নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় যাদের গাফিলতি ছিল, তাদের সবার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কেউ রক্ষা পাবে না। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পরেই সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (১০ মে) দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতির বিদেশ যাত্রায় দায়িত্বে অবহেলার জন্য কয়েকজন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত এবং কয়েকজনকে সংযুক্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, যাদের তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনে যাদের দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ সময় সাংবাদিকরা জানতে চান, সাবেক রাষ্ট্রপতির বিদেশ যাত্রার আগে স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) কোনো নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল কি না। উত্তরে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘এসবির নিষেধাজ্ঞা পাঠানো হয়েছিল কি না, সে বিষয়ে অবগত নই। আপনারা বললেন, আমি খোঁজ নেব। তদন্ত কমিটি বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
বিমানবন্দর পরিদর্শন প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘আমি ২০১১ সালের পর বিদেশ যাইনি। তাই সিস্টেমটা বুঝতে এসেছিলাম—ইমিগ্রেশন কীভাবে হয়, কী কী পরিবর্তন এসেছে। এখনকার ব্যবস্থাপনা আগের চেয়ে অনেক উন্নত।’
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর বাসভবনের এলাকাসহ বেশ কিছু এলাকায় সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। তারপরও সেসব এলাকায় সভা সমাবেশ করতে দেখা যাচ্ছে, জনদুর্ভোগ হচ্ছে, এখনো ওইসব এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘১৪৪ ধারা জারি করতে ওসি, ডিসি সবাই পারেন। ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ছিল কি না আমি জানি না, এই মুহূর্তে আমি বলতে পারব না, তবে খোঁজ নিয়ে বলতে পারব।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা যমুনার সামনে সভা সমাবেশ করেছিল তাদের বলার পরে তারা অন্য জায়গায় চলে গেছে, তারপরও কিছুটা জনদুর্ভোগ হচ্ছে। এ বিষয়ে গণমাধ্যম ও নাগরিকদের সচেতন করতে পারে। যাতে কারও কোনো দাবি-দাওয়া থাকলে রাস্তা ছেড়ে অন্য কোথাও তাদের কর্মসূচি পালন করে সেই দাবি দাওয়ার কথা জানায়, তাতে জনদুর্ভোগ কম হবে। এ বিষয়ে সবার সচেতন হওয়া উচিত।’
ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির মাধ্যমে ভারতসহ বিভিন্ন দেশে পলাতক আওয়ামী লীগ নেতাদের ফিরিয়ে আনার বিষয় জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তাদের ফিরে আনার জন্য আমরা ইন্টারপোল এর কাছে সহযোগিতা চেয়েছি, কিন্তু ইন্টারপোল তো আর আমার নিয়ন্ত্রণে নয় যে তারা আমার নির্দেশনা শুনবে, সঙ্গে সঙ্গে হয়ে যাবে। তাদের কিছু নিয়মকানুন রয়েছে, আইন রয়েছে সেই অনুযায়ী তারা ব্যবস্থা নিবে। আমরা আমাদের চেষ্টা করেছি।’
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় যাদের গাফিলতি ছিল, তাদের সবার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কেউ রক্ষা পাবে না। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পরেই সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (১০ মে) দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতির বিদেশ যাত্রায় দায়িত্বে অবহেলার জন্য কয়েকজন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত এবং কয়েকজনকে সংযুক্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, যাদের তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনে যাদের দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ সময় সাংবাদিকরা জানতে চান, সাবেক রাষ্ট্রপতির বিদেশ যাত্রার আগে স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) কোনো নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল কি না। উত্তরে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘এসবির নিষেধাজ্ঞা পাঠানো হয়েছিল কি না, সে বিষয়ে অবগত নই। আপনারা বললেন, আমি খোঁজ নেব। তদন্ত কমিটি বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
বিমানবন্দর পরিদর্শন প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘আমি ২০১১ সালের পর বিদেশ যাইনি। তাই সিস্টেমটা বুঝতে এসেছিলাম—ইমিগ্রেশন কীভাবে হয়, কী কী পরিবর্তন এসেছে। এখনকার ব্যবস্থাপনা আগের চেয়ে অনেক উন্নত।’
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর বাসভবনের এলাকাসহ বেশ কিছু এলাকায় সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। তারপরও সেসব এলাকায় সভা সমাবেশ করতে দেখা যাচ্ছে, জনদুর্ভোগ হচ্ছে, এখনো ওইসব এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘১৪৪ ধারা জারি করতে ওসি, ডিসি সবাই পারেন। ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ছিল কি না আমি জানি না, এই মুহূর্তে আমি বলতে পারব না, তবে খোঁজ নিয়ে বলতে পারব।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা যমুনার সামনে সভা সমাবেশ করেছিল তাদের বলার পরে তারা অন্য জায়গায় চলে গেছে, তারপরও কিছুটা জনদুর্ভোগ হচ্ছে। এ বিষয়ে গণমাধ্যম ও নাগরিকদের সচেতন করতে পারে। যাতে কারও কোনো দাবি-দাওয়া থাকলে রাস্তা ছেড়ে অন্য কোথাও তাদের কর্মসূচি পালন করে সেই দাবি দাওয়ার কথা জানায়, তাতে জনদুর্ভোগ কম হবে। এ বিষয়ে সবার সচেতন হওয়া উচিত।’
ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির মাধ্যমে ভারতসহ বিভিন্ন দেশে পলাতক আওয়ামী লীগ নেতাদের ফিরিয়ে আনার বিষয় জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তাদের ফিরে আনার জন্য আমরা ইন্টারপোল এর কাছে সহযোগিতা চেয়েছি, কিন্তু ইন্টারপোল তো আর আমার নিয়ন্ত্রণে নয় যে তারা আমার নির্দেশনা শুনবে, সঙ্গে সঙ্গে হয়ে যাবে। তাদের কিছু নিয়মকানুন রয়েছে, আইন রয়েছে সেই অনুযায়ী তারা ব্যবস্থা নিবে। আমরা আমাদের চেষ্টা করেছি।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৬ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৬ ঘণ্টা আগে