অনলাইন ডেস্ক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি ক্রেন দিয়ে ভাঙা শুরু হয়েছে। আজ বুধবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বাংলাদেশকে ‘ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি’ মুক্ত করার ঘোষণা দেওয়ার পর বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। সর্বশেষ রাত ১১টা ৬ মিনিটে বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘এই মাটিতে স্বৈরাচারের কোনো চিহ্ন থাকবে না। আগামী প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে এসেছি, আমরা এটি নিশ্চিত করতে চাই আওয়ামী লীগের জন্য কোনো কিবলা অবশিষ্ট রাখব না।’
দেওয়ালের ইট খুলে হাতে নিয়ে যাচ্ছিলেন সৈয়দ রিফাত নামের এক ব্যক্তি। এ সময় তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের ধ্বংসস্তূপের প্রমাণ রেখে দেওয়ার জন্য এই ইট রাখলাম। এরপরও যদি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের কেউ ফিরে আসার কথা বলে, এই ইট তার কপালে যাবে।’
৩২ নম্বরের আশপাশের কয়েকটি বাড়িতেও ভাঙচুর চালানো হয়। রাত ১১টায় ৩২ নম্বরের বাড়িটি ভাঙার জন্য বুলডোজারের জন্য বাড়িটির সামনে অপেক্ষা করছিলেন ছাত্র-জনতা। এ সময় ৩২ নম্বরের পাশের রাস্তা দিয়ে একটি ক্রেন যাচ্ছিল। বুলডোজার ভেবে আটকানো হয় ক্রেনটি। পরে সেই ক্রেন নিয়ে আসা হয় বাড়িটির সামনে। এ সময় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তাঁরা। সেই ক্রেন দিয়েই বাড়িটি ভাঙার শুরু করা হয়।
এর আগে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লাইভে বক্তব্য দেওয়ার ঘোষণা নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশকে ‘ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি’ মুক্ত করার ঘোষণা দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে দলে দলে লোক এসে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালানো শুরু করে।
আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেন, ‘আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে।’
এরপর রাত ৮টার দিকে লোকজন স্লোগান দিয়ে ৩২ নম্বরের গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়েন। তাঁরা বাড়ির সর্বত্র উঠে ভাঙচুর চালানো শুরু করেন।
সরেজমিন দেখা যায়, বাসাটির গেইটসহ বিভিন্ন ভাঙা অংশ পড়ে আছে। কিছু কিছু জায়গায় আগুন জ্বলতে দেখা যায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ ম্যুরাল ভাঙতে দেখা যায় একজনকে। অনেকেই বিভিন্ন তলায় ও ভবনের ছাদে উঠেছেন; লাঠিসোঁটার পাশাপাশি কারও কারও হাতে জাতীয় পতাকা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, রাত ৮টার পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে যেতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা শেখ হাসিনার নাম ধরে নানা স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে আজ বুধবার রাজধানীর বাংলামোটরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও ছাত্রলীগ প্রসঙ্গ এ দেশে আর নেই। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের কসাই। তাঁর কোনো ভাষণ যদি এখন কোনো গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়, তাহলে সে গণমাধ্যম শেখ হাসিনাকে সহযোগিতা করছে বলে ধরে নিতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নোত্তর পর্বে হাসনাত বলেন, ‘৫ আগস্টের পর শেখ হাসিনা ও ছাত্রলীগ চ্যাপটার ক্লোজড। তারা যদি প্রাসঙ্গিক থাকতই, তাহলে ৫ আগস্ট পালায়ে যাইতে হইতো না।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি ক্রেন দিয়ে ভাঙা শুরু হয়েছে। আজ বুধবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বাংলাদেশকে ‘ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি’ মুক্ত করার ঘোষণা দেওয়ার পর বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। সর্বশেষ রাত ১১টা ৬ মিনিটে বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, ‘এই মাটিতে স্বৈরাচারের কোনো চিহ্ন থাকবে না। আগামী প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে এসেছি, আমরা এটি নিশ্চিত করতে চাই আওয়ামী লীগের জন্য কোনো কিবলা অবশিষ্ট রাখব না।’
দেওয়ালের ইট খুলে হাতে নিয়ে যাচ্ছিলেন সৈয়দ রিফাত নামের এক ব্যক্তি। এ সময় তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের ধ্বংসস্তূপের প্রমাণ রেখে দেওয়ার জন্য এই ইট রাখলাম। এরপরও যদি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের কেউ ফিরে আসার কথা বলে, এই ইট তার কপালে যাবে।’
৩২ নম্বরের আশপাশের কয়েকটি বাড়িতেও ভাঙচুর চালানো হয়। রাত ১১টায় ৩২ নম্বরের বাড়িটি ভাঙার জন্য বুলডোজারের জন্য বাড়িটির সামনে অপেক্ষা করছিলেন ছাত্র-জনতা। এ সময় ৩২ নম্বরের পাশের রাস্তা দিয়ে একটি ক্রেন যাচ্ছিল। বুলডোজার ভেবে আটকানো হয় ক্রেনটি। পরে সেই ক্রেন নিয়ে আসা হয় বাড়িটির সামনে। এ সময় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তাঁরা। সেই ক্রেন দিয়েই বাড়িটি ভাঙার শুরু করা হয়।
এর আগে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লাইভে বক্তব্য দেওয়ার ঘোষণা নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশকে ‘ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি’ মুক্ত করার ঘোষণা দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে দলে দলে লোক এসে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালানো শুরু করে।
আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেন, ‘আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে।’
এরপর রাত ৮টার দিকে লোকজন স্লোগান দিয়ে ৩২ নম্বরের গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়েন। তাঁরা বাড়ির সর্বত্র উঠে ভাঙচুর চালানো শুরু করেন।
সরেজমিন দেখা যায়, বাসাটির গেইটসহ বিভিন্ন ভাঙা অংশ পড়ে আছে। কিছু কিছু জায়গায় আগুন জ্বলতে দেখা যায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ ম্যুরাল ভাঙতে দেখা যায় একজনকে। অনেকেই বিভিন্ন তলায় ও ভবনের ছাদে উঠেছেন; লাঠিসোঁটার পাশাপাশি কারও কারও হাতে জাতীয় পতাকা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, রাত ৮টার পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে যেতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা শেখ হাসিনার নাম ধরে নানা স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে আজ বুধবার রাজধানীর বাংলামোটরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও ছাত্রলীগ প্রসঙ্গ এ দেশে আর নেই। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের কসাই। তাঁর কোনো ভাষণ যদি এখন কোনো গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়, তাহলে সে গণমাধ্যম শেখ হাসিনাকে সহযোগিতা করছে বলে ধরে নিতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নোত্তর পর্বে হাসনাত বলেন, ‘৫ আগস্টের পর শেখ হাসিনা ও ছাত্রলীগ চ্যাপটার ক্লোজড। তারা যদি প্রাসঙ্গিক থাকতই, তাহলে ৫ আগস্ট পালায়ে যাইতে হইতো না।’
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৪ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৬ ঘণ্টা আগে