এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
সমালোচনা ও অপসারণের দাবি উঠলেও দেশে অধস্তন আদালতের বেশ কিছু এজলাসকক্ষে আসামিদের জন্য লোহার খাঁচা রয়েই গেছে। এসব এজলাসে মামলার শুনানিকালে আসামিদের ওই খাঁচায় রাখা হয়। শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুনানিকালে লোহার খাঁচায় থাকার ঘটনায় বিষয়টি আবার আলোচনায় আসে।
আইনজীবীরা বলছেন, লোহার খাঁচা মানবাধিকারের লঙ্ঘন ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এসব খাঁচা অপসারণ চেয়ে করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রুলও দিয়েছেন। কতগুলো আদালতে লোহার খাঁচা রয়েছে, সে বিষয়ে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতেও নির্দেশ দেন। তবে প্রতিবেদন গতকাল সোমবার পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। রিটকারী আইনজীবীরা বলছেন, ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ৮৪টি এজলাসকক্ষে লোহার খাঁচা রয়েছে।
পরিবেশ ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সভ্য সমাজে আদালতে লোহার খাঁচা থাকা উচিত নয়। কেননা, সংবিধান অনুযায়ী কোনো নাগরিকের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করা যাবে না। তবে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী বা জঙ্গির ক্ষেত্রে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় গত ১২ জুন গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার একটি আদালত। সেদিন অন্য ১৩ আসামির সঙ্গে ড. ইউনূসও এজলাসকক্ষে আসামিদের জন্য স্থাপিত লোহার খাঁচায় ছিলেন। অভিযোগ গঠন শেষে তিনি বাইরে বেরিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সবাই জানে, যতক্ষণ একজনের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হয়, ততক্ষণ তিনি নিরপরাধ।
নিরপরাধ ব্যক্তিকে কেন লোহার খাঁচায় দাঁড়াতে হবে? এটার অবসান হওয়া উচিত। একজন নিরপরাধ নাগরিককে লোহার খাঁচায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে, এটা আমার কাছে অত্যন্ত অপমানজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদিও আমাকে বলা হয়েছিল এজলাসে থাকতে। কিন্তু আমি নিজেই অন্যদের সঙ্গে খাঁচায় ঢুকেছি।’
এরপর এজলাসকক্ষে লোহার খাঁচার বিষয়টি আবার আলোচনায় আসে। এটি প্রথম আলোচনায় আসে গত বছরের ১৬ অক্টোবর লোহার খাঁচা অপসারণ চেয়ে ১০ আইনজীবীর দেওয়া আইনি নোটিশের কারণে। আইনসচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ও পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বরাবর নোটিশটি পাঠানো হয়েছিল। জবাব না পেয়ে গত ২৩ জানুয়ারি হাইকোর্টে রিট করেন ওই আইনজীবীরা। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রুল জারি করেন। রুলে লোহার খাঁচা স্থাপন সংবিধানের ৩১, ৩২ ও ৩৫(৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে কেন সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। একই সঙ্গে লোহার খাঁচা অপসারণ করে পুনরায় কাঠগড়া স্থাপন করতে পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়। সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। এ রকম খাঁচা থাকা আদালতের তালিকা ৬০ দিনের মধ্যে দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
পরে সম্পূরক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৬ জুন এ বিষয়ে আরেকটি রুল দেন হাইকোর্ট। রুলে ক্রিমিনাল রুলস অ্যান্ড অর্ডারস-এর ৮২ বিধি কেন সংবিধানের ৩৫(৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।
আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০০৫ সালে ঢাকায় নতুন সিএমএম আদালত ভবন উদ্বোধনের পর এজলাসকক্ষে প্রথম লোহার খাঁচা দেখা যায়।
রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, অধস্তন আদালতে অতীতে লোহার খাঁচা ছিল না। বর্তমানে ৮৪টি আদালতে এ ধরনের খাঁচা রয়েছে, এর ৭৪টিই ঢাকায়। চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহীতে ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা জজ আদালতে এ রকম খাঁচা রয়েছে বলে জানা গেছে। তিনি বলেন, এ ধরনের খাঁচা স্থাপন সংবিধানের ৩১, ৩২ ও ৩৫(৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এগুলো অবিলম্বে অপসারণ করা উচিত।
সংবিধানের ৩১ অনুচ্ছেদে আছে, আইনানুযায়ী ব্যতীত এমন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে না, যাতে কোনো ব্যক্তির জীবন, স্বাধীনতা, দেহ, সুনাম বা সম্পত্তির হানি ঘটে। ৩৫(৫) অনুচ্ছেদে বলা আছে, কোনো ব্যক্তিকে যন্ত্রণা দেওয়া যাবে না কিংবা নিষ্ঠুর, অমানুষিক বা লাঞ্ছনাকর দণ্ড দেওয়া যাবে না কিংবা কারও সঙ্গে অনুরূপ ব্যবহার করা যাবে না।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে লোহার খাঁচা মানবাধিকারের লঙ্ঘন ও খুবই দৃষ্টিকটু। হয়রানি করার জন্যও অনেক মামলা হয়। একটা পর্যায়ে গিয়ে আসামি খালাস পাওয়ার ঘটনাও অনেক। এমন পরিস্থিতিতে মামলা হলেই নাগরিককে খাঁচার মধ্যে রাখা অবমাননাকর। তিনি বলেন, কোনো আসামি পালানোর আশঙ্কা থাকলে বা গুরুতর অপরাধে জড়িত আসামি হলে তার ক্ষেত্রে পুলিশ প্রবিধানে কিছু বিধান উল্লেখ করা আছে। কিন্তু সব আসামিকে খাঁচার ভেতর দাঁড় করিয়ে রাখা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী। বিচারে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেককে নিরপরাধ ধরে নিতে হবে।
হাইকোর্ট লোহার খাঁচা থাকা আদালতের বিষয়ে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশনা দিলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি বলে জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। তিনি বলেন, ‘এখনো কোনো প্রতিবেদন এবং জবাব আসেনি। আমাদের সঙ্গে কেউ যোগাযোগও করেনি। আমার কাছে এলে হলফনামা করে আদালতে উপস্থাপন করব।’
সমালোচনা ও অপসারণের দাবি উঠলেও দেশে অধস্তন আদালতের বেশ কিছু এজলাসকক্ষে আসামিদের জন্য লোহার খাঁচা রয়েই গেছে। এসব এজলাসে মামলার শুনানিকালে আসামিদের ওই খাঁচায় রাখা হয়। শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুনানিকালে লোহার খাঁচায় থাকার ঘটনায় বিষয়টি আবার আলোচনায় আসে।
আইনজীবীরা বলছেন, লোহার খাঁচা মানবাধিকারের লঙ্ঘন ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এসব খাঁচা অপসারণ চেয়ে করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রুলও দিয়েছেন। কতগুলো আদালতে লোহার খাঁচা রয়েছে, সে বিষয়ে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতেও নির্দেশ দেন। তবে প্রতিবেদন গতকাল সোমবার পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। রিটকারী আইনজীবীরা বলছেন, ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ৮৪টি এজলাসকক্ষে লোহার খাঁচা রয়েছে।
পরিবেশ ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সভ্য সমাজে আদালতে লোহার খাঁচা থাকা উচিত নয়। কেননা, সংবিধান অনুযায়ী কোনো নাগরিকের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করা যাবে না। তবে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী বা জঙ্গির ক্ষেত্রে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় গত ১২ জুন গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার একটি আদালত। সেদিন অন্য ১৩ আসামির সঙ্গে ড. ইউনূসও এজলাসকক্ষে আসামিদের জন্য স্থাপিত লোহার খাঁচায় ছিলেন। অভিযোগ গঠন শেষে তিনি বাইরে বেরিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সবাই জানে, যতক্ষণ একজনের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হয়, ততক্ষণ তিনি নিরপরাধ।
নিরপরাধ ব্যক্তিকে কেন লোহার খাঁচায় দাঁড়াতে হবে? এটার অবসান হওয়া উচিত। একজন নিরপরাধ নাগরিককে লোহার খাঁচায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে, এটা আমার কাছে অত্যন্ত অপমানজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদিও আমাকে বলা হয়েছিল এজলাসে থাকতে। কিন্তু আমি নিজেই অন্যদের সঙ্গে খাঁচায় ঢুকেছি।’
এরপর এজলাসকক্ষে লোহার খাঁচার বিষয়টি আবার আলোচনায় আসে। এটি প্রথম আলোচনায় আসে গত বছরের ১৬ অক্টোবর লোহার খাঁচা অপসারণ চেয়ে ১০ আইনজীবীর দেওয়া আইনি নোটিশের কারণে। আইনসচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ও পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বরাবর নোটিশটি পাঠানো হয়েছিল। জবাব না পেয়ে গত ২৩ জানুয়ারি হাইকোর্টে রিট করেন ওই আইনজীবীরা। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রুল জারি করেন। রুলে লোহার খাঁচা স্থাপন সংবিধানের ৩১, ৩২ ও ৩৫(৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে কেন সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। একই সঙ্গে লোহার খাঁচা অপসারণ করে পুনরায় কাঠগড়া স্থাপন করতে পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়। সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। এ রকম খাঁচা থাকা আদালতের তালিকা ৬০ দিনের মধ্যে দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
পরে সম্পূরক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৬ জুন এ বিষয়ে আরেকটি রুল দেন হাইকোর্ট। রুলে ক্রিমিনাল রুলস অ্যান্ড অর্ডারস-এর ৮২ বিধি কেন সংবিধানের ৩৫(৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।
আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০০৫ সালে ঢাকায় নতুন সিএমএম আদালত ভবন উদ্বোধনের পর এজলাসকক্ষে প্রথম লোহার খাঁচা দেখা যায়।
রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, অধস্তন আদালতে অতীতে লোহার খাঁচা ছিল না। বর্তমানে ৮৪টি আদালতে এ ধরনের খাঁচা রয়েছে, এর ৭৪টিই ঢাকায়। চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহীতে ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা জজ আদালতে এ রকম খাঁচা রয়েছে বলে জানা গেছে। তিনি বলেন, এ ধরনের খাঁচা স্থাপন সংবিধানের ৩১, ৩২ ও ৩৫(৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এগুলো অবিলম্বে অপসারণ করা উচিত।
সংবিধানের ৩১ অনুচ্ছেদে আছে, আইনানুযায়ী ব্যতীত এমন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে না, যাতে কোনো ব্যক্তির জীবন, স্বাধীনতা, দেহ, সুনাম বা সম্পত্তির হানি ঘটে। ৩৫(৫) অনুচ্ছেদে বলা আছে, কোনো ব্যক্তিকে যন্ত্রণা দেওয়া যাবে না কিংবা নিষ্ঠুর, অমানুষিক বা লাঞ্ছনাকর দণ্ড দেওয়া যাবে না কিংবা কারও সঙ্গে অনুরূপ ব্যবহার করা যাবে না।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে লোহার খাঁচা মানবাধিকারের লঙ্ঘন ও খুবই দৃষ্টিকটু। হয়রানি করার জন্যও অনেক মামলা হয়। একটা পর্যায়ে গিয়ে আসামি খালাস পাওয়ার ঘটনাও অনেক। এমন পরিস্থিতিতে মামলা হলেই নাগরিককে খাঁচার মধ্যে রাখা অবমাননাকর। তিনি বলেন, কোনো আসামি পালানোর আশঙ্কা থাকলে বা গুরুতর অপরাধে জড়িত আসামি হলে তার ক্ষেত্রে পুলিশ প্রবিধানে কিছু বিধান উল্লেখ করা আছে। কিন্তু সব আসামিকে খাঁচার ভেতর দাঁড় করিয়ে রাখা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী। বিচারে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেককে নিরপরাধ ধরে নিতে হবে।
হাইকোর্ট লোহার খাঁচা থাকা আদালতের বিষয়ে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশনা দিলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি বলে জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। তিনি বলেন, ‘এখনো কোনো প্রতিবেদন এবং জবাব আসেনি। আমাদের সঙ্গে কেউ যোগাযোগও করেনি। আমার কাছে এলে হলফনামা করে আদালতে উপস্থাপন করব।’
নিরপরাধ একজন যুবকের মূল্যবান জীবন ও অন্যদের নির্যাতন থেকে সুরক্ষায় পুলিশ বিভাগ নৈতিকভাবে দায় এড়াতে পারে না। যেখানে জনিসহ চারজনকে অমানবিক নির্যাতন করা হয়। পুলিশ বিভাগ বা সরকার ভুক্তভোগীর পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য এগিয়ে আসতে পারে। জনি হত্যা মামলায় আসামিদের করা আপিল নিষ্পত্তি করে রায়ে এসব পর্যবেক্ষণ
২৯ মিনিট আগেগাজীপুরের বেলাই বিলে ভরাট কার্যক্রমের ওপর ৩ মাসের জন্য স্থিতাবস্থা জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে রাজউকের চেয়ারম্যান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও গাজীপুর কার্যালয়ের উপপরিচালক, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া এবং কালীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে আরএস জরিপ অনুযায়ী...
৩৬ মিনিট আগেগত জুলাই মাসে সীমান্ত এলাকায় পরিচালিত অভিযানে ১৭৪ কোটি ২৮ লাখ ৬৬ হাজার টাকার চোরাচালান পণ্য, মাদক, অস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেকারাগারে থাকা সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের জামিন ও মামলার কার্যক্রম বাতিল আবেদনের শুনানিতে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার বিচারপতি জাকির হোসেন ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চে এ ঘটনা ঘটে। পরে আদালত এই বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১৭ আগস্ট দিন
২ ঘণ্টা আগে