নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রথমবারের মতো তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম বেঁধে দেওয়ার চার মাসের মাথায় আবারও গণশুনানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। আগামী ১৭ আগস্ট শুনানির দিন নির্ধারণ করেছে সংস্থাটি। আজ সোমবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংস্থার সচিব রুবিনা ফেরদৌসী।
গত ১২ এপ্রিল দেশে প্রথমবারের মতো এলপিজির মূল্য নির্ধারণ করে দেয় বিইআরসি। পরে প্রতি মাসেই আমদানি মূল্য বিবেচনায় নিয়ে এলপিজির দাম সমন্বয় করে আসছিল বিইআরসি। কিন্তু এলপিজি ব্যবসায়ীরা শুরু থেকেই ঘোষিত মূল্যের বিরোধিতা করে আসছিলেন। এমনকি বিইআরসি নির্ধারিত মূল্য কার্যকরে অসহযোগিতার অভিযোগও আসে তাদের বিরুদ্ধে। সবশেষ ২৮টি কোম্পানির মধ্যে ১৮টি কোম্পানি মূল্য পুনর্নির্ধারণের জন্য চিঠি দেয় বিইআরসিকে। এ কারণেই পুনরায় গণশুনানিতে যাচ্ছে বিইআরসি।
এ বিষয়ে বিইআরসি সচিব রুবিনা ফেরদৌসী বলেন, ‘বিইআরসি গণশুনানির মাধ্যমে নির্ধারিত মূল্য প্রতি মাসের সৌদি–আরামকো নির্ধারিত আমদানি খরচের সঙ্গে সমন্বয় করে বাসাবাড়ির রান্নার গ্যাস ও অটোগ্যাসের দাম নির্ধারণ করছে। কিন্তু এলপিজি অপারেটরেরা মজুতকরণ, বোতলজাতকরণ, ডিলার ও খুচরা পর্যায়ে মাশুলেও পরিবর্তন চান। এ কারণেই গণশুনানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।’
এ বিষয়ে চলতি মাসের ১৬ তারিখের মধ্যে আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে তাদের মতামত বিইআরসিকে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে বিইআরসি।
রুবিনা ফেরদৌসি বলেন, ব্যবসায়ীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গনণশুনানি গত ৭ জুলাই রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশনের শহীদ এ কে এম শামসুল হক খান মেমোরিয়াল হলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে সরকারের আরোপ করা বিধিনিষেধের কারণে তা সম্ভব হয়নি। এ কারণে একই স্থানে আগামী ১৭ আগস্ট গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে। একদিনে যদি আলোচনা শেষ করা না যায়, তাহলে আরও একদিন, অর্থাৎ ১৮ আগস্টও রাখা হয়েছে শুনানির সুযোগ।
দেশে প্রথমবারের মতো তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম বেঁধে দেওয়ার চার মাসের মাথায় আবারও গণশুনানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। আগামী ১৭ আগস্ট শুনানির দিন নির্ধারণ করেছে সংস্থাটি। আজ সোমবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংস্থার সচিব রুবিনা ফেরদৌসী।
গত ১২ এপ্রিল দেশে প্রথমবারের মতো এলপিজির মূল্য নির্ধারণ করে দেয় বিইআরসি। পরে প্রতি মাসেই আমদানি মূল্য বিবেচনায় নিয়ে এলপিজির দাম সমন্বয় করে আসছিল বিইআরসি। কিন্তু এলপিজি ব্যবসায়ীরা শুরু থেকেই ঘোষিত মূল্যের বিরোধিতা করে আসছিলেন। এমনকি বিইআরসি নির্ধারিত মূল্য কার্যকরে অসহযোগিতার অভিযোগও আসে তাদের বিরুদ্ধে। সবশেষ ২৮টি কোম্পানির মধ্যে ১৮টি কোম্পানি মূল্য পুনর্নির্ধারণের জন্য চিঠি দেয় বিইআরসিকে। এ কারণেই পুনরায় গণশুনানিতে যাচ্ছে বিইআরসি।
এ বিষয়ে বিইআরসি সচিব রুবিনা ফেরদৌসী বলেন, ‘বিইআরসি গণশুনানির মাধ্যমে নির্ধারিত মূল্য প্রতি মাসের সৌদি–আরামকো নির্ধারিত আমদানি খরচের সঙ্গে সমন্বয় করে বাসাবাড়ির রান্নার গ্যাস ও অটোগ্যাসের দাম নির্ধারণ করছে। কিন্তু এলপিজি অপারেটরেরা মজুতকরণ, বোতলজাতকরণ, ডিলার ও খুচরা পর্যায়ে মাশুলেও পরিবর্তন চান। এ কারণেই গণশুনানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।’
এ বিষয়ে চলতি মাসের ১৬ তারিখের মধ্যে আগ্রহী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে তাদের মতামত বিইআরসিকে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে বিইআরসি।
রুবিনা ফেরদৌসি বলেন, ব্যবসায়ীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গনণশুনানি গত ৭ জুলাই রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশনের শহীদ এ কে এম শামসুল হক খান মেমোরিয়াল হলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে সরকারের আরোপ করা বিধিনিষেধের কারণে তা সম্ভব হয়নি। এ কারণে একই স্থানে আগামী ১৭ আগস্ট গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে। একদিনে যদি আলোচনা শেষ করা না যায়, তাহলে আরও একদিন, অর্থাৎ ১৮ আগস্টও রাখা হয়েছে শুনানির সুযোগ।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে