সেলিম জাহান

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের। কিন্তু আমাদের ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে জীবন, ঝরেছে রক্ত, হারাতে হয়েছে সম্ভ্রম, ধ্বংস হয়েছে ভূখণ্ড। তাই বিজয় দিবসের পেছনের ইতিহাস দুঃখের, বেদনার, হারানোর এবং শোকেরও। কিন্তু শোক থেকেই তো মানুষ শক্তি পায়। তাই বিজয় দিবস পেছনে ফেরার নয়, বিজয় দিবস অগ্রসর হওয়ার; বিজয় দিবস শুধু পেছনে তাকানোর নয়, বিজয় দিবস সামনে তাকানোরও; বিজয় দিবস শুধু মুক্তির নয়, বিজয় দিবস আশারও। কারণ, মুক্তি তো আশা জাগায়, জোগায় সামনে তাকানোর অনুপ্রেরণা।
আজ বাংলাদেশ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে একটি বৈষম্যহীন দেশের, একটি সমতার সমাজের।
১৯৭১-এর বিজয়ের পরে নতুন স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ উচ্চারণ করেছিল সাম্যের, সামাজিক ন্যায্যতার এবং মানবিক মর্যাদার। তিপ্পান্ন বছর পরও বলতে হচ্ছে এসব মূল্যবোধের কথা। আগামী দিনের বৈষম্যহীন বাংলাদেশের ভিত্তিভূমি আসলে এগুলোই। সাম্য ও সমতার মূল কথা হচ্ছে, কোনো অসমতা ও বৈষম্য থাকবে না গোষ্ঠীতে-গোষ্ঠীতে, অঞ্চলে-অঞ্চলে, নারী-পুরুষে, যুবা-বৃদ্ধতে, নানান আর্থসামাজিক শ্রেণিতে। বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না শুধু ফলাফলে নয়, বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না সুযোগেও। তাই আয় কিংবা সম্পদের অসমতাই বড় কথা নয়, শেষ কথা তো নয়ই; সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে সুযোগের বৈষম্য। শিক্ষার সুযোগে, স্বাস্থ্যসেবা বা পুষ্টি প্রাপ্তিতে বৈষম্য রয়েছে নানান মাত্রিকতায়। বিজয়ের সবটুকু আনন্দ পাওয়ার জন্য শেষ করে দিতে হবে এসব অসমতা ও বৈষম্য। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে যে মানুষের বস্তুগত প্রাপ্তিই শেষ কথা নয়, মানুষ চায় তার কণ্ঠের অধিকার, তার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, অংশগ্রহণের বলয় এবং যূথবদ্ধতার সুযোগ। সেসব ক্ষেত্রেও অসমতা ও বৈষম্য দূর করতে হবে বিজয়ের আনন্দকে সব মানুষের কাছে অর্থবহ করার জন্য। যাপিত জীবনের এসব গুণগত দিকের সমতা বড় প্রয়োজন মুক্তির আস্বাদের জন্য।
সাম্য ও সমতার দৃষ্টিকোণ থেকে যদি দেখি, তাহলে সামাজিক ন্যায্যতার মূল কেন্দ্র হলো সম-অধিকার ও ন্যায়বিচার। সম-অধিকারের আঙ্গিকে প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো সমতা—অনপেক্ষ সমতা। সেই অধিকারের পরিপ্রেক্ষিতে সব মানুষই সমান, সেখানে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের ভিত্তিতে কোনো বিভাজন করা যাবে না। তেমনিভাবে আইনের চোখে দেশের সব নাগরিক সমান—ন্যায্য বিচার পাওয়ার অধিকার সব মানুষের আছে। সুতরাং সামাজিক ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণে কোনো ধর্ম অন্য ধর্মকে দলন করতে পারে না, পীড়ন করতে পারে না; কোনো গোষ্ঠীই অন্য কোনো গোষ্ঠীকে অত্যাচার করতে পারে না, শোষণ করতে পারে না; বিচারব্যবস্থা পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারে না—না বিত্ত প্রভাবিত হয়ে, না রাষ্ট্রযন্ত্র দ্বারা আদিষ্ট হয়ে।
মানবিক মর্যাদা হচ্ছে সমতাসম্পন্ন ও বৈষম্যহীন সমাজের আবশ্যকীয় শর্ত। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নারী-পুরুষ, বয়স, আর্থসামাজিক অবস্থাননির্বিশেষে সব মানুষের মর্যাদা বড় মূল্যবান, বড় পবিত্র। মানুষের সেই মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখা, তাকে সম্মান করা, তাকে রক্ষা করা ছাড়া বৈষম্যহীন সমাজ গড়া যাবে না। মানুষকে অসম্মান করা একটি সামন্ততান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য। একটি স্বৈরতান্ত্রিক কাঠামোর লক্ষণ। গণতান্ত্রিক সমাজে এটা পরিত্যাজ্য।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এক ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে চলছে। আমাদের বিজয়কে সংহত করার, আমাদের মুক্তিকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা করার, আমাদের প্রত্যাশাকে সঠিক পথে চালনা করার একটি অপূর্ব সুযোগ আমরা পেয়েছি। এর জন্য প্রয়োজন হবে যূথবদ্ধতার, যেমনটি আমরা হয়েছিলাম আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়। এর জন্য দরকার হবে ঐক্যের, স্বাধীনতাকে সংহত করার জন্য; এর জন্য প্রয়োজন হবে স্থিতিশীলতার ও সহনশীলতার। বিভাজন এখানে কোনো সুফল বয়ে আনবে না, খণ্ডিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অর্জিত হবে না এবং সহিংসতা, অসহনশীলতা ও পরমত-অসহিষ্ণুতা আমাদের ভুল পথে চালিত করবে মাত্র।
বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন আছে, প্রচেষ্টা আছে, কর্মকুশলতা আছে। সেই সঙ্গে আছে সাহস, সৃজনশীলতা ও সংনম্যতা। সুতরাং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমরা যা করেছি, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামে আমরা যা পেরেছি, সেই শক্তি নিয়ে একটি বৈষম্যহীন সমাজ নির্মাণে আমরা ব্রতী হতে পারি। ২০২৪ সালের বিজয় দিবস সে পথে চলার জন্য আমাদের প্রেরণা জোগাক।

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের। কিন্তু আমাদের ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে জীবন, ঝরেছে রক্ত, হারাতে হয়েছে সম্ভ্রম, ধ্বংস হয়েছে ভূখণ্ড। তাই বিজয় দিবসের পেছনের ইতিহাস দুঃখের, বেদনার, হারানোর এবং শোকেরও। কিন্তু শোক থেকেই তো মানুষ শক্তি পায়। তাই বিজয় দিবস পেছনে ফেরার নয়, বিজয় দিবস অগ্রসর হওয়ার; বিজয় দিবস শুধু পেছনে তাকানোর নয়, বিজয় দিবস সামনে তাকানোরও; বিজয় দিবস শুধু মুক্তির নয়, বিজয় দিবস আশারও। কারণ, মুক্তি তো আশা জাগায়, জোগায় সামনে তাকানোর অনুপ্রেরণা।
আজ বাংলাদেশ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে একটি বৈষম্যহীন দেশের, একটি সমতার সমাজের।
১৯৭১-এর বিজয়ের পরে নতুন স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ উচ্চারণ করেছিল সাম্যের, সামাজিক ন্যায্যতার এবং মানবিক মর্যাদার। তিপ্পান্ন বছর পরও বলতে হচ্ছে এসব মূল্যবোধের কথা। আগামী দিনের বৈষম্যহীন বাংলাদেশের ভিত্তিভূমি আসলে এগুলোই। সাম্য ও সমতার মূল কথা হচ্ছে, কোনো অসমতা ও বৈষম্য থাকবে না গোষ্ঠীতে-গোষ্ঠীতে, অঞ্চলে-অঞ্চলে, নারী-পুরুষে, যুবা-বৃদ্ধতে, নানান আর্থসামাজিক শ্রেণিতে। বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না শুধু ফলাফলে নয়, বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না সুযোগেও। তাই আয় কিংবা সম্পদের অসমতাই বড় কথা নয়, শেষ কথা তো নয়ই; সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে সুযোগের বৈষম্য। শিক্ষার সুযোগে, স্বাস্থ্যসেবা বা পুষ্টি প্রাপ্তিতে বৈষম্য রয়েছে নানান মাত্রিকতায়। বিজয়ের সবটুকু আনন্দ পাওয়ার জন্য শেষ করে দিতে হবে এসব অসমতা ও বৈষম্য। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে যে মানুষের বস্তুগত প্রাপ্তিই শেষ কথা নয়, মানুষ চায় তার কণ্ঠের অধিকার, তার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, অংশগ্রহণের বলয় এবং যূথবদ্ধতার সুযোগ। সেসব ক্ষেত্রেও অসমতা ও বৈষম্য দূর করতে হবে বিজয়ের আনন্দকে সব মানুষের কাছে অর্থবহ করার জন্য। যাপিত জীবনের এসব গুণগত দিকের সমতা বড় প্রয়োজন মুক্তির আস্বাদের জন্য।
সাম্য ও সমতার দৃষ্টিকোণ থেকে যদি দেখি, তাহলে সামাজিক ন্যায্যতার মূল কেন্দ্র হলো সম-অধিকার ও ন্যায়বিচার। সম-অধিকারের আঙ্গিকে প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো সমতা—অনপেক্ষ সমতা। সেই অধিকারের পরিপ্রেক্ষিতে সব মানুষই সমান, সেখানে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের ভিত্তিতে কোনো বিভাজন করা যাবে না। তেমনিভাবে আইনের চোখে দেশের সব নাগরিক সমান—ন্যায্য বিচার পাওয়ার অধিকার সব মানুষের আছে। সুতরাং সামাজিক ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণে কোনো ধর্ম অন্য ধর্মকে দলন করতে পারে না, পীড়ন করতে পারে না; কোনো গোষ্ঠীই অন্য কোনো গোষ্ঠীকে অত্যাচার করতে পারে না, শোষণ করতে পারে না; বিচারব্যবস্থা পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারে না—না বিত্ত প্রভাবিত হয়ে, না রাষ্ট্রযন্ত্র দ্বারা আদিষ্ট হয়ে।
মানবিক মর্যাদা হচ্ছে সমতাসম্পন্ন ও বৈষম্যহীন সমাজের আবশ্যকীয় শর্ত। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নারী-পুরুষ, বয়স, আর্থসামাজিক অবস্থাননির্বিশেষে সব মানুষের মর্যাদা বড় মূল্যবান, বড় পবিত্র। মানুষের সেই মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখা, তাকে সম্মান করা, তাকে রক্ষা করা ছাড়া বৈষম্যহীন সমাজ গড়া যাবে না। মানুষকে অসম্মান করা একটি সামন্ততান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য। একটি স্বৈরতান্ত্রিক কাঠামোর লক্ষণ। গণতান্ত্রিক সমাজে এটা পরিত্যাজ্য।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এক ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে চলছে। আমাদের বিজয়কে সংহত করার, আমাদের মুক্তিকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা করার, আমাদের প্রত্যাশাকে সঠিক পথে চালনা করার একটি অপূর্ব সুযোগ আমরা পেয়েছি। এর জন্য প্রয়োজন হবে যূথবদ্ধতার, যেমনটি আমরা হয়েছিলাম আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়। এর জন্য দরকার হবে ঐক্যের, স্বাধীনতাকে সংহত করার জন্য; এর জন্য প্রয়োজন হবে স্থিতিশীলতার ও সহনশীলতার। বিভাজন এখানে কোনো সুফল বয়ে আনবে না, খণ্ডিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অর্জিত হবে না এবং সহিংসতা, অসহনশীলতা ও পরমত-অসহিষ্ণুতা আমাদের ভুল পথে চালিত করবে মাত্র।
বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন আছে, প্রচেষ্টা আছে, কর্মকুশলতা আছে। সেই সঙ্গে আছে সাহস, সৃজনশীলতা ও সংনম্যতা। সুতরাং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমরা যা করেছি, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামে আমরা যা পেরেছি, সেই শক্তি নিয়ে একটি বৈষম্যহীন সমাজ নির্মাণে আমরা ব্রতী হতে পারি। ২০২৪ সালের বিজয় দিবস সে পথে চলার জন্য আমাদের প্রেরণা জোগাক।
সেলিম জাহান

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের। কিন্তু আমাদের ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে জীবন, ঝরেছে রক্ত, হারাতে হয়েছে সম্ভ্রম, ধ্বংস হয়েছে ভূখণ্ড। তাই বিজয় দিবসের পেছনের ইতিহাস দুঃখের, বেদনার, হারানোর এবং শোকেরও। কিন্তু শোক থেকেই তো মানুষ শক্তি পায়। তাই বিজয় দিবস পেছনে ফেরার নয়, বিজয় দিবস অগ্রসর হওয়ার; বিজয় দিবস শুধু পেছনে তাকানোর নয়, বিজয় দিবস সামনে তাকানোরও; বিজয় দিবস শুধু মুক্তির নয়, বিজয় দিবস আশারও। কারণ, মুক্তি তো আশা জাগায়, জোগায় সামনে তাকানোর অনুপ্রেরণা।
আজ বাংলাদেশ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে একটি বৈষম্যহীন দেশের, একটি সমতার সমাজের।
১৯৭১-এর বিজয়ের পরে নতুন স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ উচ্চারণ করেছিল সাম্যের, সামাজিক ন্যায্যতার এবং মানবিক মর্যাদার। তিপ্পান্ন বছর পরও বলতে হচ্ছে এসব মূল্যবোধের কথা। আগামী দিনের বৈষম্যহীন বাংলাদেশের ভিত্তিভূমি আসলে এগুলোই। সাম্য ও সমতার মূল কথা হচ্ছে, কোনো অসমতা ও বৈষম্য থাকবে না গোষ্ঠীতে-গোষ্ঠীতে, অঞ্চলে-অঞ্চলে, নারী-পুরুষে, যুবা-বৃদ্ধতে, নানান আর্থসামাজিক শ্রেণিতে। বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না শুধু ফলাফলে নয়, বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না সুযোগেও। তাই আয় কিংবা সম্পদের অসমতাই বড় কথা নয়, শেষ কথা তো নয়ই; সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে সুযোগের বৈষম্য। শিক্ষার সুযোগে, স্বাস্থ্যসেবা বা পুষ্টি প্রাপ্তিতে বৈষম্য রয়েছে নানান মাত্রিকতায়। বিজয়ের সবটুকু আনন্দ পাওয়ার জন্য শেষ করে দিতে হবে এসব অসমতা ও বৈষম্য। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে যে মানুষের বস্তুগত প্রাপ্তিই শেষ কথা নয়, মানুষ চায় তার কণ্ঠের অধিকার, তার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, অংশগ্রহণের বলয় এবং যূথবদ্ধতার সুযোগ। সেসব ক্ষেত্রেও অসমতা ও বৈষম্য দূর করতে হবে বিজয়ের আনন্দকে সব মানুষের কাছে অর্থবহ করার জন্য। যাপিত জীবনের এসব গুণগত দিকের সমতা বড় প্রয়োজন মুক্তির আস্বাদের জন্য।
সাম্য ও সমতার দৃষ্টিকোণ থেকে যদি দেখি, তাহলে সামাজিক ন্যায্যতার মূল কেন্দ্র হলো সম-অধিকার ও ন্যায়বিচার। সম-অধিকারের আঙ্গিকে প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো সমতা—অনপেক্ষ সমতা। সেই অধিকারের পরিপ্রেক্ষিতে সব মানুষই সমান, সেখানে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের ভিত্তিতে কোনো বিভাজন করা যাবে না। তেমনিভাবে আইনের চোখে দেশের সব নাগরিক সমান—ন্যায্য বিচার পাওয়ার অধিকার সব মানুষের আছে। সুতরাং সামাজিক ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণে কোনো ধর্ম অন্য ধর্মকে দলন করতে পারে না, পীড়ন করতে পারে না; কোনো গোষ্ঠীই অন্য কোনো গোষ্ঠীকে অত্যাচার করতে পারে না, শোষণ করতে পারে না; বিচারব্যবস্থা পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারে না—না বিত্ত প্রভাবিত হয়ে, না রাষ্ট্রযন্ত্র দ্বারা আদিষ্ট হয়ে।
মানবিক মর্যাদা হচ্ছে সমতাসম্পন্ন ও বৈষম্যহীন সমাজের আবশ্যকীয় শর্ত। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নারী-পুরুষ, বয়স, আর্থসামাজিক অবস্থাননির্বিশেষে সব মানুষের মর্যাদা বড় মূল্যবান, বড় পবিত্র। মানুষের সেই মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখা, তাকে সম্মান করা, তাকে রক্ষা করা ছাড়া বৈষম্যহীন সমাজ গড়া যাবে না। মানুষকে অসম্মান করা একটি সামন্ততান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য। একটি স্বৈরতান্ত্রিক কাঠামোর লক্ষণ। গণতান্ত্রিক সমাজে এটা পরিত্যাজ্য।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এক ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে চলছে। আমাদের বিজয়কে সংহত করার, আমাদের মুক্তিকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা করার, আমাদের প্রত্যাশাকে সঠিক পথে চালনা করার একটি অপূর্ব সুযোগ আমরা পেয়েছি। এর জন্য প্রয়োজন হবে যূথবদ্ধতার, যেমনটি আমরা হয়েছিলাম আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়। এর জন্য দরকার হবে ঐক্যের, স্বাধীনতাকে সংহত করার জন্য; এর জন্য প্রয়োজন হবে স্থিতিশীলতার ও সহনশীলতার। বিভাজন এখানে কোনো সুফল বয়ে আনবে না, খণ্ডিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অর্জিত হবে না এবং সহিংসতা, অসহনশীলতা ও পরমত-অসহিষ্ণুতা আমাদের ভুল পথে চালিত করবে মাত্র।
বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন আছে, প্রচেষ্টা আছে, কর্মকুশলতা আছে। সেই সঙ্গে আছে সাহস, সৃজনশীলতা ও সংনম্যতা। সুতরাং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমরা যা করেছি, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামে আমরা যা পেরেছি, সেই শক্তি নিয়ে একটি বৈষম্যহীন সমাজ নির্মাণে আমরা ব্রতী হতে পারি। ২০২৪ সালের বিজয় দিবস সে পথে চলার জন্য আমাদের প্রেরণা জোগাক।

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের। কিন্তু আমাদের ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে জীবন, ঝরেছে রক্ত, হারাতে হয়েছে সম্ভ্রম, ধ্বংস হয়েছে ভূখণ্ড। তাই বিজয় দিবসের পেছনের ইতিহাস দুঃখের, বেদনার, হারানোর এবং শোকেরও। কিন্তু শোক থেকেই তো মানুষ শক্তি পায়। তাই বিজয় দিবস পেছনে ফেরার নয়, বিজয় দিবস অগ্রসর হওয়ার; বিজয় দিবস শুধু পেছনে তাকানোর নয়, বিজয় দিবস সামনে তাকানোরও; বিজয় দিবস শুধু মুক্তির নয়, বিজয় দিবস আশারও। কারণ, মুক্তি তো আশা জাগায়, জোগায় সামনে তাকানোর অনুপ্রেরণা।
আজ বাংলাদেশ নতুন করে স্বপ্ন দেখছে একটি বৈষম্যহীন দেশের, একটি সমতার সমাজের।
১৯৭১-এর বিজয়ের পরে নতুন স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ উচ্চারণ করেছিল সাম্যের, সামাজিক ন্যায্যতার এবং মানবিক মর্যাদার। তিপ্পান্ন বছর পরও বলতে হচ্ছে এসব মূল্যবোধের কথা। আগামী দিনের বৈষম্যহীন বাংলাদেশের ভিত্তিভূমি আসলে এগুলোই। সাম্য ও সমতার মূল কথা হচ্ছে, কোনো অসমতা ও বৈষম্য থাকবে না গোষ্ঠীতে-গোষ্ঠীতে, অঞ্চলে-অঞ্চলে, নারী-পুরুষে, যুবা-বৃদ্ধতে, নানান আর্থসামাজিক শ্রেণিতে। বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না শুধু ফলাফলে নয়, বৈষম্য এবং অসমতা থাকবে না সুযোগেও। তাই আয় কিংবা সম্পদের অসমতাই বড় কথা নয়, শেষ কথা তো নয়ই; সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে সুযোগের বৈষম্য। শিক্ষার সুযোগে, স্বাস্থ্যসেবা বা পুষ্টি প্রাপ্তিতে বৈষম্য রয়েছে নানান মাত্রিকতায়। বিজয়ের সবটুকু আনন্দ পাওয়ার জন্য শেষ করে দিতে হবে এসব অসমতা ও বৈষম্য। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে যে মানুষের বস্তুগত প্রাপ্তিই শেষ কথা নয়, মানুষ চায় তার কণ্ঠের অধিকার, তার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, অংশগ্রহণের বলয় এবং যূথবদ্ধতার সুযোগ। সেসব ক্ষেত্রেও অসমতা ও বৈষম্য দূর করতে হবে বিজয়ের আনন্দকে সব মানুষের কাছে অর্থবহ করার জন্য। যাপিত জীবনের এসব গুণগত দিকের সমতা বড় প্রয়োজন মুক্তির আস্বাদের জন্য।
সাম্য ও সমতার দৃষ্টিকোণ থেকে যদি দেখি, তাহলে সামাজিক ন্যায্যতার মূল কেন্দ্র হলো সম-অধিকার ও ন্যায়বিচার। সম-অধিকারের আঙ্গিকে প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো সমতা—অনপেক্ষ সমতা। সেই অধিকারের পরিপ্রেক্ষিতে সব মানুষই সমান, সেখানে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের ভিত্তিতে কোনো বিভাজন করা যাবে না। তেমনিভাবে আইনের চোখে দেশের সব নাগরিক সমান—ন্যায্য বিচার পাওয়ার অধিকার সব মানুষের আছে। সুতরাং সামাজিক ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণে কোনো ধর্ম অন্য ধর্মকে দলন করতে পারে না, পীড়ন করতে পারে না; কোনো গোষ্ঠীই অন্য কোনো গোষ্ঠীকে অত্যাচার করতে পারে না, শোষণ করতে পারে না; বিচারব্যবস্থা পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারে না—না বিত্ত প্রভাবিত হয়ে, না রাষ্ট্রযন্ত্র দ্বারা আদিষ্ট হয়ে।
মানবিক মর্যাদা হচ্ছে সমতাসম্পন্ন ও বৈষম্যহীন সমাজের আবশ্যকীয় শর্ত। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, নারী-পুরুষ, বয়স, আর্থসামাজিক অবস্থাননির্বিশেষে সব মানুষের মর্যাদা বড় মূল্যবান, বড় পবিত্র। মানুষের সেই মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখা, তাকে সম্মান করা, তাকে রক্ষা করা ছাড়া বৈষম্যহীন সমাজ গড়া যাবে না। মানুষকে অসম্মান করা একটি সামন্ততান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য। একটি স্বৈরতান্ত্রিক কাঠামোর লক্ষণ। গণতান্ত্রিক সমাজে এটা পরিত্যাজ্য।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এক ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে চলছে। আমাদের বিজয়কে সংহত করার, আমাদের মুক্তিকে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা করার, আমাদের প্রত্যাশাকে সঠিক পথে চালনা করার একটি অপূর্ব সুযোগ আমরা পেয়েছি। এর জন্য প্রয়োজন হবে যূথবদ্ধতার, যেমনটি আমরা হয়েছিলাম আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়। এর জন্য দরকার হবে ঐক্যের, স্বাধীনতাকে সংহত করার জন্য; এর জন্য প্রয়োজন হবে স্থিতিশীলতার ও সহনশীলতার। বিভাজন এখানে কোনো সুফল বয়ে আনবে না, খণ্ডিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অর্জিত হবে না এবং সহিংসতা, অসহনশীলতা ও পরমত-অসহিষ্ণুতা আমাদের ভুল পথে চালিত করবে মাত্র।
বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন আছে, প্রচেষ্টা আছে, কর্মকুশলতা আছে। সেই সঙ্গে আছে সাহস, সৃজনশীলতা ও সংনম্যতা। সুতরাং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমরা যা করেছি, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামে আমরা যা পেরেছি, সেই শক্তি নিয়ে একটি বৈষম্যহীন সমাজ নির্মাণে আমরা ব্রতী হতে পারি। ২০২৪ সালের বিজয় দিবস সে পথে চলার জন্য আমাদের প্রেরণা জোগাক।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
৩০ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ আবু সাইদ হত্যা মামলার ১২ তম সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব রেজা খানের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজ দুজন সাক্ষী দিয়েছেন। এরা হলেন—পুলিশের এএসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান।
এ মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচজন আসামি। তবে গ্রেপ্তার আছেন কেবল একজন।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ আবু সাইদ হত্যা মামলার ১২ তম সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব রেজা খানের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজ দুজন সাক্ষী দিয়েছেন। এরা হলেন—পুলিশের এএসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান।
এ মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচজন আসামি। তবে গ্রেপ্তার আছেন কেবল একজন।

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) আগামী বছরের সরকারি ছুটির তালিকার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সাধারণ ছুটি থাকছে মোট ১৪ দিন। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকছে আরও ১৪ দিন। এই ২৮ দিনের মধ্যে ৯ দিন সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিশে যাওয়ায়, কর্মজীবীরা বাস্তবে মোট ১৯ দিনের কর্মদিবস ছুটি পাবেন, যা সাপ্তাহিক ছুটির সাথে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ অবসর যাপনের সুযোগ এনে দেবে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বাংলাদেশের সব সরকারি ও আধা–সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা–স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এই ছুটি পালন করা হবে।
সাধারণ ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী কর্মীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালনের জন্য একজন কর্মচারী বছরে অনধিক মোট ৩ (তিন) দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। এর জন্য বছরের শুরুতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। এই ঐচ্ছিক ছুটি সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যাবে।

বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটির তালিকা নিম্নরূপ:
প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি নিজস্ব আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী ছুটির ব্যবস্থা করবে।
সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন ও ছুটির তালিকা দেখুন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) আগামী বছরের সরকারি ছুটির তালিকার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সাধারণ ছুটি থাকছে মোট ১৪ দিন। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকছে আরও ১৪ দিন। এই ২৮ দিনের মধ্যে ৯ দিন সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিশে যাওয়ায়, কর্মজীবীরা বাস্তবে মোট ১৯ দিনের কর্মদিবস ছুটি পাবেন, যা সাপ্তাহিক ছুটির সাথে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ অবসর যাপনের সুযোগ এনে দেবে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বাংলাদেশের সব সরকারি ও আধা–সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা–স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এই ছুটি পালন করা হবে।
সাধারণ ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী কর্মীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালনের জন্য একজন কর্মচারী বছরে অনধিক মোট ৩ (তিন) দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। এর জন্য বছরের শুরুতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। এই ঐচ্ছিক ছুটি সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যাবে।

বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটির তালিকা নিম্নরূপ:
প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি নিজস্ব আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী ছুটির ব্যবস্থা করবে।
সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন ও ছুটির তালিকা দেখুন

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
৩০ মিনিট আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা এই পদে ছিলেন।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওসমান সরোয়ার মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লাকে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নিতে তাঁর চাকরি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা এই পদে ছিলেন।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওসমান সরোয়ার মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লাকে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নিতে তাঁর চাকরি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।

আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
৩০ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ সোমবার সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা লেখেন।
স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম লেখেন, ‘বিএএল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) ও তাদের সহযোগী সমর্থকেরা এবং গণহত্যাকারী নেত্রী মনে করছেন—এটি আবারও ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের মতো সময়। তারা মনে করছেন দিনের বেলা এক ডজন মানুষকে হত্যা করার পর রাস্তা দখল করার জন্য হাজার হাজার দুর্বৃত্তকে ঢাকার কেন্দ্রস্থলে পাঠাবেন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দুঃখিত—এটি এখন নতুন একটি বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবীদের ধৈর্য পরীক্ষা করবেন না এবং মনে রাখবেন—এটি ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর নয়। এটি জুলাই, চিরদিনের জুলাই।’


কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ সোমবার সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা লেখেন।
স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম লেখেন, ‘বিএএল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) ও তাদের সহযোগী সমর্থকেরা এবং গণহত্যাকারী নেত্রী মনে করছেন—এটি আবারও ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের মতো সময়। তারা মনে করছেন দিনের বেলা এক ডজন মানুষকে হত্যা করার পর রাস্তা দখল করার জন্য হাজার হাজার দুর্বৃত্তকে ঢাকার কেন্দ্রস্থলে পাঠাবেন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দুঃখিত—এটি এখন নতুন একটি বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবীদের ধৈর্য পরীক্ষা করবেন না এবং মনে রাখবেন—এটি ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর নয়। এটি জুলাই, চিরদিনের জুলাই।’


আজ আমাদের বিজয় দিবস। তিপ্পান্ন বছর আগে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিজয়ের সূর্যকে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম। পেয়েছিলাম একটি স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। বিজয় দিবস তাই বাংলাদেশের জন্য আনন্দের, উৎসবের।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
৩০ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে