তানিম আহমেদ, ঢাকা
দুই ধাপের ভাষা ও শব্দগত পরিবর্তনের মাধ্যমে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে ৭ দফার অঙ্গীকারনামা জুড়ে দেওয়া হয়েছে, যাতে জুলাই সনদকে সংবিধানে তফসিল হিসেবে বা যথোপযুক্তভাবে সংযুক্ত করা, সনদের বৈধতা ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না এবং বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে আইনি ও সাংবিধানিক সুরক্ষা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে।
জুলাই সনদ তৈরি করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপ শেষ হয় গত ৩১ জুলাই। ২৯ জুলাই রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদের খসড়ার নমুনা দেওয়া হয়। সেখানে সনদের পটভূমির পাশাপাশি বাস্তবায়নের ৭ দফা অঙ্গীকারনামা দেওয়া হয়। যেখানে বলা হয়, নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণের দুই বছরের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন করবে। কিন্তু এ নিয়ে আপত্তি তোলে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অধিকাংশ দল।
এরপর ১৬ আগস্ট দলগুলোর কাছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত সমন্বিত খসড়া পাঠানো হয়। সেখানে পটভূমির সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপে ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি সুপারিশ ও বাস্তবায়নের ৮ দফা অঙ্গীকারনামা রাখা হয়। সনদকে সংবিধানের ওপরে স্থান দেওয়ার পাশাপাশি সনদের বৈধতা নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না বলে উল্লেখ করা হয় এতে। এবার বিএনপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল বিষয়টি নিয়ে আপত্তি তোলে।
দলগুলোর আপত্তির মুখে কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, চূড়ান্ত সনদে অঙ্গীকারনামায় ভাষা ও শব্দগত পরিবর্তন করা হবে। একই সঙ্গে চূড়ান্ত সনদের সঙ্গে জুলাই সনদের সাংবিধানিক বিষয়গুলো বাস্তবায়নের রূপরেখাও দলগুলোকে দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি ঠিক করতে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করে কমিশন। নানা আলাপ-আলোচনার পর সর্বশেষ সিদ্ধান্ত হয়—সাংবিধানিক বিষয়গুলো বিশেষ সংবিধান বা সাংবিধানিক সংস্কার সভার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। বাকিগুলো অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে দ্রুত বাস্তবায়ন করবে সরকার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সূত্রে জানা গেছে, জুলাই সনদের খসড়ার ওপর রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত সনদ তৈরি করা হয়েছে। এতে জুলাই সনদের পটভূমির পাশাপাশি রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোকে দুভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগে সংবিধান সংশোধন সাপেক্ষে সংস্কারের বিষয়, দ্বিতীয় ভাগে অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সংস্কারের বিষয়গুলো রাখা হয়েছে। সনদের সর্বশেষ অংশে ৭ দফা অঙ্গীকারনামা রাখা হয়েছে। কমিশন এতে আর পরিবর্তন করবে না।
সূত্রে জানা গেছে, ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয়ের ৪৩টি প্রস্তাব রাখা হয়েছে সংবিধান সংশোধন অংশে। যার প্রথম ছয়টি রাষ্ট্রভাষা, নাগরিকত্ব ও সংবিধান এবং পরের তিনটিতে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতির বিষয়ে উল্লেখ আছে। এ ছাড়া ১০ থেকে ১৩ নম্বর প্রস্তাবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, রাষ্ট্রপতির অভিশংসন এবং রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের বিষয়ে বলা আছে।
চূড়ান্ত সনদের ১৪ ও ১৫ নম্বর প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ও একাধিক পদে থাকার বিধান ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। ১৬ নম্বর প্রস্তাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা, ১৭-২৫ নম্বরে আইনসভা, ২৬-৩৩ নম্বরে বিচার বিভাগ, ৩৪ নম্বরে নির্বাচন কমিশন, ৩৫-৩৭ নম্বরে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ, ৩৮-৩৯ নম্বরে দুর্নীতি দমন কমিশন, ৪০-৪৩ নম্বর সুপারিশে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কথা বলা হয়েছে। এসব সুপারিশের সঙ্গে কোন কোন দল আপত্তি বা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, সেটা উল্লেখ করা হয়েছে।
৪৪ থেকে ৮৪ নম্বর সুপারিশগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারবে বলে মনে করে কমিশন, যার প্রথমটি সংসদের কমিটি ও সদস্যদের অধিকার নির্ধারণের আইন এবং পরেরটি নির্বাচনী এলাকা সীমানা নির্ধারণ আইন। সনদের ৪৬ থেকে ৫৮ নম্বর সুপারিশে বিচার বিভাগ, ৫৯-৬০ নম্বরে জনপ্রশাসন, ৬১-৭৫ নম্বরে দুর্নীতি দমন কমিশন, ৭৬-৮১ নম্বরে জনপ্রশাসন কমিশন এবং বাকি তিনটি দুর্নীতি দমনসংক্রান্ত সুপারিশ উল্লেখ করা হয়েছে।
চূড়ান্ত খসড়ায় জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায় ৮ দফার থাকলে চূড়ান্ত জুলাই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ৭ দফা অঙ্গীকারনামা নেওয়া হবে।
তবে সনদটি এখনো রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়নি। কমিশনের সূত্র জানিয়েছে, বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার পর সনদ ও সেই প্রক্রিয়া একসঙ্গে পাঠানো হবে। বাস্তবায়নের বিষয়ে আলাদা এক পাতায় সুপারিশ দলগুলোর কাছে দেওয়া হবে। সেখানে গণভোট, বিশেষ সংবিধান/সাংবিধানিক আদেশ, অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশে বাস্তবায়নের পরামর্শ থাকবে।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় ঠিক করতে বৃহস্পতিবার রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সংলাপ করবে কমিশন। যদিও এর আগে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ ২৮টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে একাধিক অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করে কমিশন। সেখানে বাস্তবায়নের পদ্ধতি ঠিক করতে পারেনি দলগুলো।
দুই ধাপের ভাষা ও শব্দগত পরিবর্তনের মাধ্যমে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে ৭ দফার অঙ্গীকারনামা জুড়ে দেওয়া হয়েছে, যাতে জুলাই সনদকে সংবিধানে তফসিল হিসেবে বা যথোপযুক্তভাবে সংযুক্ত করা, সনদের বৈধতা ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না এবং বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে আইনি ও সাংবিধানিক সুরক্ষা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে।
জুলাই সনদ তৈরি করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপ শেষ হয় গত ৩১ জুলাই। ২৯ জুলাই রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদের খসড়ার নমুনা দেওয়া হয়। সেখানে সনদের পটভূমির পাশাপাশি বাস্তবায়নের ৭ দফা অঙ্গীকারনামা দেওয়া হয়। যেখানে বলা হয়, নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণের দুই বছরের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন করবে। কিন্তু এ নিয়ে আপত্তি তোলে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অধিকাংশ দল।
এরপর ১৬ আগস্ট দলগুলোর কাছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত সমন্বিত খসড়া পাঠানো হয়। সেখানে পটভূমির সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপে ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি সুপারিশ ও বাস্তবায়নের ৮ দফা অঙ্গীকারনামা রাখা হয়। সনদকে সংবিধানের ওপরে স্থান দেওয়ার পাশাপাশি সনদের বৈধতা নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না বলে উল্লেখ করা হয় এতে। এবার বিএনপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল বিষয়টি নিয়ে আপত্তি তোলে।
দলগুলোর আপত্তির মুখে কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, চূড়ান্ত সনদে অঙ্গীকারনামায় ভাষা ও শব্দগত পরিবর্তন করা হবে। একই সঙ্গে চূড়ান্ত সনদের সঙ্গে জুলাই সনদের সাংবিধানিক বিষয়গুলো বাস্তবায়নের রূপরেখাও দলগুলোকে দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি ঠিক করতে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করে কমিশন। নানা আলাপ-আলোচনার পর সর্বশেষ সিদ্ধান্ত হয়—সাংবিধানিক বিষয়গুলো বিশেষ সংবিধান বা সাংবিধানিক সংস্কার সভার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। বাকিগুলো অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে দ্রুত বাস্তবায়ন করবে সরকার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সূত্রে জানা গেছে, জুলাই সনদের খসড়ার ওপর রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত সনদ তৈরি করা হয়েছে। এতে জুলাই সনদের পটভূমির পাশাপাশি রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোকে দুভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগে সংবিধান সংশোধন সাপেক্ষে সংস্কারের বিষয়, দ্বিতীয় ভাগে অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সংস্কারের বিষয়গুলো রাখা হয়েছে। সনদের সর্বশেষ অংশে ৭ দফা অঙ্গীকারনামা রাখা হয়েছে। কমিশন এতে আর পরিবর্তন করবে না।
সূত্রে জানা গেছে, ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয়ের ৪৩টি প্রস্তাব রাখা হয়েছে সংবিধান সংশোধন অংশে। যার প্রথম ছয়টি রাষ্ট্রভাষা, নাগরিকত্ব ও সংবিধান এবং পরের তিনটিতে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতির বিষয়ে উল্লেখ আছে। এ ছাড়া ১০ থেকে ১৩ নম্বর প্রস্তাবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, রাষ্ট্রপতির অভিশংসন এবং রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের বিষয়ে বলা আছে।
চূড়ান্ত সনদের ১৪ ও ১৫ নম্বর প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ও একাধিক পদে থাকার বিধান ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। ১৬ নম্বর প্রস্তাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা, ১৭-২৫ নম্বরে আইনসভা, ২৬-৩৩ নম্বরে বিচার বিভাগ, ৩৪ নম্বরে নির্বাচন কমিশন, ৩৫-৩৭ নম্বরে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ, ৩৮-৩৯ নম্বরে দুর্নীতি দমন কমিশন, ৪০-৪৩ নম্বর সুপারিশে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কথা বলা হয়েছে। এসব সুপারিশের সঙ্গে কোন কোন দল আপত্তি বা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, সেটা উল্লেখ করা হয়েছে।
৪৪ থেকে ৮৪ নম্বর সুপারিশগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, বিধি ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারবে বলে মনে করে কমিশন, যার প্রথমটি সংসদের কমিটি ও সদস্যদের অধিকার নির্ধারণের আইন এবং পরেরটি নির্বাচনী এলাকা সীমানা নির্ধারণ আইন। সনদের ৪৬ থেকে ৫৮ নম্বর সুপারিশে বিচার বিভাগ, ৫৯-৬০ নম্বরে জনপ্রশাসন, ৬১-৭৫ নম্বরে দুর্নীতি দমন কমিশন, ৭৬-৮১ নম্বরে জনপ্রশাসন কমিশন এবং বাকি তিনটি দুর্নীতি দমনসংক্রান্ত সুপারিশ উল্লেখ করা হয়েছে।
চূড়ান্ত খসড়ায় জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায় ৮ দফার থাকলে চূড়ান্ত জুলাই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ৭ দফা অঙ্গীকারনামা নেওয়া হবে।
তবে সনদটি এখনো রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়নি। কমিশনের সূত্র জানিয়েছে, বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার পর সনদ ও সেই প্রক্রিয়া একসঙ্গে পাঠানো হবে। বাস্তবায়নের বিষয়ে আলাদা এক পাতায় সুপারিশ দলগুলোর কাছে দেওয়া হবে। সেখানে গণভোট, বিশেষ সংবিধান/সাংবিধানিক আদেশ, অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশে বাস্তবায়নের পরামর্শ থাকবে।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় ঠিক করতে বৃহস্পতিবার রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সংলাপ করবে কমিশন। যদিও এর আগে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ ২৮টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে একাধিক অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করে কমিশন। সেখানে বাস্তবায়নের পদ্ধতি ঠিক করতে পারেনি দলগুলো।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারসংলগ্ন পান্থকুঞ্জ পার্ক ও হাতিরঝিলের মধ্য দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পরিবেশকর্মী আমিরুল রাজিব, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক গীতিআরা নাসরিনসহ ৯ জনের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি বিশ্ব
৮ ঘণ্টা আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় সাক্ষ্য দেবেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেসভায় উপদেষ্টা জানান, বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকেরা শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় শ্রম অসন্তোষ নিরসনের লক্ষ্যে বার্ডস গ্রুপ, টিএনজেড গ্রুপ, বেক্সিমকো গ্রুপ, ডার্ড গ্রুপ, নায়াগ্রা টেক্সটাইলস লিমিটেড, রোয়ার ফ্যাশন লিমিটেড, মাহমুদ জিন্স লিমিটেড, স্টাইল ক্রাফট লিমিটেড ও গোল্ডস্টার গার্মেন্টস
৯ ঘণ্টা আগেদুদকের মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর বেঙ্গল ও অ্যান্ড এম সার্ভিসেসের নামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির কারওয়ান বাজার শাখায় হিসাব খোলেন জন হক সিকদার। একই দিনে বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি কার্যাদেশ বাস্তবায়নের কথা বলে ১৫০ কোটি টাকার বাই-মুরাবাহা ঋণের আবেদন করেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে