নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন দেশের ৭২ শতাংশ তরুণ-তরুণী। বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার (বিওয়াইএলসি) এবং ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিস (সিপিজে) পরিচালিত এক জরিপে অংশ নিয়ে তাঁরা এই ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করেছেন। জরিপে অংশ নেওয়া ৬২ শতাংশ তরুণ-তরুণীর মতে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তাঁদের মানসিক-শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ৪৪ দশমিক ৭ শতাংশ তরুণ-তরুণী মনে করেন, বাংলাদেশ শান্তিপূর্ণ দেশ; অন্যদিকে ৬৩ শতাংশ তরুণ-তরুণীর মতে, গত পাঁচ বছরে দেশ শান্তির দিকে এগোয়নি।
রাজধানীর মহাখালীতে মেডোনা সেন্টারে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় বিওয়াইএলসি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জরিপের ফল উপস্থাপন করেন হোসাইন মোহাম্মদ ওমর খৈয়াম ও আবুল খায়ের সজীব। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ১৬ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৫ হাজার ৬০৯ জনের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করা হয়। নির্দিষ্ট প্রশ্নের মাধ্যমে জরিপটি পরিচালনা করা হয়েছে গত সেপ্টেম্বর মাসজুড়ে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে, বিওয়াইএলসি প্রতি পাঁচ বছর পরপর নির্বাচনের আগে তরুণদের ওপর এই জরিপটি পরিচালনা করে থাকে। সমসাময়িক বাংলাদেশে যুবসমাজের অবস্থান এবং ভবিষ্যৎ চিন্তা নিয়ে বিওয়াইএলসি ও সিপিজে যৌথভাবে এই জরিপ চালিয়েছে।
জরিপে বলা হয়েছে, দেশে আগামী দিনে অনুষ্ঠেয় যেকোনো নির্বাচনে ভোট দিতে চান ৭৪ শতাংশ তরুণ-তরুণী (১৬-৩৫ বছর বয়সী)। তবে ১৮-৩৫ বছর বয়সী ৭২ শতাংশ তরুণ-তরুণী আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে চান।
জরিপের ফলে উল্লেখ করা হয়েছে, ৭১ দশমিক ৫ শতাংশ তরুণ-তরুণী খোলাখুলিভাবে যেকোনো প্ল্যাটফর্মে তাঁদের মতামত দিতে ভয় পান। তাঁরা মতামত দিতে নিরাপদ বোধ করেন না। এ ছাড়া ৪২ শতাংশ তরুণ দেশের বাইরে চলে যেতে যান। ৮৯ শতাংশ তরুণের প্রধান চাওয়া, দেশে দুর্নীতি রোধ করা হোক। ৬৭ দশমিক ৩ শতাংশ চান বেকারত্ব দূর হোক, তবে দক্ষতাকেন্দ্রিক চাকরির বাজার তৈরি হোক। ৪২ দশমিক ৭ শতাংশ তরুণ মনে করেন, দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ৪২ শতাংশ তরুণ দেশ ছাড়তে চান; যাঁদের মধ্যে ৮৫ শতাংশ আবার দেশে ফিরতে চান, যদি দেশের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি, চাকরি, শিক্ষা পরিস্থিতির উন্নতি হয়। যাঁরা দেশ ছাড়তে চান, তাঁদের মধ্যে ৭৬ শতাংশ আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থার কারণে, ৫১ শতাংশ দক্ষতার মানানসই পর্যাপ্ত চাকরির অভাবে এবং ৪২ শতাংশ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সীমিত সুযোগের জন্য।
জরিপে অংশ নেওয়া ৬২ শতাংশ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিকে, ৪৫ শতাংশ আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থাকে এবং ৪০ শতাংশ চাকরির অনিশ্চয়তাকে নিজেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। ৭৩ দশমিক ৪ শতাংশ তরুণ মনে করেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের শিকার হচ্ছেন তরুণেরা। দেশের নানা সমস্যা ও প্রতিকূলতা সত্ত্বেও জরিপে অংশ নেওয়া ৫৭ শতাংশ তরুণই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিওয়াইএলসির নির্বাহী সভাপতি ইজাজ আহমেদ, সিপিজের পরিচালক (গবেষণা) ড. এম সানজীব হোসেন, বিওয়াইএলসির নির্বাহী পরিচালক তাহসিনাহ আহমেদ, গবেষণা সহযোগী তাসনিয়া খন্দকার প্রমুখ।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন দেশের ৭২ শতাংশ তরুণ-তরুণী। বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার (বিওয়াইএলসি) এবং ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিস (সিপিজে) পরিচালিত এক জরিপে অংশ নিয়ে তাঁরা এই ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করেছেন। জরিপে অংশ নেওয়া ৬২ শতাংশ তরুণ-তরুণীর মতে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তাঁদের মানসিক-শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ৪৪ দশমিক ৭ শতাংশ তরুণ-তরুণী মনে করেন, বাংলাদেশ শান্তিপূর্ণ দেশ; অন্যদিকে ৬৩ শতাংশ তরুণ-তরুণীর মতে, গত পাঁচ বছরে দেশ শান্তির দিকে এগোয়নি।
রাজধানীর মহাখালীতে মেডোনা সেন্টারে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় বিওয়াইএলসি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জরিপের ফল উপস্থাপন করেন হোসাইন মোহাম্মদ ওমর খৈয়াম ও আবুল খায়ের সজীব। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ১৬ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৫ হাজার ৬০৯ জনের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করা হয়। নির্দিষ্ট প্রশ্নের মাধ্যমে জরিপটি পরিচালনা করা হয়েছে গত সেপ্টেম্বর মাসজুড়ে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে, বিওয়াইএলসি প্রতি পাঁচ বছর পরপর নির্বাচনের আগে তরুণদের ওপর এই জরিপটি পরিচালনা করে থাকে। সমসাময়িক বাংলাদেশে যুবসমাজের অবস্থান এবং ভবিষ্যৎ চিন্তা নিয়ে বিওয়াইএলসি ও সিপিজে যৌথভাবে এই জরিপ চালিয়েছে।
জরিপে বলা হয়েছে, দেশে আগামী দিনে অনুষ্ঠেয় যেকোনো নির্বাচনে ভোট দিতে চান ৭৪ শতাংশ তরুণ-তরুণী (১৬-৩৫ বছর বয়সী)। তবে ১৮-৩৫ বছর বয়সী ৭২ শতাংশ তরুণ-তরুণী আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে চান।
জরিপের ফলে উল্লেখ করা হয়েছে, ৭১ দশমিক ৫ শতাংশ তরুণ-তরুণী খোলাখুলিভাবে যেকোনো প্ল্যাটফর্মে তাঁদের মতামত দিতে ভয় পান। তাঁরা মতামত দিতে নিরাপদ বোধ করেন না। এ ছাড়া ৪২ শতাংশ তরুণ দেশের বাইরে চলে যেতে যান। ৮৯ শতাংশ তরুণের প্রধান চাওয়া, দেশে দুর্নীতি রোধ করা হোক। ৬৭ দশমিক ৩ শতাংশ চান বেকারত্ব দূর হোক, তবে দক্ষতাকেন্দ্রিক চাকরির বাজার তৈরি হোক। ৪২ দশমিক ৭ শতাংশ তরুণ মনে করেন, দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ৪২ শতাংশ তরুণ দেশ ছাড়তে চান; যাঁদের মধ্যে ৮৫ শতাংশ আবার দেশে ফিরতে চান, যদি দেশের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি, চাকরি, শিক্ষা পরিস্থিতির উন্নতি হয়। যাঁরা দেশ ছাড়তে চান, তাঁদের মধ্যে ৭৬ শতাংশ আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থার কারণে, ৫১ শতাংশ দক্ষতার মানানসই পর্যাপ্ত চাকরির অভাবে এবং ৪২ শতাংশ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সীমিত সুযোগের জন্য।
জরিপে অংশ নেওয়া ৬২ শতাংশ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিকে, ৪৫ শতাংশ আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থাকে এবং ৪০ শতাংশ চাকরির অনিশ্চয়তাকে নিজেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। ৭৩ দশমিক ৪ শতাংশ তরুণ মনে করেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের শিকার হচ্ছেন তরুণেরা। দেশের নানা সমস্যা ও প্রতিকূলতা সত্ত্বেও জরিপে অংশ নেওয়া ৫৭ শতাংশ তরুণই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিওয়াইএলসির নির্বাহী সভাপতি ইজাজ আহমেদ, সিপিজের পরিচালক (গবেষণা) ড. এম সানজীব হোসেন, বিওয়াইএলসির নির্বাহী পরিচালক তাহসিনাহ আহমেদ, গবেষণা সহযোগী তাসনিয়া খন্দকার প্রমুখ।
ভোট কারচুপি, সাজানো ও প্রহসনের নির্বাচনের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন...
২২ মিনিট আগেশেরেবাংলা নগর থানায় দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালনাকারী কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের বিরুদ্ধে মামলা করে বিএনপি। দলটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ মামলাটি করেছেন। মামলায় সাবেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ৩ প্রধান নির্বাচন কমিশনার
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলার নির্বাচন অফিসে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করতেন। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগে