ফিচার ডেস্ক
বিশ্ব ঘুরে দেখার স্বপ্ন অনেকেরই থাকে। মাত্র ১৯ বছর বয়সে একাই পৃথিবীর ১১৮টি দেশ ভ্রমণের গল্প শুনলেই অবিশ্বাস্য মনে হয়। কিন্তু সেটিই বাস্তব করে দেখিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ওয়েস্টলেক ভিলেজের তরুণ অর্জুন মালাভিয়া।
তরুণদের ভ্রমণে যাওয়া উচিত। কারণ, বই আর খবরের কাগজে যা পাওয়া যায়, তা থেকে বাস্তবতা অন্য রকম। তাই নিজে অভিজ্ঞতা নিতে হলে বেরিয়ে পড়া উচিত। অর্জুন মালাভিয়া, পর্যটক
২০২৩ সালের জুনে শুরু হওয়া অর্জুনের একাকী যাত্রা তাঁকে নিয়ে গেছে যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন থেকে আফগানিস্তানের তালেবান নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে, দ্বীপরাষ্ট্র নাউরু কিংবা টুভালুতেও।
শৈশব থেকেই ভ্রমণপিপাসু
অর্জুন ছোটবেলা থেকে মা-বাবার সঙ্গে ব্যবসায়িক সফরে যেতেন। সেখান থেকে ভ্রমণের প্রতি ভালোবাসা জন্মে তাঁর। কলেজ শেষ করার পর অন্যরা যেখানে চার বছরের লেখাপড়া শেষ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যস্ত, তিনি সেখানে বেছে নিলেন ব্যাগ গুছিয়ে পথে নামার জীবন। নিজের সঞ্চয় আর পার্টটাইম কাজের টাকায় দাঁড় করালেন নিজের বিশ্বভ্রমণ প্রকল্প।
রেকর্ডভাঙা কীর্তি
মাত্র ১৭ বছর বয়সে অর্জুন পা রাখেন ১০০তম দেশে! এর মাধ্যমে ১৮ বছর বয়সে ৭০টি দেশ ভ্রমণ করা লেক্সি আলফোর্ডের রেকর্ড ভেঙে ফেলেন তিনি। অর্জুন এরপরও থেমে থাকেননি। দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান থেকে শুরু করে দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, এমনকি ওশেনিয়ার সব ছোট দ্বীপরাষ্ট্রও ভ্রমণ করেছেন তিনি!
অচেনা দেশ, অচেনা অভিজ্ঞতা
বিভিন্ন দেশে গিয়ে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা হয়েছে অর্জুনের। সবই যেন একেকটা গল্প। সেই বিচিত্র অভিজ্ঞতার মধ্যে আছে
শ্রীলঙ্কায় হাতির পাল দেখা থেকে, বলিভিয়ায় লবণ মরুভূমি কিংবা স্লোভেনিয়ায় প্রাচীন দুর্গের মতো জায়গাতেই ছিল তাঁর পদচারণ। ওশেনিয়ার ছোট ছোট দ্বীপরাষ্ট্র দেখে তিনি বেশি মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিভিন্ন গণমাধ্যমে। সেসব দ্বীপে ইন্টারনেট না থাকায় স্থানীয়দের সঙ্গে সহজভাবে মিশতে পেরেছিলেন তিনি। তবে নাউরু ও টুভালুর তরুণদের শিক্ষা আর কাজের সুযোগ না থাকায় মন খারাপ হয়েছে তাঁর।
ভয়ংকর মুহূর্ত
সব দেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সমান নয়। কোথাও যেমন আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছেন, আবার কোনো ভ্রমণপথে এসেছে নানা বিপদও।
অর্জুন বিশ্বাস করেন, বিভিন্ন দেশের মধ্যে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব থাকতে পারে। কিন্তু সাধারণ মানুষ আসলে সব দেশেই ভালো। তারা কাজ করতে চায়, পরিবার ভালো রাখতে চায়, শিক্ষা পেতে চায়, সুন্দর জীবন চায়।
এই ঘোরাঘুরির চক্করে অর্জুন লেখাপড়াটা একেবারে বাদ দেননি। এখন তিনি আমেরিকার ইউসি সান্তা বারবারা বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করছেন। তবে পড়াশোনার পাশাপাশি তাঁর স্বপ্ন, বিশ্বের মোট ১৯৫টি দেশ একা একা ভ্রমণ করা।
সূত্র: ভিএন এক্সপ্রেস
বিশ্ব ঘুরে দেখার স্বপ্ন অনেকেরই থাকে। মাত্র ১৯ বছর বয়সে একাই পৃথিবীর ১১৮টি দেশ ভ্রমণের গল্প শুনলেই অবিশ্বাস্য মনে হয়। কিন্তু সেটিই বাস্তব করে দেখিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ওয়েস্টলেক ভিলেজের তরুণ অর্জুন মালাভিয়া।
তরুণদের ভ্রমণে যাওয়া উচিত। কারণ, বই আর খবরের কাগজে যা পাওয়া যায়, তা থেকে বাস্তবতা অন্য রকম। তাই নিজে অভিজ্ঞতা নিতে হলে বেরিয়ে পড়া উচিত। অর্জুন মালাভিয়া, পর্যটক
২০২৩ সালের জুনে শুরু হওয়া অর্জুনের একাকী যাত্রা তাঁকে নিয়ে গেছে যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন থেকে আফগানিস্তানের তালেবান নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে, দ্বীপরাষ্ট্র নাউরু কিংবা টুভালুতেও।
শৈশব থেকেই ভ্রমণপিপাসু
অর্জুন ছোটবেলা থেকে মা-বাবার সঙ্গে ব্যবসায়িক সফরে যেতেন। সেখান থেকে ভ্রমণের প্রতি ভালোবাসা জন্মে তাঁর। কলেজ শেষ করার পর অন্যরা যেখানে চার বছরের লেখাপড়া শেষ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যস্ত, তিনি সেখানে বেছে নিলেন ব্যাগ গুছিয়ে পথে নামার জীবন। নিজের সঞ্চয় আর পার্টটাইম কাজের টাকায় দাঁড় করালেন নিজের বিশ্বভ্রমণ প্রকল্প।
রেকর্ডভাঙা কীর্তি
মাত্র ১৭ বছর বয়সে অর্জুন পা রাখেন ১০০তম দেশে! এর মাধ্যমে ১৮ বছর বয়সে ৭০টি দেশ ভ্রমণ করা লেক্সি আলফোর্ডের রেকর্ড ভেঙে ফেলেন তিনি। অর্জুন এরপরও থেমে থাকেননি। দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান থেকে শুরু করে দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, এমনকি ওশেনিয়ার সব ছোট দ্বীপরাষ্ট্রও ভ্রমণ করেছেন তিনি!
অচেনা দেশ, অচেনা অভিজ্ঞতা
বিভিন্ন দেশে গিয়ে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা হয়েছে অর্জুনের। সবই যেন একেকটা গল্প। সেই বিচিত্র অভিজ্ঞতার মধ্যে আছে
শ্রীলঙ্কায় হাতির পাল দেখা থেকে, বলিভিয়ায় লবণ মরুভূমি কিংবা স্লোভেনিয়ায় প্রাচীন দুর্গের মতো জায়গাতেই ছিল তাঁর পদচারণ। ওশেনিয়ার ছোট ছোট দ্বীপরাষ্ট্র দেখে তিনি বেশি মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিভিন্ন গণমাধ্যমে। সেসব দ্বীপে ইন্টারনেট না থাকায় স্থানীয়দের সঙ্গে সহজভাবে মিশতে পেরেছিলেন তিনি। তবে নাউরু ও টুভালুর তরুণদের শিক্ষা আর কাজের সুযোগ না থাকায় মন খারাপ হয়েছে তাঁর।
ভয়ংকর মুহূর্ত
সব দেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সমান নয়। কোথাও যেমন আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছেন, আবার কোনো ভ্রমণপথে এসেছে নানা বিপদও।
অর্জুন বিশ্বাস করেন, বিভিন্ন দেশের মধ্যে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব থাকতে পারে। কিন্তু সাধারণ মানুষ আসলে সব দেশেই ভালো। তারা কাজ করতে চায়, পরিবার ভালো রাখতে চায়, শিক্ষা পেতে চায়, সুন্দর জীবন চায়।
এই ঘোরাঘুরির চক্করে অর্জুন লেখাপড়াটা একেবারে বাদ দেননি। এখন তিনি আমেরিকার ইউসি সান্তা বারবারা বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করছেন। তবে পড়াশোনার পাশাপাশি তাঁর স্বপ্ন, বিশ্বের মোট ১৯৫টি দেশ একা একা ভ্রমণ করা।
সূত্র: ভিএন এক্সপ্রেস
বিশ্বের প্রাচীন বাজারগুলো যে শুধু কেনাকাটার জায়গা, তা কিন্তু নয়। এগুলো একেকটি ইতিহাসের সাক্ষী। শতাব্দী ধরে এই বাজারগুলো বাণিজ্য, সামাজিক যোগাযোগ ও সাংস্কৃতিক মিলনের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করেছে। এগুলোর প্রতিটি গলি ও দোকানে লুকিয়ে আছে মানুষের জীবন, ইতিহাসের গল্প এবং ঐতিহ্য। আজও এই বাজারগুলো স্থানীয় কারু
৫ ঘণ্টা আগেশরতে বাইরে বের হলে ত্বক তাপে পুড়ে যায়। সেই সঙ্গে গলাও তৃষ্ণায় শুকিয়ে আসে। একটু পরপর তাই পানির বোতলে চুমুক দেওয়াটা জরুরি। নয়তো ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতার সমস্যায় ভুগতে হতে পারে। এ থেকে রক্ষা পেতে পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি তো পান করবেনই, সঙ্গে পানির গুণাগুণ বাড়িয়ে শরীরে বাড়তি উপাদান যোগও করে নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগেসবুজ পাহাড়ের মাথার ওপর শরতের মেঘের খেলা দেখতে রাঙামাটির বিকল্প তেমন নেই। সবুজ বৃক্ষ, লতা, গুল্মে ভরে উঠেছে এখানকার উঁচু-নিচু সব পাহাড়। যেদিকে চোখ যায়, দেখা মিলছে সবুজের সমারোহ। কাপ্তাই হ্রদ ক্রিস্টাল রঙের পানিতে টইটম্বুর। হ্রদের মাঝে ছোট ছোট দ্বীপ।
৮ ঘণ্টা আগেখুব ঘটা করে বেশ সময় নিয়ে রূপচর্চা না হয় না-ই করলেন, কাজের ফাঁকে বাড়িতে থাকা একটি উপাদান বেছে নিয়েও কিন্তু ত্বকের যত্ন করা সম্ভব। গর্ভকালীন ও প্রসবোত্তর কিছু ত্বকের সমস্যা থেকে যায়, যেগুলো চট করে সমাধান করা সম্ভব নয়। তবে উপায় জানলে সেগুলোরও উপসর্গ কমানো যায়।
৮ ঘণ্টা আগে