আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক নিয়ে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। রাশিয়ার তেল ও সামরিক সরঞ্জাম কেনার কারণে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে, যার ফলে মোট শুল্কের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০ শতাংশ। আজ থেকে এ শুল্ক কার্যকর হয়েছে। তবে এমন উত্তেজনার মধ্যেও মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট ভারত-মার্কিন সম্পর্কের ওপর তাঁর আস্থা প্রকাশ করেছেন।
ফক্স বিজনেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্কট বেসেন্ট বলেছেন, ‘আমি মনে করি, ভারত বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র আর যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। দিনশেষে আমরা একত্রিত হব।’
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তির সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে আলোকপাত করে স্কট বেসেন্ট বলেন, ‘আমাদের মধ্যে এখনো কোনো চুক্তি হয়নি। তবে আলোচনার ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ছিল ‘‘লোকদেখানো’’। আমরা আশা করেছিলাম, মে বা জুনের মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন হবে, কিন্তু হয়নি। প্রকৃতপক্ষে ভারত এ চুক্তির ব্যাপারে খুবই সতর্ক পদ্ধতি অবলম্বন করেছে।’
বেসেন্ট বলেন, ‘১ আগস্টের পরপরই ভারতীয়রা শুল্ক নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিল, কিন্তু আমাদের এখনো কোনো চুক্তি হয়নি। আমি ভেবেছিলাম, মে বা জুনের মধ্যে একটি চুক্তি হবে। আমি ভেবেছিলাম শুরুর দিকের চুক্তিগুলোর মধ্যে একটি ভারতের সঙ্গে হবে। এটি হয়নি, উল্টো তারা আলোচনার ক্ষেত্রে আমাদের বেশ দীর্ঘ সময় ধরে রেখেছে। অন্যদিকে রুশ অপরিশোধিত তেল কেনাও চালিয়ে গেছে।’
বেসেন্ট জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে ‘ভালো বোঝাপড়া’ রয়েছে। তিনি বলেন, এটি একটি জটিল সম্পর্ক। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও প্রধানমন্ত্রী মোদির মধ্যে খুব ভালো সম্পর্ক রয়েছে। শুল্ক বাড়ানোর বিষয়টি কেবল রুশ তেল নিয়ে নয়।
দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রসঙ্গে বেসেন্ট ট্রাম্পের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড় বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে এবং যখন বাণিজ্যিক সম্পর্কে ‘বিভেদ’ দেখা দেয়, তখন ঘাটতিতে থাকা দেশ সুবিধাজনক অবস্থানে থাকে।
ভারতীয় রুপিতে বাণিজ্য করার বিষয়ে তিনি চিন্তিত কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে বেসেন্ট জানান, মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন। তিনি বলেন, ‘আমার অনেক কিছু নিয়েই চিন্তা আছে। তবে রুপি যে রিজার্ভ কারেন্সি হবে, তা নিয়ে আমার কোনো চিন্তা নেই।’
এদিকে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের চাপের মুখে অনড় থাকার প্রস্তুতি নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি শপথ নিয়ে বলেছেন, তিনি দেশের কৃষকদের স্বার্থে কখনো আপস করবেন না।
ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক নিয়ে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। রাশিয়ার তেল ও সামরিক সরঞ্জাম কেনার কারণে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে, যার ফলে মোট শুল্কের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০ শতাংশ। আজ থেকে এ শুল্ক কার্যকর হয়েছে। তবে এমন উত্তেজনার মধ্যেও মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট ভারত-মার্কিন সম্পর্কের ওপর তাঁর আস্থা প্রকাশ করেছেন।
ফক্স বিজনেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্কট বেসেন্ট বলেছেন, ‘আমি মনে করি, ভারত বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র আর যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। দিনশেষে আমরা একত্রিত হব।’
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তির সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে আলোকপাত করে স্কট বেসেন্ট বলেন, ‘আমাদের মধ্যে এখনো কোনো চুক্তি হয়নি। তবে আলোচনার ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ছিল ‘‘লোকদেখানো’’। আমরা আশা করেছিলাম, মে বা জুনের মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন হবে, কিন্তু হয়নি। প্রকৃতপক্ষে ভারত এ চুক্তির ব্যাপারে খুবই সতর্ক পদ্ধতি অবলম্বন করেছে।’
বেসেন্ট বলেন, ‘১ আগস্টের পরপরই ভারতীয়রা শুল্ক নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিল, কিন্তু আমাদের এখনো কোনো চুক্তি হয়নি। আমি ভেবেছিলাম, মে বা জুনের মধ্যে একটি চুক্তি হবে। আমি ভেবেছিলাম শুরুর দিকের চুক্তিগুলোর মধ্যে একটি ভারতের সঙ্গে হবে। এটি হয়নি, উল্টো তারা আলোচনার ক্ষেত্রে আমাদের বেশ দীর্ঘ সময় ধরে রেখেছে। অন্যদিকে রুশ অপরিশোধিত তেল কেনাও চালিয়ে গেছে।’
বেসেন্ট জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে ‘ভালো বোঝাপড়া’ রয়েছে। তিনি বলেন, এটি একটি জটিল সম্পর্ক। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও প্রধানমন্ত্রী মোদির মধ্যে খুব ভালো সম্পর্ক রয়েছে। শুল্ক বাড়ানোর বিষয়টি কেবল রুশ তেল নিয়ে নয়।
দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রসঙ্গে বেসেন্ট ট্রাম্পের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড় বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে এবং যখন বাণিজ্যিক সম্পর্কে ‘বিভেদ’ দেখা দেয়, তখন ঘাটতিতে থাকা দেশ সুবিধাজনক অবস্থানে থাকে।
ভারতীয় রুপিতে বাণিজ্য করার বিষয়ে তিনি চিন্তিত কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে বেসেন্ট জানান, মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন। তিনি বলেন, ‘আমার অনেক কিছু নিয়েই চিন্তা আছে। তবে রুপি যে রিজার্ভ কারেন্সি হবে, তা নিয়ে আমার কোনো চিন্তা নেই।’
এদিকে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের চাপের মুখে অনড় থাকার প্রস্তুতি নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি শপথ নিয়ে বলেছেন, তিনি দেশের কৃষকদের স্বার্থে কখনো আপস করবেন না।
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় পণ্য রপ্তানিতে ৫০ শতাংশ শুল্ক গতকাল বুধবার থেকে কার্যকর হয়েছে। নতুন এ শুল্ক আরোপের পর ইতিমধ্যেই গুজরাট, তামিলনাড়ু, উত্তর প্রদেশসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে বহু পোশাক কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান গ্রিন কার্ড প্রক্রিয়ায় তুলনামূলক কম আয়ের অভিবাসীরাই বেশি সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর দাবি, গড়ে একজন মার্কিন নাগরিক বছরে যেখানে ৭৫ হাজার ডলার আয় করেন, সেখানে গ্রিন কার্ডধারীর গড় আয় দাঁড়ায় ৬৬ হাজার ডলার। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘কম আয়ের মানুষ কেন এত সুযোগ পাবেন? আমরা সর্বোত্তম যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষদের বেছে
৫ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা সংবাদমাধ্যম ইসরায়েলি প্রচারণাকে বৈধতা দিচ্ছে এবং সাংবাদিক হত্যার দায় এড়াতে সাহায্য করছে—এমন অভিযোগ তুলে রয়টার্সের সঙ্গে দীর্ঘ ৮ বছরের সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন কানাডীয় ফটোসাংবাদিক ভ্যালেরি জিঙ্ক।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের সংসদ অনলাইন জুয়ার দাপট ঠেকাতে নতুন আইন পাস করেছে। গত ২১ আগস্ট দেশটির লোকসভা ও রাজ্যসভায় পাস হওয়া ‘প্রোমোশন অ্যান্ড রেগুলেশন অব অনলাইন গেমিং বিল, ২০২৫’ অনুযায়ী—টাকার দিয়ে খেলা যায় এমন সব অনলাইন গেমের ওপর পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে