নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবাদিক শফিক রেহমানের আবেদনে প্রেক্ষিতে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকা জেলা প্রশাসন থেকে এ বিষয়ে অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
আদেশ বলা হয়, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকা প্রকাশের ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন, ১৯৭৩ এর ১০ ধারা লঙ্ঘন হয়েছে। এ কারণে যায় যায় দিন পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর সাঈদ হোসেন চৌধুরীর নামে যে ঘোষণাপত্র ছিল, তা বাতিল করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্র বলছে, প্রকাশনার নিয়ম লঙ্ঘনের কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পত্রিকাটির সাবেক সম্পাদক শফিক রেহমানের করা আবেদনে প্রকাশনা লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হয়েছিল।
অভিযোগের মধ্যে রয়েছে- পত্রিকাটি অনুমোদিত প্রেস থেকে ছাপা না হওয়া এবং মুদ্রণ সংক্রান্ত মিথ্যা তথ্য প্রদান ইত্যাদি। সর্বশেষ সংবাদপত্রটির ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ছিলেন কাজী রুকুনউদ্দীন আহমেদ।
জানা গেছে, ১৯৮৪ সালে সাংবাদিক শফিক রেহমানের সম্পাদনায় যায়যায়দিন সাপ্তাহিক হিসেবে যাত্রা শুরু করে। এটি প্রথমবার দৈনিক হিসেবে ট্যাবলয়েড আকারে প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৯৯ সালে। পরে দৈনিক হিসেবে প্রকাশ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর আবার ২০০৬ সালে নতুন আঙ্গিকে দৈনিক হিসেবে পত্রিকাটির প্রকাশ শুরু হয়।
এ বিষয়ে জানতে সাংবাদিক শফিক রেহমানকে একাধিকবার কল ও মেসেজ দিলেও তিনি সাড়া দেননি।
আরও খবর পড়ুন:
সাংবাদিক শফিক রেহমানের আবেদনে প্রেক্ষিতে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকা জেলা প্রশাসন থেকে এ বিষয়ে অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
আদেশ বলা হয়, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকা প্রকাশের ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন, ১৯৭৩ এর ১০ ধারা লঙ্ঘন হয়েছে। এ কারণে যায় যায় দিন পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর সাঈদ হোসেন চৌধুরীর নামে যে ঘোষণাপত্র ছিল, তা বাতিল করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্র বলছে, প্রকাশনার নিয়ম লঙ্ঘনের কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পত্রিকাটির সাবেক সম্পাদক শফিক রেহমানের করা আবেদনে প্রকাশনা লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হয়েছিল।
অভিযোগের মধ্যে রয়েছে- পত্রিকাটি অনুমোদিত প্রেস থেকে ছাপা না হওয়া এবং মুদ্রণ সংক্রান্ত মিথ্যা তথ্য প্রদান ইত্যাদি। সর্বশেষ সংবাদপত্রটির ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ছিলেন কাজী রুকুনউদ্দীন আহমেদ।
জানা গেছে, ১৯৮৪ সালে সাংবাদিক শফিক রেহমানের সম্পাদনায় যায়যায়দিন সাপ্তাহিক হিসেবে যাত্রা শুরু করে। এটি প্রথমবার দৈনিক হিসেবে ট্যাবলয়েড আকারে প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৯৯ সালে। পরে দৈনিক হিসেবে প্রকাশ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর আবার ২০০৬ সালে নতুন আঙ্গিকে দৈনিক হিসেবে পত্রিকাটির প্রকাশ শুরু হয়।
এ বিষয়ে জানতে সাংবাদিক শফিক রেহমানকে একাধিকবার কল ও মেসেজ দিলেও তিনি সাড়া দেননি।
আরও খবর পড়ুন:
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৩৮ মিনিট আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৪৪ মিনিট আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে