজ নিয়েছে ৫২ শতাংশ ৷ এমতাবস্থায় আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ৯০ লাখ মানুষকে বুস্টার ডোজ দেওয়ার বিশেষ ক্যাম্পেইন হাতে নিয়েছে সরকার।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর হোটেল লা মেরিডিয়ানে আয়োজিত বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ক্যাম্পেইনের ঘোষণা দেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সামনে বিজয় দিবস আসছে, ‘এ উপলক্ষে টিকার ক্যাম্পেইনের উদ্যোগ নিয়েছি। এটি ১ থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। বিশেষ এই ক্যাম্পেইনে ৯০ লাখ লোককে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আমরা শুধু ৯টি ক্যাম্পেইনে ১৩ কোটি ৪৯ লক্ষ ডোজ টিকা দিয়েছি।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘এর আগে আমরা এক দিনে ১ কোটির বেশি মানুষকে টিকা দিয়েছি। যতগুলো ক্যাম্পেইন হয়েছে, সবগুলোই সফল হয়েছে। আশা করি এটিও সফল হবে। আমরা এ পর্যন্ত ১৩ কোটি ৯ লাখ মানুষকে প্রথম ডোজ দিয়েছি, যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৮ শতাংশ। এ ছাড়া ১২ কোটি ৪২ লাখ ডোজ দেওয়া হয়েছে দ্বিতীয় ডোজ, যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৫ শতাংশ। বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ৫ কোটি ৮৬ লাখ, যা লক্ষ্যমাত্রার ৫২ শতাংশ।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গত বছরের ২৭ জানুয়ারি থেকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম শুরু হয়। আমাদের ১২ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী মোট জনসংখ্যা ১৩ কোটি ৩৯ লাখ। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজে আমরা অনেক দূর এগিয়ে গেলেও বুস্টার ডোজের জন্য অপেক্ষমাণ জনগোষ্ঠী এখনো ৪ কোটি ৫৮ লাখ। বিশেষ এই ক্যাম্পেইনে ২৮ হাজার ৫৬৯টি কেন্দ্র থাকবে বলেও জানান মন্ত্রী।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৩ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৪ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৪ ঘণ্টা আগে