নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডেসপ্যাচ শাখার ভুলের কারণে নিবন্ধনের আবেদনের তারিখ শেষ হওয়ার পরও নিবন্ধন প্রত্যাশী রাজনৈতিক দলের সংখ্যা বেড়েছে। সে সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে ইসি।
গতকাল রোববার আবেদনের সময় শেষ হওয়ার পর ইসির জনসংযোগ শাখা থেকে জানানো হয়, ৮০টি দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। তবে আজ সোমবার সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা জানান, নিবন্ধন প্রত্যাশী রাজনৈতিক দলের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘দলগুলো কালকেই জমা দিয়েছে। আমাদের ওই শাখা হিসাবে ভুল করেছে।’
গতকাল রোববার নিবন্ধন আবেদনের শেষ দিন ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর আগে ৪০টি দল জমা দিয়েছে। শেষদিনে এত দল হওয়ায় হিসাবে ভুল হয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে ইসির যুগ্ম সচিব এসএম আসাদুজ্জামান বলেন, ‘অনেকেই ডেসপ্যাচে জমা দিয়েছিল। হাতে এসে পৌঁছায়নি। সেগুলো ডেস্কে আসতে আসতে দেরি হয়েছে। দলের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।’
সবশেষ একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে কেএম নূরুল হুদা কমিশনের কাছে ৭৬টি দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করলেও কোনো দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। আগ্রহী দলগুলো শর্তপূরণ করেছে বললেও যাচাই-বাছাইয়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি বলে জানানো হয়। অবশ্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে আদালতের আদেশে নিবন্ধন পেয়েছে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম ও বাংলাদেশ কংগ্রেস।
সংসদ নির্বাচনের আগে নতুন দলগুলোকে নিবন্ধন দেওয়ার জন্য আবেদন আহ্বান করার বিধান আছে। সে মোতাবেক ২৬ মে দলগুলোর কাছে আবেদন আহ্বান করে ২৯ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়। এরপরই সময় বাড়ানোর জন্য ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী দাবি জানালে আরও দুই মাস মেয়াদ বাড়ায় আউয়াল কমিশন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ড. এটিএম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০০৮ সালে দেশে প্রথমবারের মতো নতুন দলকে নিবন্ধন দেয়। সে সময় ১১৭টি দল আবেদন করেছিল। যাচাই-বাছাইয়ের পর নিবন্ধন পায় ৩৯টি দল। সব মিলিয়ে গত ১৪ বছরে মোট ৪৪টি দলকে নিবন্ধন দিয়েছে ইসি। এর মধ্যে শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় ও আদালতের নির্দেশে পাঁচটি দলের নিবন্ধন বাতিলও করা হয়। ফলে বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৩৯।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডেসপ্যাচ শাখার ভুলের কারণে নিবন্ধনের আবেদনের তারিখ শেষ হওয়ার পরও নিবন্ধন প্রত্যাশী রাজনৈতিক দলের সংখ্যা বেড়েছে। সে সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে ইসি।
গতকাল রোববার আবেদনের সময় শেষ হওয়ার পর ইসির জনসংযোগ শাখা থেকে জানানো হয়, ৮০টি দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। তবে আজ সোমবার সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা জানান, নিবন্ধন প্রত্যাশী রাজনৈতিক দলের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘দলগুলো কালকেই জমা দিয়েছে। আমাদের ওই শাখা হিসাবে ভুল করেছে।’
গতকাল রোববার নিবন্ধন আবেদনের শেষ দিন ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর আগে ৪০টি দল জমা দিয়েছে। শেষদিনে এত দল হওয়ায় হিসাবে ভুল হয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে ইসির যুগ্ম সচিব এসএম আসাদুজ্জামান বলেন, ‘অনেকেই ডেসপ্যাচে জমা দিয়েছিল। হাতে এসে পৌঁছায়নি। সেগুলো ডেস্কে আসতে আসতে দেরি হয়েছে। দলের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।’
সবশেষ একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে কেএম নূরুল হুদা কমিশনের কাছে ৭৬টি দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করলেও কোনো দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। আগ্রহী দলগুলো শর্তপূরণ করেছে বললেও যাচাই-বাছাইয়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি বলে জানানো হয়। অবশ্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে আদালতের আদেশে নিবন্ধন পেয়েছে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম ও বাংলাদেশ কংগ্রেস।
সংসদ নির্বাচনের আগে নতুন দলগুলোকে নিবন্ধন দেওয়ার জন্য আবেদন আহ্বান করার বিধান আছে। সে মোতাবেক ২৬ মে দলগুলোর কাছে আবেদন আহ্বান করে ২৯ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়। এরপরই সময় বাড়ানোর জন্য ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী দাবি জানালে আরও দুই মাস মেয়াদ বাড়ায় আউয়াল কমিশন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ড. এটিএম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০০৮ সালে দেশে প্রথমবারের মতো নতুন দলকে নিবন্ধন দেয়। সে সময় ১১৭টি দল আবেদন করেছিল। যাচাই-বাছাইয়ের পর নিবন্ধন পায় ৩৯টি দল। সব মিলিয়ে গত ১৪ বছরে মোট ৪৪টি দলকে নিবন্ধন দিয়েছে ইসি। এর মধ্যে শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় ও আদালতের নির্দেশে পাঁচটি দলের নিবন্ধন বাতিলও করা হয়। ফলে বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৩৯।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে