নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশ প্রধানের বোট ক্লাবের সভাপতি হওয়া নিয়ে জাতীয় সংসদে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি দলীয় একজন সংসদ সদস্য। এ পদ নেওয়ার জন্য আইজিপি অনুমতি নিয়েছিলেন কি-না স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চান তিনি।
আজ রোববার সাংবাদিকেরা এ নিয়ে প্রশ্ন করলে সংসদে দেওয়া বক্তব্যের ব্যাপারে মন্তব্য করতে রাজি হননি আইজিপি বেনজীর আহমেদ। তিনি বলেছেন, আমি আইজিপি, সংসদ সদস্য নই। সংসদে দেওয়া বক্তব্যের বিষয়ে পাল্টা বক্তব্য হয় না। সে কারণে এটা যৌক্তিক নয়, শোভন নয় এবং আইন সংগতও না।
আজ বিকেলে পুলিশ সদর দপ্তরে পুলিশের সব সদস্যের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকেরা আইজিপিকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করেন।
ঢাকা বোট ক্লাব সরকারের অনুমোদন নিয়ে গড়ে উঠেছে কি-না এবং আইজিপি সরকারের অনুমতি নিয়ে এই ক্লাবের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন কি-না, গত শুক্রবার সংসদে জানতে চান বিএনপি দলীয়
সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ।
আইজিপি বলেন, যেগুলো পার্লামেন্টে আলোচনা হয়, সেগুলো পার্লামেন্টেই থাকে। ব্যক্তিগত কৌতূহল থাকলে ব্যক্তিগতভাবে তার উত্তর দেওয়া হবে। ব্যক্তিগত কৌতূহল থাকলে এর উত্তর অবশ্যই আছে।
এদিকে সরকারি কর্মকর্তাদের কোনো ক্লাবের প্রধান হওয়ার ব্যাপারে চাকরি বিধি অনুযায়ী কোনো বাধা নেই বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি পদমর্যাদার একজন পুলিশ কর্মকর্তা।
আইজিপি বোট ক্লাবের সভাপতি হয়ে কোনো ধরনের আইন লঙ্ঘন করেননি- এই বক্তব্যের সপক্ষে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ উল্লেখ করে ওই কর্মকর্তা বলেন, খেলাধুলা সম্পর্কীয় অংশগ্রহণে এবং বিনোদনমূলক ক্লাবের সদস্য হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীদের কোনো বিধিনিষেধ নেই এবং কোনো ধরনের অনুমতিরও প্রয়োজন হয় না। আর কোনো ক্লাবের সদস্য হলে ব্যবস্থাপনা কমিটিতে থাকতেও বাধা নেই।
পুলিশের কিছু সদস্যের নানা ধরনের অপরাধে জড়িয়ে পড়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। মিডিয়াতে যা আসছে, ইচ্ছে করলে এসব ঘটনায় বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেত। ইচ্ছে করলে ঘায়ে ব্যান্ডেজ করতে পারতাম। কিন্তু আমরা এর মধ্যে নেই, এসব একেবারে ক্লিন করতে চাচ্ছি। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি ফৌজদারি মামলা দেওয়া হচ্ছে।
পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির বিষয়ে আইজিপি বলেন, নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ কোর্সের বাইরে পুলিশের এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেক পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের জন্য আলাদা আলাদা প্রশিক্ষণ কোর্স, মডিউল এবং প্রশিক্ষক থাকবেন। কনস্টেবল থেকে অতিরিক্ত আইজিপি পর্যন্ত এই প্রশিক্ষণ নেবেন। একযোগে এ প্রশিক্ষণ শুরু হলো। প্রতি সপ্তাহে প্রতি ব্যাচে আমরা ৪ হাজার ৩১৯ জন সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে পারবো। সে হিসেবে এ বছরে ১৪ সপ্তাহে ৬০ হাজার ৬৬৬ জনকে প্রশিক্ষণ দিতে পারবো। সামনের বছর থেকে সারা বছরব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চলমান থাকবে।
তিনি বলেন, পুলিশের সব সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে ৪৮ সপ্তাহ প্রয়োজন। আগামী বছর ২ লাখ ১২ হাজার পুলিশ সদস্যদের প্রত্যেকের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হবে। ২০৪১ সালের আধুনিক ও উন্নত দেশের উপযোগী পুলিশ বাহিনী গড়ে তুলতে এ প্রশিক্ষণ মাইলফলক হিসেবে সংযোজিত হবে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন অতিরিক্ত আইজি (এইচআরএম) মো. মাজহারুল ইসলাম।
পুলিশ প্রধানের বোট ক্লাবের সভাপতি হওয়া নিয়ে জাতীয় সংসদে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি দলীয় একজন সংসদ সদস্য। এ পদ নেওয়ার জন্য আইজিপি অনুমতি নিয়েছিলেন কি-না স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চান তিনি।
আজ রোববার সাংবাদিকেরা এ নিয়ে প্রশ্ন করলে সংসদে দেওয়া বক্তব্যের ব্যাপারে মন্তব্য করতে রাজি হননি আইজিপি বেনজীর আহমেদ। তিনি বলেছেন, আমি আইজিপি, সংসদ সদস্য নই। সংসদে দেওয়া বক্তব্যের বিষয়ে পাল্টা বক্তব্য হয় না। সে কারণে এটা যৌক্তিক নয়, শোভন নয় এবং আইন সংগতও না।
আজ বিকেলে পুলিশ সদর দপ্তরে পুলিশের সব সদস্যের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকেরা আইজিপিকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করেন।
ঢাকা বোট ক্লাব সরকারের অনুমোদন নিয়ে গড়ে উঠেছে কি-না এবং আইজিপি সরকারের অনুমতি নিয়ে এই ক্লাবের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন কি-না, গত শুক্রবার সংসদে জানতে চান বিএনপি দলীয়
সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ।
আইজিপি বলেন, যেগুলো পার্লামেন্টে আলোচনা হয়, সেগুলো পার্লামেন্টেই থাকে। ব্যক্তিগত কৌতূহল থাকলে ব্যক্তিগতভাবে তার উত্তর দেওয়া হবে। ব্যক্তিগত কৌতূহল থাকলে এর উত্তর অবশ্যই আছে।
এদিকে সরকারি কর্মকর্তাদের কোনো ক্লাবের প্রধান হওয়ার ব্যাপারে চাকরি বিধি অনুযায়ী কোনো বাধা নেই বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি পদমর্যাদার একজন পুলিশ কর্মকর্তা।
আইজিপি বোট ক্লাবের সভাপতি হয়ে কোনো ধরনের আইন লঙ্ঘন করেননি- এই বক্তব্যের সপক্ষে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ উল্লেখ করে ওই কর্মকর্তা বলেন, খেলাধুলা সম্পর্কীয় অংশগ্রহণে এবং বিনোদনমূলক ক্লাবের সদস্য হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীদের কোনো বিধিনিষেধ নেই এবং কোনো ধরনের অনুমতিরও প্রয়োজন হয় না। আর কোনো ক্লাবের সদস্য হলে ব্যবস্থাপনা কমিটিতে থাকতেও বাধা নেই।
পুলিশের কিছু সদস্যের নানা ধরনের অপরাধে জড়িয়ে পড়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। মিডিয়াতে যা আসছে, ইচ্ছে করলে এসব ঘটনায় বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেত। ইচ্ছে করলে ঘায়ে ব্যান্ডেজ করতে পারতাম। কিন্তু আমরা এর মধ্যে নেই, এসব একেবারে ক্লিন করতে চাচ্ছি। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি ফৌজদারি মামলা দেওয়া হচ্ছে।
পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির বিষয়ে আইজিপি বলেন, নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ কোর্সের বাইরে পুলিশের এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেক পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের জন্য আলাদা আলাদা প্রশিক্ষণ কোর্স, মডিউল এবং প্রশিক্ষক থাকবেন। কনস্টেবল থেকে অতিরিক্ত আইজিপি পর্যন্ত এই প্রশিক্ষণ নেবেন। একযোগে এ প্রশিক্ষণ শুরু হলো। প্রতি সপ্তাহে প্রতি ব্যাচে আমরা ৪ হাজার ৩১৯ জন সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে পারবো। সে হিসেবে এ বছরে ১৪ সপ্তাহে ৬০ হাজার ৬৬৬ জনকে প্রশিক্ষণ দিতে পারবো। সামনের বছর থেকে সারা বছরব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চলমান থাকবে।
তিনি বলেন, পুলিশের সব সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে ৪৮ সপ্তাহ প্রয়োজন। আগামী বছর ২ লাখ ১২ হাজার পুলিশ সদস্যদের প্রত্যেকের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হবে। ২০৪১ সালের আধুনিক ও উন্নত দেশের উপযোগী পুলিশ বাহিনী গড়ে তুলতে এ প্রশিক্ষণ মাইলফলক হিসেবে সংযোজিত হবে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন অতিরিক্ত আইজি (এইচআরএম) মো. মাজহারুল ইসলাম।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৪ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে