কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে ফেরাতে দেশটির সঙ্গে কথা বলে সুখবর দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। সেই বক্তব্যের কয়েক সপ্তাহ পর আজ বৃহস্পতিবার তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। কিন্তু বৈঠকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বিষয়ে চীনের তরফ থেকে কোনো সুখবর মেলেনি বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিনি (রাষ্ট্রদূত) বলেছিলেন, সুখবর দেবেন। কিন্তু সুখবর তেমন নতুন কিছু দিতে পারেননি।’
তবে চীনা রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছেন, ‘এখনো কিছু হয়নি। তবে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের নেওয়ার জন্য এক পায়ে দাঁড়িয়ে।’
রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছেন, মিয়ানমারের অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন সাবেক সরকার রোহিঙ্গাদের ফেরানোর বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে যে চুক্তিগুলো করেছিল, সে দেশের বর্তমান সামরিক সরকার সেই চুক্তিগুলো মেনে চলবে বলে চীনকে জানিয়েছে। তবে রোহিঙ্গাদের ফেরার আগে যাচাই-বাছাই করা হবে।
এ ছাড়া, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে বাংলাদেশ সীমান্তের শূন্য রেখায় অবস্থানরত প্রায় পাঁচ হাজার রোহিঙ্গাকে সে দেশের ভেতরে সরিয়ে নিতে ভূমিকা পালনের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে চীনকে অনুরোধ জানান। শূন্য রেখায় রোহিঙ্গাদের অবস্থান বাংলাদেশের জন্য ভয়ের কারণ উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে বলেন, ‘ওদের শূন্য রেখায় রাখা যাবে না।’
চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গাদের ফেরানো শুরু করতে কোনো তারিখ ঠিক হয়নি জানিয়ে মন্ত্রী ইঙ্গিত দেন যে, এ বিষয়ে দেশটির সদিচ্ছা নিয়ে তাঁর শঙ্কা আছে। তিনি বলেন, ‘এত দিন ধরে যে অবস্থা, মনে হয় না তাদের সে আগ্রহ আছে। এর আগে দুবারের চেষ্টায় একজন রোহিঙ্গাও ফেরত পাঠানো যায়নি।’
মিয়ানমারের সঙ্গে চীন, জাপান, রাশিয়া ও সিঙ্গাপুরের সুসম্পর্ক আছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘একমাত্র চীনারা রোহিঙ্গাদের ফেরানো নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি সংলাপ চালিয়ে যেতে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।’
বাংলাদেশ সীমান্তের ভেতরে মিয়ানমার থেকে গোলা আসা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকায় মিয়ানমার ও চীনের রাষ্ট্রদূতদের এ বিষয়ে আগে বলা হয়েছিল। এরপর থেকে বোমাবাজি কমে গেছে।’
রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে ফেরাতে দেশটির সঙ্গে কথা বলে সুখবর দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। সেই বক্তব্যের কয়েক সপ্তাহ পর আজ বৃহস্পতিবার তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। কিন্তু বৈঠকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বিষয়ে চীনের তরফ থেকে কোনো সুখবর মেলেনি বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিনি (রাষ্ট্রদূত) বলেছিলেন, সুখবর দেবেন। কিন্তু সুখবর তেমন নতুন কিছু দিতে পারেননি।’
তবে চীনা রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছেন, ‘এখনো কিছু হয়নি। তবে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের নেওয়ার জন্য এক পায়ে দাঁড়িয়ে।’
রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছেন, মিয়ানমারের অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন সাবেক সরকার রোহিঙ্গাদের ফেরানোর বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে যে চুক্তিগুলো করেছিল, সে দেশের বর্তমান সামরিক সরকার সেই চুক্তিগুলো মেনে চলবে বলে চীনকে জানিয়েছে। তবে রোহিঙ্গাদের ফেরার আগে যাচাই-বাছাই করা হবে।
এ ছাড়া, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে বাংলাদেশ সীমান্তের শূন্য রেখায় অবস্থানরত প্রায় পাঁচ হাজার রোহিঙ্গাকে সে দেশের ভেতরে সরিয়ে নিতে ভূমিকা পালনের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে চীনকে অনুরোধ জানান। শূন্য রেখায় রোহিঙ্গাদের অবস্থান বাংলাদেশের জন্য ভয়ের কারণ উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে বলেন, ‘ওদের শূন্য রেখায় রাখা যাবে না।’
চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গাদের ফেরানো শুরু করতে কোনো তারিখ ঠিক হয়নি জানিয়ে মন্ত্রী ইঙ্গিত দেন যে, এ বিষয়ে দেশটির সদিচ্ছা নিয়ে তাঁর শঙ্কা আছে। তিনি বলেন, ‘এত দিন ধরে যে অবস্থা, মনে হয় না তাদের সে আগ্রহ আছে। এর আগে দুবারের চেষ্টায় একজন রোহিঙ্গাও ফেরত পাঠানো যায়নি।’
মিয়ানমারের সঙ্গে চীন, জাপান, রাশিয়া ও সিঙ্গাপুরের সুসম্পর্ক আছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘একমাত্র চীনারা রোহিঙ্গাদের ফেরানো নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি সংলাপ চালিয়ে যেতে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।’
বাংলাদেশ সীমান্তের ভেতরে মিয়ানমার থেকে গোলা আসা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকায় মিয়ানমার ও চীনের রাষ্ট্রদূতদের এ বিষয়ে আগে বলা হয়েছিল। এরপর থেকে বোমাবাজি কমে গেছে।’
পরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
৩ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও পুলিশের স্থাপনা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৪০০ অস্ত্র ও আড়াই লাখের মতো গোলাবারুদ এক বছরেও উদ্ধার হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের...
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে উত্তরার রবীন্দ্র সরোবরে ‘মুগ্ধ মঞ্চ’ নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে নির্মিত মঞ্চটি আজ সোমবার উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের বীজ যেখানে
৬ ঘণ্টা আগে