সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা
সরকারের পতনের পর থেকে সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর উচ্চ পদের রদবদল থেমে নেই। কেউ আবার স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। সেই তালিকাও বেশ বড়। গুঞ্জন উঠেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ, দুই কমিশনার মো. জহুরুল হক ও মোছা. আছিয়া খাতুন স্বপদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
রোববার সকালে সরেজমিনে দুর্নীতি দমন কমিশনে হাজির হলেও নির্দিষ্ট অফিস সময়ে পাওয়া যায়নি সংস্থাটির চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের। এ সময় দুদকের এক কর্মচারী জানান, ‘আন্দোলনের পর থেকে স্যারেরা (চেয়ারম্যান-কমিশনার) অফিসে আসেন না।’
দুদক একটি সূত্রটি জানায়, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পরের দিন সর্বশেষ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন কমিশন পূর্ণ কমিশন অফিস করেন। তবে এর পর থেকে চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের কেউই অফিস করেননি।
সরকার পতনের পর থেকে গত কয়েক দিনে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বদলি, পদায়ন ও পদত্যাগের ঘটনায় অনেক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এমন সময়ে দুদক কমিশনারদের অনুপস্থিতি জন্ম দিয়েছে নতুন আলোচনা।
পদত্যাগের গুঞ্জনের বিষয়ে দুদকের এক কমিশনার নিজের নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরাতো দলীয় নিয়োগ না। সরকার যদি চায়, আমরা যেকোনো সময় পদত্যাগ করতে রাজি আছি। সরকার চাইলেই পদত্যাগ করব। এই বিষয়ে আমরা তিন কমিশনারই একমত হয়েছি।’
কমিশনের উপস্থিত না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে দুদকের এই কমিশনার বলেন, ‘দেশের অবস্থাতো অনেক খারাপ। আপনারা কি মনে করছেন? অবস্থা কেমন?’
দুদক কর্মকর্তাদের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র জানায়, দুদক চেয়ারম্যান-কমিশনারদের পদত্যাগ পত্রও প্রস্তুত রয়েছে। যে কোনো সময় পদত্যাগ করতে পারেন।
২০২১ সালের ৩ মার্চ দুদকের চেয়ারম্যান হিসেবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহকে নিয়োগ করা হয়। একই সময়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থার (বিটিআরসি) সাবেক চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হককে কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করা হয়।
গত বছরের ১৩ জুন কমিশনার মোজাম্মেল হকের দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হলে নিয়োগ দেওয়া হয় সাবেক সচিব মোছা. আছিয়া খাতুনকে।
সরকারের পতনের পর থেকে সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর উচ্চ পদের রদবদল থেমে নেই। কেউ আবার স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। সেই তালিকাও বেশ বড়। গুঞ্জন উঠেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ, দুই কমিশনার মো. জহুরুল হক ও মোছা. আছিয়া খাতুন স্বপদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
রোববার সকালে সরেজমিনে দুর্নীতি দমন কমিশনে হাজির হলেও নির্দিষ্ট অফিস সময়ে পাওয়া যায়নি সংস্থাটির চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের। এ সময় দুদকের এক কর্মচারী জানান, ‘আন্দোলনের পর থেকে স্যারেরা (চেয়ারম্যান-কমিশনার) অফিসে আসেন না।’
দুদক একটি সূত্রটি জানায়, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পরের দিন সর্বশেষ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন কমিশন পূর্ণ কমিশন অফিস করেন। তবে এর পর থেকে চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের কেউই অফিস করেননি।
সরকার পতনের পর থেকে গত কয়েক দিনে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বদলি, পদায়ন ও পদত্যাগের ঘটনায় অনেক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এমন সময়ে দুদক কমিশনারদের অনুপস্থিতি জন্ম দিয়েছে নতুন আলোচনা।
পদত্যাগের গুঞ্জনের বিষয়ে দুদকের এক কমিশনার নিজের নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরাতো দলীয় নিয়োগ না। সরকার যদি চায়, আমরা যেকোনো সময় পদত্যাগ করতে রাজি আছি। সরকার চাইলেই পদত্যাগ করব। এই বিষয়ে আমরা তিন কমিশনারই একমত হয়েছি।’
কমিশনের উপস্থিত না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে দুদকের এই কমিশনার বলেন, ‘দেশের অবস্থাতো অনেক খারাপ। আপনারা কি মনে করছেন? অবস্থা কেমন?’
দুদক কর্মকর্তাদের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র জানায়, দুদক চেয়ারম্যান-কমিশনারদের পদত্যাগ পত্রও প্রস্তুত রয়েছে। যে কোনো সময় পদত্যাগ করতে পারেন।
২০২১ সালের ৩ মার্চ দুদকের চেয়ারম্যান হিসেবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহকে নিয়োগ করা হয়। একই সময়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থার (বিটিআরসি) সাবেক চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হককে কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করা হয়।
গত বছরের ১৩ জুন কমিশনার মোজাম্মেল হকের দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হলে নিয়োগ দেওয়া হয় সাবেক সচিব মোছা. আছিয়া খাতুনকে।
একজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
২ মিনিট আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
৭ ঘণ্টা আগেশীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
১৪ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
১৪ ঘণ্টা আগে