নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার পদে স্বল্পতার কারণে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগবঞ্চিত প্রার্থীরা ‘নন-ক্যাডার প্যানেল’ চালুর দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা সাত দফা দাবি তুলে ধরেন। এ সময় তাঁদের বক্তব্য তুলে ধরেন ৪১তম বিসিএসের নন-ক্যাডার প্রার্থী মো. তারেকুর রহমান।
তাঁদের সাত দফা দাবি হলো—অন্যান্য নন-ক্যাডারের ন্যায় ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারে প্যানেল চালু করতে হবে; ৪১তম বিসিএসের নামে আসা কিন্তু জয়েন না করায় খালি থাকা পদগুলো ৪১তম নন-ক্যাডার থেকেই মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করতে হবে; ১৫০০ মার্কের পরীক্ষায় সব ধাপ (প্রিলিমিনারি, লিখিত, ভাইভা) উত্তীর্ণ মেধাবীদের চাকরি প্রদান করতে হবে; বিভিন্ন দপ্তরের ফাঁকা পদগুলো ৪১বিসিএস নন-ক্যাডার দ্বারা পূরণ করতে হবে;
এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর/মাউশিসহ যেসব দপ্তরে শিক্ষক/জনবলের অভাবে স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, সেই সব দপ্তরে অনতিবিলম্বে ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার থেকে নিয়োগ প্রদান করতে হবে; ৪০তম বিসিএসের ন্যায় ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার সব প্রার্থীদের চাকরি নিশ্চিত করতে হবে; দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও রেজাল্ট টেম্পারিংয়ের সঙ্গে জড়িতদের অনতিবিলম্বে শাস্তির আওতায় আনতে হবে এবং দুর্নীতির মাধ্যমে কর্মরতদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে তারেকুর বলেন, ‘৪১তম বিসিএসের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে যখন অধিযাচন পাঠানো হয়েছিল, ঠিক তার আগেই ৪৫তম ও ৪৬তম বিসিএসের অধিযাচনও পিএসসি পাঠিয়েছিল। ফলে যে পদগুলো ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের পাওয়ার কথা ছিল, সেই পদগুলো অন্য বিসিএসে চলে যায়। অর্থাৎ, যে সন্তান জন্ম হয়েছে, তাকে খাবার না দিয়ে খাবার সংগ্রহ করেছে ভবিষ্যৎ সন্তানের জন্য, যা চরম বৈষম্যের বহিঃপ্রকাশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘৪১তম বিসিএস নন ক্যাডারের রেজাল্ট দেওয়ার মাত্র সাত দিন পর ৪৩তম বিসিএসের চয়েস লিস্টে নিচের গ্রেডে আবেদন করা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ৪১তম বিসিএসে একই কাজ করলে প্রায় ৫০০ পদ নষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে যেত, প্রকৃত বেকাররা চাকরি পেত।’
৪০তম, ৪১তম, ৪৩তম বিসিএস কাছাকাছি সময় হওয়াতে একই প্রার্থী তিন জায়গায়ই চাকরি পেয়েছেন। যার কারণে একদিকে খালি থেকে গেছে অনেক পদ, অন্যদিকে বেকার থেকে যাচ্ছে হাজারো তরুণ।

৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার পদে স্বল্পতার কারণে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগবঞ্চিত প্রার্থীরা ‘নন-ক্যাডার প্যানেল’ চালুর দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা সাত দফা দাবি তুলে ধরেন। এ সময় তাঁদের বক্তব্য তুলে ধরেন ৪১তম বিসিএসের নন-ক্যাডার প্রার্থী মো. তারেকুর রহমান।
তাঁদের সাত দফা দাবি হলো—অন্যান্য নন-ক্যাডারের ন্যায় ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারে প্যানেল চালু করতে হবে; ৪১তম বিসিএসের নামে আসা কিন্তু জয়েন না করায় খালি থাকা পদগুলো ৪১তম নন-ক্যাডার থেকেই মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করতে হবে; ১৫০০ মার্কের পরীক্ষায় সব ধাপ (প্রিলিমিনারি, লিখিত, ভাইভা) উত্তীর্ণ মেধাবীদের চাকরি প্রদান করতে হবে; বিভিন্ন দপ্তরের ফাঁকা পদগুলো ৪১বিসিএস নন-ক্যাডার দ্বারা পূরণ করতে হবে;
এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর/মাউশিসহ যেসব দপ্তরে শিক্ষক/জনবলের অভাবে স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, সেই সব দপ্তরে অনতিবিলম্বে ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার থেকে নিয়োগ প্রদান করতে হবে; ৪০তম বিসিএসের ন্যায় ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার সব প্রার্থীদের চাকরি নিশ্চিত করতে হবে; দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও রেজাল্ট টেম্পারিংয়ের সঙ্গে জড়িতদের অনতিবিলম্বে শাস্তির আওতায় আনতে হবে এবং দুর্নীতির মাধ্যমে কর্মরতদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে তারেকুর বলেন, ‘৪১তম বিসিএসের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে যখন অধিযাচন পাঠানো হয়েছিল, ঠিক তার আগেই ৪৫তম ও ৪৬তম বিসিএসের অধিযাচনও পিএসসি পাঠিয়েছিল। ফলে যে পদগুলো ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের পাওয়ার কথা ছিল, সেই পদগুলো অন্য বিসিএসে চলে যায়। অর্থাৎ, যে সন্তান জন্ম হয়েছে, তাকে খাবার না দিয়ে খাবার সংগ্রহ করেছে ভবিষ্যৎ সন্তানের জন্য, যা চরম বৈষম্যের বহিঃপ্রকাশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘৪১তম বিসিএস নন ক্যাডারের রেজাল্ট দেওয়ার মাত্র সাত দিন পর ৪৩তম বিসিএসের চয়েস লিস্টে নিচের গ্রেডে আবেদন করা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ৪১তম বিসিএসে একই কাজ করলে প্রায় ৫০০ পদ নষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে যেত, প্রকৃত বেকাররা চাকরি পেত।’
৪০তম, ৪১তম, ৪৩তম বিসিএস কাছাকাছি সময় হওয়াতে একই প্রার্থী তিন জায়গায়ই চাকরি পেয়েছেন। যার কারণে একদিকে খালি থেকে গেছে অনেক পদ, অন্যদিকে বেকার থেকে যাচ্ছে হাজারো তরুণ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার পদে স্বল্পতার কারণে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগবঞ্চিত প্রার্থীরা ‘নন-ক্যাডার প্যানেল’ চালুর দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা সাত দফা দাবি তুলে ধরেন। এ সময় তাঁদের বক্তব্য তুলে ধরেন ৪১তম বিসিএসের নন-ক্যাডার প্রার্থী মো. তারেকুর রহমান।
তাঁদের সাত দফা দাবি হলো—অন্যান্য নন-ক্যাডারের ন্যায় ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারে প্যানেল চালু করতে হবে; ৪১তম বিসিএসের নামে আসা কিন্তু জয়েন না করায় খালি থাকা পদগুলো ৪১তম নন-ক্যাডার থেকেই মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করতে হবে; ১৫০০ মার্কের পরীক্ষায় সব ধাপ (প্রিলিমিনারি, লিখিত, ভাইভা) উত্তীর্ণ মেধাবীদের চাকরি প্রদান করতে হবে; বিভিন্ন দপ্তরের ফাঁকা পদগুলো ৪১বিসিএস নন-ক্যাডার দ্বারা পূরণ করতে হবে;
এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর/মাউশিসহ যেসব দপ্তরে শিক্ষক/জনবলের অভাবে স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, সেই সব দপ্তরে অনতিবিলম্বে ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার থেকে নিয়োগ প্রদান করতে হবে; ৪০তম বিসিএসের ন্যায় ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার সব প্রার্থীদের চাকরি নিশ্চিত করতে হবে; দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও রেজাল্ট টেম্পারিংয়ের সঙ্গে জড়িতদের অনতিবিলম্বে শাস্তির আওতায় আনতে হবে এবং দুর্নীতির মাধ্যমে কর্মরতদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে তারেকুর বলেন, ‘৪১তম বিসিএসের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে যখন অধিযাচন পাঠানো হয়েছিল, ঠিক তার আগেই ৪৫তম ও ৪৬তম বিসিএসের অধিযাচনও পিএসসি পাঠিয়েছিল। ফলে যে পদগুলো ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের পাওয়ার কথা ছিল, সেই পদগুলো অন্য বিসিএসে চলে যায়। অর্থাৎ, যে সন্তান জন্ম হয়েছে, তাকে খাবার না দিয়ে খাবার সংগ্রহ করেছে ভবিষ্যৎ সন্তানের জন্য, যা চরম বৈষম্যের বহিঃপ্রকাশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘৪১তম বিসিএস নন ক্যাডারের রেজাল্ট দেওয়ার মাত্র সাত দিন পর ৪৩তম বিসিএসের চয়েস লিস্টে নিচের গ্রেডে আবেদন করা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ৪১তম বিসিএসে একই কাজ করলে প্রায় ৫০০ পদ নষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে যেত, প্রকৃত বেকাররা চাকরি পেত।’
৪০তম, ৪১তম, ৪৩তম বিসিএস কাছাকাছি সময় হওয়াতে একই প্রার্থী তিন জায়গায়ই চাকরি পেয়েছেন। যার কারণে একদিকে খালি থেকে গেছে অনেক পদ, অন্যদিকে বেকার থেকে যাচ্ছে হাজারো তরুণ।

৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার পদে স্বল্পতার কারণে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগবঞ্চিত প্রার্থীরা ‘নন-ক্যাডার প্যানেল’ চালুর দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা সাত দফা দাবি তুলে ধরেন। এ সময় তাঁদের বক্তব্য তুলে ধরেন ৪১তম বিসিএসের নন-ক্যাডার প্রার্থী মো. তারেকুর রহমান।
তাঁদের সাত দফা দাবি হলো—অন্যান্য নন-ক্যাডারের ন্যায় ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারে প্যানেল চালু করতে হবে; ৪১তম বিসিএসের নামে আসা কিন্তু জয়েন না করায় খালি থাকা পদগুলো ৪১তম নন-ক্যাডার থেকেই মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করতে হবে; ১৫০০ মার্কের পরীক্ষায় সব ধাপ (প্রিলিমিনারি, লিখিত, ভাইভা) উত্তীর্ণ মেধাবীদের চাকরি প্রদান করতে হবে; বিভিন্ন দপ্তরের ফাঁকা পদগুলো ৪১বিসিএস নন-ক্যাডার দ্বারা পূরণ করতে হবে;
এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর/মাউশিসহ যেসব দপ্তরে শিক্ষক/জনবলের অভাবে স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, সেই সব দপ্তরে অনতিবিলম্বে ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার থেকে নিয়োগ প্রদান করতে হবে; ৪০তম বিসিএসের ন্যায় ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার সব প্রার্থীদের চাকরি নিশ্চিত করতে হবে; দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও রেজাল্ট টেম্পারিংয়ের সঙ্গে জড়িতদের অনতিবিলম্বে শাস্তির আওতায় আনতে হবে এবং দুর্নীতির মাধ্যমে কর্মরতদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে।
লিখিত বক্তব্যে তারেকুর বলেন, ‘৪১তম বিসিএসের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে যখন অধিযাচন পাঠানো হয়েছিল, ঠিক তার আগেই ৪৫তম ও ৪৬তম বিসিএসের অধিযাচনও পিএসসি পাঠিয়েছিল। ফলে যে পদগুলো ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের পাওয়ার কথা ছিল, সেই পদগুলো অন্য বিসিএসে চলে যায়। অর্থাৎ, যে সন্তান জন্ম হয়েছে, তাকে খাবার না দিয়ে খাবার সংগ্রহ করেছে ভবিষ্যৎ সন্তানের জন্য, যা চরম বৈষম্যের বহিঃপ্রকাশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘৪১তম বিসিএস নন ক্যাডারের রেজাল্ট দেওয়ার মাত্র সাত দিন পর ৪৩তম বিসিএসের চয়েস লিস্টে নিচের গ্রেডে আবেদন করা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ৪১তম বিসিএসে একই কাজ করলে প্রায় ৫০০ পদ নষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে যেত, প্রকৃত বেকাররা চাকরি পেত।’
৪০তম, ৪১তম, ৪৩তম বিসিএস কাছাকাছি সময় হওয়াতে একই প্রার্থী তিন জায়গায়ই চাকরি পেয়েছেন। যার কারণে একদিকে খালি থেকে গেছে অনেক পদ, অন্যদিকে বেকার থেকে যাচ্ছে হাজারো তরুণ।

প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, পছন্দসই পদায়নের জন্য রাজনৈতিক পদলেহন পরিহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে, আইন বৃহত্তর রাজনীতির একটা অঙ্গ হলেও বিচারকদের রাজনীতির উর্ধ্বে ওঠার প্রয়াস রপ্ত করতে হয়। কেবল ক্ষমতাবান শাসকশ্রেণির পক্ষে প্রয়োজনীয় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার দায়িত্ব নিলে বিচার বিভাগের আলাদা কোনো অস্তিত্বেরই প্রয়োজন নেই। সে কাজের জন্য নির্বাহী বিভাগ ও পুলিশই যথেষ্ট। রাষ্ট্রের সাংবিধানিক ভিত্তি যে আদর্শকেই ধারণ করে গড়ে ওঠুক না কেন, বিচারকদের সুনীতি ও সুবিবেচনা বজায় রেখে কাজ করতে হবে।
সুপ্রিম কোর্ট অডিটরিয়ামে আজ রোববার জেলা ও মহানগর দায়রা জজ এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে দেওয়া বিদায়ী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আপিল বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে গত বছরের ১১ আগস্ট ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন রেফাত আহমেদ। অবসর নেওয়ার আগে আজ বিদায়ী ভাষণ দেন তিনি। ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাবেন রেফাত আহমেদ।
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে। শুনানিকালে কোনো বিশেষ পদবিধারী ব্যক্তি বা ক্ষমতাবান পক্ষকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া বিচারকের দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত নয়।
সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, ‘এই পৃথক সচিবালয় (সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়) প্রতিষ্ঠার কোনো স্বার্থকতা নেই, যদি না আমরা ব্যক্তিগত অসততার ব্যাপারে সতর্ক থাকি। একটি স্বাধীন সচিবালয় কেবল শুরু, সর্বশেষ উদ্দেশ্য নয়। আপনাদের উচিত, সততা আর যোগ্যতার ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হওয়া। অনুপার্জিত অর্থের বাসনা, অন্যায্য বিলাসী জীবন এবং অসংগত ক্ষমতার প্রতিপত্তি যদি আমাদের মনকে কলুষিত করে রাখে, তাহলে পৃথিবীর কোনো আইনি বিধানই আমাদের সামষ্টিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারবে না।’
বিচারকদের উদ্দেশে রেফাত আহমেদ আরও বলেন, ‘উন্নত জীবনমান ও কর্মপরিবেশের প্রতি প্রত্যাশা কখনোই ব্যক্তিগত ভোগ, আত্মতুষ্টি কিংবা সামাজিক মর্যাদা অর্জনের লক্ষ্য হতে পারে না। এর অন্তরে থাকতে হবে বিচারিক সক্ষমতার উন্নয়ন, জ্ঞানচর্চার সম্প্রসারণ এবং উচ্চমানের কর্মদক্ষতা অর্জনের সৎ প্রেরণা। এটি অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থায় চাকরিকালীন প্রশিক্ষণ সংস্কৃতি এখনো কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছায়নি। প্রায়োগিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য আমরা এখনো একটি আধুনিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারিনি। তবে বিদ্যমান সুযোগের ন্যূনতম সদ্ব্যবহারের ক্ষেত্রেও বিচারকদের বড় অংশের অনীহা ও কার্পণ্য পরিলক্ষিত হয়। তাই আপনাদের প্রতি আমার অনুরোধ—জ্ঞান অর্জন ও পাঠাভ্যাসকে আপনারা জীবনের পরম দায় হিসেবে নেবেন।’

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, পছন্দসই পদায়নের জন্য রাজনৈতিক পদলেহন পরিহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে, আইন বৃহত্তর রাজনীতির একটা অঙ্গ হলেও বিচারকদের রাজনীতির উর্ধ্বে ওঠার প্রয়াস রপ্ত করতে হয়। কেবল ক্ষমতাবান শাসকশ্রেণির পক্ষে প্রয়োজনীয় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার দায়িত্ব নিলে বিচার বিভাগের আলাদা কোনো অস্তিত্বেরই প্রয়োজন নেই। সে কাজের জন্য নির্বাহী বিভাগ ও পুলিশই যথেষ্ট। রাষ্ট্রের সাংবিধানিক ভিত্তি যে আদর্শকেই ধারণ করে গড়ে ওঠুক না কেন, বিচারকদের সুনীতি ও সুবিবেচনা বজায় রেখে কাজ করতে হবে।
সুপ্রিম কোর্ট অডিটরিয়ামে আজ রোববার জেলা ও মহানগর দায়রা জজ এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে দেওয়া বিদায়ী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আপিল বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে গত বছরের ১১ আগস্ট ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন রেফাত আহমেদ। অবসর নেওয়ার আগে আজ বিদায়ী ভাষণ দেন তিনি। ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাবেন রেফাত আহমেদ।
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে। শুনানিকালে কোনো বিশেষ পদবিধারী ব্যক্তি বা ক্ষমতাবান পক্ষকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া বিচারকের দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত নয়।
সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, ‘এই পৃথক সচিবালয় (সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়) প্রতিষ্ঠার কোনো স্বার্থকতা নেই, যদি না আমরা ব্যক্তিগত অসততার ব্যাপারে সতর্ক থাকি। একটি স্বাধীন সচিবালয় কেবল শুরু, সর্বশেষ উদ্দেশ্য নয়। আপনাদের উচিত, সততা আর যোগ্যতার ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হওয়া। অনুপার্জিত অর্থের বাসনা, অন্যায্য বিলাসী জীবন এবং অসংগত ক্ষমতার প্রতিপত্তি যদি আমাদের মনকে কলুষিত করে রাখে, তাহলে পৃথিবীর কোনো আইনি বিধানই আমাদের সামষ্টিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারবে না।’
বিচারকদের উদ্দেশে রেফাত আহমেদ আরও বলেন, ‘উন্নত জীবনমান ও কর্মপরিবেশের প্রতি প্রত্যাশা কখনোই ব্যক্তিগত ভোগ, আত্মতুষ্টি কিংবা সামাজিক মর্যাদা অর্জনের লক্ষ্য হতে পারে না। এর অন্তরে থাকতে হবে বিচারিক সক্ষমতার উন্নয়ন, জ্ঞানচর্চার সম্প্রসারণ এবং উচ্চমানের কর্মদক্ষতা অর্জনের সৎ প্রেরণা। এটি অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থায় চাকরিকালীন প্রশিক্ষণ সংস্কৃতি এখনো কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছায়নি। প্রায়োগিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য আমরা এখনো একটি আধুনিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারিনি। তবে বিদ্যমান সুযোগের ন্যূনতম সদ্ব্যবহারের ক্ষেত্রেও বিচারকদের বড় অংশের অনীহা ও কার্পণ্য পরিলক্ষিত হয়। তাই আপনাদের প্রতি আমার অনুরোধ—জ্ঞান অর্জন ও পাঠাভ্যাসকে আপনারা জীবনের পরম দায় হিসেবে নেবেন।’

৪১তম বিসিএসের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে যখন অধিযাচন পাঠানো হয়েছিল, ঠিক তার আগেই ৪৫ তম এবং ৪৬ তম বিসিএসের অধিযাচনও পিএসসি পাঠিয়েছিল। যার ফলে যে পদগুলো ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের পাওয়ার কথা ছিল, সেই পদগুলো অন্য বিসিএসে চলে যায়...
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আজকে একটা বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের ডেকেছিলাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। এতে তফসিল ঘোষণার পর থেকে এই পর্যন্ত উদ্ভূত বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। সামনের আমাদের কার্যক্রম এবং কৌশল কী হওয়া উচিত—সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এবং তাঁদের বিভিন্ন মত শুনেছি।’
সানাউল্লাহ আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময় একটা ঘটনা, যেটা আমাদের সবার সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপরে চোরাগোপ্তা হামলা। সেটা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে বিস্তারিত বলছি না। সেখানকার আরও কিছু বিষয় সম্বন্ধে আমরা অবহিত হয়েছে। যেগুলোর সাথে নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশনের স্বার্থ জড়িত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘এখানে কয়েকটা বিষয় উঠে এসেছে যে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হচ্ছে সন্দেহভাজন হিসেবে। তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই একটা সখ্যতা গড়ে তুলে অত্যন্ত কাছে গিয়েছে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে যে তার একটা অতীত আছে, পেছনে তার একটা রাজনৈতিক ইন্টারেসিডেন্স (মধ্যস্থতা বা হস্তক্ষেপ) আছে এবং তার একটা ক্রিমিনাল রেকর্ড আছে। সেটা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে আমরা জানতে পারলাম যে রেবেল হান্ট বিশেষ করে—এক শুরু হওয়ার পর থেকে যেসব সন্ত্রাসীদের অ্যারেস্ট করা হয়েছিল, তাদের একটা বড় সংখ্যা ইতিমধ্যে জামিন পেয়ে গেছে এবং তারা সমাজে বিরাজ করছে। এটা নিয়ে আমাদের কী করণীয়—সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।’
দেশে চোরাগোপ্তা হামলার আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামনেও যে এটা সম্ভাবনা নাই, তা-ও বলছি না। আজকের মূল উদ্দেশ্য ছিল যাতে করে এই ধরনের হামলার ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে বা এগুলো যাতে কঠোর হস্তে দমন করা হয় ... নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে মেসেজ ইজ ভেরি ক্লিয়ার। নির্বাচন নিয়ে কোনো আশঙ্কা নাই।’
প্রার্থীদের বৈধ অস্ত্র ও লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য নজরে আনলে এই নির্বাচন কমিশনার বলে, ‘আমার সাথে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। কমিশনের সাথে কোনো আলোচনা হয়েছে বলে আমার জানা নাই। উনি কী মন্তব্য করেছেন, কোন প্রেক্ষাপটে করেছেন, আমি যদি জানি পরে আমি আলোকপাত করতে পারব।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আজকে একটা বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের ডেকেছিলাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। এতে তফসিল ঘোষণার পর থেকে এই পর্যন্ত উদ্ভূত বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। সামনের আমাদের কার্যক্রম এবং কৌশল কী হওয়া উচিত—সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এবং তাঁদের বিভিন্ন মত শুনেছি।’
সানাউল্লাহ আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময় একটা ঘটনা, যেটা আমাদের সবার সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপরে চোরাগোপ্তা হামলা। সেটা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে বিস্তারিত বলছি না। সেখানকার আরও কিছু বিষয় সম্বন্ধে আমরা অবহিত হয়েছে। যেগুলোর সাথে নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশনের স্বার্থ জড়িত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘এখানে কয়েকটা বিষয় উঠে এসেছে যে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হচ্ছে সন্দেহভাজন হিসেবে। তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই একটা সখ্যতা গড়ে তুলে অত্যন্ত কাছে গিয়েছে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে যে তার একটা অতীত আছে, পেছনে তার একটা রাজনৈতিক ইন্টারেসিডেন্স (মধ্যস্থতা বা হস্তক্ষেপ) আছে এবং তার একটা ক্রিমিনাল রেকর্ড আছে। সেটা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে আমরা জানতে পারলাম যে রেবেল হান্ট বিশেষ করে—এক শুরু হওয়ার পর থেকে যেসব সন্ত্রাসীদের অ্যারেস্ট করা হয়েছিল, তাদের একটা বড় সংখ্যা ইতিমধ্যে জামিন পেয়ে গেছে এবং তারা সমাজে বিরাজ করছে। এটা নিয়ে আমাদের কী করণীয়—সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।’
দেশে চোরাগোপ্তা হামলার আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামনেও যে এটা সম্ভাবনা নাই, তা-ও বলছি না। আজকের মূল উদ্দেশ্য ছিল যাতে করে এই ধরনের হামলার ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে বা এগুলো যাতে কঠোর হস্তে দমন করা হয় ... নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে মেসেজ ইজ ভেরি ক্লিয়ার। নির্বাচন নিয়ে কোনো আশঙ্কা নাই।’
প্রার্থীদের বৈধ অস্ত্র ও লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য নজরে আনলে এই নির্বাচন কমিশনার বলে, ‘আমার সাথে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। কমিশনের সাথে কোনো আলোচনা হয়েছে বলে আমার জানা নাই। উনি কী মন্তব্য করেছেন, কোন প্রেক্ষাপটে করেছেন, আমি যদি জানি পরে আমি আলোকপাত করতে পারব।’

৪১তম বিসিএসের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে যখন অধিযাচন পাঠানো হয়েছিল, ঠিক তার আগেই ৪৫ তম এবং ৪৬ তম বিসিএসের অধিযাচনও পিএসসি পাঠিয়েছিল। যার ফলে যে পদগুলো ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের পাওয়ার কথা ছিল, সেই পদগুলো অন্য বিসিএসে চলে যায়...
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
১৪ মিনিট আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে ৫৪টি জাতীয় পতাকা উড়িয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫৪ জন প্যারাট্রুপার। এই দলে থাকবেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে স্কাই ডাইভিং করবেন তিনি।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়।
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান জানাই।’
এদিন একই পেজে দেওয়া আরেক পোস্টে বলা হয়, ‘এই বিজয় দিবসে চলে আসুন দলে দলে, এক অবিস্মরণীয় এয়ার শো দেখতে। বিজয়ের ৫৪তম বছরে, ৫৪ জন প্যারাট্রুপার, ৫৪টি জাতীয় পতাকা হাতে বিমান থেকে অবতরণ করবেন, গড়বেন বিশ্ব রেকর্ড। এয়ার শো উপভোগ করতে ব্যবহার করবেন আইডিবির উল্টো পাশের তালতলা গেট। গেট খোলা হবে ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৮টায়। ১০টার মধ্যেই সবাইকে নির্ধারিত স্থানে সমবেত হওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং গত সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে স্বাধীনতার ৫৪ বছর উদ্যাপনে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার পতাকা হাতে স্কাই ডাইভিং করবেন। এটি হবে বিশ্বের বুকে সর্বাধিক পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়বে।

মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে ৫৪টি জাতীয় পতাকা উড়িয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫৪ জন প্যারাট্রুপার। এই দলে থাকবেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে স্কাই ডাইভিং করবেন তিনি।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়।
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান জানাই।’
এদিন একই পেজে দেওয়া আরেক পোস্টে বলা হয়, ‘এই বিজয় দিবসে চলে আসুন দলে দলে, এক অবিস্মরণীয় এয়ার শো দেখতে। বিজয়ের ৫৪তম বছরে, ৫৪ জন প্যারাট্রুপার, ৫৪টি জাতীয় পতাকা হাতে বিমান থেকে অবতরণ করবেন, গড়বেন বিশ্ব রেকর্ড। এয়ার শো উপভোগ করতে ব্যবহার করবেন আইডিবির উল্টো পাশের তালতলা গেট। গেট খোলা হবে ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৮টায়। ১০টার মধ্যেই সবাইকে নির্ধারিত স্থানে সমবেত হওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং গত সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে স্বাধীনতার ৫৪ বছর উদ্যাপনে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার পতাকা হাতে স্কাই ডাইভিং করবেন। এটি হবে বিশ্বের বুকে সর্বাধিক পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়বে।

৪১তম বিসিএসের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে যখন অধিযাচন পাঠানো হয়েছিল, ঠিক তার আগেই ৪৫ তম এবং ৪৬ তম বিসিএসের অধিযাচনও পিএসসি পাঠিয়েছিল। যার ফলে যে পদগুলো ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের পাওয়ার কথা ছিল, সেই পদগুলো অন্য বিসিএসে চলে যায়...
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

৪১তম বিসিএসের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে যখন অধিযাচন পাঠানো হয়েছিল, ঠিক তার আগেই ৪৫ তম এবং ৪৬ তম বিসিএসের অধিযাচনও পিএসসি পাঠিয়েছিল। যার ফলে যে পদগুলো ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের পাওয়ার কথা ছিল, সেই পদগুলো অন্য বিসিএসে চলে যায়...
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
১ ঘণ্টা আগে