নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী গণটিকা কর্মসূচির প্রথম দিনে শনিবার (৭ আগস্ট) ২৭ লাখের বেশি মানুষকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। এ টিকার ২৫ লাখই সিনোফার্মের, বাকিগুলো মডার্নার। আর দ্বিতীয় ডোজ মিলে এদিন টিকা নিয়েছেন ২৮ লাখ ৩৬ হাজার ৯৭০ জন। যা দেশের একদিনে সর্বোচ্চ টিকাকরণ।
শনিবার (৭ আগস্ট) রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো টিকা বিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সারা দেশে ২৭ লাখ ৮৩ হাজার ১৭২ জনকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৮ জন পুরুষ এবং ১২ লাখ ৬৮ হাজার ২৩৬ জন নারী।
টিকা নেওয়াদের মধ্যে চীনের সিনোফার্মের টিকা নিয়েছেন ২৪ লাখ ৯৯ হাজার ৪৫১ জন নারী ও পুরুষ। এর মধ্যে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ৯১৭ পুরুষ ও ১১ লাখ ৪৫ হাজার ৫৩৪ জন নারী। অন্যদিকে মডার্নার টিকা নিয়েছেন ২ লাখ ৮৩ হাজার ৭২১ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৬১ হাজার ১৯ জন পুরুষ ও ১ লাখ ২২ হাজার ৭০২ জন নারী।
দেশে এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৩০ লাখ ৭২ হাজার ৯৬৯ জন প্রথম ডোজের টিকা পেয়েছেন। এর মধ্যে ৫৮ লাখ ১৭ হাজার ৩৩ জন সিনোফার্মের টিকা নিয়েছেন। আর মডার্না নিয়েছেন ২ লাখ ৮৫ হাজার ৬১৮ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নারী-পুরুষের তথ্য পৃথকভাবে করায় গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর এবং সিলেটের প্রথম দিনের গণটিকা প্রথম দিনের গণটিকা প্রদানের সংখ্যা ভ্যাকসিনেশনের মূল প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।
শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত একযোগে সারা দেশে গণটিকার ক্যাম্পেইন শুরু হয়। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী টিকার বরাদ্দ না থাকায় অধিকাংশ মানুষকে ফেরত যেতে হয়।
টিকা প্রয়োগে বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা থাকলেও অনেক কেন্দ্রেই তা দেখা যায়নি। পাশাপাশি কেন্দ্রগুলোতে ছিল টিকা নিতে আসা মানুষদের উপচে পড়া ভিড়, লেগেছিল ভোগান্তি। এ ছাড়া পরিকল্পনায় ঘাটতি, টিকাদানে স্বজনপ্রীতি, প্রশাসনের তৎপরতার অভাব দেখা গেছে কেন্দ্রগুলোতে। ঢাকার মিরপুর, মালিবাগ, বাড্ডা, রামপুরা, আজিমপুর, যাত্রাবাড়ী, লালবাগসহ বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে এই তথ্য পাওয়া যায়। একই অবস্থা ছিল ঢাকার বাইরের অনেক জেলায়ও।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকাসহ দেশের ১২টি সিটি করপোরেশনের ৪৩৩টি ওয়ার্ডের পাশাপাশি ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়ন এবং ১ হাজার ৫৩টি পৌরসভার মোট প্রায় ১৪ হাজার কেন্দ্রে শুরু হয়েছে বিশেষ গণটিকার ক্যাম্পেইন।
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী গণটিকা কর্মসূচির প্রথম দিনে শনিবার (৭ আগস্ট) ২৭ লাখের বেশি মানুষকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। এ টিকার ২৫ লাখই সিনোফার্মের, বাকিগুলো মডার্নার। আর দ্বিতীয় ডোজ মিলে এদিন টিকা নিয়েছেন ২৮ লাখ ৩৬ হাজার ৯৭০ জন। যা দেশের একদিনে সর্বোচ্চ টিকাকরণ।
শনিবার (৭ আগস্ট) রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো টিকা বিষয়ক এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সারা দেশে ২৭ লাখ ৮৩ হাজার ১৭২ জনকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৮ জন পুরুষ এবং ১২ লাখ ৬৮ হাজার ২৩৬ জন নারী।
টিকা নেওয়াদের মধ্যে চীনের সিনোফার্মের টিকা নিয়েছেন ২৪ লাখ ৯৯ হাজার ৪৫১ জন নারী ও পুরুষ। এর মধ্যে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ৯১৭ পুরুষ ও ১১ লাখ ৪৫ হাজার ৫৩৪ জন নারী। অন্যদিকে মডার্নার টিকা নিয়েছেন ২ লাখ ৮৩ হাজার ৭২১ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৬১ হাজার ১৯ জন পুরুষ ও ১ লাখ ২২ হাজার ৭০২ জন নারী।
দেশে এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৩০ লাখ ৭২ হাজার ৯৬৯ জন প্রথম ডোজের টিকা পেয়েছেন। এর মধ্যে ৫৮ লাখ ১৭ হাজার ৩৩ জন সিনোফার্মের টিকা নিয়েছেন। আর মডার্না নিয়েছেন ২ লাখ ৮৫ হাজার ৬১৮ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নারী-পুরুষের তথ্য পৃথকভাবে করায় গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর এবং সিলেটের প্রথম দিনের গণটিকা প্রথম দিনের গণটিকা প্রদানের সংখ্যা ভ্যাকসিনেশনের মূল প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।
শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত একযোগে সারা দেশে গণটিকার ক্যাম্পেইন শুরু হয়। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী টিকার বরাদ্দ না থাকায় অধিকাংশ মানুষকে ফেরত যেতে হয়।
টিকা প্রয়োগে বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা থাকলেও অনেক কেন্দ্রেই তা দেখা যায়নি। পাশাপাশি কেন্দ্রগুলোতে ছিল টিকা নিতে আসা মানুষদের উপচে পড়া ভিড়, লেগেছিল ভোগান্তি। এ ছাড়া পরিকল্পনায় ঘাটতি, টিকাদানে স্বজনপ্রীতি, প্রশাসনের তৎপরতার অভাব দেখা গেছে কেন্দ্রগুলোতে। ঢাকার মিরপুর, মালিবাগ, বাড্ডা, রামপুরা, আজিমপুর, যাত্রাবাড়ী, লালবাগসহ বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে এই তথ্য পাওয়া যায়। একই অবস্থা ছিল ঢাকার বাইরের অনেক জেলায়ও।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকাসহ দেশের ১২টি সিটি করপোরেশনের ৪৩৩টি ওয়ার্ডের পাশাপাশি ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়ন এবং ১ হাজার ৫৩টি পৌরসভার মোট প্রায় ১৪ হাজার কেন্দ্রে শুরু হয়েছে বিশেষ গণটিকার ক্যাম্পেইন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৩১ মিনিট আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪৩ মিনিট আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে