বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান।
সচিবালয়ে আজ বুধবার বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে এক প্রশ্নে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘নির্বাচনে কোন দল অংশগ্রহণ করবে আর কোন দল অংশগ্রহণ করবে না—এটা তো আমরা বলে দেব না। যে দল অংশগ্রহণ করতে চায় সে দল করবে। কোন দল কেমন করে অংশগ্রহণ করবে—সেটা তো সেই দলকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে বাধা নেই বলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার যে বক্তব্যে দিয়েছেন সে বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রিজওয়ান হাসান বলেন, ‘এ সমস্ত কথা আসলে নির্বাচন কমিশন থেকেই আসতে হবে।’
‘সরকারের পক্ষ থেকে যদি আপনারা কোনো অবস্থান দেখতেন সরকার এই দল নিষিদ্ধ করছে, তখন আপনারা এই প্রশ্নটা সরকারকে করতে পারতেন। তা ছাড়া কোন দল নির্বাচন করবে না করবে—এই প্রশ্নগুলোর উত্তর আসলে নির্বাচন কমিশন দেবে।’ যোগ করেন উপদেষ্টা।
তাহলে কি আওয়ামী লীগের নির্বাচনে আসা না-আসা সরকারের ওপর নির্ভর করছে না, এ প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘এখনো পর্যন্ত সরকার এ বিষয়ে কোনো মতামত জানায়নি, কোনো অবস্থান নেয়নি যে আওয়ামী লীগকে আমরা নিষিদ্ধ করব, এ রকম তো কোনো অবস্থান নেয়নি।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যেটি দেখেছি যে হাইকোর্টে এ রকম একটি বা দুটি পিটিশন হয়েছিল, সেগুলোর একটি প্রত্যাহার করা হয়েছে, আরেকটি হাইকোর্ট রিজেক্ট করে দিয়েছে।’
এদিকে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত ফেরত না পাঠালে তাঁর অনুপস্থিতিতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে বলে ধারণা দিয়েছেন পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা।
শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানো নিয়ে এক প্রশ্নে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘আইনি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে। তাঁকে ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে আমরা আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছি। ভারতের সঙ্গে আমাদের একটি চুক্তি আছে সেটিও আমরা বলেছি, সেখানে একটি ব্যতিক্রম আছে সেটিও আমরা বলেছি।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘ভারত কী অবস্থান নেবে, একটি অবস্থান প্রাথমিকভাবে নেওয়া যায়, আবার চূড়ান্ত একটি অবস্থানের দিকেও দেশগুলো যেতে পারে। সেগুলো ভবিষ্যতের জন্যই আমাদের ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু আমাদের অবস্থান হচ্ছে, আমরা চাইব (শেখ হাসিনার) উপস্থিতিতে বিচার করতে। যদি উপস্থিতিতে বিচার না হয় তাহলে যেভাবে বিচার প্রক্রিয়া করতে হয় সেভাবেই করব।’
দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান।
সচিবালয়ে আজ বুধবার বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে এক প্রশ্নে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘নির্বাচনে কোন দল অংশগ্রহণ করবে আর কোন দল অংশগ্রহণ করবে না—এটা তো আমরা বলে দেব না। যে দল অংশগ্রহণ করতে চায় সে দল করবে। কোন দল কেমন করে অংশগ্রহণ করবে—সেটা তো সেই দলকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে বাধা নেই বলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার যে বক্তব্যে দিয়েছেন সে বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রিজওয়ান হাসান বলেন, ‘এ সমস্ত কথা আসলে নির্বাচন কমিশন থেকেই আসতে হবে।’
‘সরকারের পক্ষ থেকে যদি আপনারা কোনো অবস্থান দেখতেন সরকার এই দল নিষিদ্ধ করছে, তখন আপনারা এই প্রশ্নটা সরকারকে করতে পারতেন। তা ছাড়া কোন দল নির্বাচন করবে না করবে—এই প্রশ্নগুলোর উত্তর আসলে নির্বাচন কমিশন দেবে।’ যোগ করেন উপদেষ্টা।
তাহলে কি আওয়ামী লীগের নির্বাচনে আসা না-আসা সরকারের ওপর নির্ভর করছে না, এ প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘এখনো পর্যন্ত সরকার এ বিষয়ে কোনো মতামত জানায়নি, কোনো অবস্থান নেয়নি যে আওয়ামী লীগকে আমরা নিষিদ্ধ করব, এ রকম তো কোনো অবস্থান নেয়নি।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যেটি দেখেছি যে হাইকোর্টে এ রকম একটি বা দুটি পিটিশন হয়েছিল, সেগুলোর একটি প্রত্যাহার করা হয়েছে, আরেকটি হাইকোর্ট রিজেক্ট করে দিয়েছে।’
এদিকে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত ফেরত না পাঠালে তাঁর অনুপস্থিতিতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে বলে ধারণা দিয়েছেন পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা।
শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানো নিয়ে এক প্রশ্নে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘আইনি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে। তাঁকে ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে আমরা আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছি। ভারতের সঙ্গে আমাদের একটি চুক্তি আছে সেটিও আমরা বলেছি, সেখানে একটি ব্যতিক্রম আছে সেটিও আমরা বলেছি।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘ভারত কী অবস্থান নেবে, একটি অবস্থান প্রাথমিকভাবে নেওয়া যায়, আবার চূড়ান্ত একটি অবস্থানের দিকেও দেশগুলো যেতে পারে। সেগুলো ভবিষ্যতের জন্যই আমাদের ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু আমাদের অবস্থান হচ্ছে, আমরা চাইব (শেখ হাসিনার) উপস্থিতিতে বিচার করতে। যদি উপস্থিতিতে বিচার না হয় তাহলে যেভাবে বিচার প্রক্রিয়া করতে হয় সেভাবেই করব।’
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
৫ মিনিট আগেশীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
৭ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
৮ ঘণ্টা আগে