নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে গত শুক্রবার থেকে অভিযান শুরু করেছে পরিবহন মালিক সমিতি। এর ধারাবাহিকতায় আজ সকাল থেকে আবারও অভিযানে নেমেছেন তাঁরা। কোন অবস্থাতেই গণপরিবহনে অর্ধেকের বেশি যাত্রী পরিবহন করতে দেওয়া হচ্ছে না।
পরিবহন মালিকদের একটি দল মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের সামনে অভিযানের নামে। এ সময় সংসদ ভবনের সামনে দিয়ে ফার্মগেটগামী সব গণপরিবহনেকে থামিয়ে চেক করা হয়। যেসব বাসে অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়া হচ্ছে তাঁদের নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার দায়ে বাসের ড্রাইভার এবং হেলপারকে সতর্ক করা হচ্ছে।
রাজধানীর গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার জন্য নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
এ অভিযানের বিষয়ে ঢাকা পরিবহন মালিক সমিতির প্রচার সম্পাদক মো. মহারাজ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাসে স্বাস্থ্যবিধি না মানার ক্ষেত্রে কোন ধরনের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। কঠোর অবস্থানে রয়েছি আমরা। যেসব বাস অতিরিক্ত যাত্রী বহন করছে তাঁদের বিরুদ্ধে বিআরটিএ ম্যাজিস্ট্রেটরা মামলা দিচ্ছেন। পাশাপাশি আমরা যাত্রীদেরও সচেতন করছি। অতিরিক্ত যাত্রী না হওয়ার জন্য। অনেক যাত্রী মাস্ক ছাড়া বাসে উঠেছেন। যেসব বাসে অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়া হচ্ছে তাঁদের নামিয়ে নিয়ে পরবর্তীতে অন্য বাসে তুলে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কোন অবস্থায় বাসে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করতে দেওয়া হচ্ছে না।
পরিবহন মালিকদের পাশাপাশি বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএর ম্যাজিস্ট্রেট এ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন। যেসব গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হয়েছে। তাঁদের জরিমানার আওতায় আনা হয়েছে।
বিআরটিএ সূত্রে জানা যায়, গত মে মাসে সারা দেশে ২০১টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে বিআরটিএ। মামলা হয়েছে ১ হাজার ৯৭টি। জরিমানা আদায় হয়েছে এক লাখ ২৮ হাজার ৪৫০ টাকা। কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে ১৭ জনকে। গাড়ি ডাম্পিং করা হয়েছে তিনটি।
দ্বিতীয় দফা করোনা সংক্রমণের কারণে দীর্ঘদিন গণপরিবহন বন্ধ থাকার পর পরিবহন মালিকদের চাপে সরকার গত ২৪মে থেকে যাত্রীবাহী বাস চলাচলের অনুমতি দেয়।
ঢাকা: গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে গত শুক্রবার থেকে অভিযান শুরু করেছে পরিবহন মালিক সমিতি। এর ধারাবাহিকতায় আজ সকাল থেকে আবারও অভিযানে নেমেছেন তাঁরা। কোন অবস্থাতেই গণপরিবহনে অর্ধেকের বেশি যাত্রী পরিবহন করতে দেওয়া হচ্ছে না।
পরিবহন মালিকদের একটি দল মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের সামনে অভিযানের নামে। এ সময় সংসদ ভবনের সামনে দিয়ে ফার্মগেটগামী সব গণপরিবহনেকে থামিয়ে চেক করা হয়। যেসব বাসে অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়া হচ্ছে তাঁদের নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার দায়ে বাসের ড্রাইভার এবং হেলপারকে সতর্ক করা হচ্ছে।
রাজধানীর গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার জন্য নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
এ অভিযানের বিষয়ে ঢাকা পরিবহন মালিক সমিতির প্রচার সম্পাদক মো. মহারাজ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাসে স্বাস্থ্যবিধি না মানার ক্ষেত্রে কোন ধরনের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। কঠোর অবস্থানে রয়েছি আমরা। যেসব বাস অতিরিক্ত যাত্রী বহন করছে তাঁদের বিরুদ্ধে বিআরটিএ ম্যাজিস্ট্রেটরা মামলা দিচ্ছেন। পাশাপাশি আমরা যাত্রীদেরও সচেতন করছি। অতিরিক্ত যাত্রী না হওয়ার জন্য। অনেক যাত্রী মাস্ক ছাড়া বাসে উঠেছেন। যেসব বাসে অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়া হচ্ছে তাঁদের নামিয়ে নিয়ে পরবর্তীতে অন্য বাসে তুলে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কোন অবস্থায় বাসে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করতে দেওয়া হচ্ছে না।
পরিবহন মালিকদের পাশাপাশি বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএর ম্যাজিস্ট্রেট এ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন। যেসব গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হয়েছে। তাঁদের জরিমানার আওতায় আনা হয়েছে।
বিআরটিএ সূত্রে জানা যায়, গত মে মাসে সারা দেশে ২০১টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে বিআরটিএ। মামলা হয়েছে ১ হাজার ৯৭টি। জরিমানা আদায় হয়েছে এক লাখ ২৮ হাজার ৪৫০ টাকা। কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে ১৭ জনকে। গাড়ি ডাম্পিং করা হয়েছে তিনটি।
দ্বিতীয় দফা করোনা সংক্রমণের কারণে দীর্ঘদিন গণপরিবহন বন্ধ থাকার পর পরিবহন মালিকদের চাপে সরকার গত ২৪মে থেকে যাত্রীবাহী বাস চলাচলের অনুমতি দেয়।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
৭ ঘণ্টা আগেশীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
১৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
১৫ ঘণ্টা আগে