অনলাইন ডেস্ক
অমর একুশে বইমেলায় সব্যসাচী স্টলে তসলিমা নাসরিনের বই ‘চুম্বন’ রাখায় সব্যসাচী স্টল ভাঙচুর করা হয়েছে। এ সময় ছাত্র ও প্রকাশকের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। পরে প্রকাশক শতাব্দি ভবকে পুলিশে দেয় তৌহিদী জনতা। পরে স্টলটি ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
তৌহিদী জনতার মধ্যে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘তাসলিমা নাসরিনের বই এই স্টলে রাখা ছিল। ছাত্ররা আসে সবাই মিলে। প্রকাশককে জিজ্ঞাসাবাদ করে, কেন বই রাখা হয়েছে। এতে প্রকাশক রাগান্বিত হয়ে যান। ছাত্ররা জানতে চান, নিষিদ্ধ বই কেন বিক্রি হচ্ছে। তখন ছাত্র ও প্রকাশকের মধ্যে হাতাহাতি হয়। পাশ থেকে কয়েকজন পুলিশ ছিল। তারা সামাল দিতে আসে। পরে অবস্থা বেগতিক দেখলে প্রকাশক জয় বাংলা স্লোগান দেন। এতে আরও মানুষ জড়ো হয়ে যায় এবং ছাত্ররা প্রকাশককে পুলিশে সোপর্দ করে।’
বইমেলা পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়েছে, তসলিমা নাসরিনের বই বিক্রি করা হচ্ছিল। ছাত্রদের সঙ্গে এটা নিয়ে ঝামেলা হয়। প্রকাশকের সঙ্গে ছাত্রদের হাতাহাতি হয়। এখন প্রকাশক পুলিশি হেফাজতে আছে। তাঁকে শাহবাগ থানায় নেওয়া হচ্ছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে বাংলা একাডেমির বইমেলা পরিচালনা কমিটির বৈঠক চলছিল।
এ ঘটনায় তসলিমা নাসরিন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘মৌলবাদী সন্ত্রাসীরা বইমেলার সব্যসাচী স্টল গুঁড়ো করে দিতে চেয়েছে। সুতরাং বইমেলা কর্তৃপক্ষের কী করা উচিত? সব্যসাচী স্টলের সবার জন্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা উচিত। যে সন্ত্রাসীরা স্টল গুঁড়ো করে দেবার, ধ্বংস করে দেবার, প্রকাশককে আর লেখককে খুন করার হুমকি দিয়েছে, তাদের গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়া উচিত। তা না করে তারা প্রকাশককে বলেছে বাংলা একাডেমির বইমেলা থেকে বই সরিয়ে নিতে। সন্ত্রাসীরা থেকে যাবে, বই সরে যাবে। এই হলো প্রো-সন্ত্রাসী ক্ষমতাবানদের বিচার।’
প্রকাশক শতাব্দি ভব এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘তাসলিমা নাসরিনের বই রাখায় সব্যসাচী স্টল গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য একাধিক ইসলামিস্ট গ্রুপ ও পাবলিক ফেসবুকে পোস্ট করে। বইমেলার নিরাপত্তা বিভাগ বই সরিয়ে নিতে হবে জানিয়েছে। তাই বইগুলো মেলা থেকে সরিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছি। এখন বইমেলায় তসলিমা নাসরিনের কোনো বই পাওয়া যাচ্ছে না।’
অমর একুশে বইমেলায় সব্যসাচী স্টলে তসলিমা নাসরিনের বই ‘চুম্বন’ রাখায় সব্যসাচী স্টল ভাঙচুর করা হয়েছে। এ সময় ছাত্র ও প্রকাশকের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। পরে প্রকাশক শতাব্দি ভবকে পুলিশে দেয় তৌহিদী জনতা। পরে স্টলটি ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
তৌহিদী জনতার মধ্যে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘তাসলিমা নাসরিনের বই এই স্টলে রাখা ছিল। ছাত্ররা আসে সবাই মিলে। প্রকাশককে জিজ্ঞাসাবাদ করে, কেন বই রাখা হয়েছে। এতে প্রকাশক রাগান্বিত হয়ে যান। ছাত্ররা জানতে চান, নিষিদ্ধ বই কেন বিক্রি হচ্ছে। তখন ছাত্র ও প্রকাশকের মধ্যে হাতাহাতি হয়। পাশ থেকে কয়েকজন পুলিশ ছিল। তারা সামাল দিতে আসে। পরে অবস্থা বেগতিক দেখলে প্রকাশক জয় বাংলা স্লোগান দেন। এতে আরও মানুষ জড়ো হয়ে যায় এবং ছাত্ররা প্রকাশককে পুলিশে সোপর্দ করে।’
বইমেলা পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়েছে, তসলিমা নাসরিনের বই বিক্রি করা হচ্ছিল। ছাত্রদের সঙ্গে এটা নিয়ে ঝামেলা হয়। প্রকাশকের সঙ্গে ছাত্রদের হাতাহাতি হয়। এখন প্রকাশক পুলিশি হেফাজতে আছে। তাঁকে শাহবাগ থানায় নেওয়া হচ্ছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে বাংলা একাডেমির বইমেলা পরিচালনা কমিটির বৈঠক চলছিল।
এ ঘটনায় তসলিমা নাসরিন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘মৌলবাদী সন্ত্রাসীরা বইমেলার সব্যসাচী স্টল গুঁড়ো করে দিতে চেয়েছে। সুতরাং বইমেলা কর্তৃপক্ষের কী করা উচিত? সব্যসাচী স্টলের সবার জন্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা উচিত। যে সন্ত্রাসীরা স্টল গুঁড়ো করে দেবার, ধ্বংস করে দেবার, প্রকাশককে আর লেখককে খুন করার হুমকি দিয়েছে, তাদের গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়া উচিত। তা না করে তারা প্রকাশককে বলেছে বাংলা একাডেমির বইমেলা থেকে বই সরিয়ে নিতে। সন্ত্রাসীরা থেকে যাবে, বই সরে যাবে। এই হলো প্রো-সন্ত্রাসী ক্ষমতাবানদের বিচার।’
প্রকাশক শতাব্দি ভব এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘তাসলিমা নাসরিনের বই রাখায় সব্যসাচী স্টল গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য একাধিক ইসলামিস্ট গ্রুপ ও পাবলিক ফেসবুকে পোস্ট করে। বইমেলার নিরাপত্তা বিভাগ বই সরিয়ে নিতে হবে জানিয়েছে। তাই বইগুলো মেলা থেকে সরিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছি। এখন বইমেলায় তসলিমা নাসরিনের কোনো বই পাওয়া যাচ্ছে না।’
দেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
১ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ শনিবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৫১তম সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে এই আহ্বান জানান।
১০ ঘণ্টা আগেচীনের কুনমিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিনিয়োগ, অবকাঠামো, প্রযুক্তিসহ পাঁচটি ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা বলা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে