নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে খানিকটা ছাড় দিতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, আপনাদের খানিকটা ছাড় দিতে হবে, ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকেও আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছি যে কোন কোন জায়গায় পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধনের মধ্য দিয়ে ভবিষ্যৎ লক্ষ্য বা জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব।
আজ বুধবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ষষ্ঠ দিনের আলোচনার সূচনায় এসব কথা বলেন তিনি। বৈঠকে ৩০টি দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত আছেন।
বুধবারের আলোচনায় সংবিধান ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, জাতীয় সংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি), দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, উচ্চকক্ষের নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করার কথা রয়েছে। শুরুতে সংবিধান ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় আমরা অগ্রগতির একদম শেষে, ক্ষেত্রবিশেষে আলোচনা অগ্রগতি কতটুকু, মতপার্থক্য আছে, তার পরেও আমরা আলোচনা করছি। এটার একটা ইতিবাচক দিক যে, বিভিন্ন সময়ে আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক এই প্রক্রিয়াকে অগ্রসর করার জন্য আপনারা সবাই বিভিন্নভাবে পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
তিনি বলেন, ‘যে সমস্ত বিষয় অমীমাংসিত সেই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা আজকে আলোচনায় বসছি। আমরা আশা করছি ওই বিষয়গুলোতে ঐকমত্য অর্জন করা যাবে। অগ্রগতি অর্জন করা সম্ভব হলে অন্য বিষয় আলোচনায় যুক্ত করতে পারব।’
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে, রক্তের ওপর পারা দিয়ে আমাদের এখানে বসতে হয়েছে, বহু প্রাণের বিনিময়ে আমরা এখানে এসেছি, এক দিনের সংগ্রামে আসিনি। ১৬ বছর ধরে অব্যাহত সংগ্রাম, ৫৩ বছর ধরে বিভিন্নভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার যে সংগ্রাম, একটি জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার যে সংগ্রাম, তারই একটা পর্যায়ে আমরা এখানে বসতে পেরেছি। ফলে রাষ্ট্রের স্বার্থ জাতির স্বার্থকে বুকে রেখে সবাই মিলে আমরা যেন অগ্রসর হতে পারি সেটা বিবেচনা করবেন।’
আলী রীয়াজ বলেন, ‘সবাই জান বাজি রেখে লড়াই করতে পারলে এটা পারব না কেন? বাংলাদেশের ইতিহাসে ব্যতিক্রমী ঘটনাগুলো ঘটেছে, তার মধ্যে একটা হচ্ছে এখানে সবাই মিলে পরস্পরের কথা শুনছি। সহনশীলতা প্রদর্শন করছি।’
তিনি বলেন, ‘সবাই আন্তরিক বলে সংস্কার চাইছেন, সবাই জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র চাইছেন, সবাই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থাটা, সেই জায়গায় যেন আমরা পৌঁছাতে পারি সেই প্রত্যাশা করছি।’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে আরও উপস্থিত আছেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া।
ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে খানিকটা ছাড় দিতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, আপনাদের খানিকটা ছাড় দিতে হবে, ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকেও আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছি যে কোন কোন জায়গায় পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধনের মধ্য দিয়ে ভবিষ্যৎ লক্ষ্য বা জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব।
আজ বুধবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ষষ্ঠ দিনের আলোচনার সূচনায় এসব কথা বলেন তিনি। বৈঠকে ৩০টি দল ও জোটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত আছেন।
বুধবারের আলোচনায় সংবিধান ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, জাতীয় সংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি), দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, উচ্চকক্ষের নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করার কথা রয়েছে। শুরুতে সংবিধান ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় আমরা অগ্রগতির একদম শেষে, ক্ষেত্রবিশেষে আলোচনা অগ্রগতি কতটুকু, মতপার্থক্য আছে, তার পরেও আমরা আলোচনা করছি। এটার একটা ইতিবাচক দিক যে, বিভিন্ন সময়ে আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক এই প্রক্রিয়াকে অগ্রসর করার জন্য আপনারা সবাই বিভিন্নভাবে পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
তিনি বলেন, ‘যে সমস্ত বিষয় অমীমাংসিত সেই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা আজকে আলোচনায় বসছি। আমরা আশা করছি ওই বিষয়গুলোতে ঐকমত্য অর্জন করা যাবে। অগ্রগতি অর্জন করা সম্ভব হলে অন্য বিষয় আলোচনায় যুক্ত করতে পারব।’
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে, রক্তের ওপর পারা দিয়ে আমাদের এখানে বসতে হয়েছে, বহু প্রাণের বিনিময়ে আমরা এখানে এসেছি, এক দিনের সংগ্রামে আসিনি। ১৬ বছর ধরে অব্যাহত সংগ্রাম, ৫৩ বছর ধরে বিভিন্নভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার যে সংগ্রাম, একটি জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার যে সংগ্রাম, তারই একটা পর্যায়ে আমরা এখানে বসতে পেরেছি। ফলে রাষ্ট্রের স্বার্থ জাতির স্বার্থকে বুকে রেখে সবাই মিলে আমরা যেন অগ্রসর হতে পারি সেটা বিবেচনা করবেন।’
আলী রীয়াজ বলেন, ‘সবাই জান বাজি রেখে লড়াই করতে পারলে এটা পারব না কেন? বাংলাদেশের ইতিহাসে ব্যতিক্রমী ঘটনাগুলো ঘটেছে, তার মধ্যে একটা হচ্ছে এখানে সবাই মিলে পরস্পরের কথা শুনছি। সহনশীলতা প্রদর্শন করছি।’
তিনি বলেন, ‘সবাই আন্তরিক বলে সংস্কার চাইছেন, সবাই জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র চাইছেন, সবাই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থাটা, সেই জায়গায় যেন আমরা পৌঁছাতে পারি সেই প্রত্যাশা করছি।’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে আরও উপস্থিত আছেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া।
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইতালি থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঢাকাগামী ফ্লাইট (বিজি ৩৫৬) বাতিল করা হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ফিউমিসিনো বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল।
২ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে ঋণচুক্তির সময় ডিপিপিতে (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) উল্লেখ না থাকা কিছু কাজ পরে প্রয়োজনে যুক্ত হয়েছে। বাড়তি এসব কাজে খরচ হয়েছে ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ডলারের বর্তমান বিনিময়হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯৪৭ কোটি টাকা)। এই টাকা ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে প্রকল্পটিতে
৮ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সফরে জনশক্তি রপ্তানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ৫টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হবে। দেশটির শ্রম বাজারের বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ জনশক্ত
১৩ ঘণ্টা আগে