নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলা করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ থামাতে সতর্কবার্তা দিয়েছে সরকারের করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি কমিটি। জনসাধারণকে মাস্ক পরা, স্বাস্থ্যবিধি মানতে উদ্বুদ্ধ করতে সরকারকে ব্যবস্থার নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কমিটি। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টায় কমিটির প্রধান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লার সভাপতিত্বে করোনা মোকাবিলায় গঠিত কমিটির ৫৮তম ভার্চুয়াল বৈঠকে এসব ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়
কমিটি বলেছে, বর্তমানে যাঁদের জ্বর, সর্দি, কাশি হচ্ছে তাঁদের অনেকে কোভিড টেস্ট করছেন না। এতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না, ফলে সংক্রমণ বাড়ছে। এ জন্য যাঁদের উপসর্গ দেখা দিচ্ছে এবং যাঁরা আক্রান্তদের সংস্পর্শে আসছেন তাঁদের টেস্ট করার জন্য অনুরোধ করতে হবে সরকারকে। একই সঙ্গে দেশের সব প্রবেশপথে আসা সন্দেহভাজনদের নমুনা পরীক্ষার তাগিদ দিয়েছেন কমিটির সদস্যরা।
বৈঠকে সরকারকে পরামর্শ দেওয়া হয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য জনসাধারণকে পুনরায় উদ্বুদ্ধ করতে সব রকম গণমাধ্যমে অনুরোধ জানাতে হবে। সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, ‘নো মাস্ক নো সার্ভিস’ নীতি প্রয়োগ করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, জনসমাগম বর্জন করা প্রয়োজন, ধর্মীয় প্রার্থনার স্থানগুলোতে (যেমন-মসজিদ, মন্দির, গির্জা ইত্যাদি) মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা দরকার।
কমিটি আরও বলেছে, বিমান, স্থল ও নৌবন্দরগুলোয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনে করোনা নেগেটিভ সনদ, টিকা সনদ আবশ্যক করতে হবে। সন্দেহজনক ব্যক্তিদের র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের ব্যবস্থা করতে হবে। সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।
ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ডোজ যাঁরা এখনো নিতে পারেননি তাঁদের এটা নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহী করতে হবে। ৫ থেকে ১২ বছরের শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যাপারে নাইট্যাগের পরামর্শ অনুসরণ করা দরকার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চতুর্থ ডোজ অনুমোদন করলে তা বিবেচনা করতে হবে। করোনার ভ্যারিয়েন্ট সম্বন্ধে গবেষণা করা প্রয়োজন। শনাক্ত করার জন্য সম্ভাব্যতা বিবেচনা করা দরকার। ভ্যাকসিন-পরবর্তী প্রতিরোধ ক্ষমতা কত দিন বজায় থাকছে যে সম্বন্ধে গবেষণা করা প্রয়োজন বলেও মতামত দিয়েছে কমিটি।
এ ছাড়া, রোগীদের চিকিৎসার জন্য জন্য যে বিশেষ শয্যা, আইসিইউ ব্যবস্থা ও জনবল ছিল তা বর্ধিত হারে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য যথাযথভাবে প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন। এবং সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন হলে আন্তমন্ত্রণালয় সভা করা যেতে পারে বলেও কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।
এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলা করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ থামাতে সতর্কবার্তা দিয়েছে সরকারের করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি কমিটি। জনসাধারণকে মাস্ক পরা, স্বাস্থ্যবিধি মানতে উদ্বুদ্ধ করতে সরকারকে ব্যবস্থার নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে কমিটি। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টায় কমিটির প্রধান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লার সভাপতিত্বে করোনা মোকাবিলায় গঠিত কমিটির ৫৮তম ভার্চুয়াল বৈঠকে এসব ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়
কমিটি বলেছে, বর্তমানে যাঁদের জ্বর, সর্দি, কাশি হচ্ছে তাঁদের অনেকে কোভিড টেস্ট করছেন না। এতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না, ফলে সংক্রমণ বাড়ছে। এ জন্য যাঁদের উপসর্গ দেখা দিচ্ছে এবং যাঁরা আক্রান্তদের সংস্পর্শে আসছেন তাঁদের টেস্ট করার জন্য অনুরোধ করতে হবে সরকারকে। একই সঙ্গে দেশের সব প্রবেশপথে আসা সন্দেহভাজনদের নমুনা পরীক্ষার তাগিদ দিয়েছেন কমিটির সদস্যরা।
বৈঠকে সরকারকে পরামর্শ দেওয়া হয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য জনসাধারণকে পুনরায় উদ্বুদ্ধ করতে সব রকম গণমাধ্যমে অনুরোধ জানাতে হবে। সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, ‘নো মাস্ক নো সার্ভিস’ নীতি প্রয়োগ করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, জনসমাগম বর্জন করা প্রয়োজন, ধর্মীয় প্রার্থনার স্থানগুলোতে (যেমন-মসজিদ, মন্দির, গির্জা ইত্যাদি) মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা দরকার।
কমিটি আরও বলেছে, বিমান, স্থল ও নৌবন্দরগুলোয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনে করোনা নেগেটিভ সনদ, টিকা সনদ আবশ্যক করতে হবে। সন্দেহজনক ব্যক্তিদের র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের ব্যবস্থা করতে হবে। সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।
ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ডোজ যাঁরা এখনো নিতে পারেননি তাঁদের এটা নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহী করতে হবে। ৫ থেকে ১২ বছরের শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যাপারে নাইট্যাগের পরামর্শ অনুসরণ করা দরকার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চতুর্থ ডোজ অনুমোদন করলে তা বিবেচনা করতে হবে। করোনার ভ্যারিয়েন্ট সম্বন্ধে গবেষণা করা প্রয়োজন। শনাক্ত করার জন্য সম্ভাব্যতা বিবেচনা করা দরকার। ভ্যাকসিন-পরবর্তী প্রতিরোধ ক্ষমতা কত দিন বজায় থাকছে যে সম্বন্ধে গবেষণা করা প্রয়োজন বলেও মতামত দিয়েছে কমিটি।
এ ছাড়া, রোগীদের চিকিৎসার জন্য জন্য যে বিশেষ শয্যা, আইসিইউ ব্যবস্থা ও জনবল ছিল তা বর্ধিত হারে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য যথাযথভাবে প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন। এবং সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন হলে আন্তমন্ত্রণালয় সভা করা যেতে পারে বলেও কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১০ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগে