নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
১০ মাসে দেশে ৪৯৫ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এছাড়া আরও ১০৮ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২৩ জন নারীকে। আর ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন চারজন। গত বছরের মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ মাসে এসব ঘটনা ঘটে।
আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) অগ্নি প্রকল্পের পক্ষ থেকে আজ বৃহস্পতিবার এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আসক রাজশাহীর উদ্যোগে সকালে শহরের একটি হোটেলের সম্মেলন কক্ষে নারীর প্রতি সহিংসতার বিষয়ে এই প্রতিবেদন উপস্থাপন ও মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন অগ্নি প্রকল্পের জেলা ব্যবস্থাপক হাসিবুল হাসান পল্লব।
সভায় জানানো হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে অগ্নি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ প্রকল্পের অধীনে নারী ও শিশু নির্যাতন পরিসংখ্যান সংগ্রহ করা হয়। এতে দেখা গেছে, গত বছরের শেষ ১০ মাসে দেশে পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৪২৩ জন নারী। এর মধ্যে স্বামীর হাতে খুন হয়েছেন ১৭৩ জন। যৌতুকের জন্য নির্যাতিত হয়েছেন ১২৫ জন নারী।
ওই সময়ে ২৫ জন গৃহকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। অ্যাসিড সন্ত্রাসের শিকার হয়েছে ১০ জন। সালিসে ফতোয়ার মাধ্যমে নির্যাতন করা হয়েছে চারজন নারীকে। শিশু নির্যাতনের চিত্রও উদ্বেগজনক। ওই ১০ মাসে ৮৮৫ জন শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে ৩৯৯ জন।
এই সভায় ১০ মাসের রাজশাহী জেলার চিত্রও তুলে ধরা হয়। এতে দেখা যায়, রাজশাহীতে যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন ২৫ জন নারী। এছাড়া ১৮ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। চারজনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে দুজন নারীকে। এছাড়া ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন একজন নারী।
এই ১০ মাসে পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৮৬ জন নারী। স্বামীর হাতে খুন হয়েছেন ছয়জন। এছাড়া যৌতুকের জন্য নির্যাতিত হয়েছেন ৬০ জন। এ জেলায় অ্যাসিড নিক্ষেপের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ১১ জন গৃহকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সালিসে ফতোয়ার নামে নির্যাতন করা হয়েছে দুজন নারীকে। জেলায় ১০ মাসে ৪২ জন শিশুকে নির্যাতন করা হয়েছে। এছাড়া এই সময়ের মধ্যে আট শিশু হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে।
সভায় জানানো হয়, নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে অগ্নি প্রকল্পের আওতায় ১০ মাসে ৩৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ সময় উন্নয়ন কর্মী রাশেদ রিপন, আসকের রাজশাহীর অগ্নি প্রকল্পের ডাটা ম্যানেজমেন্ট কলসালটেন্ট সাব্বির হোসেনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
১০ মাসে দেশে ৪৯৫ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এছাড়া আরও ১০৮ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২৩ জন নারীকে। আর ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন চারজন। গত বছরের মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ মাসে এসব ঘটনা ঘটে।
আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) অগ্নি প্রকল্পের পক্ষ থেকে আজ বৃহস্পতিবার এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আসক রাজশাহীর উদ্যোগে সকালে শহরের একটি হোটেলের সম্মেলন কক্ষে নারীর প্রতি সহিংসতার বিষয়ে এই প্রতিবেদন উপস্থাপন ও মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন অগ্নি প্রকল্পের জেলা ব্যবস্থাপক হাসিবুল হাসান পল্লব।
সভায় জানানো হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে অগ্নি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ প্রকল্পের অধীনে নারী ও শিশু নির্যাতন পরিসংখ্যান সংগ্রহ করা হয়। এতে দেখা গেছে, গত বছরের শেষ ১০ মাসে দেশে পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৪২৩ জন নারী। এর মধ্যে স্বামীর হাতে খুন হয়েছেন ১৭৩ জন। যৌতুকের জন্য নির্যাতিত হয়েছেন ১২৫ জন নারী।
ওই সময়ে ২৫ জন গৃহকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। অ্যাসিড সন্ত্রাসের শিকার হয়েছে ১০ জন। সালিসে ফতোয়ার মাধ্যমে নির্যাতন করা হয়েছে চারজন নারীকে। শিশু নির্যাতনের চিত্রও উদ্বেগজনক। ওই ১০ মাসে ৮৮৫ জন শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে ৩৯৯ জন।
এই সভায় ১০ মাসের রাজশাহী জেলার চিত্রও তুলে ধরা হয়। এতে দেখা যায়, রাজশাহীতে যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন ২৫ জন নারী। এছাড়া ১৮ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। চারজনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে দুজন নারীকে। এছাড়া ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন একজন নারী।
এই ১০ মাসে পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৮৬ জন নারী। স্বামীর হাতে খুন হয়েছেন ছয়জন। এছাড়া যৌতুকের জন্য নির্যাতিত হয়েছেন ৬০ জন। এ জেলায় অ্যাসিড নিক্ষেপের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ১১ জন গৃহকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সালিসে ফতোয়ার নামে নির্যাতন করা হয়েছে দুজন নারীকে। জেলায় ১০ মাসে ৪২ জন শিশুকে নির্যাতন করা হয়েছে। এছাড়া এই সময়ের মধ্যে আট শিশু হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে।
সভায় জানানো হয়, নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে অগ্নি প্রকল্পের আওতায় ১০ মাসে ৩৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ সময় উন্নয়ন কর্মী রাশেদ রিপন, আসকের রাজশাহীর অগ্নি প্রকল্পের ডাটা ম্যানেজমেন্ট কলসালটেন্ট সাব্বির হোসেনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে