শাহীন রহমান, পাবনা
মাত্র ২৭ দিনে নেপালের তিনটি ছয় হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার তিন পর্বতচূড়া জয় করেছেন আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। কোনো ধরনের শেরপার সাহায্য ছাড়াই চূড়াগুলো জয় করেছেন তিনি। তার এই অভিযানের নাম ছিল, ‘থ্রি পিক ইন এ রো’। গত ৩০ অক্টোবর সকাল মেরা পিক জয়ের মাধ্যমে অভিযানটির সফল সমাপ্তি হয়।
এই অভিযানের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল রোপ ফোর আউটডোর এডুকেশন। তাঁদের ফেসবুক পেজে আহসানুজ্জামান তৌকিরের এই তিন পর্বতচূড়া জয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
চলনবিলের কোল ঘেঁষা পাবনার চাটমোহর পৌর সদরে বেড়ে ওঠা আহসানুজ্জামান তৌকির পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তাঁর ধ্যান-জ্ঞান পর্বতারোহণ। তরুণ এই পর্বতারোহী গত তিন বছরে হিমালয়ের পাঁচটি ছয় হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার লাল-সবুজের পতাকা তুলে ধরেছেন।
ভার্চ্যুয়ালি আলাপকালে তৌকির জানান, বাংলাদেশ থেকে গত ৪ অক্টোবর নেপালের উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু করেন। কাঠমান্ডুতে দুই দিনের অভিযান প্রস্তুতি শেষে চলে যান এভারেস্ট অঞ্চলের খুমবু ভ্যালিতে। সেখানে টানা পাঁচ দিন ট্রেকিং শেষে ১১ অক্টোবর পৌঁছান ডিংবোচে গ্রামে। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমে তাঁর ৬১৬৫ মিটার উচ্চতার আইল্যান্ড পিক অভিযানের কথা থাকলেও টিম লিডার মহিউদ্দিন মাহির তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে ১২ অক্টোবর লবুচে পিক অভিযানে যান তৌকির। সিদ্ধান্ত নেন কোনো শেরপা সাপোর্ট ছাড়াই একা উঠবেন ৬ হাজার ১১৯ মিটারের লবুচে পিকে।
১২ অক্টোবর সকালে চলে যান ডিংবোচে থেকে ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার দূরের চোখুং গ্রামে। সেখান থেকে শুরু করেন ১৩ কিলোমিটার দূরের লবুচে হাই ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে যাত্রা। বিকেলে লবুচে হাই ক্যাম্প পৌঁছে কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে স্থানীয় সময় রাত ২টা ২০ মিনিটে চূড়া জয়ের জন্য যাত্রা শুরু করেন এবং সকাল ৭টা ৩৬ মিনিটে পা রাখেন লবুচে ইস্ট পর্বত চূড়ায়, তুলে ধরনের বাংলাদেশের পতাকা। প্রথম বাংলাদেশি হিসাবে কোনো শেরপা সাপোর্ট ছাড়া এই পর্বত অভিযান শেষ করেন বলে জানান তৌকির।
তৌকির জানান, এরপর তিনি দলের সঙ্গে চলে যান এভারেস্ট বেস ক্যাম্প, সেখান থেকে আবার ফিরে আসেন আইল্যান্ড পিক ভিলেজ ক্যাম্প ক্ষ্যাত চোখুংতে। প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শেষে ১৭ অক্টোবর যাত্রা শুরু করেন আইল্যান্ড পিক বেস ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে। দুপুরে সেখানে পৌঁছান। এরপর রাত একটা ০৪ মিনিটে চূড়ার উদ্দেশে রওনা দেন। ঝোড়ো হাওয়া, একটু পর পর তুষারপাতের বাধা পেরিয়ে ১৮ অক্টোবর সকাল নয়টা ৫৪ মিনিটে আইল্যান্ড পিক (৬১৬৫ মিটার) চূড়ায় লাল-সবুজের পতাকা উড়ান।
তারপর তৌকির ফিরে আসেন চোখুং এ। এরপর নামচে বাজার হয়ে নেমে আসেন লুকলা গ্রামে। সেখান থেকে শুরু হয় তার তৃতীয় অভিযানের প্রস্তুতি। খুমবু ভ্যালি ছেড়ে এবার যাত্রা শুরু করেন হিংকু উপত্যকার দিকে। টানা ৭ দিন মাকালু-বারুনসে ফরেস্ট ট্র্যাকিং শেষে ২৭ অক্টোবর হিংকু নদীর উৎপত্তিস্থল পেরিয়ে শেষ গ্রাম খারেতে পৌঁছান তৌকির। ২৯ অক্টোবর মেরা পিক হাই ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে বিকেলে পৌঁছান সেখানে। কিছুটা বিশ্রাম শেষে রাত দুইটা ৮ মিনিটে রওনা দেন চূড়া জয়ের জন্য। ৩০ অক্টোবর সকাল ৭টা ৩৬ মিনিটে তিনিসহ তার পুরো দল মেরা পিক (৬৪৬১ মিটার) জয় করেন।
এই অর্জন নিয়ে অনুভূতি জানাতে গিয়ে আহসানুজ্জামান তৌকির বলেন, ‘হিমালয়ের সবগুলো পর্বত অভিযানই কষ্টসাধ্য এবং ব্যয়বহুল। প্রচণ্ড ঠান্ডা এবং ঝুঁকিপূর্ণ ক্লাইম্বি শেষে যখন নিজ দেশের লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়েছি, তখন সব কষ্ট নিমেষেই আনন্দে রূপান্তরিত হয়ে গেছে। ধন্যবাদ দিতে চাই রোপ ফোর আউটডোর এডুকেশনকে। যাদের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া এই অভিযান সফল হতো না। বিশেষ করে রোপ ফোরের দুই প্রতিষ্ঠাতা মারুফা হক এবং মহিউদ্দিন মাহিকে, যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় সবকিছু আরও সহজ হয়েছে।’
তরুণ এই পর্বতারোহীর এবার সামনের পরিকল্পনা এভারেস্ট নিয়ে। এর জন্যও পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন বলে জানান এ তরুণ।
তৌকির এখন নেপালে অবস্থান করছেন আরও একটি প্রশিক্ষণ অভিযানের জন্য। অভিযান শেষে আগামী ১৬ নভেম্বর তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
তৌকির গত বছরের (২০২৩) অক্টোবরে খুমবু রিজিওনের ৫০৭৬ মিটার উচ্চতার নাগা অর্জুন এবং ৬১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পিক পর্বতের চূড়ায় আরোহণ করেন।
উল্লেখ্য, আহসানুজ্জামান তৌকির পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের বালুচর মহল্লার আকরাম হোসেন সাবু-সুলতানা সামিয়া পারভীন দম্পতি ছেলে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ছোট তৌকির। তিনি চাটমোহর রাজা চন্দ্রনাথ ও বাবু শম্ভুনাথ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ডিপ্লোমা এবং অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রিপল ই তে বিএসসি সম্পন্ন করেছেন।
মাত্র ২৭ দিনে নেপালের তিনটি ছয় হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার তিন পর্বতচূড়া জয় করেছেন আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। কোনো ধরনের শেরপার সাহায্য ছাড়াই চূড়াগুলো জয় করেছেন তিনি। তার এই অভিযানের নাম ছিল, ‘থ্রি পিক ইন এ রো’। গত ৩০ অক্টোবর সকাল মেরা পিক জয়ের মাধ্যমে অভিযানটির সফল সমাপ্তি হয়।
এই অভিযানের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল রোপ ফোর আউটডোর এডুকেশন। তাঁদের ফেসবুক পেজে আহসানুজ্জামান তৌকিরের এই তিন পর্বতচূড়া জয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
চলনবিলের কোল ঘেঁষা পাবনার চাটমোহর পৌর সদরে বেড়ে ওঠা আহসানুজ্জামান তৌকির পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তাঁর ধ্যান-জ্ঞান পর্বতারোহণ। তরুণ এই পর্বতারোহী গত তিন বছরে হিমালয়ের পাঁচটি ছয় হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার লাল-সবুজের পতাকা তুলে ধরেছেন।
ভার্চ্যুয়ালি আলাপকালে তৌকির জানান, বাংলাদেশ থেকে গত ৪ অক্টোবর নেপালের উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু করেন। কাঠমান্ডুতে দুই দিনের অভিযান প্রস্তুতি শেষে চলে যান এভারেস্ট অঞ্চলের খুমবু ভ্যালিতে। সেখানে টানা পাঁচ দিন ট্রেকিং শেষে ১১ অক্টোবর পৌঁছান ডিংবোচে গ্রামে। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমে তাঁর ৬১৬৫ মিটার উচ্চতার আইল্যান্ড পিক অভিযানের কথা থাকলেও টিম লিডার মহিউদ্দিন মাহির তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে ১২ অক্টোবর লবুচে পিক অভিযানে যান তৌকির। সিদ্ধান্ত নেন কোনো শেরপা সাপোর্ট ছাড়াই একা উঠবেন ৬ হাজার ১১৯ মিটারের লবুচে পিকে।
১২ অক্টোবর সকালে চলে যান ডিংবোচে থেকে ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার দূরের চোখুং গ্রামে। সেখান থেকে শুরু করেন ১৩ কিলোমিটার দূরের লবুচে হাই ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে যাত্রা। বিকেলে লবুচে হাই ক্যাম্প পৌঁছে কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে স্থানীয় সময় রাত ২টা ২০ মিনিটে চূড়া জয়ের জন্য যাত্রা শুরু করেন এবং সকাল ৭টা ৩৬ মিনিটে পা রাখেন লবুচে ইস্ট পর্বত চূড়ায়, তুলে ধরনের বাংলাদেশের পতাকা। প্রথম বাংলাদেশি হিসাবে কোনো শেরপা সাপোর্ট ছাড়া এই পর্বত অভিযান শেষ করেন বলে জানান তৌকির।
তৌকির জানান, এরপর তিনি দলের সঙ্গে চলে যান এভারেস্ট বেস ক্যাম্প, সেখান থেকে আবার ফিরে আসেন আইল্যান্ড পিক ভিলেজ ক্যাম্প ক্ষ্যাত চোখুংতে। প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শেষে ১৭ অক্টোবর যাত্রা শুরু করেন আইল্যান্ড পিক বেস ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে। দুপুরে সেখানে পৌঁছান। এরপর রাত একটা ০৪ মিনিটে চূড়ার উদ্দেশে রওনা দেন। ঝোড়ো হাওয়া, একটু পর পর তুষারপাতের বাধা পেরিয়ে ১৮ অক্টোবর সকাল নয়টা ৫৪ মিনিটে আইল্যান্ড পিক (৬১৬৫ মিটার) চূড়ায় লাল-সবুজের পতাকা উড়ান।
তারপর তৌকির ফিরে আসেন চোখুং এ। এরপর নামচে বাজার হয়ে নেমে আসেন লুকলা গ্রামে। সেখান থেকে শুরু হয় তার তৃতীয় অভিযানের প্রস্তুতি। খুমবু ভ্যালি ছেড়ে এবার যাত্রা শুরু করেন হিংকু উপত্যকার দিকে। টানা ৭ দিন মাকালু-বারুনসে ফরেস্ট ট্র্যাকিং শেষে ২৭ অক্টোবর হিংকু নদীর উৎপত্তিস্থল পেরিয়ে শেষ গ্রাম খারেতে পৌঁছান তৌকির। ২৯ অক্টোবর মেরা পিক হাই ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে বিকেলে পৌঁছান সেখানে। কিছুটা বিশ্রাম শেষে রাত দুইটা ৮ মিনিটে রওনা দেন চূড়া জয়ের জন্য। ৩০ অক্টোবর সকাল ৭টা ৩৬ মিনিটে তিনিসহ তার পুরো দল মেরা পিক (৬৪৬১ মিটার) জয় করেন।
এই অর্জন নিয়ে অনুভূতি জানাতে গিয়ে আহসানুজ্জামান তৌকির বলেন, ‘হিমালয়ের সবগুলো পর্বত অভিযানই কষ্টসাধ্য এবং ব্যয়বহুল। প্রচণ্ড ঠান্ডা এবং ঝুঁকিপূর্ণ ক্লাইম্বি শেষে যখন নিজ দেশের লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়েছি, তখন সব কষ্ট নিমেষেই আনন্দে রূপান্তরিত হয়ে গেছে। ধন্যবাদ দিতে চাই রোপ ফোর আউটডোর এডুকেশনকে। যাদের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া এই অভিযান সফল হতো না। বিশেষ করে রোপ ফোরের দুই প্রতিষ্ঠাতা মারুফা হক এবং মহিউদ্দিন মাহিকে, যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় সবকিছু আরও সহজ হয়েছে।’
তরুণ এই পর্বতারোহীর এবার সামনের পরিকল্পনা এভারেস্ট নিয়ে। এর জন্যও পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন বলে জানান এ তরুণ।
তৌকির এখন নেপালে অবস্থান করছেন আরও একটি প্রশিক্ষণ অভিযানের জন্য। অভিযান শেষে আগামী ১৬ নভেম্বর তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
তৌকির গত বছরের (২০২৩) অক্টোবরে খুমবু রিজিওনের ৫০৭৬ মিটার উচ্চতার নাগা অর্জুন এবং ৬১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পিক পর্বতের চূড়ায় আরোহণ করেন।
উল্লেখ্য, আহসানুজ্জামান তৌকির পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের বালুচর মহল্লার আকরাম হোসেন সাবু-সুলতানা সামিয়া পারভীন দম্পতি ছেলে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ছোট তৌকির। তিনি চাটমোহর রাজা চন্দ্রনাথ ও বাবু শম্ভুনাথ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ডিপ্লোমা এবং অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রিপল ই তে বিএসসি সম্পন্ন করেছেন।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৪ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৫ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৬ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৬ ঘণ্টা আগে