রজত কান্তি রায়, ঢাকা
শাহাদাত হোসেনকে অনেকে না চিনলেও তরুণ পর্যটকদের কাছে ব্যাগপ্যাকার শাহাদাত বেশ পরিচিত নাম। ফেসবুক খুললেই দেখা যাবে, তিনি হয় মালদ্বীপ নয়তো শ্রীলঙ্কা কিংবা ভারতের কোনো জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। না, একা নন। সঙ্গে লোকজন থাকে। তিনি তাঁদের ‘ভাই বেরাদার’ বলেন।
শাহাদাত হোসেন একজন পর্যটক। ভ্রমণের নেশা জিইয়ে রাখতে বেছে নিয়েছেন টুর গাইডের পেশা। আর সঙ্গে আছে ভিডিও কনটেন্ট তৈরির শখ। ভ্রমণ শুরু করেন ২০০৯ সাল থেকে। মনের আনন্দে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরে বেড়াতেন তখন। পড়তেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস, অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি তথা আইইউবিএটিতে। বিষয় ছিল ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট। পড়াশোনা চলাকালে ২০১৬ সালে তিনি পেশাদার টুর অপারেটর হয়ে ওঠেন।
শুধু ভ্রমণই নয়, শাহাদাত ছিলেন একজন স্পোর্টসম্যান। ক্রিকেট ও ব্যাডমিন্টন খেলতে ভালোবাসতেন। ২০১৫ সালে তিনি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ব্যাডমিন্টনে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন।
ভ্রমণের ক্ষেত্রে শাহাদাতের অভিজ্ঞতা দারুণই বলতে হবে। সম্প্রতি ফিরেছেন শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ ভ্রমণ করে। দেশে বিলাইছড়ি, আলীকদম, রুমা, থানচির গহিনে ট্রেকিং করছেন দীর্ঘদিন। ৬৪ জেলার মধ্যে ৬০ জেলা ঘুরে ফেলেছেন। ভারতের বিশাল অঞ্চল ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে আছে পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, মেঘালয়, আসাম, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, দিল্লি, আগ্রা, জয়পুর, আজমির, যোধপুর, জয়সালমীর, ঋষিকেশ, দেরাদুন, অলি, শিমলা, স্পিতি ভ্যালি, মানালি, লাদাখ, কাশ্মীর, গোয়া, মুম্বাই, পুনে! করেছেন কাশ্মীর গ্রেট লেকস ট্রেকিং। ভ্রমণ তালিকায় আছে ভুটানের থিম্পু, পারো, পুনাখাসহ টাইগার নেক্সট ট্রেক। নেপালের অন্নপূর্ণা ও এভারেস্ট বেসক্যাম্পে ঘুরে আসা হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। এ ছাড়া আছে মারদি হিমাল ট্রেকসহ চিতোয়ান ন্যাশনাল পার্ক, তিব্বত সীমান্তের মুস্তাং ভ্রমণ।
রোমাঞ্চকর ভ্রমণে আগ্রহ বেশি শাহাদাতের। ফলে এখন পেশাগতভাবে যে ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন, সেখানে রোমাঞ্চকেই প্রাধান্য দেন। শাহাদাতের যে বিশেষ বৈশিষ্ট্য আপনাকে আকৃষ্ট করবে, তা হলো তিনি ভ্রমণ উদ্যোক্তা। অ্যাডভেঞ্চার ভ্রমণে যেতে যে বিশেষ পোশাক ও অ্যাকসেসরিজ দরকার, সেগুলো বিক্রি বা ভাড়া দিয়ে থাকেন তিনি; অর্থাৎ পুরোদস্তুর পর্যটক জীবন যাপন করেন শাহাদাত। সে জন্যই হয়তো তিনি বলতে পারেন, ভ্রমণ খুব সহজ আর স্বপ্নের মতো বিষয়। শুধু চাইতে হবে আপনাকে— আমি যাব, ঘুরতে যাব। গন্তব্য আর অর্থ—দুটি এমনিই এসে যাবে।
শাহাদাত হোসেনকে অনেকে না চিনলেও তরুণ পর্যটকদের কাছে ব্যাগপ্যাকার শাহাদাত বেশ পরিচিত নাম। ফেসবুক খুললেই দেখা যাবে, তিনি হয় মালদ্বীপ নয়তো শ্রীলঙ্কা কিংবা ভারতের কোনো জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। না, একা নন। সঙ্গে লোকজন থাকে। তিনি তাঁদের ‘ভাই বেরাদার’ বলেন।
শাহাদাত হোসেন একজন পর্যটক। ভ্রমণের নেশা জিইয়ে রাখতে বেছে নিয়েছেন টুর গাইডের পেশা। আর সঙ্গে আছে ভিডিও কনটেন্ট তৈরির শখ। ভ্রমণ শুরু করেন ২০০৯ সাল থেকে। মনের আনন্দে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরে বেড়াতেন তখন। পড়তেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস, অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি তথা আইইউবিএটিতে। বিষয় ছিল ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট। পড়াশোনা চলাকালে ২০১৬ সালে তিনি পেশাদার টুর অপারেটর হয়ে ওঠেন।
শুধু ভ্রমণই নয়, শাহাদাত ছিলেন একজন স্পোর্টসম্যান। ক্রিকেট ও ব্যাডমিন্টন খেলতে ভালোবাসতেন। ২০১৫ সালে তিনি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ব্যাডমিন্টনে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন।
ভ্রমণের ক্ষেত্রে শাহাদাতের অভিজ্ঞতা দারুণই বলতে হবে। সম্প্রতি ফিরেছেন শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ ভ্রমণ করে। দেশে বিলাইছড়ি, আলীকদম, রুমা, থানচির গহিনে ট্রেকিং করছেন দীর্ঘদিন। ৬৪ জেলার মধ্যে ৬০ জেলা ঘুরে ফেলেছেন। ভারতের বিশাল অঞ্চল ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে আছে পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, মেঘালয়, আসাম, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, দিল্লি, আগ্রা, জয়পুর, আজমির, যোধপুর, জয়সালমীর, ঋষিকেশ, দেরাদুন, অলি, শিমলা, স্পিতি ভ্যালি, মানালি, লাদাখ, কাশ্মীর, গোয়া, মুম্বাই, পুনে! করেছেন কাশ্মীর গ্রেট লেকস ট্রেকিং। ভ্রমণ তালিকায় আছে ভুটানের থিম্পু, পারো, পুনাখাসহ টাইগার নেক্সট ট্রেক। নেপালের অন্নপূর্ণা ও এভারেস্ট বেসক্যাম্পে ঘুরে আসা হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। এ ছাড়া আছে মারদি হিমাল ট্রেকসহ চিতোয়ান ন্যাশনাল পার্ক, তিব্বত সীমান্তের মুস্তাং ভ্রমণ।
রোমাঞ্চকর ভ্রমণে আগ্রহ বেশি শাহাদাতের। ফলে এখন পেশাগতভাবে যে ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন, সেখানে রোমাঞ্চকেই প্রাধান্য দেন। শাহাদাতের যে বিশেষ বৈশিষ্ট্য আপনাকে আকৃষ্ট করবে, তা হলো তিনি ভ্রমণ উদ্যোক্তা। অ্যাডভেঞ্চার ভ্রমণে যেতে যে বিশেষ পোশাক ও অ্যাকসেসরিজ দরকার, সেগুলো বিক্রি বা ভাড়া দিয়ে থাকেন তিনি; অর্থাৎ পুরোদস্তুর পর্যটক জীবন যাপন করেন শাহাদাত। সে জন্যই হয়তো তিনি বলতে পারেন, ভ্রমণ খুব সহজ আর স্বপ্নের মতো বিষয়। শুধু চাইতে হবে আপনাকে— আমি যাব, ঘুরতে যাব। গন্তব্য আর অর্থ—দুটি এমনিই এসে যাবে।
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
৩ ঘণ্টা আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
৩ ঘণ্টা আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
৪ ঘণ্টা আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
৪ ঘণ্টা আগে