নৈঃশব্দ্যের নীল ব্যাকরণ
নুরুল করিম
ভ্রমণ মানেই কি শুধু গন্তব্যে পৌঁছানো? আমার কাছে কখনো কখনো সেটা নিজেকে খোঁজার এক নিঃশব্দ যাত্রা। যার ঠিকানা মানচিত্রে না পড়লেও ছাপ পড়ে মনে! অনুভব করতে হয় বাতাসের গন্ধে, ঢেউয়ের শব্দে, সূর্যের আভায়। তেমনই এক মায়াময় জায়গা মিরিসা। এখানে সূর্য ডোবে ধীর লয়ে, যেন ক্লান্ত এক কবির কলম থামে কাগজের কোণে।
শ্রীলঙ্কার দক্ষিণ উপকূলের ছোট্ট শহর মিরিসা। ভারত মহাসাগরের কোলঘেঁষা মিরিসা সৈকত পাখির চোখে দেখতে ঠিক চাঁদের ফালির মতো। সেখানকার নীল জলরাশিতে তিমির আনাগোনা দেখা খুবই উচ্ছ্বাসের ব্যাপার। সেখানকার নরম বালু যেন মখমলের মতো কোমল। জোয়ারের ঢেউ সেখানে তেমন জোরালো নয়, তাই আরামে হাঁটা, সাঁতার বা সূর্যস্নান—সবই করা যায় নিরাপদে। পাশে সারি সারি নারকেলগাছ আর সবুজ বনাঞ্চল জায়গাটিকে করে তুলেছে নয়নাভিরাম। যাঁরা শান্ত সমুদ্র ও ‘ফটোজেনিক’ সৈকত ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য মিরিসা এক দুর্দান্ত গন্তব্য!
আমার ১০ দিনের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণে মিরিসায় কাটিয়েছি দুই দিন। গল বাসস্ট্যান্ড থেকে লোকাল বাসে ঘণ্টাখানেকের যাত্রা। শ্রীলঙ্কার লোকাল বাসগুলো মুড়ির টিনের মতো, তবে বেশ চমকপ্রদ। এসব বাসে বিভিন্ন দেবদেবী, প্রাণী, ফুল বা ধর্মীয় চিত্র আঁকা থাকে। রং ব্যবহারেও তারা বেশ সাহসী—লাল, নীল, হলুদ—সব একসঙ্গে! বাসে ওঠার পর প্রথমেই কানে লাগে উচ্চ শব্দে বেজে চলা সিংহলি পপ বা হিন্দি গান। মাত্র ১২০ শ্রীলঙ্কান রুপিতে এমন একটা চলন্ত ‘রোলার কোস্টারে’ বসে সমুদ্র দেখতে দেখতে মিরিসা যাওয়া দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা।
বাস থেকে নেমে সোজা গিয়ে উঠলাম আগে বুকিং করা হোটেল টুয়েন্টি-টু সুইস রেসিডেন্সে। একদম সমুদ্রের পাশে। হোটেল লাগোয়া সৈকতটি সাঁতার, সার্ফিং আর সূর্যাস্ত উপভোগের আদর্শ জায়গা। কিন্তু সূর্যাস্ত উপভোগের জন্য তার চেয়ে আদর্শ জায়গা কোকোনাট ট্রি হিল। এই জায়গা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খুবই বিখ্যাত; বিশেষ করে ইনস্টাগ্রামে।
হোটেল থেকে টুকটুকে ১৫ মিনিটের দূরত্বে কোকোনাট ট্রি হিল। পথেই ভারত মহাসাগরের বিস্তৃত দৃশ্য বড়ই মনোহর। তবে টুকটুক থেকে নেমে লাল পাহাড়ে সারি সারি নারকেলগাছের নিচে মাছ ধরার দৃশ্য দেখে বিমোহিত হয়ে যেতে হবে।
খানিকটা হেঁটে পৌঁছাতে হয় এই পাহাড়ে। পথে কখনো বালু, কখনো ঘাস, কখনোবা কাঁকুরে মাটি। ওপরে উঠেই চোখে পড়ে অসীম সমুদ্র। লালচে রঙের পাহাড়টি সমুদ্রের নীল রঙের সঙ্গে একটি চমৎকার কনট্রাস্ট তৈরি করে, যা ফটোগ্রাফির জন্য আদর্শ। অনেক পর্যটক এখানে আসেন শুধু ছবি তুলতে, কেউ কেউ আসেন প্রিয়জনের সঙ্গে বসে থেকে একটা বিকেল পার করতে।
দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার ক্ষুদ্র এই পাহাড় এমন একটি জায়গা, যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখার অভিজ্ঞতা যেন জীবনের কোনো অলিখিত প্রতিশ্রুতি পূরণের মতো। বুড়ো বিকেলের নরম আলো যখন গাছের পাতায় পড়ে, তখন সেই জায়গা যেন এক রঙিন পোস্টকার্ডে পরিণত হয়। সূর্যাস্তের সময় আকাশ ক্ষণে ক্ষণে রং বদলায়। লাল, কমলা ও গোলাপি রঙে যখন রঙিন হয়, তখন ছবি তোলার লোভ কেউই সামলাতে পারে না।
মিরিসার সৌন্দর্য শুধু কোকোনাট ট্রি হিলেই সীমাবদ্ধ নয়। এই জায়গাটা তিমির অভয়ারণ্যও বটে। স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে নৌকায় চড়ে দেখা যায় নীল তিমি ও ডলফিন। আছে সার্ফিংয়ের উন্মাদনা, স্কুবা ডাইভিংয়ের বিস্ময়। মিরিসা সার্ফিং শেখার জন্যও ভালো জায়গা। এখানে অন্তত অর্ধশত সার্ফিং ক্লাব আছে, যেগুলোতে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে লোকজন এসে খেলাটা শেখেন।
আর হ্যাঁ, মিরিসায় স্টিল্ট ফিশিং না করলে ভ্রমণই অপূর্ণ রয়ে যাবে। স্টিল্ট ফিশিং একেবারে ব্যতিক্রমী কাজ—নৌকায় বসে বা হেঁটে জলে না গিয়ে, খুঁটির ওপর বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা মাছ ধরেন এখানকার জেলেরা। মূলত স্টিল্ট ফিশিং শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়; তখন শ্রীলঙ্কান জেলেরা নৌকার সংকটে কাঠের খুঁটি স্থাপন করে সমুদ্রে বসে মাছ ধরার এই অভিনব পদ্ধতি চালু করেন। বর্তমানে এটি পর্যটকদের কাছে প্রদর্শনীতে পরিণত হয়েছে। জেলেরা এখানে পর্যটকদের এই ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতির অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগ করে দেন।
সন্ধ্যার পর মিরিসার সৈকতে রেস্তোরাঁর আমেজ, সি-ফুড আর সিংহলি পপের ছন্দ শুরু হয় আরেক জীবন। আবার অনেকে ছোট ছোট কাঠের টেবিলে মোমবাতির আলোয় গল্প করে, কেউ গিটার বাজায়, কেউবা চুপ করে বসে থাকে প্রিয়জনের পাশে।
মিরিসার আরেকটি বড় আকর্ষণ এর বিচসাইড ক্যাফে ও রেস্টুরেন্ট। নারকেলের দুধে রান্না করা শ্রীলঙ্কান কারি, টাটকা গ্রিলড সি ফুড আর নানা ধরনের জুস—সবকিছুতেই আছে সামুদ্রিক জীবনের ছোঁয়া, তাদের নিজস্ব স্বাদ। আমি সে রাতে খেয়েছিলাম ক্র্যাব কারি। এর ঘ্রাণ এখনো নাকে লেগে আছে। আর ডেজার্টে ছিল নারকেলের দুধে তৈরি ওয়াটালাপ্পাম—প্রথমবারেই এত ভালো লেগেছে!
প্রতিটি জায়গার যেমন একটি নির্দিষ্ট পরিচয় থাকে, মিরিসার পরিচয় হলো তার প্রাকৃতিক বিশুদ্ধতা। এখানে নেই বড় শহরের কোলাহল, নেই জাঁকজমক। কিন্তু পাওয়া যাবে একান্ত অনুভবের মুহূর্ত। সেই অনুভবের কেন্দ্রস্থলে কোকোনাট ট্রি হিল এক নীরব সেতু—যে সাগরের দিগন্ত আর জীবনের অন্তর্নিহিত শান্তিকে এক করে তোলে।
ভ্রমণ মানেই কি শুধু গন্তব্যে পৌঁছানো? আমার কাছে কখনো কখনো সেটা নিজেকে খোঁজার এক নিঃশব্দ যাত্রা। যার ঠিকানা মানচিত্রে না পড়লেও ছাপ পড়ে মনে! অনুভব করতে হয় বাতাসের গন্ধে, ঢেউয়ের শব্দে, সূর্যের আভায়। তেমনই এক মায়াময় জায়গা মিরিসা। এখানে সূর্য ডোবে ধীর লয়ে, যেন ক্লান্ত এক কবির কলম থামে কাগজের কোণে।
শ্রীলঙ্কার দক্ষিণ উপকূলের ছোট্ট শহর মিরিসা। ভারত মহাসাগরের কোলঘেঁষা মিরিসা সৈকত পাখির চোখে দেখতে ঠিক চাঁদের ফালির মতো। সেখানকার নীল জলরাশিতে তিমির আনাগোনা দেখা খুবই উচ্ছ্বাসের ব্যাপার। সেখানকার নরম বালু যেন মখমলের মতো কোমল। জোয়ারের ঢেউ সেখানে তেমন জোরালো নয়, তাই আরামে হাঁটা, সাঁতার বা সূর্যস্নান—সবই করা যায় নিরাপদে। পাশে সারি সারি নারকেলগাছ আর সবুজ বনাঞ্চল জায়গাটিকে করে তুলেছে নয়নাভিরাম। যাঁরা শান্ত সমুদ্র ও ‘ফটোজেনিক’ সৈকত ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য মিরিসা এক দুর্দান্ত গন্তব্য!
আমার ১০ দিনের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণে মিরিসায় কাটিয়েছি দুই দিন। গল বাসস্ট্যান্ড থেকে লোকাল বাসে ঘণ্টাখানেকের যাত্রা। শ্রীলঙ্কার লোকাল বাসগুলো মুড়ির টিনের মতো, তবে বেশ চমকপ্রদ। এসব বাসে বিভিন্ন দেবদেবী, প্রাণী, ফুল বা ধর্মীয় চিত্র আঁকা থাকে। রং ব্যবহারেও তারা বেশ সাহসী—লাল, নীল, হলুদ—সব একসঙ্গে! বাসে ওঠার পর প্রথমেই কানে লাগে উচ্চ শব্দে বেজে চলা সিংহলি পপ বা হিন্দি গান। মাত্র ১২০ শ্রীলঙ্কান রুপিতে এমন একটা চলন্ত ‘রোলার কোস্টারে’ বসে সমুদ্র দেখতে দেখতে মিরিসা যাওয়া দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা।
বাস থেকে নেমে সোজা গিয়ে উঠলাম আগে বুকিং করা হোটেল টুয়েন্টি-টু সুইস রেসিডেন্সে। একদম সমুদ্রের পাশে। হোটেল লাগোয়া সৈকতটি সাঁতার, সার্ফিং আর সূর্যাস্ত উপভোগের আদর্শ জায়গা। কিন্তু সূর্যাস্ত উপভোগের জন্য তার চেয়ে আদর্শ জায়গা কোকোনাট ট্রি হিল। এই জায়গা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খুবই বিখ্যাত; বিশেষ করে ইনস্টাগ্রামে।
হোটেল থেকে টুকটুকে ১৫ মিনিটের দূরত্বে কোকোনাট ট্রি হিল। পথেই ভারত মহাসাগরের বিস্তৃত দৃশ্য বড়ই মনোহর। তবে টুকটুক থেকে নেমে লাল পাহাড়ে সারি সারি নারকেলগাছের নিচে মাছ ধরার দৃশ্য দেখে বিমোহিত হয়ে যেতে হবে।
খানিকটা হেঁটে পৌঁছাতে হয় এই পাহাড়ে। পথে কখনো বালু, কখনো ঘাস, কখনোবা কাঁকুরে মাটি। ওপরে উঠেই চোখে পড়ে অসীম সমুদ্র। লালচে রঙের পাহাড়টি সমুদ্রের নীল রঙের সঙ্গে একটি চমৎকার কনট্রাস্ট তৈরি করে, যা ফটোগ্রাফির জন্য আদর্শ। অনেক পর্যটক এখানে আসেন শুধু ছবি তুলতে, কেউ কেউ আসেন প্রিয়জনের সঙ্গে বসে থেকে একটা বিকেল পার করতে।
দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার ক্ষুদ্র এই পাহাড় এমন একটি জায়গা, যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখার অভিজ্ঞতা যেন জীবনের কোনো অলিখিত প্রতিশ্রুতি পূরণের মতো। বুড়ো বিকেলের নরম আলো যখন গাছের পাতায় পড়ে, তখন সেই জায়গা যেন এক রঙিন পোস্টকার্ডে পরিণত হয়। সূর্যাস্তের সময় আকাশ ক্ষণে ক্ষণে রং বদলায়। লাল, কমলা ও গোলাপি রঙে যখন রঙিন হয়, তখন ছবি তোলার লোভ কেউই সামলাতে পারে না।
মিরিসার সৌন্দর্য শুধু কোকোনাট ট্রি হিলেই সীমাবদ্ধ নয়। এই জায়গাটা তিমির অভয়ারণ্যও বটে। স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে নৌকায় চড়ে দেখা যায় নীল তিমি ও ডলফিন। আছে সার্ফিংয়ের উন্মাদনা, স্কুবা ডাইভিংয়ের বিস্ময়। মিরিসা সার্ফিং শেখার জন্যও ভালো জায়গা। এখানে অন্তত অর্ধশত সার্ফিং ক্লাব আছে, যেগুলোতে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে লোকজন এসে খেলাটা শেখেন।
আর হ্যাঁ, মিরিসায় স্টিল্ট ফিশিং না করলে ভ্রমণই অপূর্ণ রয়ে যাবে। স্টিল্ট ফিশিং একেবারে ব্যতিক্রমী কাজ—নৌকায় বসে বা হেঁটে জলে না গিয়ে, খুঁটির ওপর বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা মাছ ধরেন এখানকার জেলেরা। মূলত স্টিল্ট ফিশিং শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়; তখন শ্রীলঙ্কান জেলেরা নৌকার সংকটে কাঠের খুঁটি স্থাপন করে সমুদ্রে বসে মাছ ধরার এই অভিনব পদ্ধতি চালু করেন। বর্তমানে এটি পর্যটকদের কাছে প্রদর্শনীতে পরিণত হয়েছে। জেলেরা এখানে পর্যটকদের এই ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতির অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগ করে দেন।
সন্ধ্যার পর মিরিসার সৈকতে রেস্তোরাঁর আমেজ, সি-ফুড আর সিংহলি পপের ছন্দ শুরু হয় আরেক জীবন। আবার অনেকে ছোট ছোট কাঠের টেবিলে মোমবাতির আলোয় গল্প করে, কেউ গিটার বাজায়, কেউবা চুপ করে বসে থাকে প্রিয়জনের পাশে।
মিরিসার আরেকটি বড় আকর্ষণ এর বিচসাইড ক্যাফে ও রেস্টুরেন্ট। নারকেলের দুধে রান্না করা শ্রীলঙ্কান কারি, টাটকা গ্রিলড সি ফুড আর নানা ধরনের জুস—সবকিছুতেই আছে সামুদ্রিক জীবনের ছোঁয়া, তাদের নিজস্ব স্বাদ। আমি সে রাতে খেয়েছিলাম ক্র্যাব কারি। এর ঘ্রাণ এখনো নাকে লেগে আছে। আর ডেজার্টে ছিল নারকেলের দুধে তৈরি ওয়াটালাপ্পাম—প্রথমবারেই এত ভালো লেগেছে!
প্রতিটি জায়গার যেমন একটি নির্দিষ্ট পরিচয় থাকে, মিরিসার পরিচয় হলো তার প্রাকৃতিক বিশুদ্ধতা। এখানে নেই বড় শহরের কোলাহল, নেই জাঁকজমক। কিন্তু পাওয়া যাবে একান্ত অনুভবের মুহূর্ত। সেই অনুভবের কেন্দ্রস্থলে কোকোনাট ট্রি হিল এক নীরব সেতু—যে সাগরের দিগন্ত আর জীবনের অন্তর্নিহিত শান্তিকে এক করে তোলে।
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বড় ধরনের প্রভাব পড়ছে বিভিন্ন দেশের পর্যটনশিল্পে। এই যুদ্ধে তুরস্ক ও আজারবাইজান পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় ক্ষুব্ধ ভারতীয় পর্যটকেরা। এ কারণে এই দুটি দেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিল করতে শুরু করেছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দেশের দর্শনীয় জায়গা ঘুরে চমৎকার সব ভিডিও করেন ট্রাভেল ভ্লগার মুহাম্মদ রবিন। ডাকনাম রোহান। অল্প কদিনেই সেসব ভিডিও মানুষের মন জয় করেছে। পেশাদার ট্রাভেল ভ্লগার তিনি। স্ত্রী, সন্তান, মা, বাবাসহ থাকেন কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরবে।
৬ ঘণ্টা আগেওমর লতিফ যুক্তরাজ্যের অধিবাসী। ১৮ বছর বয়সে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ভ্রমণের নেশা ছিল তাঁর। দৃষ্টিশক্তিহীন মানুষ হিসেবে ভ্রমণে গিয়ে অনেক ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল তাঁকে।
৭ ঘণ্টা আগেএশিয়ার এক প্রান্তে আছে রোদে ভেজা দ্বীপপুঞ্জ, আরেক প্রান্তে প্রচণ্ড আর্দ্রতা ও অঝোর ধারার বৃষ্টি। সামনে আসছে জুন মাস। একেবারে ঋতুভিত্তিক একটি ভ্রমণ পরিকল্পনা করতে পারেন এখনই।
৭ ঘণ্টা আগে