নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পূবালী ব্যাংকের পর এবার অগ্রণী ব্যাংকে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুটি লকার জব্দ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)। আজ বুধবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই লকার জব্দ করা হয়। এ বিষয়ে এনবিআরের গোয়েন্দা সেলের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বৃহত্তর তদন্তের স্বার্থে শেখ হাসিনার লকার ও হিসাব জব্দ করা হয়েছে।
সিআইসি সূত্র জানিয়েছে, রাজধানীর দিলকুশায় অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখায় (সাবেক স্থানীয় কার্যালয় শাখা) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুটি লকার রয়েছে। এর মধ্যে একটি লকারের নম্বর ৭৫৩, যার চাবি নম্বর ২০০; অন্যটির নম্বর ৭৫১, যার চাবি নম্বর ১৯৬। আইনি প্রক্রিয়া শেষে দুটি লকার জব্দ করা হয়েছে। তবে লকারে কী রয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি।
সিআইসির এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, লকার খুলতে হলে দুটি চাবি লাগে। এই দুই চাবির একটি থাকে ব্যাংকের কাছে, অন্যটি লকার নেওয়া ব্যক্তির কাছে। ব্যাংক লকার নেওয়া ব্যক্তির উপস্থিতি ছাড়া এটা খুলতে পারে না। যেহেতু শেখ হাসিনার উপস্থিতি পাওয়া যাবে না, তাই আইনি প্রক্রিয়ায় যেভাবে হয়, সেভাবে খোলা হবে।
এর আগে ১০ সেপ্টেম্বর পূবালী ব্যাংকে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লকার জব্দ করেছিল এনবিআর সিআইসি। সেনা কল্যাণ ভবনে অবস্থিত পূবালী ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার ১২৮ নম্বর লকারটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে অগ্রণী ও পূবালী ব্যাংকে থাকা তিনটি লকার জব্দ করা হলো।
পূবালী ব্যাংকের ওই শাখায় শেখ হাসিনার নামে দুটি হিসাবে ৫৬ লাখ টাকা রয়েছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার নামে একটি যৌথ সঞ্চয়ী হিসাবে রয়েছে ৪৪ লাখ টাকা। এ ছাড়া শেখ হাসিনার নামে একটি স্থায়ী আমানতও (এফডিআর) আছে, যাতে ১২ লাখ টাকা রয়েছে।
এর আগে পূবালী ব্যাংকের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, এটি ১৯৭৩ সালের লকার। তখন পূবালী ব্যাংক সরকারি ছিল। ওই হিসাব দুটিও অনেক পুরোনো, ১৯৯০ সালের, টাকা দিয়ে করা। সুদের অঙ্ক বাড়তে বাড়তে টাকা বেড়েছে। কোনো লেনদেন নেই। কর, উৎসে কর—সব কাটা হয়েছে। এসব হিসাব এখন জব্দ করা হয়েছে। টাকা উত্তোলন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
শেখ হাসিনার লকার জব্দ করার বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেছিলেন, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তাদের কাজ করছে। গোপনে অভিযান চালানো তাদের নিয়মিত কাজ।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যান। এরপর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের কর ফাঁকি ও দুর্নীতির তদন্তে নামে। এর অংশ হিসেবে এনবিআর শেখ হাসিনার লকার জব্দ করেছে।
পূবালী ব্যাংকের পর এবার অগ্রণী ব্যাংকে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুটি লকার জব্দ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)। আজ বুধবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই লকার জব্দ করা হয়। এ বিষয়ে এনবিআরের গোয়েন্দা সেলের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বৃহত্তর তদন্তের স্বার্থে শেখ হাসিনার লকার ও হিসাব জব্দ করা হয়েছে।
সিআইসি সূত্র জানিয়েছে, রাজধানীর দিলকুশায় অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখায় (সাবেক স্থানীয় কার্যালয় শাখা) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুটি লকার রয়েছে। এর মধ্যে একটি লকারের নম্বর ৭৫৩, যার চাবি নম্বর ২০০; অন্যটির নম্বর ৭৫১, যার চাবি নম্বর ১৯৬। আইনি প্রক্রিয়া শেষে দুটি লকার জব্দ করা হয়েছে। তবে লকারে কী রয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি।
সিআইসির এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, লকার খুলতে হলে দুটি চাবি লাগে। এই দুই চাবির একটি থাকে ব্যাংকের কাছে, অন্যটি লকার নেওয়া ব্যক্তির কাছে। ব্যাংক লকার নেওয়া ব্যক্তির উপস্থিতি ছাড়া এটা খুলতে পারে না। যেহেতু শেখ হাসিনার উপস্থিতি পাওয়া যাবে না, তাই আইনি প্রক্রিয়ায় যেভাবে হয়, সেভাবে খোলা হবে।
এর আগে ১০ সেপ্টেম্বর পূবালী ব্যাংকে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লকার জব্দ করেছিল এনবিআর সিআইসি। সেনা কল্যাণ ভবনে অবস্থিত পূবালী ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার ১২৮ নম্বর লকারটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে অগ্রণী ও পূবালী ব্যাংকে থাকা তিনটি লকার জব্দ করা হলো।
পূবালী ব্যাংকের ওই শাখায় শেখ হাসিনার নামে দুটি হিসাবে ৫৬ লাখ টাকা রয়েছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার নামে একটি যৌথ সঞ্চয়ী হিসাবে রয়েছে ৪৪ লাখ টাকা। এ ছাড়া শেখ হাসিনার নামে একটি স্থায়ী আমানতও (এফডিআর) আছে, যাতে ১২ লাখ টাকা রয়েছে।
এর আগে পূবালী ব্যাংকের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, এটি ১৯৭৩ সালের লকার। তখন পূবালী ব্যাংক সরকারি ছিল। ওই হিসাব দুটিও অনেক পুরোনো, ১৯৯০ সালের, টাকা দিয়ে করা। সুদের অঙ্ক বাড়তে বাড়তে টাকা বেড়েছে। কোনো লেনদেন নেই। কর, উৎসে কর—সব কাটা হয়েছে। এসব হিসাব এখন জব্দ করা হয়েছে। টাকা উত্তোলন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
শেখ হাসিনার লকার জব্দ করার বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেছিলেন, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তাদের কাজ করছে। গোপনে অভিযান চালানো তাদের নিয়মিত কাজ।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যান। এরপর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের কর ফাঁকি ও দুর্নীতির তদন্তে নামে। এর অংশ হিসেবে এনবিআর শেখ হাসিনার লকার জব্দ করেছে।
প্রবাসে নিবন্ধন করার পর দেশে এসে ভোট দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
৩৮ মিনিট আগেতিনি জানান, সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাংস্কৃতিক সহযোগিতার ক্ষেত্র নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। বিশেষ করে, প্রত্নতত্ত্ব, চলচ্চিত্র, সংগীত, জাদুঘর ও নাট্যকলা বিষয়ে সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণে গুরুত্বারোপ করা হয়।
৩৯ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অকার্যকর ও অনুপযোগী ডেমু ট্রেন কেনার মাধ্যমে রাষ্ট্রের প্রায় ৫৯৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। সঠিক সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা বাস্তবায়নযোগ্যতা যাচাই ছাড়াই এই প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয় বলে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন অনিয়মের কারণেও অনেকের এনআইডি লক্ড রয়েছে। তাঁরাও প্রবাস থেকে ভোট দিতে পারবেন না। তবে এনআইডি লক করা না থাকলে মামলার কারণে বা অন্য কোনো কারণে পালিয়ে বা অন্যভাবে বিদেশে অবস্থান করা ব্যক্তিরা প্রবাস থেকে ভোট দিতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে