নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোবাইল ব্যাংকিং নগদের ১৫০ কোটি টাকা বেহাতের অভিযোগের বিষয়ে মুখ খুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের সাবেক বিশেষ সহকারী (পিএ) আতিক। তিনি বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আরেকটি অভিযোগ, আমি নাকি নগদ থেকে ১৫০ কোটি টাকা সরিয়েছি।’
দেশের বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে আতিকের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিবেদন প্রকাশের পর আজ শুক্রবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ বিষয়ে নিজের অবস্থান জানিয়েছেন।
ওই পোস্টে আতিক বলেন, ‘টাকা সরানোর অভিযোগ পাওয়ার পর ডাক বিভাগ থেকে নগদের কাছে পরিচালনা ব্যয়, যাবতীয় বিলসহ দুই মাসের হিসাব জানাতে চেয়েছিলাম। সেখানে জানতে পারি, সব মিলিয়ে অ্যাকাউন্ট থেকে ওঠানো হয়েছে আনুমানিক ৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে কোম্পানির পরিচালনা ব্যয়, বেতন-ভাতা, ভাড়া, ভেন্ডর বিল—সবই রয়েছে।’
‘গল্প লেখার আগে একটু পড়াশোনা করা উচিত ছিল’ বলেও আতিক মন্তব্য করেন।
একটি সংবাদমাধ্যমের নাম উল্লেখ করে পোস্টে আতিক বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমটিকে অনুরোধ করব অভিযোগের পক্ষে প্রমাণ উপস্থাপন করতে, অর্থ সরানোর খাতগুলো উল্লেখ করতে। কোনো একক সংস্থা নয়; নতুন সিইওকে ত্রিপক্ষীয় একটা ফরেনসিক করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এরই মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে।’
১১-২৭ মে সময়কাল ছাড়া বাকি সময় নগদের পরিচালনা বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে ছিল বলেও ওই পোস্টে উল্লেখ করেন আতিক।
এর আগে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান একটি পত্রিকার বরাতে ফেসবুক লেখেন, ‘আতিক মোর্শেদের বিরুদ্ধে নগদ থেকে দেড় শ কোটি টাকা বেহাতের তথ্য প্রকাশ করেছে। নগদের ডেপুটি সিইও মুয়ীজ নাসনিম ত্বকির সঙ্গে মিলিত হয়ে এই কাজ করেছে আতিক মোর্শেদ। বিশেষ সহকারীর এসব কাজের দায়ভার সুষ্ঠু তদন্ত ছাড়া নাহিদ ইসলামের এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।
আরও খবর পড়ুন:
মোবাইল ব্যাংকিং নগদের ১৫০ কোটি টাকা বেহাতের অভিযোগের বিষয়ে মুখ খুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের সাবেক বিশেষ সহকারী (পিএ) আতিক। তিনি বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আরেকটি অভিযোগ, আমি নাকি নগদ থেকে ১৫০ কোটি টাকা সরিয়েছি।’
দেশের বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে আতিকের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিবেদন প্রকাশের পর আজ শুক্রবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ বিষয়ে নিজের অবস্থান জানিয়েছেন।
ওই পোস্টে আতিক বলেন, ‘টাকা সরানোর অভিযোগ পাওয়ার পর ডাক বিভাগ থেকে নগদের কাছে পরিচালনা ব্যয়, যাবতীয় বিলসহ দুই মাসের হিসাব জানাতে চেয়েছিলাম। সেখানে জানতে পারি, সব মিলিয়ে অ্যাকাউন্ট থেকে ওঠানো হয়েছে আনুমানিক ৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে কোম্পানির পরিচালনা ব্যয়, বেতন-ভাতা, ভাড়া, ভেন্ডর বিল—সবই রয়েছে।’
‘গল্প লেখার আগে একটু পড়াশোনা করা উচিত ছিল’ বলেও আতিক মন্তব্য করেন।
একটি সংবাদমাধ্যমের নাম উল্লেখ করে পোস্টে আতিক বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমটিকে অনুরোধ করব অভিযোগের পক্ষে প্রমাণ উপস্থাপন করতে, অর্থ সরানোর খাতগুলো উল্লেখ করতে। কোনো একক সংস্থা নয়; নতুন সিইওকে ত্রিপক্ষীয় একটা ফরেনসিক করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এরই মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে।’
১১-২৭ মে সময়কাল ছাড়া বাকি সময় নগদের পরিচালনা বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে ছিল বলেও ওই পোস্টে উল্লেখ করেন আতিক।
এর আগে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান একটি পত্রিকার বরাতে ফেসবুক লেখেন, ‘আতিক মোর্শেদের বিরুদ্ধে নগদ থেকে দেড় শ কোটি টাকা বেহাতের তথ্য প্রকাশ করেছে। নগদের ডেপুটি সিইও মুয়ীজ নাসনিম ত্বকির সঙ্গে মিলিত হয়ে এই কাজ করেছে আতিক মোর্শেদ। বিশেষ সহকারীর এসব কাজের দায়ভার সুষ্ঠু তদন্ত ছাড়া নাহিদ ইসলামের এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।
আরও খবর পড়ুন:
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৬ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৭ ঘণ্টা আগে