আওয়ামী লীগের প্রয়াত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের তিনটি জানাজা হওয়ার কথা শুনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরক্ত হয়েছিলেন। এমন দাবি করেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে প্রকাশিত ‘হাটে হাঁড়ি ভাঙা’ শীর্ষক প্রথম পর্বের পোস্টে তিনি এমন কথা লেখেন।
সোহেল তাজ ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘সৈয়দ আশরাফের ৩টি জানাজা হবে শুনে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন। তিনি সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ধমক দিয়ে বলেছিলেন, ও এত বড় কী হয়ে গেল যে ৩টা জানাজা পড়াতে হবে? প্রতি উত্তরে কাঁচুমাচু করে ওবায়দুল কাদের আমতা-আমতা করে জবাবে বলেছিলেন, নেতা-কর্মীরা ওনাকে অনেক পছন্দ করে। আর তাদেরই দাবি না মানলে সামলানো যাবে না।’
সোহেল তাজ আরও লেখেন, ‘আপনারা যারা আশরাফ ভাইকে শাপলা চত্বর নিয়ে দোষারোপ করছেন, তা সঠিক নয়, তিনি হয়তো কিছু কথা বলে থাকতে পারেন; কিন্তু সব সিদ্ধান্ত আসত একেবারে ওপর থেকে।’
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের একমাত্র ছেলে সোহেল তাজ পোস্টে লিখেছেন, ‘“হাটে হাঁড়ি ভাঙা” সিরিজ চলবে। এখন আমার পালা।’
বিশেষ দ্রষ্টব্য দিয়ে পোস্টের শেষে সোহেল তাজ লিখেছেন, ‘নীতি-আদর্শবিচ্যুত খারাপ মানুষের প্রশংসা আমার প্রয়োজন নাই, আমি আপনাদেরকে চিনি।’
দ্বিতীয়বার বিশেষ দ্রষ্টব্য দিয়ে সাবেক এই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগের ব্রেইন ওয়াশড, নষ্ট, পচা নীতি বা আদর্শবিচ্যুত লুটেরা, খুনি, হত্যা, গুম, নির্যাতনকারীদের সমর্থক সকলকে বলব, অনতিবিলম্বে আমার এই ফেসবুক পেজটি আনফলো করতে। আর অনুরোধ থাকবে নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মোপলব্ধি-আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করার।’
সোহেল তাজের এই পোস্টের নিচে অনেকে নেতিবাচক কমেন্ট করছেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অনেক বট আর্মি আমার পেছনে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাকে আক্রমণ করা হচ্ছে। এর পেছনে অনেক টাকা ইনভেস্ট করা হচ্ছে। কারা করছে আমি জানি। এসবের পাল্টা হিসেবে আমি আরও পোস্ট দেব। এসব পোস্টে অনেক কথা আসবে।’
শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরের কথোপকথনের বিষয়টি কীভাবে জানলেন, সে প্রশ্নে সোহেল তাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নেত্রী যখন ওবায়দুল কাদেরকে এসব কথা বলেন, তখন সেখানে যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের কাছ থেকেই আমি শুনেছি।’
আওয়ামী লীগের প্রয়াত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের তিনটি জানাজা হওয়ার কথা শুনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরক্ত হয়েছিলেন। এমন দাবি করেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে প্রকাশিত ‘হাটে হাঁড়ি ভাঙা’ শীর্ষক প্রথম পর্বের পোস্টে তিনি এমন কথা লেখেন।
সোহেল তাজ ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘সৈয়দ আশরাফের ৩টি জানাজা হবে শুনে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন। তিনি সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ধমক দিয়ে বলেছিলেন, ও এত বড় কী হয়ে গেল যে ৩টা জানাজা পড়াতে হবে? প্রতি উত্তরে কাঁচুমাচু করে ওবায়দুল কাদের আমতা-আমতা করে জবাবে বলেছিলেন, নেতা-কর্মীরা ওনাকে অনেক পছন্দ করে। আর তাদেরই দাবি না মানলে সামলানো যাবে না।’
সোহেল তাজ আরও লেখেন, ‘আপনারা যারা আশরাফ ভাইকে শাপলা চত্বর নিয়ে দোষারোপ করছেন, তা সঠিক নয়, তিনি হয়তো কিছু কথা বলে থাকতে পারেন; কিন্তু সব সিদ্ধান্ত আসত একেবারে ওপর থেকে।’
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের একমাত্র ছেলে সোহেল তাজ পোস্টে লিখেছেন, ‘“হাটে হাঁড়ি ভাঙা” সিরিজ চলবে। এখন আমার পালা।’
বিশেষ দ্রষ্টব্য দিয়ে পোস্টের শেষে সোহেল তাজ লিখেছেন, ‘নীতি-আদর্শবিচ্যুত খারাপ মানুষের প্রশংসা আমার প্রয়োজন নাই, আমি আপনাদেরকে চিনি।’
দ্বিতীয়বার বিশেষ দ্রষ্টব্য দিয়ে সাবেক এই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগের ব্রেইন ওয়াশড, নষ্ট, পচা নীতি বা আদর্শবিচ্যুত লুটেরা, খুনি, হত্যা, গুম, নির্যাতনকারীদের সমর্থক সকলকে বলব, অনতিবিলম্বে আমার এই ফেসবুক পেজটি আনফলো করতে। আর অনুরোধ থাকবে নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মোপলব্ধি-আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করার।’
সোহেল তাজের এই পোস্টের নিচে অনেকে নেতিবাচক কমেন্ট করছেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অনেক বট আর্মি আমার পেছনে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাকে আক্রমণ করা হচ্ছে। এর পেছনে অনেক টাকা ইনভেস্ট করা হচ্ছে। কারা করছে আমি জানি। এসবের পাল্টা হিসেবে আমি আরও পোস্ট দেব। এসব পোস্টে অনেক কথা আসবে।’
শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরের কথোপকথনের বিষয়টি কীভাবে জানলেন, সে প্রশ্নে সোহেল তাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নেত্রী যখন ওবায়দুল কাদেরকে এসব কথা বলেন, তখন সেখানে যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের কাছ থেকেই আমি শুনেছি।’
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৪ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩১ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে