নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যাংক লেনদেনে অনিয়মের জন্য সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রেখে নতুন আইনের খসড়া সংসদে উঠেছে। আজ সোমবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ‘পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেমস বিল-২০২২’ সংসদে উত্থাপন করলে তা এক মাসের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। ব্যাংক বহির্ভূত প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধ কার্যক্রমও প্রস্তাবিত এই আইনের অধীনে আনা হয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশ নিলে, পরিচালনা করলে বা ইলেট্রনিক মুদ্রায় পরিশোধ সেবা করলে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের জেল হবে অথবা ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড হবে। অনুমোদন প্রত্যাহার বা লাইসন্সে বাতিল হওয়ার পর লেনদেন করলে একই দণ্ড হবে।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশে কার্যরত সকল পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনাকারী, পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশগ্রহণকারী বা পরিশোধ সেবাদানকারীর কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি প্রদান ও তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক পরিশোধ ব্যবস্থার সহিত সম্পর্কিত যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য মানদণ্ড নির্ধারণ করতে পারবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনে কোনো কর্তৃপক্ষ দ্বারা আন্তঃব্যাংক ইলেকট্রনিক তহবিল স্থানান্তর ব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারবে। এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য ও অজামিনযোগ্য ও অ-আপসযোগ্য হবে।
পরিশোধ, নিকাশ এবং নিষ্পত্তি ব্যবস্থা সংহতকরণ, তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের ঝুঁকি হ্রাস ও গ্রাহক স্বার্থ সংরক্ষণ সম্পর্কিত বিধান প্রণয়নের জন্য বিলটি আনা হয়েছে।
বিলে ডিজিটাল মুদ্রার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বা সর্বজনীন ব্যবহারের উদ্দেশ্যে আইনস্বীকৃত মুদ্রার বিকল্প হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রবর্তিত ইলেকট্রনিক মুদ্রা। এছাড়া ইলেকট্রনিক মুদ্রা, নিকাশ সেবা, নিষ্পত্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ব্যাংক লেনদেনে অনিয়মের জন্য সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রেখে নতুন আইনের খসড়া সংসদে উঠেছে। আজ সোমবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ‘পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেমস বিল-২০২২’ সংসদে উত্থাপন করলে তা এক মাসের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। ব্যাংক বহির্ভূত প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধ কার্যক্রমও প্রস্তাবিত এই আইনের অধীনে আনা হয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশ নিলে, পরিচালনা করলে বা ইলেট্রনিক মুদ্রায় পরিশোধ সেবা করলে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের জেল হবে অথবা ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড হবে। অনুমোদন প্রত্যাহার বা লাইসন্সে বাতিল হওয়ার পর লেনদেন করলে একই দণ্ড হবে।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশে কার্যরত সকল পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনাকারী, পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশগ্রহণকারী বা পরিশোধ সেবাদানকারীর কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি প্রদান ও তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক পরিশোধ ব্যবস্থার সহিত সম্পর্কিত যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য মানদণ্ড নির্ধারণ করতে পারবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনে কোনো কর্তৃপক্ষ দ্বারা আন্তঃব্যাংক ইলেকট্রনিক তহবিল স্থানান্তর ব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারবে। এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য ও অজামিনযোগ্য ও অ-আপসযোগ্য হবে।
পরিশোধ, নিকাশ এবং নিষ্পত্তি ব্যবস্থা সংহতকরণ, তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের ঝুঁকি হ্রাস ও গ্রাহক স্বার্থ সংরক্ষণ সম্পর্কিত বিধান প্রণয়নের জন্য বিলটি আনা হয়েছে।
বিলে ডিজিটাল মুদ্রার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বা সর্বজনীন ব্যবহারের উদ্দেশ্যে আইনস্বীকৃত মুদ্রার বিকল্প হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রবর্তিত ইলেকট্রনিক মুদ্রা। এছাড়া ইলেকট্রনিক মুদ্রা, নিকাশ সেবা, নিষ্পত্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়েছে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৩ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৪ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৪ ঘণ্টা আগে