আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সর্বশেষ মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশ একধাপ এগিয়েছে। তালিকায় ১৯৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৩০তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল মঙ্গলবার ‘এ ম্যাটার অব চয়েস: পিপল অ্যান্ড পসিবিলিটিস ইন দ্য এজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ শিরোনামে ইউএনডিপির এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ২০২৩ সালের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে। ২০২২ সালে দেশের অবস্থান ছিল ১৩১তম।
২০২২ সালে বাংলাদেশের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৬৮০, যা ২০২৩ সালে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে শূন্য দশমিক ৬৮৫ হয়েছে।
সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে রয়েছে। তবে, উচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরের (যার সূচনা শূন্য দশমিক ৭০০ মান থেকে) কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন, জ্ঞান অর্জন এবং সম্মানজনক জীবনযাত্রার মান—এই তিন বিষয়ে উন্নয়নের গড় অর্জন পরিমাপ করে মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) তৈরি হয়।
১৯৯০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে গড় বার্ষিক এইচডিআই বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭৪ দশমিক ৭ বছর। এর মধ্যে নারীদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক ৪ বছর এবং পুরুষদের ৭৩ বছর।
ইউএনডিপি বলছে, বাংলাদেশের প্রত্যাশিত শিক্ষা বছর ১২ দশমিক ৩ এবং গড় বছর ৬ দশমিক ৮। এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রয় ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) ৮ হাজার ৪৯৮ ডলার।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে ভারত—১৩০তম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা, অবস্থান ৮৯তম (এইচডিআই মান শূন্য দশমিক ৭৭৬)। অন্যদিকে, নেপাল ১৪৫তম (শূন্য দশমিক ৬২২) এবং পাকিস্তান ১৬৮তম (শূন্য দশমিক ৫৪৪) স্থানে রয়েছে।
এইচডিআই সূচকের শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড, যার মান শূন্য দশমিক ৯৭২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড, উভয়ের মান শূন্য দশমিক ৯৭০। তালিকার একেবারে নিচে রয়েছে দক্ষিণ সুদান, যার স্থান ১৯৩তম এবং মান শূন্য দশমিক ৩৮৮।
প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে মানব উন্নয়নের ভিত্তিতে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—খুব উচ্চ, উচ্চ, মধ্যম ও নিম্ন মানব উন্নয়ন। সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে অবস্থান করছে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সর্বশেষ মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশ একধাপ এগিয়েছে। তালিকায় ১৯৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৩০তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল মঙ্গলবার ‘এ ম্যাটার অব চয়েস: পিপল অ্যান্ড পসিবিলিটিস ইন দ্য এজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ শিরোনামে ইউএনডিপির এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ২০২৩ সালের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে। ২০২২ সালে দেশের অবস্থান ছিল ১৩১তম।
২০২২ সালে বাংলাদেশের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৬৮০, যা ২০২৩ সালে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে শূন্য দশমিক ৬৮৫ হয়েছে।
সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে রয়েছে। তবে, উচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরের (যার সূচনা শূন্য দশমিক ৭০০ মান থেকে) কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন, জ্ঞান অর্জন এবং সম্মানজনক জীবনযাত্রার মান—এই তিন বিষয়ে উন্নয়নের গড় অর্জন পরিমাপ করে মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) তৈরি হয়।
১৯৯০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে গড় বার্ষিক এইচডিআই বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭৪ দশমিক ৭ বছর। এর মধ্যে নারীদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক ৪ বছর এবং পুরুষদের ৭৩ বছর।
ইউএনডিপি বলছে, বাংলাদেশের প্রত্যাশিত শিক্ষা বছর ১২ দশমিক ৩ এবং গড় বছর ৬ দশমিক ৮। এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রয় ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) ৮ হাজার ৪৯৮ ডলার।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে ভারত—১৩০তম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা, অবস্থান ৮৯তম (এইচডিআই মান শূন্য দশমিক ৭৭৬)। অন্যদিকে, নেপাল ১৪৫তম (শূন্য দশমিক ৬২২) এবং পাকিস্তান ১৬৮তম (শূন্য দশমিক ৫৪৪) স্থানে রয়েছে।
এইচডিআই সূচকের শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড, যার মান শূন্য দশমিক ৯৭২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড, উভয়ের মান শূন্য দশমিক ৯৭০। তালিকার একেবারে নিচে রয়েছে দক্ষিণ সুদান, যার স্থান ১৯৩তম এবং মান শূন্য দশমিক ৩৮৮।
প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে মানব উন্নয়নের ভিত্তিতে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—খুব উচ্চ, উচ্চ, মধ্যম ও নিম্ন মানব উন্নয়ন। সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে অবস্থান করছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সর্বশেষ মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশ একধাপ এগিয়েছে। তালিকায় ১৯৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৩০তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল মঙ্গলবার ‘এ ম্যাটার অব চয়েস: পিপল অ্যান্ড পসিবিলিটিস ইন দ্য এজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ শিরোনামে ইউএনডিপির এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ২০২৩ সালের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে। ২০২২ সালে দেশের অবস্থান ছিল ১৩১তম।
২০২২ সালে বাংলাদেশের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৬৮০, যা ২০২৩ সালে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে শূন্য দশমিক ৬৮৫ হয়েছে।
সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে রয়েছে। তবে, উচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরের (যার সূচনা শূন্য দশমিক ৭০০ মান থেকে) কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন, জ্ঞান অর্জন এবং সম্মানজনক জীবনযাত্রার মান—এই তিন বিষয়ে উন্নয়নের গড় অর্জন পরিমাপ করে মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) তৈরি হয়।
১৯৯০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে গড় বার্ষিক এইচডিআই বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭৪ দশমিক ৭ বছর। এর মধ্যে নারীদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক ৪ বছর এবং পুরুষদের ৭৩ বছর।
ইউএনডিপি বলছে, বাংলাদেশের প্রত্যাশিত শিক্ষা বছর ১২ দশমিক ৩ এবং গড় বছর ৬ দশমিক ৮। এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রয় ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) ৮ হাজার ৪৯৮ ডলার।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে ভারত—১৩০তম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা, অবস্থান ৮৯তম (এইচডিআই মান শূন্য দশমিক ৭৭৬)। অন্যদিকে, নেপাল ১৪৫তম (শূন্য দশমিক ৬২২) এবং পাকিস্তান ১৬৮তম (শূন্য দশমিক ৫৪৪) স্থানে রয়েছে।
এইচডিআই সূচকের শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড, যার মান শূন্য দশমিক ৯৭২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড, উভয়ের মান শূন্য দশমিক ৯৭০। তালিকার একেবারে নিচে রয়েছে দক্ষিণ সুদান, যার স্থান ১৯৩তম এবং মান শূন্য দশমিক ৩৮৮।
প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে মানব উন্নয়নের ভিত্তিতে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—খুব উচ্চ, উচ্চ, মধ্যম ও নিম্ন মানব উন্নয়ন। সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে অবস্থান করছে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সর্বশেষ মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশ একধাপ এগিয়েছে। তালিকায় ১৯৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৩০তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল মঙ্গলবার ‘এ ম্যাটার অব চয়েস: পিপল অ্যান্ড পসিবিলিটিস ইন দ্য এজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ শিরোনামে ইউএনডিপির এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ২০২৩ সালের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে। ২০২২ সালে দেশের অবস্থান ছিল ১৩১তম।
২০২২ সালে বাংলাদেশের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৬৮০, যা ২০২৩ সালে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে শূন্য দশমিক ৬৮৫ হয়েছে।
সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে রয়েছে। তবে, উচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরের (যার সূচনা শূন্য দশমিক ৭০০ মান থেকে) কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন, জ্ঞান অর্জন এবং সম্মানজনক জীবনযাত্রার মান—এই তিন বিষয়ে উন্নয়নের গড় অর্জন পরিমাপ করে মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) তৈরি হয়।
১৯৯০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে গড় বার্ষিক এইচডিআই বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭৪ দশমিক ৭ বছর। এর মধ্যে নারীদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক ৪ বছর এবং পুরুষদের ৭৩ বছর।
ইউএনডিপি বলছে, বাংলাদেশের প্রত্যাশিত শিক্ষা বছর ১২ দশমিক ৩ এবং গড় বছর ৬ দশমিক ৮। এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রয় ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) ৮ হাজার ৪৯৮ ডলার।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে ভারত—১৩০তম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা, অবস্থান ৮৯তম (এইচডিআই মান শূন্য দশমিক ৭৭৬)। অন্যদিকে, নেপাল ১৪৫তম (শূন্য দশমিক ৬২২) এবং পাকিস্তান ১৬৮তম (শূন্য দশমিক ৫৪৪) স্থানে রয়েছে।
এইচডিআই সূচকের শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড, যার মান শূন্য দশমিক ৯৭২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড, উভয়ের মান শূন্য দশমিক ৯৭০। তালিকার একেবারে নিচে রয়েছে দক্ষিণ সুদান, যার স্থান ১৯৩তম এবং মান শূন্য দশমিক ৩৮৮।
প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে মানব উন্নয়নের ভিত্তিতে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—খুব উচ্চ, উচ্চ, মধ্যম ও নিম্ন মানব উন্নয়ন। সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে অবস্থান করছে।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৩৩ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
০৮ মে ২০২৫
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
০৮ মে ২০২৫
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৩৩ মিনিট আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
০৮ মে ২০২৫
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৩৩ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
০৮ মে ২০২৫
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৩৩ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে