নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের সকল জনপ্রতিনিধিদের সতর্ক অবস্থানে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘যারা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কুমিল্লায় মূর্তির পায়ে কোরআন শরিফ রেখে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায় তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর মিন্টো রোডে সরকারি বাসভবনে সম্প্রতি কুমিল্লায় পূজামণ্ডপে সৃষ্ট ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা এবং সিটি করপোরেশনসহ জনপ্রতিনিধিত্বশীল প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি তারা জাতির দুঃসময়ে, দুর্দিনে, বিপদে-আপদে সবার আগে মানুষের পাশে দাঁড়ায়। আমাদের দেশে সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষ মিলে মিশে বসবাস করে। এ দেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত। আজকে সেই সম্প্রীতি নষ্ট করতে এবং দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য সকল জনপ্রতিনিধিদের সতর্ক থাকতে হবে।’
সম্প্রতি কুমিল্লার পূজামণ্ডপে সৃষ্ট ঘটনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং ষড়যন্ত্রের একটি অংশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তাজুল ইসলাম বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী শত্রুরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার জন্য বিভিন্ন সময় ষড়যন্ত্র করেছে এবং এখনো করে যাচ্ছে। তাঁদের আন্দোলনে মানুষের সাড়া পায় না বলেই দেশকে অস্থিতিশীল করতে ধর্মীয় অনুভূতি কাজে লাগিয়ে ইন্ধনের চেষ্টা করছে। শুধু দেশে নয় দেশের বাইরেও ষড়যন্ত্র হচ্ছে উল্লেখ তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের কঠোরভাবে দমন করতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী আরও বলেন, ‘সকল ধর্মের মানুষদের সহাবস্থানে থাকার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করেছেন। মুসলিম প্রধান দেশ হলেও বঙ্গবন্ধু সব ধর্মের মানুষের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। মানুষ যে ধর্মের হোক না কেন, সে যেন রাষ্ট্রীয় অভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারে এই নীতিমালা বাস্তবায়ন করে গেছেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা সেই নীতি বাস্তবায়ন করছেন।’
দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের সকল জনপ্রতিনিধিদের সতর্ক অবস্থানে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘যারা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কুমিল্লায় মূর্তির পায়ে কোরআন শরিফ রেখে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ তৈরি করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায় তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর মিন্টো রোডে সরকারি বাসভবনে সম্প্রতি কুমিল্লায় পূজামণ্ডপে সৃষ্ট ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা এবং সিটি করপোরেশনসহ জনপ্রতিনিধিত্বশীল প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি তারা জাতির দুঃসময়ে, দুর্দিনে, বিপদে-আপদে সবার আগে মানুষের পাশে দাঁড়ায়। আমাদের দেশে সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষ মিলে মিশে বসবাস করে। এ দেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত। আজকে সেই সম্প্রীতি নষ্ট করতে এবং দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য সকল জনপ্রতিনিধিদের সতর্ক থাকতে হবে।’
সম্প্রতি কুমিল্লার পূজামণ্ডপে সৃষ্ট ঘটনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং ষড়যন্ত্রের একটি অংশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তাজুল ইসলাম বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী শত্রুরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার জন্য বিভিন্ন সময় ষড়যন্ত্র করেছে এবং এখনো করে যাচ্ছে। তাঁদের আন্দোলনে মানুষের সাড়া পায় না বলেই দেশকে অস্থিতিশীল করতে ধর্মীয় অনুভূতি কাজে লাগিয়ে ইন্ধনের চেষ্টা করছে। শুধু দেশে নয় দেশের বাইরেও ষড়যন্ত্র হচ্ছে উল্লেখ তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের কঠোরভাবে দমন করতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী আরও বলেন, ‘সকল ধর্মের মানুষদের সহাবস্থানে থাকার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করেছেন। মুসলিম প্রধান দেশ হলেও বঙ্গবন্ধু সব ধর্মের মানুষের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। মানুষ যে ধর্মের হোক না কেন, সে যেন রাষ্ট্রীয় অভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারে এই নীতিমালা বাস্তবায়ন করে গেছেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা সেই নীতি বাস্তবায়ন করছেন।’
রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলার নির্বাচন অফিসে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
২ মিনিট আগেআন্তঃরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করত। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান নিয়ে জারি করা রুল শুনানির জন্য আগামী ৭ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। ওইদিন বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানি হবে বলে সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান রিটকারীর আইনজীবী ওমর ফারুক।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে একটি ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা ব্যবস্থা তৈরির উদ্যোগে বাংলাদেশকে ‘যুক্ত’ করায় দেশ দুটি ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, ভারতসহ কিছু দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ঝামেলা বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে