নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের হস্তক্ষেপে অবশেষে জমির দখল বুঝে পেল সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার বাউল শাহ আবদুল করিমের পরিবার। জমির বিষয়টি নিয়ে গত ২৩ মে একটি জাতীয় দৈনিকে ‘শাহ আবদুল করিমকে দেওয়া জমি ৫৭ বছরেও পায়নি পরিবার’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদটি প্রতিমন্ত্রীর নজরে এলে তিনি তাৎক্ষণিক বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মনিরুল আলম ও তাঁর একান্ত সচিব মো. জাহিদুল ইসলামকে নির্দেশনা দেন।
প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁরা সিলেট বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ও দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদুর রহমান মামুনের সঙ্গে যোগাযোগ করে শাহ আবদুল করিমের পরিবারকে জমির দখল বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করেন
এর পরিপ্রেক্ষিতে দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুর রহমান মামুন গত ২৫ মে উপজেলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে উজানধল গ্রামে যান। এরপর বাউলের একমাত্র ছেলে শাহ নূর জালালসহ অন্যদের নিয়ে দিনভর জমি মাপজোক করেন। ওই দিন বিকেলে তাকে বুঝিয়ে দিয়ে সেই জমিতে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, একুশে পদকপ্রাপ্ত বাউল শাহ আবদুল করিমের বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার তাড়ল ইউনিয়নের উজানধল গ্রামে। অসংখ্য জনপ্রিয় গানের রচয়িতা শাহ আবদুল করিম ভূমিহীন ছিলেন। ১৯৬৪ সালে স্থানীয় প্রশাসন জালালপুর গ্রামের পাশে তাঁকে ২ একর ১১ শতাংশ জমি স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেয়। এই জমি তাঁর নামে রেকর্ড হয়েছে। শুরু থেকে জমির খাজনাও পরিশোধ করেছেন। কিন্তু স্থানীয় একটি পক্ষের বাধার কারণে জীবিত অবস্থায় জমির দখলে নিতে পারেননি। ২০০৯ সালে মারা যান শাহ আবদুল করিম। এরপর নানাভাবে জমির দখল পাওয়ার চেষ্টা করেন তাঁর ছেলে বাউল শাহ নূর জালাল। অবশেষে সেই জমির দখল বুঝে পেলেন তিনি।
ঢাকা: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের হস্তক্ষেপে অবশেষে জমির দখল বুঝে পেল সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার বাউল শাহ আবদুল করিমের পরিবার। জমির বিষয়টি নিয়ে গত ২৩ মে একটি জাতীয় দৈনিকে ‘শাহ আবদুল করিমকে দেওয়া জমি ৫৭ বছরেও পায়নি পরিবার’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদটি প্রতিমন্ত্রীর নজরে এলে তিনি তাৎক্ষণিক বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মনিরুল আলম ও তাঁর একান্ত সচিব মো. জাহিদুল ইসলামকে নির্দেশনা দেন।
প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁরা সিলেট বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ও দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদুর রহমান মামুনের সঙ্গে যোগাযোগ করে শাহ আবদুল করিমের পরিবারকে জমির দখল বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করেন
এর পরিপ্রেক্ষিতে দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুর রহমান মামুন গত ২৫ মে উপজেলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে উজানধল গ্রামে যান। এরপর বাউলের একমাত্র ছেলে শাহ নূর জালালসহ অন্যদের নিয়ে দিনভর জমি মাপজোক করেন। ওই দিন বিকেলে তাকে বুঝিয়ে দিয়ে সেই জমিতে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, একুশে পদকপ্রাপ্ত বাউল শাহ আবদুল করিমের বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার তাড়ল ইউনিয়নের উজানধল গ্রামে। অসংখ্য জনপ্রিয় গানের রচয়িতা শাহ আবদুল করিম ভূমিহীন ছিলেন। ১৯৬৪ সালে স্থানীয় প্রশাসন জালালপুর গ্রামের পাশে তাঁকে ২ একর ১১ শতাংশ জমি স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেয়। এই জমি তাঁর নামে রেকর্ড হয়েছে। শুরু থেকে জমির খাজনাও পরিশোধ করেছেন। কিন্তু স্থানীয় একটি পক্ষের বাধার কারণে জীবিত অবস্থায় জমির দখলে নিতে পারেননি। ২০০৯ সালে মারা যান শাহ আবদুল করিম। এরপর নানাভাবে জমির দখল পাওয়ার চেষ্টা করেন তাঁর ছেলে বাউল শাহ নূর জালাল। অবশেষে সেই জমির দখল বুঝে পেলেন তিনি।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৮ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৯ ঘণ্টা আগে