নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে লাগবে ২১ কোটি ডোজ। ২১ মাসেরও কম সময়ে সেই টিকা দিতে চায় সরকার। টিকাগুলো কোথা থেকে আসছে সেই তথ্য দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সচিবালয়ে আজ সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠক থেকে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে ৩ কোটি ডোজ অ্যাস্ট্রোজেনেকার টিকা পাব। এরই মধ্যে ৭০ লাখ পেয়েছি। চীনের কাছ থেকে সিনোফার্ম ভ্যাকসিন নিতে সঙ্গে চুক্তি করেছি। এর একটা অংশ চলে এসেছে। ১ কোটি টিকা আসবে রাশিয়া থেকে।
মন্ত্রী বলেন, কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে আমরা ভ্যাকসিন পাচ্ছি। যেমন মর্ডানা, ফাইজার। সেখান থেকে ৬ কোটি ৮০ লাখ আসবে। অর্থাৎ প্রায় ৭ কোটি আসবে। জনসন অ্যান্ড জনসনের সঙ্গে ৭ কোটি টিকার জন্য চুক্তি করেছি, সেটি আগামী বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ( এপ্রিল-জুন) হয়ত আমরা পাব। সব মিলিয়ে মোট ২১ কোটি ভ্যাকসিন পাচ্ছি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হিসাব অনুযায়ী, ২১ কোটি টিকা পেলে তা ১৪ কোটি মানুষকে দেওয়া যাবে। অর্থাৎ দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনা সম্ভব হবে।
এর আগে গতকাল স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, মাসে ১ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। আগামী বছরের শুরুর দিকের মধ্যে বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা থেকে এসব টিকা পাওয়া যাবে। বর্তমানে সরকারের হাতে ১ কোটি ডোজের বেশি টিকা আছে। আগামী মাসের মধ্যেই আরও ২ কোটি ডোজ পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, চীনা সিনোফার্মের কাছ থেকে কেনা দেড় কোটি ডোজ টিকা তিন মাসের মধ্যে দেশে আসার কথা। গত ৩ ও ৪ জুলাই চুক্তির ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে পৌঁছেছে। ১৭ জুলাই এসেছে ২০ লাখ ডোজ। এ ছাড়া দুই দফায় চীন থেকে সিনোফার্মের ১১ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন উপহার হিসেবে পেয়েছে বাংলাদেশ।
২৪ জুলাই কোভ্যাক্সের মাধ্যমে অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকার ২ লাখ ৪৫ হাজার ২০০ টি ডোজ ঢাকায় পৌছায়। বাংলাদেশকে ৩০ লাখ টিকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাপান। প্রথম ধাপে প্রায় আড়াই লাখ ডোজ এসেছে।
দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে লাগবে ২১ কোটি ডোজ। ২১ মাসেরও কম সময়ে সেই টিকা দিতে চায় সরকার। টিকাগুলো কোথা থেকে আসছে সেই তথ্য দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সচিবালয়ে আজ সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠক থেকে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে ৩ কোটি ডোজ অ্যাস্ট্রোজেনেকার টিকা পাব। এরই মধ্যে ৭০ লাখ পেয়েছি। চীনের কাছ থেকে সিনোফার্ম ভ্যাকসিন নিতে সঙ্গে চুক্তি করেছি। এর একটা অংশ চলে এসেছে। ১ কোটি টিকা আসবে রাশিয়া থেকে।
মন্ত্রী বলেন, কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে আমরা ভ্যাকসিন পাচ্ছি। যেমন মর্ডানা, ফাইজার। সেখান থেকে ৬ কোটি ৮০ লাখ আসবে। অর্থাৎ প্রায় ৭ কোটি আসবে। জনসন অ্যান্ড জনসনের সঙ্গে ৭ কোটি টিকার জন্য চুক্তি করেছি, সেটি আগামী বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ( এপ্রিল-জুন) হয়ত আমরা পাব। সব মিলিয়ে মোট ২১ কোটি ভ্যাকসিন পাচ্ছি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হিসাব অনুযায়ী, ২১ কোটি টিকা পেলে তা ১৪ কোটি মানুষকে দেওয়া যাবে। অর্থাৎ দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনা সম্ভব হবে।
এর আগে গতকাল স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, মাসে ১ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। আগামী বছরের শুরুর দিকের মধ্যে বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা থেকে এসব টিকা পাওয়া যাবে। বর্তমানে সরকারের হাতে ১ কোটি ডোজের বেশি টিকা আছে। আগামী মাসের মধ্যেই আরও ২ কোটি ডোজ পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, চীনা সিনোফার্মের কাছ থেকে কেনা দেড় কোটি ডোজ টিকা তিন মাসের মধ্যে দেশে আসার কথা। গত ৩ ও ৪ জুলাই চুক্তির ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে পৌঁছেছে। ১৭ জুলাই এসেছে ২০ লাখ ডোজ। এ ছাড়া দুই দফায় চীন থেকে সিনোফার্মের ১১ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন উপহার হিসেবে পেয়েছে বাংলাদেশ।
২৪ জুলাই কোভ্যাক্সের মাধ্যমে অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকার ২ লাখ ৪৫ হাজার ২০০ টি ডোজ ঢাকায় পৌছায়। বাংলাদেশকে ৩০ লাখ টিকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাপান। প্রথম ধাপে প্রায় আড়াই লাখ ডোজ এসেছে।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, থ্রেডস, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান মেটাকে সামাজিক সম্প্রীতি ব্যাহত করে এবং ঘৃণা ছড়ায় এমন অপতথ্যের মোকাবিলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
২ ঘণ্টা আগেগণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তবর্তী সরকার গঠনের দিন ৮ আগস্টকে নতুন বাংলাদেশ দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি করে জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনের লক্ষ্যে ৩৬ সদস্যের একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেএনসিসির পরিবর্তে নতুন কমিটির নাম প্রস্তাবের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল গঠন করার কথা বলা হয়েছে। বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এনসিসির পরিবর্তে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন থেকে নতুন নাম প্রস্তাব
৬ ঘণ্টা আগে