নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি, সম্পাদকসহ ১১ সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। এ নিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সম্পাদক পরিষদের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
আজ এক অনুষ্ঠানে এ প্রসঙ্গে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, `এটি কেন হলো আমার কাছেও একটা বড় প্রশ্ন। সরকার অবশ্যই যে কারও হিসাব তলব করতে পারে, কিন্তু কেন সাংবাদিক নেতাদের হিসাব তলব করা হলো, তা জানার চেষ্টা করছি।'
আজ দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মিডিয়া কমপ্লেক্সে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী কথা বলেন।
সভায় সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাংবাদিক নেতাদের টার্গেট করে তাদের সম্পত্তির হিসাব চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সাংবাদিকদের মাথার ওপর খড়্গ হয়ে ঝুলছে। করোনার সময় দেওয়া সহযোগিতার ১০ কোটি টাকার অর্ধেক টাকা কল্যাণ তহবিলে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকদের হেয় করা হচ্ছে।
এ সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, `সরকারের কোনো সিদ্ধান্ত হলে আমার জবাবদিহি করতে হয়। আমার যেমন সরকারের প্রতিনিধিত্ব করতে হয়, তেমনি সরকারেরও প্রতিনিধিত্ব করতে হয়। ডিজিটাল আইন ভারতে আছে, পাকিস্তানেও আছে। এর চেয়ে কঠিন ধারা সিঙ্গাপুরের আইনে আছে। ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য এমন আইন ফ্রান্স, জার্মানিসহ অনেক দেশে আছে। ডিজিটাল মাধ্যমে কারও চরিত্র হননের চেষ্টা হলে কোন আইনে বিচার চাইবেন? কিন্তু এই আইন কোনোভাবে যেন সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক না হয়, সেদিকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া আছে।'
সাংবাদিক নেতারা এ সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে আলাদা একটি ধারা সংযোজন, আপৎকালীন চাকরির ব্যবস্থা, ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন, বেকার ও প্রবীণ ভাতা চালু করাসহ নানা দাবি তুলে ধরেন।
উল্লেখ্য, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি, সম্পাদকসহ চার সংগঠনের ১১ সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরকারের একটি সংস্থার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়ে ১৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানায় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
তালিকায় থাকা ১১ জন সাংবাদিক নেতা হলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক (বিএনপি সমর্থিত) ইলিয়াস খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি (বিএনপি সমর্থিত) আব্দুল কাদের গণি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সাধারণ সম্পাদক (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) সাজ্জাদ আলম খান তপু, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) (বিএনপি সমর্থিত) সভাপতি এম আব্দুল্লাহ ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) সভাপতি মোল্লা জালাল ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আব্দুল মজিদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি মোরসালীন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খান।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি, সম্পাদকসহ ১১ সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। এ নিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সম্পাদক পরিষদের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
আজ এক অনুষ্ঠানে এ প্রসঙ্গে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, `এটি কেন হলো আমার কাছেও একটা বড় প্রশ্ন। সরকার অবশ্যই যে কারও হিসাব তলব করতে পারে, কিন্তু কেন সাংবাদিক নেতাদের হিসাব তলব করা হলো, তা জানার চেষ্টা করছি।'
আজ দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মিডিয়া কমপ্লেক্সে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী কথা বলেন।
সভায় সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাংবাদিক নেতাদের টার্গেট করে তাদের সম্পত্তির হিসাব চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সাংবাদিকদের মাথার ওপর খড়্গ হয়ে ঝুলছে। করোনার সময় দেওয়া সহযোগিতার ১০ কোটি টাকার অর্ধেক টাকা কল্যাণ তহবিলে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকদের হেয় করা হচ্ছে।
এ সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, `সরকারের কোনো সিদ্ধান্ত হলে আমার জবাবদিহি করতে হয়। আমার যেমন সরকারের প্রতিনিধিত্ব করতে হয়, তেমনি সরকারেরও প্রতিনিধিত্ব করতে হয়। ডিজিটাল আইন ভারতে আছে, পাকিস্তানেও আছে। এর চেয়ে কঠিন ধারা সিঙ্গাপুরের আইনে আছে। ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য এমন আইন ফ্রান্স, জার্মানিসহ অনেক দেশে আছে। ডিজিটাল মাধ্যমে কারও চরিত্র হননের চেষ্টা হলে কোন আইনে বিচার চাইবেন? কিন্তু এই আইন কোনোভাবে যেন সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক না হয়, সেদিকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া আছে।'
সাংবাদিক নেতারা এ সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে আলাদা একটি ধারা সংযোজন, আপৎকালীন চাকরির ব্যবস্থা, ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন, বেকার ও প্রবীণ ভাতা চালু করাসহ নানা দাবি তুলে ধরেন।
উল্লেখ্য, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি, সম্পাদকসহ চার সংগঠনের ১১ সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরকারের একটি সংস্থার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়ে ১৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানায় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
তালিকায় থাকা ১১ জন সাংবাদিক নেতা হলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক (বিএনপি সমর্থিত) ইলিয়াস খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি (বিএনপি সমর্থিত) আব্দুল কাদের গণি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সাধারণ সম্পাদক (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) সাজ্জাদ আলম খান তপু, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) (বিএনপি সমর্থিত) সভাপতি এম আব্দুল্লাহ ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) সভাপতি মোল্লা জালাল ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আব্দুল মজিদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি মোরসালীন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খান।
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নির্মাণাধীন ২৭০টি ফ্ল্যাটের সাময়িক বরাদ্দ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে সেতু বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের...
১ ঘণ্টা আগেসরকারি দপ্তরগুলো যে যার মতো অফিস ভবন নির্মাণ করায় একদিকে আবাদি-অনাবাদি জমি কমছে, অন্যদিকে বাড়ছে ভূমি অধিগ্রহণের ব্যয়। এসব এড়াতে সারা দেশে সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিসের জন্য একই স্থানে সমন্বিত অফিস ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ অভিযানে গত সাত দিনে ৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১৪ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে