নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থার মধ্যে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আজ সোমবার শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারির মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা সচল রাখতে মন্ত্রণালয়ের দপ্তর বা সংস্থার ভূমিকা অনস্বীকার্য। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত আয়ের শিল্প সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়ন নির্ভর করে দপ্তর বা সংস্থার কর্মকর্তা–কর্মচারীদের সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার ওপর। সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে দপ্তর বা সংস্থা চালু রাখতে হবে। দপ্তর বা সংস্থার সাফল্যই মন্ত্রণালয়ের সাফল্য।
শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আবুল খায়ের। দপ্তর বা সংস্থার প্রধানদের পক্ষ থেকে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক ড. মো.: নজরুল আনোয়ার এবং বিআইএম এর মহাপরিচালক তাহমিনা আখতার।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ১২টি দপ্তর বা সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষে শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর করেন।
শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। প্রকল্পের সময়সীমা বৃদ্ধি করা থেকে বিরত থাকতে হবে, কেননা প্রকল্পের সময়সীমা বৃদ্ধি পেলে ব্যয়ও বৃদ্ধি পায়। রাষ্ট্রায়ত্ত অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক করতে হবে এবং বন্ধ প্রতিষ্ঠানকে চালু করতে হবে। এপিএ বাস্তবায়নে দপ্তর বা সংস্থাসমূহের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে হবে।
শিল্পসচিব বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে। এপিএ বাস্তবায়নে পরিকল্পনা মাফিক কাজ করতে হবে। রূপকল্প ২০৪১ অর্জন করতে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই। সঠিক সুপারভিশন ও মনিটরিং এপিএ বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে হবে।
ঢাকা: প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থার মধ্যে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আজ সোমবার শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারির মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা সচল রাখতে মন্ত্রণালয়ের দপ্তর বা সংস্থার ভূমিকা অনস্বীকার্য। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত আয়ের শিল্প সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়ন নির্ভর করে দপ্তর বা সংস্থার কর্মকর্তা–কর্মচারীদের সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার ওপর। সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে দপ্তর বা সংস্থা চালু রাখতে হবে। দপ্তর বা সংস্থার সাফল্যই মন্ত্রণালয়ের সাফল্য।
শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আবুল খায়ের। দপ্তর বা সংস্থার প্রধানদের পক্ষ থেকে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক ড. মো.: নজরুল আনোয়ার এবং বিআইএম এর মহাপরিচালক তাহমিনা আখতার।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ১২টি দপ্তর বা সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষে শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর করেন।
শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। প্রকল্পের সময়সীমা বৃদ্ধি করা থেকে বিরত থাকতে হবে, কেননা প্রকল্পের সময়সীমা বৃদ্ধি পেলে ব্যয়ও বৃদ্ধি পায়। রাষ্ট্রায়ত্ত অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক করতে হবে এবং বন্ধ প্রতিষ্ঠানকে চালু করতে হবে। এপিএ বাস্তবায়নে দপ্তর বা সংস্থাসমূহের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে হবে।
শিল্পসচিব বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে। এপিএ বাস্তবায়নে পরিকল্পনা মাফিক কাজ করতে হবে। রূপকল্প ২০৪১ অর্জন করতে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই। সঠিক সুপারভিশন ও মনিটরিং এপিএ বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে হবে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৩৮ মিনিট আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে