নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানি লন্ডারিং মামলায় আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সাক্ষ্যতেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাজা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘ওই আমেরিকার গোয়েন্দার সাক্ষ্যতে কিন্তু তারেক জিয়ার সাজাও হয়েছে। তারপরও এদের লজ্জা নাই। এরা একজনকে এমন করবে, আবার কখন কাকে পছন্দ করে নিয়ে আসে, তার ঠিক নাই।’
আজ শনিবার টুঙ্গিপাড়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই যে মানি লন্ডারিং (তারেক রহমানের), এইটা আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই, তারাই খুঁজে বের করেছে এবং তারাই সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। আসলে বিএনপির, যেহেতু বিএনপির সামনে কোনো নেতৃত্ব নাই। ওরা নির্বাচন করবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চক্রান্ত এখনো শেষ হয়নি। ষড়যন্ত্র এখনো আছে। এটা দুই রকম—একটা হচ্ছে খুনিরা এবং তাদের দোসর, যুদ্ধাপরাধীরা যাদের বিচার করেছিলাম, তাদের একটা চক্রান্ত আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও চক্রান্ত আছে।’
মুসলিম দেশের মেয়ে পাঁচ-পাঁচবার ক্ষমতায় আসায় অনেকে ষড়যন্ত্র করছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মুসলমান। একটি মুসলিম দেশের মেয়ে হয়ে পাঁচ-পাঁচবার ক্ষমতায় আসল—এটাও অনেক দেশের পছন্দ না। ষড়যন্ত্রটা এই জন্য আমাদের ভৌগোলিক অবস্থানটা এ রকম। আমাদের দেশটার ওপর অনেকের নজর আছে। এখানে বসে অন্য দেশের ওপর কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে, কোনো দেশে বিমান হামলা করবে—এটা তো আমি মেনে নেব না। আমরা স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ, স্বাধীনভাবে চলব। দেশ ছোট কিন্তু জনসংখ্যা আছে। জনগণ হচ্ছে বড় শক্তি। সেটা একটা চক্রান্ত ছিল। আমাকে আসতে দেবে না, তাদের হুকুমের দাস কাউকে বসাবে। তারপরে এই দেশটাকে নিয়ে খেলতে পারবে। বাংলাদেশের জনগণ তার ভালো জবাব দিয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি যখন নির্বাচনটা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য ছিল ভোটটা যেন আসে। আর প্রতিযোগিতাটা যেন হয়। কারণ, বিএনপি নির্বাচন করবে না। ওরা যে করবে না, সেটা আমরা জানি। কারণ, ওদের নেতা কোথায়? যে পার্টি ক্ষমতায় আসবে, তাদের প্রধানমন্ত্রী কে হবে, সেটা থাকে। ওদের তো তা নেই। খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্মসাৎ মামলার সাজাপ্রাপ্ত এবং তারেক রহমান টাকা পাচারের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত।’
বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের খুবই সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে। নতুন মন্ত্রিসভা করেছি। সেখানেও তাদের (বিএনপি) রাগ। শুনলাম, তারা বলছে, এত তাড়াতাড়ি কেন সরকার গঠন করল! আরে তাড়াতাড়ি, আমাদের তো সব তৈরি আছে। করব না কেন? আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পিছপা হই না। জানি নির্বাচন হবে। নির্বাচনে জিতলে কী করব, হারলে কী করব—এগুলো সব আগে থেকেই তৈরি করা থাকবেই। তাই আমাদের সময় লাগবে কেন? সময় নষ্ট করব কেন? আমাদের একটা দিনেরও মূল্য আছে। উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত রাখতে হবে।’
বিএনপি কার্যালয়ের ফটকে তালাটা কে লাগিয়েছে—এমন প্রশ্ন তোলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘তালাটা লাগাল কে? পুলিশ যদি সিল করত, সিলগালা কই? এই তালায় সিলগালা ছিল না। এটি একটি ভালো তালা। তা হাতুড়ি দিয়ে ভাঙছে। বলছে চাবি পাচ্ছে না; কারণ, চাবি খো গেয়া। জানি না ওই গান গাচ্ছিল কি না...হাম তুম এক কামরা মে বন্ধ হো, আর চাবি খো গেয়া।’

মানি লন্ডারিং মামলায় আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সাক্ষ্যতেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাজা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘ওই আমেরিকার গোয়েন্দার সাক্ষ্যতে কিন্তু তারেক জিয়ার সাজাও হয়েছে। তারপরও এদের লজ্জা নাই। এরা একজনকে এমন করবে, আবার কখন কাকে পছন্দ করে নিয়ে আসে, তার ঠিক নাই।’
আজ শনিবার টুঙ্গিপাড়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই যে মানি লন্ডারিং (তারেক রহমানের), এইটা আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই, তারাই খুঁজে বের করেছে এবং তারাই সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। আসলে বিএনপির, যেহেতু বিএনপির সামনে কোনো নেতৃত্ব নাই। ওরা নির্বাচন করবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চক্রান্ত এখনো শেষ হয়নি। ষড়যন্ত্র এখনো আছে। এটা দুই রকম—একটা হচ্ছে খুনিরা এবং তাদের দোসর, যুদ্ধাপরাধীরা যাদের বিচার করেছিলাম, তাদের একটা চক্রান্ত আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও চক্রান্ত আছে।’
মুসলিম দেশের মেয়ে পাঁচ-পাঁচবার ক্ষমতায় আসায় অনেকে ষড়যন্ত্র করছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মুসলমান। একটি মুসলিম দেশের মেয়ে হয়ে পাঁচ-পাঁচবার ক্ষমতায় আসল—এটাও অনেক দেশের পছন্দ না। ষড়যন্ত্রটা এই জন্য আমাদের ভৌগোলিক অবস্থানটা এ রকম। আমাদের দেশটার ওপর অনেকের নজর আছে। এখানে বসে অন্য দেশের ওপর কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে, কোনো দেশে বিমান হামলা করবে—এটা তো আমি মেনে নেব না। আমরা স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ, স্বাধীনভাবে চলব। দেশ ছোট কিন্তু জনসংখ্যা আছে। জনগণ হচ্ছে বড় শক্তি। সেটা একটা চক্রান্ত ছিল। আমাকে আসতে দেবে না, তাদের হুকুমের দাস কাউকে বসাবে। তারপরে এই দেশটাকে নিয়ে খেলতে পারবে। বাংলাদেশের জনগণ তার ভালো জবাব দিয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি যখন নির্বাচনটা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য ছিল ভোটটা যেন আসে। আর প্রতিযোগিতাটা যেন হয়। কারণ, বিএনপি নির্বাচন করবে না। ওরা যে করবে না, সেটা আমরা জানি। কারণ, ওদের নেতা কোথায়? যে পার্টি ক্ষমতায় আসবে, তাদের প্রধানমন্ত্রী কে হবে, সেটা থাকে। ওদের তো তা নেই। খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্মসাৎ মামলার সাজাপ্রাপ্ত এবং তারেক রহমান টাকা পাচারের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত।’
বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের খুবই সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে। নতুন মন্ত্রিসভা করেছি। সেখানেও তাদের (বিএনপি) রাগ। শুনলাম, তারা বলছে, এত তাড়াতাড়ি কেন সরকার গঠন করল! আরে তাড়াতাড়ি, আমাদের তো সব তৈরি আছে। করব না কেন? আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পিছপা হই না। জানি নির্বাচন হবে। নির্বাচনে জিতলে কী করব, হারলে কী করব—এগুলো সব আগে থেকেই তৈরি করা থাকবেই। তাই আমাদের সময় লাগবে কেন? সময় নষ্ট করব কেন? আমাদের একটা দিনেরও মূল্য আছে। উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত রাখতে হবে।’
বিএনপি কার্যালয়ের ফটকে তালাটা কে লাগিয়েছে—এমন প্রশ্ন তোলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘তালাটা লাগাল কে? পুলিশ যদি সিল করত, সিলগালা কই? এই তালায় সিলগালা ছিল না। এটি একটি ভালো তালা। তা হাতুড়ি দিয়ে ভাঙছে। বলছে চাবি পাচ্ছে না; কারণ, চাবি খো গেয়া। জানি না ওই গান গাচ্ছিল কি না...হাম তুম এক কামরা মে বন্ধ হো, আর চাবি খো গেয়া।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানি লন্ডারিং মামলায় আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সাক্ষ্যতেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাজা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘ওই আমেরিকার গোয়েন্দার সাক্ষ্যতে কিন্তু তারেক জিয়ার সাজাও হয়েছে। তারপরও এদের লজ্জা নাই। এরা একজনকে এমন করবে, আবার কখন কাকে পছন্দ করে নিয়ে আসে, তার ঠিক নাই।’
আজ শনিবার টুঙ্গিপাড়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই যে মানি লন্ডারিং (তারেক রহমানের), এইটা আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই, তারাই খুঁজে বের করেছে এবং তারাই সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। আসলে বিএনপির, যেহেতু বিএনপির সামনে কোনো নেতৃত্ব নাই। ওরা নির্বাচন করবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চক্রান্ত এখনো শেষ হয়নি। ষড়যন্ত্র এখনো আছে। এটা দুই রকম—একটা হচ্ছে খুনিরা এবং তাদের দোসর, যুদ্ধাপরাধীরা যাদের বিচার করেছিলাম, তাদের একটা চক্রান্ত আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও চক্রান্ত আছে।’
মুসলিম দেশের মেয়ে পাঁচ-পাঁচবার ক্ষমতায় আসায় অনেকে ষড়যন্ত্র করছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মুসলমান। একটি মুসলিম দেশের মেয়ে হয়ে পাঁচ-পাঁচবার ক্ষমতায় আসল—এটাও অনেক দেশের পছন্দ না। ষড়যন্ত্রটা এই জন্য আমাদের ভৌগোলিক অবস্থানটা এ রকম। আমাদের দেশটার ওপর অনেকের নজর আছে। এখানে বসে অন্য দেশের ওপর কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে, কোনো দেশে বিমান হামলা করবে—এটা তো আমি মেনে নেব না। আমরা স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ, স্বাধীনভাবে চলব। দেশ ছোট কিন্তু জনসংখ্যা আছে। জনগণ হচ্ছে বড় শক্তি। সেটা একটা চক্রান্ত ছিল। আমাকে আসতে দেবে না, তাদের হুকুমের দাস কাউকে বসাবে। তারপরে এই দেশটাকে নিয়ে খেলতে পারবে। বাংলাদেশের জনগণ তার ভালো জবাব দিয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি যখন নির্বাচনটা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য ছিল ভোটটা যেন আসে। আর প্রতিযোগিতাটা যেন হয়। কারণ, বিএনপি নির্বাচন করবে না। ওরা যে করবে না, সেটা আমরা জানি। কারণ, ওদের নেতা কোথায়? যে পার্টি ক্ষমতায় আসবে, তাদের প্রধানমন্ত্রী কে হবে, সেটা থাকে। ওদের তো তা নেই। খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্মসাৎ মামলার সাজাপ্রাপ্ত এবং তারেক রহমান টাকা পাচারের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত।’
বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের খুবই সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে। নতুন মন্ত্রিসভা করেছি। সেখানেও তাদের (বিএনপি) রাগ। শুনলাম, তারা বলছে, এত তাড়াতাড়ি কেন সরকার গঠন করল! আরে তাড়াতাড়ি, আমাদের তো সব তৈরি আছে। করব না কেন? আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পিছপা হই না। জানি নির্বাচন হবে। নির্বাচনে জিতলে কী করব, হারলে কী করব—এগুলো সব আগে থেকেই তৈরি করা থাকবেই। তাই আমাদের সময় লাগবে কেন? সময় নষ্ট করব কেন? আমাদের একটা দিনেরও মূল্য আছে। উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত রাখতে হবে।’
বিএনপি কার্যালয়ের ফটকে তালাটা কে লাগিয়েছে—এমন প্রশ্ন তোলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘তালাটা লাগাল কে? পুলিশ যদি সিল করত, সিলগালা কই? এই তালায় সিলগালা ছিল না। এটি একটি ভালো তালা। তা হাতুড়ি দিয়ে ভাঙছে। বলছে চাবি পাচ্ছে না; কারণ, চাবি খো গেয়া। জানি না ওই গান গাচ্ছিল কি না...হাম তুম এক কামরা মে বন্ধ হো, আর চাবি খো গেয়া।’

মানি লন্ডারিং মামলায় আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সাক্ষ্যতেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাজা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘ওই আমেরিকার গোয়েন্দার সাক্ষ্যতে কিন্তু তারেক জিয়ার সাজাও হয়েছে। তারপরও এদের লজ্জা নাই। এরা একজনকে এমন করবে, আবার কখন কাকে পছন্দ করে নিয়ে আসে, তার ঠিক নাই।’
আজ শনিবার টুঙ্গিপাড়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই যে মানি লন্ডারিং (তারেক রহমানের), এইটা আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই, তারাই খুঁজে বের করেছে এবং তারাই সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। আসলে বিএনপির, যেহেতু বিএনপির সামনে কোনো নেতৃত্ব নাই। ওরা নির্বাচন করবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চক্রান্ত এখনো শেষ হয়নি। ষড়যন্ত্র এখনো আছে। এটা দুই রকম—একটা হচ্ছে খুনিরা এবং তাদের দোসর, যুদ্ধাপরাধীরা যাদের বিচার করেছিলাম, তাদের একটা চক্রান্ত আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও চক্রান্ত আছে।’
মুসলিম দেশের মেয়ে পাঁচ-পাঁচবার ক্ষমতায় আসায় অনেকে ষড়যন্ত্র করছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মুসলমান। একটি মুসলিম দেশের মেয়ে হয়ে পাঁচ-পাঁচবার ক্ষমতায় আসল—এটাও অনেক দেশের পছন্দ না। ষড়যন্ত্রটা এই জন্য আমাদের ভৌগোলিক অবস্থানটা এ রকম। আমাদের দেশটার ওপর অনেকের নজর আছে। এখানে বসে অন্য দেশের ওপর কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে, কোনো দেশে বিমান হামলা করবে—এটা তো আমি মেনে নেব না। আমরা স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ, স্বাধীনভাবে চলব। দেশ ছোট কিন্তু জনসংখ্যা আছে। জনগণ হচ্ছে বড় শক্তি। সেটা একটা চক্রান্ত ছিল। আমাকে আসতে দেবে না, তাদের হুকুমের দাস কাউকে বসাবে। তারপরে এই দেশটাকে নিয়ে খেলতে পারবে। বাংলাদেশের জনগণ তার ভালো জবাব দিয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি যখন নির্বাচনটা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য ছিল ভোটটা যেন আসে। আর প্রতিযোগিতাটা যেন হয়। কারণ, বিএনপি নির্বাচন করবে না। ওরা যে করবে না, সেটা আমরা জানি। কারণ, ওদের নেতা কোথায়? যে পার্টি ক্ষমতায় আসবে, তাদের প্রধানমন্ত্রী কে হবে, সেটা থাকে। ওদের তো তা নেই। খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্মসাৎ মামলার সাজাপ্রাপ্ত এবং তারেক রহমান টাকা পাচারের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত।’
বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের খুবই সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে। নতুন মন্ত্রিসভা করেছি। সেখানেও তাদের (বিএনপি) রাগ। শুনলাম, তারা বলছে, এত তাড়াতাড়ি কেন সরকার গঠন করল! আরে তাড়াতাড়ি, আমাদের তো সব তৈরি আছে। করব না কেন? আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পিছপা হই না। জানি নির্বাচন হবে। নির্বাচনে জিতলে কী করব, হারলে কী করব—এগুলো সব আগে থেকেই তৈরি করা থাকবেই। তাই আমাদের সময় লাগবে কেন? সময় নষ্ট করব কেন? আমাদের একটা দিনেরও মূল্য আছে। উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত রাখতে হবে।’
বিএনপি কার্যালয়ের ফটকে তালাটা কে লাগিয়েছে—এমন প্রশ্ন তোলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘তালাটা লাগাল কে? পুলিশ যদি সিল করত, সিলগালা কই? এই তালায় সিলগালা ছিল না। এটি একটি ভালো তালা। তা হাতুড়ি দিয়ে ভাঙছে। বলছে চাবি পাচ্ছে না; কারণ, চাবি খো গেয়া। জানি না ওই গান গাচ্ছিল কি না...হাম তুম এক কামরা মে বন্ধ হো, আর চাবি খো গেয়া।’

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে...
২ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে এমনটি জানানো হয়েছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে।
সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ২ হাজার ৫০০ ক্লাস্টারে সমসংখ্যক শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সচিব কমিটির সুপারিশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে।
সচিব কমিটি মনে করে, প্রকল্পটির পরিকল্পনায় ত্রুটি ছিল। এত অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না এবং এতে বৈষম্যের সৃষ্টি হবে। সারা দেশে ৬৫ হাজার ৫৬৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ের অধিকাংশেই প্রস্তাবিত নিয়োগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। ক্লাস্টারভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলে একই শিক্ষককে ২০টির বেশি বিদ্যালয়ে যুগপৎভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এর ফলে তাঁর পক্ষে কর্মঘণ্টা ম্যানেজ করা সম্ভব হবে না বলে সচিব কমিটি মনে করে।
পরে অর্থের সংস্থান সাপেক্ষে সব স্কুলে এ রকম নতুন বিষয়ের শিক্ষকের পদ সৃজন ও সেসব পদে নিয়োগদানের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে বলে কমিটি অভিমত ব্যক্ত করেছে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে এমনটি জানানো হয়েছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে।
সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ২ হাজার ৫০০ ক্লাস্টারে সমসংখ্যক শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সচিব কমিটির সুপারিশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে।
সচিব কমিটি মনে করে, প্রকল্পটির পরিকল্পনায় ত্রুটি ছিল। এত অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না এবং এতে বৈষম্যের সৃষ্টি হবে। সারা দেশে ৬৫ হাজার ৫৬৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ের অধিকাংশেই প্রস্তাবিত নিয়োগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। ক্লাস্টারভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলে একই শিক্ষককে ২০টির বেশি বিদ্যালয়ে যুগপৎভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এর ফলে তাঁর পক্ষে কর্মঘণ্টা ম্যানেজ করা সম্ভব হবে না বলে সচিব কমিটি মনে করে।
পরে অর্থের সংস্থান সাপেক্ষে সব স্কুলে এ রকম নতুন বিষয়ের শিক্ষকের পদ সৃজন ও সেসব পদে নিয়োগদানের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে বলে কমিটি অভিমত ব্যক্ত করেছে।

তিনি বলেছেন, ‘ওই আমেরিকার গোয়েন্দার সাক্ষ্যতে কিন্তু তারেক জিয়ার সাজাও হয়েছে। তারপরও এদের লজ্জা নাই। এরা একজনকে এমন করবে, আবার কখন কাকে পছন্দ করে নিয়ে আসে, তার ঠিক নাই।’
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে...
২ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে ফুল কোর্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সে সভায় তাঁদের পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদোন্নতির জন্য প্যানেলে ছিলেন– অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ থেকে জেলা ও দায়রা জজ পদের জন্য ৩৪৫ জন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে ২০৭ এবং সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫৫১ জন। সব মিলিয়ে পদোন্নতির প্যানেলে ১ হাজার ১০৩ জন বিচারিক কর্মকর্তার নাম থাকলেও নানা কারণে বেশ কয়েকজনের নাম অনুমোদন হয়নি।
২০২৬ সালের সুপ্রিম কোর্টের ক্যালেন্ডারও ফুল কোর্ট সভায় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছিল। তবে সরকারি ক্যালেন্ডার এখনো প্রকাশিত না হওয়ায় তা অনুমোদিত হয়নি।
সম্প্রতি ১ হাজার ১০৩ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করতে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব পাঠানো হয়। পদোন্নতির প্যানেলে ছিল কয়েকজন বিতর্কিত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার নাম, যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধান চলমান।
বিচারকদের পদোন্নতি যেভাবে হয়
সব মন্ত্রণালয়ে পদোন্নতির জন্য ডিপিসি (বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি) থাকে। ওই কমিটি পদোন্নতির প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে এক দিনেই প্যানেলের সবার পদোন্নতির জিও জারি করা হয়।
তবে বিচারকদের ক্ষেত্রে প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়। বাছাই কমিটির মাধ্যমে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় ওঠে। সভায় অনুমোদন পাওয়ার পর তা আবার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় থেকে তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে ওই প্যানেল আইন মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষিত থাকে এবং পদ খালি হওয়ার পর সময়ে সময়ে জিও জারি করা হয়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিধিমালা ২০০৭ অনুযায়ী, সিনিয়র সহকারী জজ পদে পদোন্নতির জন্য সহকারী জজদের এই পদে চার বছর দায়িত্ব পালনের শর্ত পূরণ করতে হয়। সিনিয়র সহকারী জজদের যুগ্ম জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর এবং অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছরের শর্ত পূরণ করতে হয়। তবে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা হয় না। অনেকেই বছরের পর বছর প্যানেলভুক্ত হয়ে থাকেন।

সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে ফুল কোর্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সে সভায় তাঁদের পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদোন্নতির জন্য প্যানেলে ছিলেন– অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ থেকে জেলা ও দায়রা জজ পদের জন্য ৩৪৫ জন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে ২০৭ এবং সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫৫১ জন। সব মিলিয়ে পদোন্নতির প্যানেলে ১ হাজার ১০৩ জন বিচারিক কর্মকর্তার নাম থাকলেও নানা কারণে বেশ কয়েকজনের নাম অনুমোদন হয়নি।
২০২৬ সালের সুপ্রিম কোর্টের ক্যালেন্ডারও ফুল কোর্ট সভায় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছিল। তবে সরকারি ক্যালেন্ডার এখনো প্রকাশিত না হওয়ায় তা অনুমোদিত হয়নি।
সম্প্রতি ১ হাজার ১০৩ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করতে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব পাঠানো হয়। পদোন্নতির প্যানেলে ছিল কয়েকজন বিতর্কিত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার নাম, যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধান চলমান।
বিচারকদের পদোন্নতি যেভাবে হয়
সব মন্ত্রণালয়ে পদোন্নতির জন্য ডিপিসি (বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি) থাকে। ওই কমিটি পদোন্নতির প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে এক দিনেই প্যানেলের সবার পদোন্নতির জিও জারি করা হয়।
তবে বিচারকদের ক্ষেত্রে প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়। বাছাই কমিটির মাধ্যমে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় ওঠে। সভায় অনুমোদন পাওয়ার পর তা আবার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় থেকে তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে ওই প্যানেল আইন মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষিত থাকে এবং পদ খালি হওয়ার পর সময়ে সময়ে জিও জারি করা হয়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিধিমালা ২০০৭ অনুযায়ী, সিনিয়র সহকারী জজ পদে পদোন্নতির জন্য সহকারী জজদের এই পদে চার বছর দায়িত্ব পালনের শর্ত পূরণ করতে হয়। সিনিয়র সহকারী জজদের যুগ্ম জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর এবং অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছরের শর্ত পূরণ করতে হয়। তবে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা হয় না। অনেকেই বছরের পর বছর প্যানেলভুক্ত হয়ে থাকেন।

তিনি বলেছেন, ‘ওই আমেরিকার গোয়েন্দার সাক্ষ্যতে কিন্তু তারেক জিয়ার সাজাও হয়েছে। তারপরও এদের লজ্জা নাই। এরা একজনকে এমন করবে, আবার কখন কাকে পছন্দ করে নিয়ে আসে, তার ঠিক নাই।’
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা নিজাম উদ্দিন হাজারীর স্ত্রী নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে ৪৫ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ ও ৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক মহাপরিচালক বলেন, অভিযুক্ত নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সন্দেহজনক লেনদেনের পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে। কমিশন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
এ ছাড়া ২০১৯ সালের মে থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত নুরজাহান বেগমের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের একটি হিসাবে ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করেছে দুদক।
এ তথ্য আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যাচাই করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এর আগেও অবৈধ সম্পদ অর্জন, ফেনী ও ঢাকায় নামে-বেনামে জমি ও ভবন ক্রয় এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে একাধিক তদন্ত চলছে।
সূত্রটি আরও জানায়, দুদকে পাঠানো সম্পদ বিবরণীতে ঘোষিত তথ্য ও বাস্তব সম্পদের মধ্যে বিশাল অমিল পাওয়া যায়। এর ধারাবাহিকতায় নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ফেনী-২ আসন থেকে টানা তিনবার আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নিজাম উদ্দিন হাজারী। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দখলদারত্বের অভিযোগ রয়েছে।

ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা নিজাম উদ্দিন হাজারীর স্ত্রী নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে ৪৫ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ ও ৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক মহাপরিচালক বলেন, অভিযুক্ত নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সন্দেহজনক লেনদেনের পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে। কমিশন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
এ ছাড়া ২০১৯ সালের মে থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত নুরজাহান বেগমের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের একটি হিসাবে ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করেছে দুদক।
এ তথ্য আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যাচাই করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এর আগেও অবৈধ সম্পদ অর্জন, ফেনী ও ঢাকায় নামে-বেনামে জমি ও ভবন ক্রয় এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে একাধিক তদন্ত চলছে।
সূত্রটি আরও জানায়, দুদকে পাঠানো সম্পদ বিবরণীতে ঘোষিত তথ্য ও বাস্তব সম্পদের মধ্যে বিশাল অমিল পাওয়া যায়। এর ধারাবাহিকতায় নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ফেনী-২ আসন থেকে টানা তিনবার আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নিজাম উদ্দিন হাজারী। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দখলদারত্বের অভিযোগ রয়েছে।

তিনি বলেছেন, ‘ওই আমেরিকার গোয়েন্দার সাক্ষ্যতে কিন্তু তারেক জিয়ার সাজাও হয়েছে। তারপরও এদের লজ্জা নাই। এরা একজনকে এমন করবে, আবার কখন কাকে পছন্দ করে নিয়ে আসে, তার ঠিক নাই।’
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে...
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১০১ জন। সব মিলিয়ে এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৯২৩ জনে। তাদের মধ্যে ২৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে মশাবাহিত এ রোগে।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন মারা গেছে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোতে সর্বোচ্চ ২৪১ জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৭৫ জন, রাজধানীর বাইরে ঢাকা বিভাগে ২০৮, বরিশালে ১৫১, খুলনায় ৫৯, চট্টগ্রামে ১২৫, রাজশাহীতে ৪৫, ময়মনসিংহে ৭৫, রংপুরে ১৯ ও সিলেটে তিনজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
গত অক্টোবর মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২২ হাজার ৫২০ জন, যা এই বছরের এক মাসে সর্বোচ্চ। একই সময়ে ৮০ জন মারা গেছে, যা এ বছরে একক মাসের সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন ভর্তি হয়েছিল এবং ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন, এপ্রিলে সাত, মে মাসে তিন, জুনে ১৯, জুলাইয়ে ৪১ ও আগস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ মাসে কোনো মৃত্যু হয়নি।
চলতি মাসের চার দিনে ৪ হাজার ৬১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে আর মারা গেছে ১৪ জন চিকিৎসাধীন রোগী।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। আর মারা গেছে ১ হাজার ৭০৫ জন।
২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন, ২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২, ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯, ২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১০১ জন। সব মিলিয়ে এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৯২৩ জনে। তাদের মধ্যে ২৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে মশাবাহিত এ রোগে।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন মারা গেছে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোতে সর্বোচ্চ ২৪১ জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৭৫ জন, রাজধানীর বাইরে ঢাকা বিভাগে ২০৮, বরিশালে ১৫১, খুলনায় ৫৯, চট্টগ্রামে ১২৫, রাজশাহীতে ৪৫, ময়মনসিংহে ৭৫, রংপুরে ১৯ ও সিলেটে তিনজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
গত অক্টোবর মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২২ হাজার ৫২০ জন, যা এই বছরের এক মাসে সর্বোচ্চ। একই সময়ে ৮০ জন মারা গেছে, যা এ বছরে একক মাসের সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন ভর্তি হয়েছিল এবং ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন, এপ্রিলে সাত, মে মাসে তিন, জুনে ১৯, জুলাইয়ে ৪১ ও আগস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ মাসে কোনো মৃত্যু হয়নি।
চলতি মাসের চার দিনে ৪ হাজার ৬১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে আর মারা গেছে ১৪ জন চিকিৎসাধীন রোগী।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। আর মারা গেছে ১ হাজার ৭০৫ জন।
২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন, ২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২, ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯, ২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

তিনি বলেছেন, ‘ওই আমেরিকার গোয়েন্দার সাক্ষ্যতে কিন্তু তারেক জিয়ার সাজাও হয়েছে। তারপরও এদের লজ্জা নাই। এরা একজনকে এমন করবে, আবার কখন কাকে পছন্দ করে নিয়ে আসে, তার ঠিক নাই।’
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে...
২ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৩ ঘণ্টা আগে