নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কাজের পরিধির সঙ্গে মন্ত্রীর বয়স বিবেচনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একজন প্রতিমন্ত্রী প্রয়োজন বলে মত দিয়েছিলেন পদত্যাগী তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিলে নেবেন কি না, সেই প্রশ্নে তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী যা বলবেন তা তিনি মেনে নেবেন। প্রধানমন্ত্রী আগুনে ঝাঁপ দিতে বললে তা-ও করবেন।
নারীদের সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে আজ মঙ্গলবার পদত্যাগপত্র দিয়েছেন মুরাদ হাসান। ফলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের ইচ্ছা পরোক্ষে প্রকাশ করলেও সে আশা আর পূরণ হলো না তাঁর!
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সংসহিতার ঘটনায় গত ১১ নভেম্বর সচিবালয়ে নিজের দপ্তরে খেদ প্রকাশ করেন মুরাদ। সে সময় সাংবাদিকেরা তাঁর কাছে জানতে চান ইউপি নির্বাচনে সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ প্রশাসন বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি দেখছেন কি না? জবাবে মুরাদ বলেছিলেন, ‘আমি এভাবে বলতে চাই না। আমাদের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অত্যন্ত ভদ্রলোক, নিপাট ভদ্রলোক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, উনি দেশপ্রেমিক মানুষ, উনি অত্যন্ত নিবেদিতপ্রাণ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী মানুষ এবং প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও পছন্দের। আমি মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকে একাধিকবার বলতে শুনেছি, আমার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনেক ভালো, কথা কম বলে, যখন কথা বলে অনেক হিসেব করে কথা বলে।’
‘এ কথাগুলো প্রধানমন্ত্রী নিজের মুখে বলেছেন, এটার রাজসাক্ষী আমি। অতএব তাঁকে নিয়ে সমালোচনা করার কোনো মানসিকতা এবং অধিকার রাখি না। এত বড় মন্ত্রণালয়, আমাদের দেশটা তো একেবারে ছোট না। মানুষের সংখ্যাও তো অনেক, ১৭ কোটি। ওখানে (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে) বোধ হয় আরও কাউকে দিলে ভালো হতেও পারে, এটুকু বলতে পারি। ওনাকে (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) সহযোগিতা করা প্রয়োজন।’ যোগ করেন মুরাদ হাসান।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার প্রস্তাব পেলে নেবেন কি না, সেই প্রশ্নে মুরাদ বলেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দিয়েছেন। রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। উনি সংসদনেতা, দলেরও প্রধান। উনি আমাদের মা, আমার কাছেও তাই। উনি যা বলবেন আমি তাই করব, মাথা পেতে নেব। উনি যদি বলেন আগুনে ঝাঁপ দে মুরাদ, ঝাঁপ দেব। এর চেয়ে বেশি কিছু বলার নেই আমার।’
কাজের পরিধির সঙ্গে মন্ত্রীর বয়স বিবেচনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একজন প্রতিমন্ত্রী প্রয়োজন বলে মত দিয়েছিলেন পদত্যাগী তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিলে নেবেন কি না, সেই প্রশ্নে তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী যা বলবেন তা তিনি মেনে নেবেন। প্রধানমন্ত্রী আগুনে ঝাঁপ দিতে বললে তা-ও করবেন।
নারীদের সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে আজ মঙ্গলবার পদত্যাগপত্র দিয়েছেন মুরাদ হাসান। ফলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের ইচ্ছা পরোক্ষে প্রকাশ করলেও সে আশা আর পূরণ হলো না তাঁর!
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সংসহিতার ঘটনায় গত ১১ নভেম্বর সচিবালয়ে নিজের দপ্তরে খেদ প্রকাশ করেন মুরাদ। সে সময় সাংবাদিকেরা তাঁর কাছে জানতে চান ইউপি নির্বাচনে সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ প্রশাসন বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি দেখছেন কি না? জবাবে মুরাদ বলেছিলেন, ‘আমি এভাবে বলতে চাই না। আমাদের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অত্যন্ত ভদ্রলোক, নিপাট ভদ্রলোক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, উনি দেশপ্রেমিক মানুষ, উনি অত্যন্ত নিবেদিতপ্রাণ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী মানুষ এবং প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও পছন্দের। আমি মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকে একাধিকবার বলতে শুনেছি, আমার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনেক ভালো, কথা কম বলে, যখন কথা বলে অনেক হিসেব করে কথা বলে।’
‘এ কথাগুলো প্রধানমন্ত্রী নিজের মুখে বলেছেন, এটার রাজসাক্ষী আমি। অতএব তাঁকে নিয়ে সমালোচনা করার কোনো মানসিকতা এবং অধিকার রাখি না। এত বড় মন্ত্রণালয়, আমাদের দেশটা তো একেবারে ছোট না। মানুষের সংখ্যাও তো অনেক, ১৭ কোটি। ওখানে (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে) বোধ হয় আরও কাউকে দিলে ভালো হতেও পারে, এটুকু বলতে পারি। ওনাকে (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) সহযোগিতা করা প্রয়োজন।’ যোগ করেন মুরাদ হাসান।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার প্রস্তাব পেলে নেবেন কি না, সেই প্রশ্নে মুরাদ বলেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা দিয়েছেন। রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। উনি সংসদনেতা, দলেরও প্রধান। উনি আমাদের মা, আমার কাছেও তাই। উনি যা বলবেন আমি তাই করব, মাথা পেতে নেব। উনি যদি বলেন আগুনে ঝাঁপ দে মুরাদ, ঝাঁপ দেব। এর চেয়ে বেশি কিছু বলার নেই আমার।’
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১১ ঘণ্টা আগে