নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারির মধ্যে দেড় বছর ধরে বন্ধ রয়েছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ঘরবন্দী শিক্ষার্থীরাও আছেন অস্বস্তিতে। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের দ্রুত টিকা দিয়ে, করোনা পরিস্থিতি একটু নিয়ন্ত্রণে এলেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার সচিবদের সভায় অংশ নিয়ে সরকারপ্রধান এই নির্দেশনা দিয়েছেন বলে সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এক ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কি নির্দেশনা দিয়েছে সেই প্রশ্নে আনোয়ারুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন একটা কমফোরটেবল সিনারিও আসলে যত তাড়াতাড়ি স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া। এটি নিয়ে তারা (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) প্ল্যান প্রোগ্রাম করছে।
‘পাশাপাশি আমাদের সরকারি স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম অনলাইন বা ডিজিটাল সিস্টেমেও যাতে চলে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ'তে পুরোপুরি শিক্ষা কার্যক্রম ডিজিটালি চলছে এবং গ্র্যাজুয়েশন হয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীও নির্দেশনা দিয়েছেন, শিক্ষাকার্যক্রম ভার্চুয়ালি হোক বা অনলাইনে হোক চলুক। পাশাপাশি একটা কমফোরটেবল সিনারিওতে আসলেই যেন সেটা খুলে দেওয়া হয়। সভায় শিক্ষাসচিব বলেছেন, তারা একটা প্ল্যান প্রোগ্রাম করছেন, মঙ্গলবার আইসিটি বিভাগের সঙ্গে তারা বৈঠক করেছেন, দ্রুতই পাবলিকলি জানাবে।’
যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার চিন্তা করা হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কারণ আমরা ছয় কোটি ভ্যাকসিন পেয়ে যাচ্ছি। বিভিন্ন গ্রুপ করে করে ছাত্রদের মধ্যে যারা বয়সের সীমানার মধ্যে আসবে তাদেরকে প্রিভিলেজওয়েতে ভ্যাকসিন দেব। ছাত্রদের মধ্যে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যারা তাদেরকে দ্রুত টিকা দেওয়া হবে।
‘প্রধানমন্ত্রীর ইন্সট্রাকশন ছিল দুইটা জিনিস দেখতে হবে-জেনারেল সিনারিও যদি কমফোরটেবল অবস্থায় চলে আসে ও ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আসে এবং দুই নম্বর হল ভ্যাকসিনেশন। দুইটা জিনিস বিবেচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন। সচিবরা এবং উনি (প্রধানমন্ত্রী) নিজেও বলেছেন, ছেলেমেয়েরা বাসায় বসে থাকতে থাকতে অস্বস্তিকর অবস্থার মধ্যে আছে। সুতরাং তাদের তো বাইরে নিয়ে আসা দরকার।’
সভায় ১৬ জন সচিব কথা বলেছেন জানিয়ে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সচিবদের বক্তব্যের আলোকে মাঝে মাঝে ইন্টারফেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন জায়গা থেকে করোনার ২১ কোটি ডোজ টিকার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে বলে সভায় জানানো হয়েছে।
খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য সেবা, কৃষি উন্নয়ন পরিকল্পনা, স্বাস্থ্য সেবা, করোনা ব্যবস্থাপনা, করোনার টিকা, মহামারির মধ্যে আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল নিরাপত্তা, মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীতের পর সমস্যা-সম্ভাবনা, নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নসহ ১৩টি এজেন্ডা নিয়ে কথা বলেন সচিবরা।
দুর্নীতি প্রতিরোধ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কি নির্দেশনা দিয়েছেন সেই প্রশ্নে আনোয়ারুল বলেন, আমরা দুর্নীতি দমন কমিশনকে নির্দেশনা দিয়ে দিয়েছি। আমরা বলেছি আপনাদের কাছে কমপ্লেইন থাকলে আপনারা যান। আমরাও সবাইকে বলে দেব। আজকে বলে দেওয়া হয়েছে, যার যার সেক্টর সেই দেখবেন। প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, এগুলো দেখা সচিবদের দায়িত্ব। ইমোরাল প্র্যাকটিস হলে প্রত্যেক সচিবকে দেখতে হবে।
করোনা মহামারির মধ্যে দেড় বছর ধরে বন্ধ রয়েছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ঘরবন্দী শিক্ষার্থীরাও আছেন অস্বস্তিতে। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের দ্রুত টিকা দিয়ে, করোনা পরিস্থিতি একটু নিয়ন্ত্রণে এলেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার সচিবদের সভায় অংশ নিয়ে সরকারপ্রধান এই নির্দেশনা দিয়েছেন বলে সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এক ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কি নির্দেশনা দিয়েছে সেই প্রশ্নে আনোয়ারুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন একটা কমফোরটেবল সিনারিও আসলে যত তাড়াতাড়ি স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া। এটি নিয়ে তারা (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) প্ল্যান প্রোগ্রাম করছে।
‘পাশাপাশি আমাদের সরকারি স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম অনলাইন বা ডিজিটাল সিস্টেমেও যাতে চলে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ'তে পুরোপুরি শিক্ষা কার্যক্রম ডিজিটালি চলছে এবং গ্র্যাজুয়েশন হয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীও নির্দেশনা দিয়েছেন, শিক্ষাকার্যক্রম ভার্চুয়ালি হোক বা অনলাইনে হোক চলুক। পাশাপাশি একটা কমফোরটেবল সিনারিওতে আসলেই যেন সেটা খুলে দেওয়া হয়। সভায় শিক্ষাসচিব বলেছেন, তারা একটা প্ল্যান প্রোগ্রাম করছেন, মঙ্গলবার আইসিটি বিভাগের সঙ্গে তারা বৈঠক করেছেন, দ্রুতই পাবলিকলি জানাবে।’
যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার চিন্তা করা হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কারণ আমরা ছয় কোটি ভ্যাকসিন পেয়ে যাচ্ছি। বিভিন্ন গ্রুপ করে করে ছাত্রদের মধ্যে যারা বয়সের সীমানার মধ্যে আসবে তাদেরকে প্রিভিলেজওয়েতে ভ্যাকসিন দেব। ছাত্রদের মধ্যে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যারা তাদেরকে দ্রুত টিকা দেওয়া হবে।
‘প্রধানমন্ত্রীর ইন্সট্রাকশন ছিল দুইটা জিনিস দেখতে হবে-জেনারেল সিনারিও যদি কমফোরটেবল অবস্থায় চলে আসে ও ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আসে এবং দুই নম্বর হল ভ্যাকসিনেশন। দুইটা জিনিস বিবেচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন। সচিবরা এবং উনি (প্রধানমন্ত্রী) নিজেও বলেছেন, ছেলেমেয়েরা বাসায় বসে থাকতে থাকতে অস্বস্তিকর অবস্থার মধ্যে আছে। সুতরাং তাদের তো বাইরে নিয়ে আসা দরকার।’
সভায় ১৬ জন সচিব কথা বলেছেন জানিয়ে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সচিবদের বক্তব্যের আলোকে মাঝে মাঝে ইন্টারফেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন জায়গা থেকে করোনার ২১ কোটি ডোজ টিকার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে বলে সভায় জানানো হয়েছে।
খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য সেবা, কৃষি উন্নয়ন পরিকল্পনা, স্বাস্থ্য সেবা, করোনা ব্যবস্থাপনা, করোনার টিকা, মহামারির মধ্যে আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল নিরাপত্তা, মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীতের পর সমস্যা-সম্ভাবনা, নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নসহ ১৩টি এজেন্ডা নিয়ে কথা বলেন সচিবরা।
দুর্নীতি প্রতিরোধ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কি নির্দেশনা দিয়েছেন সেই প্রশ্নে আনোয়ারুল বলেন, আমরা দুর্নীতি দমন কমিশনকে নির্দেশনা দিয়ে দিয়েছি। আমরা বলেছি আপনাদের কাছে কমপ্লেইন থাকলে আপনারা যান। আমরাও সবাইকে বলে দেব। আজকে বলে দেওয়া হয়েছে, যার যার সেক্টর সেই দেখবেন। প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, এগুলো দেখা সচিবদের দায়িত্ব। ইমোরাল প্র্যাকটিস হলে প্রত্যেক সচিবকে দেখতে হবে।
বিদেশে বাংলাদেশ মিশনের পাসপোর্ট ও ভিসা উইংয়ের কর্মকর্তাদের সেবার মনোবৃত্তি নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিদেশে বাংলাদেশ মিশনের পাসপোর্ট ও ভিসা উইংয়ে
২ মিনিট আগেআজ এই অপহরণ মামলার প্রতিবেদন দাখিল করার কথা ছিল। তদন্ত সংস্থা ডিবি পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
১৮ মিনিট আগেবিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর কোনো নির্দেশনার বিষয়েও তিনি অবহিত নন বলে জানান। আজ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা
৩০ মিনিট আগেগত ৩০ জুলাই ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা পুননির্ধারণ করে খসড়া প্রকাশ করেছিল নির্বাচন কমিশন। সে সময় বলা হয়েছিল, এ নিয়ে কোনো দাবি ও আপত্তি থাকলে ১০ আগস্টের মধ্যে ইসিতে আবেদন করতে হবে। আজ রোববার ইসি থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সংসদীয় সীমানা পুননির্ধারণে দাবি বা আপত্তি জানিয়ে ১ হাজার ৭৬০টি আবেদন
১ ঘণ্টা আগে