নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের নকশা একই রকম হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেছেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে শত বছর পরও কবর দেখেই চিনতে পারে এটি বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর। একই উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট ও প্রতিষ্ঠানের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে নামকরণেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আজ শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ঢাকা জেলা ও মহানগর ইউনিট কমান্ড আয়োজিত সংবর্ধনা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা এখন ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। এ ছাড়া অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার বীর নিবাস নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর এ দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা ভয়ে কথা বলতে পারতেন না। অনেকে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে যে সমস্ত প্রমাণাদি ছিল তা পুড়ে ফেলেছেন, মাটিতে পুঁতে রেখেছেন, অনেকে লুকিয়ে রেখেছেন।’
প্রধানমন্ত্রী পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে লড়াই শুরু করেন উল্লেখ করে মোজাম্মেল হক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কন্যা আজকের সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে লড়াই সংগ্রাম শুরু করেন, বাঙালি জাতি আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে পরাজয়ের গ্লানি স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিরা এখনো ভুলে যায়নি। তারা এখনো দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাই সব বীর মুক্তিযোদ্ধাকে এক হয়ে তাদের এই ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।’
সাবেক কমান্ডার ঢাকা জেলা ইউনিট কমান্ড বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত কাদির গামা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, প্রফেসর ডা. আব্দুস সালাম, ব্রিগেডিয়ার (অব.) মাহামুদুল হক, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ঢাকা মহানগর ইউনিটের কমান্ডার ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহাবুদ্দিন প্রমুখ।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের নকশা একই রকম হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেছেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে শত বছর পরও কবর দেখেই চিনতে পারে এটি বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর। একই উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট ও প্রতিষ্ঠানের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে নামকরণেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আজ শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ঢাকা জেলা ও মহানগর ইউনিট কমান্ড আয়োজিত সংবর্ধনা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা এখন ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। এ ছাড়া অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার বীর নিবাস নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর এ দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা ভয়ে কথা বলতে পারতেন না। অনেকে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে যে সমস্ত প্রমাণাদি ছিল তা পুড়ে ফেলেছেন, মাটিতে পুঁতে রেখেছেন, অনেকে লুকিয়ে রেখেছেন।’
প্রধানমন্ত্রী পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে লড়াই শুরু করেন উল্লেখ করে মোজাম্মেল হক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কন্যা আজকের সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে লড়াই সংগ্রাম শুরু করেন, বাঙালি জাতি আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে পরাজয়ের গ্লানি স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিরা এখনো ভুলে যায়নি। তারা এখনো দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাই সব বীর মুক্তিযোদ্ধাকে এক হয়ে তাদের এই ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।’
সাবেক কমান্ডার ঢাকা জেলা ইউনিট কমান্ড বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত কাদির গামা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, প্রফেসর ডা. আব্দুস সালাম, ব্রিগেডিয়ার (অব.) মাহামুদুল হক, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ঢাকা মহানগর ইউনিটের কমান্ডার ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহাবুদ্দিন প্রমুখ।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
১৬ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৪৩ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে