ফিচার ডেস্ক
বিশ্বের অন্যতম ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে তৈরি হওয়ার জন্য সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এ প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে নতুন পরিকল্পনা। কিছুদিন ধরে ভিসা নীতিতে বেশ জোর দিচ্ছে দেশটি। পর্যটক বাড়াতে ভারত ও চীনের সঙ্গে এরই মধ্যে চুক্তি করেছে তারা। এবার কর্তৃপক্ষ বিশেষ নজর দিয়েছে সৌদিয়া এয়ারলাইনসের গন্তব্য বাড়াতে। বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকেরা সরাসরি সৌদি আরবে প্রবেশ করতে পারেন। সম্প্রতি সৌদিয়া এয়ারলাইনস ১১টি নতুন গন্তব্যে সৌদি আরব থেকে সরাসরি বিমান পরিষেবা যোগ করার ঘোষণা দিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা, ইন্দোনেশিয়ার বালি, মিসরের এল-আলামেইন, ইতালির ভেনিস, সাইপ্রাসের লারনাকা, গ্রিসের অ্যাথেন্স ও হেরাকলিওন, ফ্রান্সের নিস, স্পেনের মালাগা, তুরস্কের আনাতোলিয়া ও ওমানের সালালাহ।
গত বছর সৌদিয়া এয়ারলাইনসের আন্তর্জাতিক যাত্রীর সংখ্যা ১৬ শতাংশ বাড়ে। এরপর ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে সরাসরি সৌদি আরবে যাত্রীদের নিয়ে আসার এমন উদ্যোগের ঘোষণা দেওয়া হলো। এই ঘোষণা এয়ারলাইনসটির বৈশ্বিক অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে।
সৌদি আরব থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সরাসরি বিমান যোগাযোগ দেশটির জাতীয় পর্যটন পরিকল্পনার অংশ। এর লক্ষ্য হলো, ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ মিলিয়ন পর্যটক আকর্ষণ এবং ১ দশমিক ৬ মিলিয়ন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। তা ছাড়া পরিকল্পনার আরেকটি উদ্দেশ্য হলো দেশের মোট অভ্যন্তরীণ আয়ের মধ্যে পর্যটনের অবদান বাড়ানো।
সৌদিয়া গ্রুপের মহাপরিচালক ইব্রাহিম আল-ওমর বলেন, ‘গত বছরের সাফল্যের পর আমরা চলতি বছরের জন্য একটি নতুন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছি, যার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সাফল্য বজায় রাখা যায়।’
ইব্রাহিম আল-ওমর আরও বলেন, ‘আমাদের গন্তব্যের নির্বাচন সম্পূর্ণ বিশ্লেষণমূলক সমীক্ষা এবং অতিথিদের পছন্দের ভিত্তিতে করা হয়েছে। সর্বোপরি আমরা আন্তর্জাতিক অতিথিদের জন্য চমৎকার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
গ্লোবাল নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে সৌদিয়া এয়ারলাইনস ২০২১ সালের পর ৬০টির বেশি নতুন সরাসরি রুট যুক্ত করেছে, যা তাদের অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রাখছে। সৌদিয়া কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, এই সম্প্রসারণে ১৪৭টি বোয়িং ও এয়ারবাস যোগ করা হয়েছে। আগামী বছরগুলোতে আরও ১১৮টি নতুন বিমান সংযুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
সৌদি আরবের লক্ষ্য, এখন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ করা; যাতে তাদের ভিশন ২০৩০-এর পরিকল্পনা আরও সমৃদ্ধ হয়।
সূত্র: আরব নিউজ
বিশ্বের অন্যতম ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে তৈরি হওয়ার জন্য সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এ প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে নতুন পরিকল্পনা। কিছুদিন ধরে ভিসা নীতিতে বেশ জোর দিচ্ছে দেশটি। পর্যটক বাড়াতে ভারত ও চীনের সঙ্গে এরই মধ্যে চুক্তি করেছে তারা। এবার কর্তৃপক্ষ বিশেষ নজর দিয়েছে সৌদিয়া এয়ারলাইনসের গন্তব্য বাড়াতে। বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকেরা সরাসরি সৌদি আরবে প্রবেশ করতে পারেন। সম্প্রতি সৌদিয়া এয়ারলাইনস ১১টি নতুন গন্তব্যে সৌদি আরব থেকে সরাসরি বিমান পরিষেবা যোগ করার ঘোষণা দিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা, ইন্দোনেশিয়ার বালি, মিসরের এল-আলামেইন, ইতালির ভেনিস, সাইপ্রাসের লারনাকা, গ্রিসের অ্যাথেন্স ও হেরাকলিওন, ফ্রান্সের নিস, স্পেনের মালাগা, তুরস্কের আনাতোলিয়া ও ওমানের সালালাহ।
গত বছর সৌদিয়া এয়ারলাইনসের আন্তর্জাতিক যাত্রীর সংখ্যা ১৬ শতাংশ বাড়ে। এরপর ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে সরাসরি সৌদি আরবে যাত্রীদের নিয়ে আসার এমন উদ্যোগের ঘোষণা দেওয়া হলো। এই ঘোষণা এয়ারলাইনসটির বৈশ্বিক অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে।
সৌদি আরব থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সরাসরি বিমান যোগাযোগ দেশটির জাতীয় পর্যটন পরিকল্পনার অংশ। এর লক্ষ্য হলো, ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ মিলিয়ন পর্যটক আকর্ষণ এবং ১ দশমিক ৬ মিলিয়ন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। তা ছাড়া পরিকল্পনার আরেকটি উদ্দেশ্য হলো দেশের মোট অভ্যন্তরীণ আয়ের মধ্যে পর্যটনের অবদান বাড়ানো।
সৌদিয়া গ্রুপের মহাপরিচালক ইব্রাহিম আল-ওমর বলেন, ‘গত বছরের সাফল্যের পর আমরা চলতি বছরের জন্য একটি নতুন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছি, যার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সাফল্য বজায় রাখা যায়।’
ইব্রাহিম আল-ওমর আরও বলেন, ‘আমাদের গন্তব্যের নির্বাচন সম্পূর্ণ বিশ্লেষণমূলক সমীক্ষা এবং অতিথিদের পছন্দের ভিত্তিতে করা হয়েছে। সর্বোপরি আমরা আন্তর্জাতিক অতিথিদের জন্য চমৎকার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
গ্লোবাল নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে সৌদিয়া এয়ারলাইনস ২০২১ সালের পর ৬০টির বেশি নতুন সরাসরি রুট যুক্ত করেছে, যা তাদের অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রাখছে। সৌদিয়া কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, এই সম্প্রসারণে ১৪৭টি বোয়িং ও এয়ারবাস যোগ করা হয়েছে। আগামী বছরগুলোতে আরও ১১৮টি নতুন বিমান সংযুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
সৌদি আরবের লক্ষ্য, এখন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ করা; যাতে তাদের ভিশন ২০৩০-এর পরিকল্পনা আরও সমৃদ্ধ হয়।
সূত্র: আরব নিউজ
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
২ দিন আগে