নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধের মধ্যে নিরাপত্তা ও নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা না থাকায় বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আপাতত প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, দীর্ঘদিনের এই সংকটের কার্যকর সমাধান এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
আজ রোববার (৪ মে) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন: আঞ্চলিক নিরাপত্তায় কৌশলগত প্রভাব ও ভবিষ্যৎ পথ’ শীর্ষক এক সেমিনারে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ২০১৭ সালে রাখাইনে সামরিক বাহিনীর দমন–পীড়নের মুখে বাংলাদেশে তৃতীয় দফায় রোহিঙ্গাদের ঢল নামে। এর আগেও প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা বিভিন্ন সময় সীমান্ত পার হয়ে বাংলাদেশে আসে। শুরুতে এই সংকট মোকাবিলায় দ্বিপক্ষীয় কূটনীতির ওপর নির্ভরতা সঠিক ছিল না।
এ ধরনের প্রচেষ্টা নিষ্ফল হবে বলে তিনিসহ অনেকেই তখন সতর্ক করেছিলেন।
দ্বিপক্ষীয় প্রক্রিয়াকে ‘বৃথা’ আখ্যা দিয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘একজন রোহিঙ্গাকেও প্রত্যাবাসন করা যায়নি। আমরা কূটনীতি ত্যাগ করতে পারি না, কিন্তু আমাদের এই আশা ছেড়ে দিতে হবে যে, শুধু দ্বিপক্ষীয় আলোচনা সফল হবে।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, যেকোনো প্রত্যাবাসন অবশ্যই স্বেচ্ছায় হতে হবে এবং নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা থাকতে হবে। রোহিঙ্গারা এমন জায়গায় ফিরে যাবে না, যেখানে তাঁদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ এবং তাঁদের অধিকার অস্বীকার করা হয়।
মিয়ানমারে কখনো গণতন্ত্র ছিল—এমন ধারণা নাকচ করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এমনকি অং সান সু চির অধীনেও এটি একটি আধা-সামরিক শাসন ছিল। এখন আমরা যা দেখছি তা হলো, পুরোদস্তুর গৃহযুদ্ধ।’
সামরিক জান্তা, আরাকান আর্মি ও ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্টকে (এনইউজি) মিয়ানমারের প্রধান অংশীজন হিসেবে উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, যেকোনো স্থায়ী সমাধানে অবশ্যই এই তিনটি পক্ষকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বিশেষ করে, আরাকান আর্মিকে, যারা এখন রাখাইন (আরাকান) রাজ্যের বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধের মধ্যে নিরাপত্তা ও নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা না থাকায় বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আপাতত প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, দীর্ঘদিনের এই সংকটের কার্যকর সমাধান এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
আজ রোববার (৪ মে) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন: আঞ্চলিক নিরাপত্তায় কৌশলগত প্রভাব ও ভবিষ্যৎ পথ’ শীর্ষক এক সেমিনারে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ২০১৭ সালে রাখাইনে সামরিক বাহিনীর দমন–পীড়নের মুখে বাংলাদেশে তৃতীয় দফায় রোহিঙ্গাদের ঢল নামে। এর আগেও প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা বিভিন্ন সময় সীমান্ত পার হয়ে বাংলাদেশে আসে। শুরুতে এই সংকট মোকাবিলায় দ্বিপক্ষীয় কূটনীতির ওপর নির্ভরতা সঠিক ছিল না।
এ ধরনের প্রচেষ্টা নিষ্ফল হবে বলে তিনিসহ অনেকেই তখন সতর্ক করেছিলেন।
দ্বিপক্ষীয় প্রক্রিয়াকে ‘বৃথা’ আখ্যা দিয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘একজন রোহিঙ্গাকেও প্রত্যাবাসন করা যায়নি। আমরা কূটনীতি ত্যাগ করতে পারি না, কিন্তু আমাদের এই আশা ছেড়ে দিতে হবে যে, শুধু দ্বিপক্ষীয় আলোচনা সফল হবে।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, যেকোনো প্রত্যাবাসন অবশ্যই স্বেচ্ছায় হতে হবে এবং নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা থাকতে হবে। রোহিঙ্গারা এমন জায়গায় ফিরে যাবে না, যেখানে তাঁদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ এবং তাঁদের অধিকার অস্বীকার করা হয়।
মিয়ানমারে কখনো গণতন্ত্র ছিল—এমন ধারণা নাকচ করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এমনকি অং সান সু চির অধীনেও এটি একটি আধা-সামরিক শাসন ছিল। এখন আমরা যা দেখছি তা হলো, পুরোদস্তুর গৃহযুদ্ধ।’
সামরিক জান্তা, আরাকান আর্মি ও ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্টকে (এনইউজি) মিয়ানমারের প্রধান অংশীজন হিসেবে উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, যেকোনো স্থায়ী সমাধানে অবশ্যই এই তিনটি পক্ষকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বিশেষ করে, আরাকান আর্মিকে, যারা এখন রাখাইন (আরাকান) রাজ্যের বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধের মধ্যে নিরাপত্তা ও নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা না থাকায় বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আপাতত প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, দীর্ঘদিনের এই সংকটের কার্যকর সমাধান এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
আজ রোববার (৪ মে) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন: আঞ্চলিক নিরাপত্তায় কৌশলগত প্রভাব ও ভবিষ্যৎ পথ’ শীর্ষক এক সেমিনারে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ২০১৭ সালে রাখাইনে সামরিক বাহিনীর দমন–পীড়নের মুখে বাংলাদেশে তৃতীয় দফায় রোহিঙ্গাদের ঢল নামে। এর আগেও প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা বিভিন্ন সময় সীমান্ত পার হয়ে বাংলাদেশে আসে। শুরুতে এই সংকট মোকাবিলায় দ্বিপক্ষীয় কূটনীতির ওপর নির্ভরতা সঠিক ছিল না।
এ ধরনের প্রচেষ্টা নিষ্ফল হবে বলে তিনিসহ অনেকেই তখন সতর্ক করেছিলেন।
দ্বিপক্ষীয় প্রক্রিয়াকে ‘বৃথা’ আখ্যা দিয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘একজন রোহিঙ্গাকেও প্রত্যাবাসন করা যায়নি। আমরা কূটনীতি ত্যাগ করতে পারি না, কিন্তু আমাদের এই আশা ছেড়ে দিতে হবে যে, শুধু দ্বিপক্ষীয় আলোচনা সফল হবে।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, যেকোনো প্রত্যাবাসন অবশ্যই স্বেচ্ছায় হতে হবে এবং নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা থাকতে হবে। রোহিঙ্গারা এমন জায়গায় ফিরে যাবে না, যেখানে তাঁদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ এবং তাঁদের অধিকার অস্বীকার করা হয়।
মিয়ানমারে কখনো গণতন্ত্র ছিল—এমন ধারণা নাকচ করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এমনকি অং সান সু চির অধীনেও এটি একটি আধা-সামরিক শাসন ছিল। এখন আমরা যা দেখছি তা হলো, পুরোদস্তুর গৃহযুদ্ধ।’
সামরিক জান্তা, আরাকান আর্মি ও ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্টকে (এনইউজি) মিয়ানমারের প্রধান অংশীজন হিসেবে উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, যেকোনো স্থায়ী সমাধানে অবশ্যই এই তিনটি পক্ষকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বিশেষ করে, আরাকান আর্মিকে, যারা এখন রাখাইন (আরাকান) রাজ্যের বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধের মধ্যে নিরাপত্তা ও নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা না থাকায় বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আপাতত প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, দীর্ঘদিনের এই সংকটের কার্যকর সমাধান এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
আজ রোববার (৪ মে) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন: আঞ্চলিক নিরাপত্তায় কৌশলগত প্রভাব ও ভবিষ্যৎ পথ’ শীর্ষক এক সেমিনারে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ২০১৭ সালে রাখাইনে সামরিক বাহিনীর দমন–পীড়নের মুখে বাংলাদেশে তৃতীয় দফায় রোহিঙ্গাদের ঢল নামে। এর আগেও প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা বিভিন্ন সময় সীমান্ত পার হয়ে বাংলাদেশে আসে। শুরুতে এই সংকট মোকাবিলায় দ্বিপক্ষীয় কূটনীতির ওপর নির্ভরতা সঠিক ছিল না।
এ ধরনের প্রচেষ্টা নিষ্ফল হবে বলে তিনিসহ অনেকেই তখন সতর্ক করেছিলেন।
দ্বিপক্ষীয় প্রক্রিয়াকে ‘বৃথা’ আখ্যা দিয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘একজন রোহিঙ্গাকেও প্রত্যাবাসন করা যায়নি। আমরা কূটনীতি ত্যাগ করতে পারি না, কিন্তু আমাদের এই আশা ছেড়ে দিতে হবে যে, শুধু দ্বিপক্ষীয় আলোচনা সফল হবে।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, যেকোনো প্রত্যাবাসন অবশ্যই স্বেচ্ছায় হতে হবে এবং নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা থাকতে হবে। রোহিঙ্গারা এমন জায়গায় ফিরে যাবে না, যেখানে তাঁদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ এবং তাঁদের অধিকার অস্বীকার করা হয়।
মিয়ানমারে কখনো গণতন্ত্র ছিল—এমন ধারণা নাকচ করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এমনকি অং সান সু চির অধীনেও এটি একটি আধা-সামরিক শাসন ছিল। এখন আমরা যা দেখছি তা হলো, পুরোদস্তুর গৃহযুদ্ধ।’
সামরিক জান্তা, আরাকান আর্মি ও ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্টকে (এনইউজি) মিয়ানমারের প্রধান অংশীজন হিসেবে উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, যেকোনো স্থায়ী সমাধানে অবশ্যই এই তিনটি পক্ষকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বিশেষ করে, আরাকান আর্মিকে, যারা এখন রাখাইন (আরাকান) রাজ্যের বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রণ করে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদুর্ব্ধ সমপদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে ১২ নভেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
৩ মিনিট আগে
বিদেশগামী কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহজ, সাশ্রয়ী ও হয়রানিমুক্ত করতে যৌথ উদ্যোগে কাজ করবে বাংলাদেশ ও গালফ হেলথ কাউন্সিল। এ লক্ষ্যে গতকাল সোমবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া এবং গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান
৪১ মিনিট আগে
তাসনিম জারা বলেন, ‘দলের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য নির্দেশনা আছে যে,১৩ তারিখের মধ্যে মনোনয়ন আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। তো সেই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হলাম। যদি সুযোগ পাই, আশা করছি এনসিপি থেকে আমরা পরিবর্তন আনতে সক্ষম হব।’
১ ঘণ্টা আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এখানে বড় ধরনের আলোচনা হয়েছে, যে বিষয়ে আপনাদের একটু সহযোগিতা দরকার। সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানো।’
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৩ মাস ১৬ দিন বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে ১২ নভেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে কর্মরত সেনা কর্মকর্তারাও ওই সময়ের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন।
ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫ (২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারা অনুযায়ী সেনা কর্মকর্তারা ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ৬০ দিনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
এরপর বেশ কয়েক দফা ৬০ দিন করে সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ানো হয়।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ওই নির্বাচন শেষ হওয়ার অন্তত ১৫ দিন পরেও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা নিয়ে মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী।

সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৩ মাস ১৬ দিন বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে ১২ নভেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে কর্মরত সেনা কর্মকর্তারাও ওই সময়ের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন।
ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫ (২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারা অনুযায়ী সেনা কর্মকর্তারা ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ৬০ দিনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
এরপর বেশ কয়েক দফা ৬০ দিন করে সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ানো হয়।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ওই নির্বাচন শেষ হওয়ার অন্তত ১৫ দিন পরেও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা নিয়ে মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী।

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধ ও নিরাপত্তাহীনতার প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, শুধু দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে এই দীর্ঘদিনের সংকটের সমাধান সম্ভব নয় এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা
০৪ মে ২০২৫
বিদেশগামী কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহজ, সাশ্রয়ী ও হয়রানিমুক্ত করতে যৌথ উদ্যোগে কাজ করবে বাংলাদেশ ও গালফ হেলথ কাউন্সিল। এ লক্ষ্যে গতকাল সোমবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া এবং গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান
৪১ মিনিট আগে
তাসনিম জারা বলেন, ‘দলের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য নির্দেশনা আছে যে,১৩ তারিখের মধ্যে মনোনয়ন আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। তো সেই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হলাম। যদি সুযোগ পাই, আশা করছি এনসিপি থেকে আমরা পরিবর্তন আনতে সক্ষম হব।’
১ ঘণ্টা আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এখানে বড় ধরনের আলোচনা হয়েছে, যে বিষয়ে আপনাদের একটু সহযোগিতা দরকার। সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানো।’
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিদেশগামী কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহজ, সাশ্রয়ী ও হয়রানিমুক্ত করতে যৌথ উদ্যোগে কাজ করবে বাংলাদেশ ও গালফ হেলথ কাউন্সিল। এ লক্ষ্যে গতকাল সোমবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া এবং গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান সালেহ আল দাখিলের মধ্যে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বৈঠকের শুরুতে গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান সালেহ আল দাখিল প্রবাসী কর্মীদের কল্যাণে বাংলাদেশের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং দুই পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেন।
এ সময় ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া বলেন, গালফ হেলথ কাউন্সিল অনুমোদিত অধিকাংশ মেডিকেল সেন্টার ঢাকাকেন্দ্রিক হওয়ায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শ্রমিকদের জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রক্রিয়া ব্যয়সাধ্য ও কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি অভিযোগ করেন, কিছু মেডিকেল সেন্টার নির্ধারিত ফি’র চেয়ে বেশি অর্থ আদায় করছে, সময়মতো টেস্ট রিপোর্ট আপলোড করছে না এবং প্রবাসীদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে। গালফ হেলথ কাউন্সিলের বাংলাদেশে কোনো আঞ্চলিক তদারকি অফিস না থাকায় এসব কেন্দ্রের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ব্যাহত হচ্ছে।
ড. নেয়ামত উল্যা প্রস্তাব করেন, গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমন্বয় কমিটি গঠন করে প্রত্যেক পক্ষ থেকে একজন করে ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা নির্ধারণ করা হোক। এ ছাড়া মেডিকেল সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাৎক্ষণিকভাবে জানানোর জন্য একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলারও প্রস্তাব দেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, কাউন্সিল অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারগুলোর সুষ্ঠু তদারকির জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন ১১০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং মাঠপর্যায়ের অফিসগুলোকেও সম্পৃক্ত করা যেতে পারে।
গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান সালেহ আল দাখিল অভিবাসনপ্রত্যাশী কর্মীদের জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রক্রিয়াকে সহজ ও কম খরচে সম্পন্ন করতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আশ্বাস দেন।
তিনি বলেন, অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারগুলোর তদারকি বাড়াতে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় জোরদার করা হবে।
বৈঠকে বিদেশগামী কর্মীদের হয়রানি রোধে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি, দ্রুত অভিযোগ নিষ্পত্তি এবং পারস্পরিক যোগাযোগ জোরদারের বিষয়ে দুই পক্ষ একমত হয়।
গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক বাংলাদেশের দেওয়া প্রস্তাবসমূহ কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পর্যায়ে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপনের আশ্বাস দেন।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম কাউন্সেলর মুহাম্মাদ রেজায়ে রাব্বীসহ দুই পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বিদেশগামী কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহজ, সাশ্রয়ী ও হয়রানিমুক্ত করতে যৌথ উদ্যোগে কাজ করবে বাংলাদেশ ও গালফ হেলথ কাউন্সিল। এ লক্ষ্যে গতকাল সোমবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া এবং গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান সালেহ আল দাখিলের মধ্যে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বৈঠকের শুরুতে গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান সালেহ আল দাখিল প্রবাসী কর্মীদের কল্যাণে বাংলাদেশের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং দুই পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেন।
এ সময় ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া বলেন, গালফ হেলথ কাউন্সিল অনুমোদিত অধিকাংশ মেডিকেল সেন্টার ঢাকাকেন্দ্রিক হওয়ায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শ্রমিকদের জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রক্রিয়া ব্যয়সাধ্য ও কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি অভিযোগ করেন, কিছু মেডিকেল সেন্টার নির্ধারিত ফি’র চেয়ে বেশি অর্থ আদায় করছে, সময়মতো টেস্ট রিপোর্ট আপলোড করছে না এবং প্রবাসীদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে। গালফ হেলথ কাউন্সিলের বাংলাদেশে কোনো আঞ্চলিক তদারকি অফিস না থাকায় এসব কেন্দ্রের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ব্যাহত হচ্ছে।
ড. নেয়ামত উল্যা প্রস্তাব করেন, গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমন্বয় কমিটি গঠন করে প্রত্যেক পক্ষ থেকে একজন করে ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা নির্ধারণ করা হোক। এ ছাড়া মেডিকেল সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাৎক্ষণিকভাবে জানানোর জন্য একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলারও প্রস্তাব দেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, কাউন্সিল অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারগুলোর সুষ্ঠু তদারকির জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন ১১০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং মাঠপর্যায়ের অফিসগুলোকেও সম্পৃক্ত করা যেতে পারে।
গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান সালেহ আল দাখিল অভিবাসনপ্রত্যাশী কর্মীদের জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রক্রিয়াকে সহজ ও কম খরচে সম্পন্ন করতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আশ্বাস দেন।
তিনি বলেন, অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারগুলোর তদারকি বাড়াতে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় জোরদার করা হবে।
বৈঠকে বিদেশগামী কর্মীদের হয়রানি রোধে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি, দ্রুত অভিযোগ নিষ্পত্তি এবং পারস্পরিক যোগাযোগ জোরদারের বিষয়ে দুই পক্ষ একমত হয়।
গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক বাংলাদেশের দেওয়া প্রস্তাবসমূহ কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পর্যায়ে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপনের আশ্বাস দেন।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম কাউন্সেলর মুহাম্মাদ রেজায়ে রাব্বীসহ দুই পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধ ও নিরাপত্তাহীনতার প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, শুধু দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে এই দীর্ঘদিনের সংকটের সমাধান সম্ভব নয় এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা
০৪ মে ২০২৫
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদুর্ব্ধ সমপদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে ১২ নভেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
৩ মিনিট আগে
তাসনিম জারা বলেন, ‘দলের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য নির্দেশনা আছে যে,১৩ তারিখের মধ্যে মনোনয়ন আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। তো সেই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হলাম। যদি সুযোগ পাই, আশা করছি এনসিপি থেকে আমরা পরিবর্তন আনতে সক্ষম হব।’
১ ঘণ্টা আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এখানে বড় ধরনের আলোচনা হয়েছে, যে বিষয়ে আপনাদের একটু সহযোগিতা দরকার। সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানো।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে বিএনপির ফাঁকা রাখা ঢাকা-৯ আসনের মনোনয়নপত্র কিনেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।
ঢাকার বেশির ভাগ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ঢাকা-৯ আসন ফাঁকা রেখেছে বিএনপি। বেশ কিছু দিন ধরে বিএনপির সঙ্গে এনসিপির আসন সমঝোতার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। বিএনপির ফাঁকা রাখা আসনে তাসনিম জারা মনোনয়নপত্র কেনায় সেই গুঞ্জনের পালে হাওয়া লাগল বলে মনে করছেন অনেকে।
ঢাকা-৯ আসন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ১,২, ৩,৪, ৫,৬, ৭,৭১, ৭২,৭৩, ৭৪ ও ৭৫ নম্বর ওয়ার্ড তথা সবুজবাগ, খিলগাঁও, মুগদা ও মান্ডা থানা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি এখনো প্রার্থী না দিলেও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দিয়েছে। এই আসনে জামায়াতের প্রাথমিক মনোনীত প্রার্থী কবির আহমদ।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের পর নিজের প্রার্থিতা নিয়ে তাসনিম জারা বলেন, ‘দলের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য নির্দেশনা আছে যে, ১৩ তারিখের মধ্যে মনোনয়ন আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। তো সেই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হলাম। যদি সুযোগ পাই, আশা করছি এনসিপি থেকে আমরা পরিবর্তন আনতে সক্ষম হব।’
গত ৬ নভেম্বর থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে এনসিপি। আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ফরম বিক্রি চলবে। মনোনয়ন ফরমের দাম ১০ হাজার টাকা। তবে জুলাই আহত ও নিম্ন আয়ের মানুষ ২ হাজার টাকা দিয়ে এই ফরম সংগ্রহ করতে পারবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে বিএনপির ফাঁকা রাখা ঢাকা-৯ আসনের মনোনয়নপত্র কিনেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।
ঢাকার বেশির ভাগ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ঢাকা-৯ আসন ফাঁকা রেখেছে বিএনপি। বেশ কিছু দিন ধরে বিএনপির সঙ্গে এনসিপির আসন সমঝোতার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। বিএনপির ফাঁকা রাখা আসনে তাসনিম জারা মনোনয়নপত্র কেনায় সেই গুঞ্জনের পালে হাওয়া লাগল বলে মনে করছেন অনেকে।
ঢাকা-৯ আসন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ১,২, ৩,৪, ৫,৬, ৭,৭১, ৭২,৭৩, ৭৪ ও ৭৫ নম্বর ওয়ার্ড তথা সবুজবাগ, খিলগাঁও, মুগদা ও মান্ডা থানা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি এখনো প্রার্থী না দিলেও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দিয়েছে। এই আসনে জামায়াতের প্রাথমিক মনোনীত প্রার্থী কবির আহমদ।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের পর নিজের প্রার্থিতা নিয়ে তাসনিম জারা বলেন, ‘দলের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য নির্দেশনা আছে যে, ১৩ তারিখের মধ্যে মনোনয়ন আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। তো সেই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হলাম। যদি সুযোগ পাই, আশা করছি এনসিপি থেকে আমরা পরিবর্তন আনতে সক্ষম হব।’
গত ৬ নভেম্বর থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে এনসিপি। আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ফরম বিক্রি চলবে। মনোনয়ন ফরমের দাম ১০ হাজার টাকা। তবে জুলাই আহত ও নিম্ন আয়ের মানুষ ২ হাজার টাকা দিয়ে এই ফরম সংগ্রহ করতে পারবে।

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধ ও নিরাপত্তাহীনতার প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, শুধু দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে এই দীর্ঘদিনের সংকটের সমাধান সম্ভব নয় এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা
০৪ মে ২০২৫
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদুর্ব্ধ সমপদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে ১২ নভেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
৩ মিনিট আগে
বিদেশগামী কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহজ, সাশ্রয়ী ও হয়রানিমুক্ত করতে যৌথ উদ্যোগে কাজ করবে বাংলাদেশ ও গালফ হেলথ কাউন্সিল। এ লক্ষ্যে গতকাল সোমবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া এবং গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান
৪১ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এখানে বড় ধরনের আলোচনা হয়েছে, যে বিষয়ে আপনাদের একটু সহযোগিতা দরকার। সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানো।’
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ১৩ নভেম্বর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শক্ত অবস্থানে থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ওই দিন দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে বলে দাবি করেছেন তিনি।
সচিবালয়ে আজ মঙ্গলবার আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে ঘোষণা করা হবে, ১৩ নভেম্বর সেই তারিখ জানাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এ জন্য ১৩ নভেম্বর ঢাকা লকডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ।
এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘১৩ নভেম্বরের ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শক্ত অবস্থান নিয়েছে। তারা শক্ত অবস্থানে থাকবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। কোনো আশঙ্কা এখানে নেই।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এখানে বড় ধরনের আলোচনা হয়েছে, যে বিষয়ে আপনাদের একটু সহযোগিতা দরকার। সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানো।’
সন্ত্রাসীরা যাতে সহজে জামিন না পায়, সরকার সে পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না। আপনারা অনেক সময় বলেন, সন্ত্রাসীরা খুব তাড়াতাড়ি জামিন পেয়ে যায়। সহজে যাতে জামিন না পায় এ জন্য আমরা তাদেরও অনুরোধ করব, যারা জামিন দেয়, তারা যাতে সন্ত্রাসীদের জামিন না দেয়।’

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ১৩ নভেম্বর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শক্ত অবস্থানে থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ওই দিন দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে বলে দাবি করেছেন তিনি।
সচিবালয়ে আজ মঙ্গলবার আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে ঘোষণা করা হবে, ১৩ নভেম্বর সেই তারিখ জানাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এ জন্য ১৩ নভেম্বর ঢাকা লকডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ।
এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘১৩ নভেম্বরের ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শক্ত অবস্থান নিয়েছে। তারা শক্ত অবস্থানে থাকবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। কোনো আশঙ্কা এখানে নেই।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এখানে বড় ধরনের আলোচনা হয়েছে, যে বিষয়ে আপনাদের একটু সহযোগিতা দরকার। সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানো।’
সন্ত্রাসীরা যাতে সহজে জামিন না পায়, সরকার সে পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না। আপনারা অনেক সময় বলেন, সন্ত্রাসীরা খুব তাড়াতাড়ি জামিন পেয়ে যায়। সহজে যাতে জামিন না পায় এ জন্য আমরা তাদেরও অনুরোধ করব, যারা জামিন দেয়, তারা যাতে সন্ত্রাসীদের জামিন না দেয়।’

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধ ও নিরাপত্তাহীনতার প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, শুধু দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে এই দীর্ঘদিনের সংকটের সমাধান সম্ভব নয় এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা
০৪ মে ২০২৫
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদুর্ব্ধ সমপদমার্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের সারা বাংলাদেশে ১২ নভেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
৩ মিনিট আগে
বিদেশগামী কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহজ, সাশ্রয়ী ও হয়রানিমুক্ত করতে যৌথ উদ্যোগে কাজ করবে বাংলাদেশ ও গালফ হেলথ কাউন্সিল। এ লক্ষ্যে গতকাল সোমবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া এবং গালফ হেলথ কাউন্সিলের মহাপরিচালক সুলাইমান
৪১ মিনিট আগে
তাসনিম জারা বলেন, ‘দলের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য নির্দেশনা আছে যে,১৩ তারিখের মধ্যে মনোনয়ন আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। তো সেই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হলাম। যদি সুযোগ পাই, আশা করছি এনসিপি থেকে আমরা পরিবর্তন আনতে সক্ষম হব।’
১ ঘণ্টা আগে