নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে ক্লিন ফিড সম্প্রচার করতে কেব্ল অপারেটররা সময় চাইলেও তাদের সেই সময় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, কেব্ল অপারেটররা যখন বিদেশি টিভির ক্লিন ফিড পাবে, তখন সেসব চ্যানেল বাংলাদেশে সম্প্রচার করবে।
সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে বুধবার বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সংলাপে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
হাছান মাহমুদ বলেন, `বাংলাদেশের প্রচুর পণ্যের বিজ্ঞাপন বিদেশি টিভিতে সম্প্রচার হচ্ছিল, সেগুলো বন্ধ করেছি। ক্লিনফিড চালাতে দুই বছর আগে বলা হয়েছিল। এরপর সবার সঙ্গে বৈঠক করে ক্লিন ফিড বাস্তবায়নের সময় ঠিক করা হয়। এখন অপারেটররা বলছে, তারা (বিদেশি টিভি চ্যানেল) ক্লিনফিড পাঠাবে। যখন ক্লিন ফিড পাঠাবে, তখন থেকে সম্প্রচার শুরু হবে। তার আগে আমি সময় দেওয়ার পক্ষপাতি নই। অনেক টিভি চ্যানেল এখন ক্লিন ফিডসহ বাংলাদেশে সম্প্রচারিত হচ্ছে, অনেকে সেগুলো দেখাচ্ছে।'
কেবিএস ওয়ার্ল্ড, এআরআইর্যাং টিভি, বিবিসি, সিএনএন, আলজাজিরা এইচডি, ডিডব্লিউ, এনএইচকে ওয়ার্ল্ড, সিজিটিএন, রাশিয়া টুডে, ফ্রান্স ২৪, লোটাস, ট্রাভেল এক্সপি এইচডি, আল কোরআন, আল সুন্না, টেন স্পোর্টস, ডিসকভারি, ন্যাশনাল জিওগ্রাফি, দুবাই স্পোর্টস, মাস্তি টিভি, বিফোর ইউ মিউজিক, এমটিভি ও স্টার স্পোর্টসের চারটি চ্যানেল (১-৪) বাংলাদেশে ক্লিনফিড পাঠায়। গত ১ অক্টোবর থেকে ক্লিন ফিড বাস্তবায়নে অভিযান শুরুর পর কেব্ল অপারেটরা ক্লিন ফিড পাঠানো ২৫টি চ্যানেলসহ সব বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ রেখেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, একসময় টিভির সিরিয়াল মানা হতো না। টিভি কর্তৃপক্ষকে এজন্য নানা ধরনের দেনদরবার করতে হতো, কেব্ল অপারেটরদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হতো। কেব্ল অপারেটররা কারোটা ওপরে তুলত, কারোটা নিচে নামাত। সম্প্রচারে আসার সময় অনুযায়ী টিভি চ্যানেলের ক্রম করে দেওয়া হয়েছে।
বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে ক্লিন ফিড সম্প্রচার করতে কেব্ল অপারেটররা সময় চাইলেও তাদের সেই সময় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, কেব্ল অপারেটররা যখন বিদেশি টিভির ক্লিন ফিড পাবে, তখন সেসব চ্যানেল বাংলাদেশে সম্প্রচার করবে।
সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে বুধবার বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সংলাপে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
হাছান মাহমুদ বলেন, `বাংলাদেশের প্রচুর পণ্যের বিজ্ঞাপন বিদেশি টিভিতে সম্প্রচার হচ্ছিল, সেগুলো বন্ধ করেছি। ক্লিনফিড চালাতে দুই বছর আগে বলা হয়েছিল। এরপর সবার সঙ্গে বৈঠক করে ক্লিন ফিড বাস্তবায়নের সময় ঠিক করা হয়। এখন অপারেটররা বলছে, তারা (বিদেশি টিভি চ্যানেল) ক্লিনফিড পাঠাবে। যখন ক্লিন ফিড পাঠাবে, তখন থেকে সম্প্রচার শুরু হবে। তার আগে আমি সময় দেওয়ার পক্ষপাতি নই। অনেক টিভি চ্যানেল এখন ক্লিন ফিডসহ বাংলাদেশে সম্প্রচারিত হচ্ছে, অনেকে সেগুলো দেখাচ্ছে।'
কেবিএস ওয়ার্ল্ড, এআরআইর্যাং টিভি, বিবিসি, সিএনএন, আলজাজিরা এইচডি, ডিডব্লিউ, এনএইচকে ওয়ার্ল্ড, সিজিটিএন, রাশিয়া টুডে, ফ্রান্স ২৪, লোটাস, ট্রাভেল এক্সপি এইচডি, আল কোরআন, আল সুন্না, টেন স্পোর্টস, ডিসকভারি, ন্যাশনাল জিওগ্রাফি, দুবাই স্পোর্টস, মাস্তি টিভি, বিফোর ইউ মিউজিক, এমটিভি ও স্টার স্পোর্টসের চারটি চ্যানেল (১-৪) বাংলাদেশে ক্লিনফিড পাঠায়। গত ১ অক্টোবর থেকে ক্লিন ফিড বাস্তবায়নে অভিযান শুরুর পর কেব্ল অপারেটরা ক্লিন ফিড পাঠানো ২৫টি চ্যানেলসহ সব বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ রেখেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, একসময় টিভির সিরিয়াল মানা হতো না। টিভি কর্তৃপক্ষকে এজন্য নানা ধরনের দেনদরবার করতে হতো, কেব্ল অপারেটরদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হতো। কেব্ল অপারেটররা কারোটা ওপরে তুলত, কারোটা নিচে নামাত। সম্প্রচারে আসার সময় অনুযায়ী টিভি চ্যানেলের ক্রম করে দেওয়া হয়েছে।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১০ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১১ ঘণ্টা আগে