ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের প্রভাব
ফিচার ডেস্ক
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বড় ধরনের প্রভাব পড়ছে বিভিন্ন দেশের পর্যটনশিল্পে। এই যুদ্ধে তুরস্ক ও আজারবাইজান পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় ক্ষুব্ধ ভারতীয় পর্যটকেরা। এ কারণে এই দুটি দেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিল করতে শুরু করেছে তারা। তুরস্ক ও আজারবাইজান মিলিয়ে ৫০ শতাংশের বেশি বুকিং বাতিল হয়েছে বলে জানিয়েছেন পর্যটনশিল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ইজি মাই ট্রিপ-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান নিশান্ত পিট্টি বলেন, ‘তুরস্কের ২২ শতাংশ এবং আজারবাইজানের ৩০ শতাংশ বুকিং বাতিল হয়েছে।’
করোনা-পরবর্তী সময়ে অনেক দেশের রাজস্ব খাতের অন্যতম অবলম্বন হয়ে উঠেছে পর্যটন খাত। আর সে কারণে অনেক দেশ জনবহুল চীন ও ভারতের পর্যটক টানতে রীতিমতো যুদ্ধ করে চলেছে। সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, ভারতীয় পর্যটক তুরস্ক ও আজারবাইজানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ২০২৪ সালে আজারবাইজানে ভারতীয় পর্যটকের সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪৩ হাজার, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ১০৮ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে তুরস্কে ২০২৪ সালে ৩ লাখ ৩০ হাজার ভারতীয় পর্যটক ভ্রমণ করেছে। এই সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২১ শতাংশ বেশি।তবে ভারতীয় পর্যটকেরা গত বছর তুরস্ক এবং আজারবাইজানে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করেছিলেন।
ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব ট্যুর অপারেটরসের সভাপতি রবি গোসাইন বলেন, ‘আমাদের সদস্যরা তুরস্ক ও আজারবাইজানে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বুকিং বাতিলের কথা জানিয়েছেন। জাতীয়তাবাদী মনোভাব জোরালো এবং দুই দেশ পাকিস্তানকে সমর্থন করছে বলে ধারণা হওয়ায় ভ্রমণকারীরা পরিকল্পনা বাতিল করছেন।’
সাম্প্রতিক সময়ে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ চলাকালে তুরস্ক ও আজারবাইজানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতের পাকিস্তানে সামরিক হামলার সমালোচনা করে এক বিবৃতি দেয়। পরে ভারত সরকার নিশ্চিত করে, সীমান্তে গুলি
করে ধ্বংস করা ড্রোনগুলো ছিল তুরস্কের নির্মিত। এই তথ্যে ভারতীয় পর্যটকেরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের ভ্রমণ বাতিল করতে শুরু করে।
পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তুরস্ক ও আজারবাইজান ভ্রমণের এই পরিকল্পনা বর্জন করার প্রভাব মালদ্বীপ সংকটকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। রাজনৈতিক কারণে দেশটি ভারতীয় পর্যটক হারিয়ে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
সূত্র: এনডিটিভি
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বড় ধরনের প্রভাব পড়ছে বিভিন্ন দেশের পর্যটনশিল্পে। এই যুদ্ধে তুরস্ক ও আজারবাইজান পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় ক্ষুব্ধ ভারতীয় পর্যটকেরা। এ কারণে এই দুটি দেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিল করতে শুরু করেছে তারা। তুরস্ক ও আজারবাইজান মিলিয়ে ৫০ শতাংশের বেশি বুকিং বাতিল হয়েছে বলে জানিয়েছেন পর্যটনশিল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ইজি মাই ট্রিপ-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান নিশান্ত পিট্টি বলেন, ‘তুরস্কের ২২ শতাংশ এবং আজারবাইজানের ৩০ শতাংশ বুকিং বাতিল হয়েছে।’
করোনা-পরবর্তী সময়ে অনেক দেশের রাজস্ব খাতের অন্যতম অবলম্বন হয়ে উঠেছে পর্যটন খাত। আর সে কারণে অনেক দেশ জনবহুল চীন ও ভারতের পর্যটক টানতে রীতিমতো যুদ্ধ করে চলেছে। সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, ভারতীয় পর্যটক তুরস্ক ও আজারবাইজানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ২০২৪ সালে আজারবাইজানে ভারতীয় পর্যটকের সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪৩ হাজার, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ১০৮ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে তুরস্কে ২০২৪ সালে ৩ লাখ ৩০ হাজার ভারতীয় পর্যটক ভ্রমণ করেছে। এই সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২১ শতাংশ বেশি।তবে ভারতীয় পর্যটকেরা গত বছর তুরস্ক এবং আজারবাইজানে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করেছিলেন।
ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব ট্যুর অপারেটরসের সভাপতি রবি গোসাইন বলেন, ‘আমাদের সদস্যরা তুরস্ক ও আজারবাইজানে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বুকিং বাতিলের কথা জানিয়েছেন। জাতীয়তাবাদী মনোভাব জোরালো এবং দুই দেশ পাকিস্তানকে সমর্থন করছে বলে ধারণা হওয়ায় ভ্রমণকারীরা পরিকল্পনা বাতিল করছেন।’
সাম্প্রতিক সময়ে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ চলাকালে তুরস্ক ও আজারবাইজানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতের পাকিস্তানে সামরিক হামলার সমালোচনা করে এক বিবৃতি দেয়। পরে ভারত সরকার নিশ্চিত করে, সীমান্তে গুলি
করে ধ্বংস করা ড্রোনগুলো ছিল তুরস্কের নির্মিত। এই তথ্যে ভারতীয় পর্যটকেরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের ভ্রমণ বাতিল করতে শুরু করে।
পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তুরস্ক ও আজারবাইজান ভ্রমণের এই পরিকল্পনা বর্জন করার প্রভাব মালদ্বীপ সংকটকেও ছাপিয়ে যেতে পারে। রাজনৈতিক কারণে দেশটি ভারতীয় পর্যটক হারিয়ে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
সূত্র: এনডিটিভি
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিস্তারের ফলে নতুন প্রজন্মের মধ্যে ঐতিহাসিক পোশাক ও পুরোনো স্টাইল আইকনের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টের কস্টিউম ইনস্টিটিউটের প্রদর্শনী ও মেট গালা অনুষ্ঠান এসব আগ্রহ আরও উসকে দিচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেফ্রিজে মাঝে মাঝে বরফ এত বেশি জমাট বাঁধে যে সেগুলো দেখতে গুহার মতো লাগে। ফলে ফ্রিজের ভেতরের জায়গা কমে যায়, খাবার ঠিকমতো সংরক্ষণ করা যায় না, মেশিনের কাজের দক্ষতা কমে যায় এবং বিদ্যুতের বিল বাড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগেনীল রং নিয়ে আমাদের আদিখ্যেতার শেষ নেই। কত যে উপমা তৈরি করা হয়েছে এই রং নিয়ে, তার হিসাব নেই। কিন্তু জানেন তো, এটি কষ্টেরও রং! শুধু মানসিক কষ্ট নয়, ত্বকবিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার ব্যবহার করা মোবাইল ফোন, কম্পিউটারসহ যেকোনো ডিভাইস থেকে বের হওয়া নীল আলো বা ব্লু লাইট ত্বকেরও কষ্টের কারণ!
১৮ ঘণ্টা আগেস্বভাবে অলস, অথচ গাছপ্রেমী; এমন মানুষদের অফিসের ডেস্কে, ড্রয়িংরুমে কিংবা বেড সাইড টেবিলে যে উদ্ভিদ শোভা পায়, তার নাম লাকি ব্যাম্বু। সহজে মাটি অথবা পানিতে বেড়ে ওঠা এই উদ্ভিদ আমাদের দেশেও ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে গত ১০ বছরে।
১৯ ঘণ্টা আগে