নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী বছরের বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে দুই পর্বে। তাবলিগ জামাতের মধ্যে বিবদমান দুই পক্ষের মধ্যকার বিরোধের নিষ্পত্তি না হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রথম পক্ষের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৩ থেকে ১৫ জানুয়ারি এবং দ্বিতীয় পক্ষের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে ২০ থেকে ২২ জানুয়ারি।
আজ বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ ও আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক এক সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। বৈঠকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল এবং ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, র্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন। এ ছাড়া বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর সিটি করপোরেশন পুলিশ কমিশনার, গাজীপুর জেলা পুলিশের এসপি এবং তাবলিগের মুরব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সংক্ষিপ্ত আকারে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।’ তিনি জানান, এই ইজতেমায়ও বিদেশি অতিথিরা আসবেন এবং আয়োজকদের ছোট পরিসরে ইজতেমা আয়োজনের জন্য বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তাবলিগ জামাতের মতবিরোধ চলছিল, এখনো আছে। গতবার দুইভাবে করা হয়েছিল। দুই পক্ষের সঙ্গেই আমরা বসেছি। কে আগে পরে করবেন জানান। কিন্তু তাঁরা একমত হতে পারেন নাই। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। গতবারের মতো এবারও সেভাবে হবে। দুই পক্ষই সম্মত হয়েছে। দুইবারে হবে। প্রথম পক্ষ করবে ১৩-১৫ জানুয়ারি। সাদপন্থীরা ২০-২২ জানুয়ারি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রথম পক্ষ শেষ করার পর সবকিছু বুঝিয়ে দেবে। তারপর দ্বিতীয় পক্ষ আসবে।’
আগামী বছরের বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে দুই পর্বে। তাবলিগ জামাতের মধ্যে বিবদমান দুই পক্ষের মধ্যকার বিরোধের নিষ্পত্তি না হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রথম পক্ষের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৩ থেকে ১৫ জানুয়ারি এবং দ্বিতীয় পক্ষের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে ২০ থেকে ২২ জানুয়ারি।
আজ বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ ও আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক এক সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। বৈঠকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল এবং ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, র্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন। এ ছাড়া বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর সিটি করপোরেশন পুলিশ কমিশনার, গাজীপুর জেলা পুলিশের এসপি এবং তাবলিগের মুরব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সংক্ষিপ্ত আকারে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।’ তিনি জানান, এই ইজতেমায়ও বিদেশি অতিথিরা আসবেন এবং আয়োজকদের ছোট পরিসরে ইজতেমা আয়োজনের জন্য বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তাবলিগ জামাতের মতবিরোধ চলছিল, এখনো আছে। গতবার দুইভাবে করা হয়েছিল। দুই পক্ষের সঙ্গেই আমরা বসেছি। কে আগে পরে করবেন জানান। কিন্তু তাঁরা একমত হতে পারেন নাই। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। গতবারের মতো এবারও সেভাবে হবে। দুই পক্ষই সম্মত হয়েছে। দুইবারে হবে। প্রথম পক্ষ করবে ১৩-১৫ জানুয়ারি। সাদপন্থীরা ২০-২২ জানুয়ারি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রথম পক্ষ শেষ করার পর সবকিছু বুঝিয়ে দেবে। তারপর দ্বিতীয় পক্ষ আসবে।’
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
১০ মিনিট আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৫ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৭ ঘণ্টা আগে