নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ভারতের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। আজ সোমবার সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধানকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন মনোজ পাণ্ডে।
আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সাক্ষাতের শুরুতেই জেনারেল মনোজ পাণ্ডে জানান, তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর সর্বপ্রথম বিদেশ সফরের গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশে আসার মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধা এবং উভয় সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান ঐতিহাসিক ও পেশাদারি সম্পর্কের ভিত্তি সুপ্রকাশিত হলো। একান্ত সাক্ষাতে তাঁরা পারস্পরিক কুশলাদি বিনিময় ছাড়াও দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান সুসম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ অগ্রযাত্রায় সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
এরপর সেনাসদরের হেলমেট কনফারেন্স রুমে প্রতিনিধি দলের জন্য বিশেষ ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রণ প্রস্তুতি, উন্নত প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা, বিশ্ব শান্তিতে ভূমিকা এবং সামগ্রিক প্রশাসনিক কাঠামো সম্পর্কে অবহিত হয়ে তিনি সেনাবাহিনীর বর্তমান নেতৃত্ব এবং সামগ্রিক উচ্চমান সম্পর্কে ভূয়সী প্রশংসা করেন।
সেনাসদরে আসার আগে জেনারেল মনোজ পাণ্ডে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে সেনাকুঞ্জে সেনাবাহিনীর একটি চৌকস দল তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করে এবং সেখানে তিনি একটি গাছের চারা রোপণ করেন।
পরবর্তীতে জেনারেল মনোজ পাণ্ডে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিক, বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী প্রধানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। বিকেলে প্রতিনিধি দলটি বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেন এবং জাদুঘরটি ঘুরে দেখেন।
সন্ধ্যায় আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে জেনারেল মনোজ পাণ্ডের সম্মানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানের পক্ষ থেকে নৈশভোজ (ব্যাংকোয়েট ডিনার) এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় ভারতের প্রতিনিধি দল এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সস্ত্রীক উপস্থিত থাকবেন।
আগামীকাল মঙ্গলবার জেনারেল মনোজ পাণ্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। তিনি মিরপুর সেনানিবাসে ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজে (ডিএসসিএসসি) দেশি-বিদেশি প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেবেন। একই দিন সফরকারী দল রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং (বিপসট) এবং বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর পরিদর্শন করবেন।
এ সফরের মধ্য দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক আরও গতিশীল হবে। সফর শেষে ভারতের প্রতিনিধিদল আগামী ২১ জুলাই ভারতে ফিরবেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের আমন্ত্রণে গতকাল রোববার ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে বাংলাদেশে আসেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ভারতের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। আজ সোমবার সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধানকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন মনোজ পাণ্ডে।
আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সাক্ষাতের শুরুতেই জেনারেল মনোজ পাণ্ডে জানান, তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর সর্বপ্রথম বিদেশ সফরের গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশে আসার মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধা এবং উভয় সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান ঐতিহাসিক ও পেশাদারি সম্পর্কের ভিত্তি সুপ্রকাশিত হলো। একান্ত সাক্ষাতে তাঁরা পারস্পরিক কুশলাদি বিনিময় ছাড়াও দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান সুসম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ অগ্রযাত্রায় সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
এরপর সেনাসদরের হেলমেট কনফারেন্স রুমে প্রতিনিধি দলের জন্য বিশেষ ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রণ প্রস্তুতি, উন্নত প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা, বিশ্ব শান্তিতে ভূমিকা এবং সামগ্রিক প্রশাসনিক কাঠামো সম্পর্কে অবহিত হয়ে তিনি সেনাবাহিনীর বর্তমান নেতৃত্ব এবং সামগ্রিক উচ্চমান সম্পর্কে ভূয়সী প্রশংসা করেন।
সেনাসদরে আসার আগে জেনারেল মনোজ পাণ্ডে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে সেনাকুঞ্জে সেনাবাহিনীর একটি চৌকস দল তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করে এবং সেখানে তিনি একটি গাছের চারা রোপণ করেন।
পরবর্তীতে জেনারেল মনোজ পাণ্ডে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিক, বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী প্রধানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। বিকেলে প্রতিনিধি দলটি বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেন এবং জাদুঘরটি ঘুরে দেখেন।
সন্ধ্যায় আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে জেনারেল মনোজ পাণ্ডের সম্মানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধানের পক্ষ থেকে নৈশভোজ (ব্যাংকোয়েট ডিনার) এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় ভারতের প্রতিনিধি দল এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সস্ত্রীক উপস্থিত থাকবেন।
আগামীকাল মঙ্গলবার জেনারেল মনোজ পাণ্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। তিনি মিরপুর সেনানিবাসে ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজে (ডিএসসিএসসি) দেশি-বিদেশি প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেবেন। একই দিন সফরকারী দল রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং (বিপসট) এবং বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর পরিদর্শন করবেন।
এ সফরের মধ্য দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক আরও গতিশীল হবে। সফর শেষে ভারতের প্রতিনিধিদল আগামী ২১ জুলাই ভারতে ফিরবেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের আমন্ত্রণে গতকাল রোববার ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে বাংলাদেশে আসেন।
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
৩ ঘণ্টা আগেভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে এখনো বাড়ছে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম। কয়েকটি এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। ভাঙন দেখা দিয়েছে নদীতীরে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু স্থাপনা বিলীন হয়ে গেছে। পানিতে তলিয়ে আছে খেতের ফসল। কোমরপানি বসতঘরেও। মাচা পেতে চলছে রান্নার কাজ...
৪ ঘণ্টা আগে