নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৃথিবীতে বিমানে যাত্রী চলাচল শুরুর ইতিহাস মাত্র ১১৪ বছরের। প্রথম এয়ারলাইনস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০৯ সালের ১৬ নভেম্বর, জার্মানিতে। সেটির নাম ছিল ডিইএলএজি। এর মাত্র ১০ বছর পর দ্বিতীয়টি। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৯ সালে, নেদারল্যান্ডসে। এরপরের ইতিহাস ধারাবাহিক। ধারণা করা হয়, পৃথিবীতে এখন সাড়ে পাঁচ হাজার এয়ারলাইনস তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
১. ডিইএলএজি, জার্মানি
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক এয়ারলাইনস। জার্মান শব্দে এর যে নাম, তার ইংরেজি করলে দাঁড়ায় জার্মান এয়ারশিপ ট্রাভেল করপোরেশন। ১৯০৯ সালের ১৬ নভেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে ছিল হেডকোয়ার্টার্স। ১৯৩৫ সালে এর কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
২. কেএলএম, নেদারল্যান্ডস
এর পুরো নাম কেএলএম রয়্যাল ডাচ এয়ারলাইনস। পৃথিবীর দ্বিতীয় এই এয়ারলাইনস ১৯১৯ সালের ৭ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয়। আর যাত্রী পরিবহন শুরু করে ১৯২০ সাল থেকে। এটি নেদারল্যান্ডসের জাতীয় পতাকাবাহী এয়ারলাইনস। এর হেডকোয়ার্টার্স আমস্টেলভিন শহরে।
৩. আভিয়ানকা, কলম্বিয়া
আভিয়ানকা কলম্বিয়ার সবচেয়ে বড় ও বাজেট এয়ারলাইনস। ১০টি লাতিন আমেরিকান এয়ারলাইনস গ্রুপের একটি ফ্ল্যাগশিপ আভিয়ানকা। এরা কোড শেয়ারিং সিস্টেম ব্যবহার করে একটি এয়ারলাইনস হিসেবেই কাজ করে। এটি কলম্বিয়ার বৃহত্তম এবং লাতিন আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম এয়ারলাইনস। তারা ২০১৯ সালে ১০০ বছর পূর্ণ করেছে।
৪. কান্টাস, অস্ট্রেলিয়া
কান্টাস ১৯২০ সালের নভেম্বরে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্বের তৃতীয় প্রাচীনতম এই এয়ারলাইনস এখনো চালু রয়েছে। এটি ১৯৩৫ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক যাত্রীবাহী ফ্লাইট শুরু করে। ওয়ান ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইনস জোটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য কান্টাস।
৫. চেক এয়ারলাইনস, চেক প্রজাতন্ত্র
১৯২৩ সালের ৬ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয় চেক এয়ারলাইনস। এটি বিশ্বের পঞ্চম প্রাচীনতম বিমান সংস্থা। চেক এয়ারলাইনস ১৯৩০ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছিল। এর প্রধান কার্যালয় দেশটির রাজধানী প্রাগের ভোকোভিসে। এটি চেক প্রজাতন্ত্রের পতাকাবাহী এয়ারলাইনস।
পৃথিবীতে বিমানে যাত্রী চলাচল শুরুর ইতিহাস মাত্র ১১৪ বছরের। প্রথম এয়ারলাইনস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০৯ সালের ১৬ নভেম্বর, জার্মানিতে। সেটির নাম ছিল ডিইএলএজি। এর মাত্র ১০ বছর পর দ্বিতীয়টি। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৯ সালে, নেদারল্যান্ডসে। এরপরের ইতিহাস ধারাবাহিক। ধারণা করা হয়, পৃথিবীতে এখন সাড়ে পাঁচ হাজার এয়ারলাইনস তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
১. ডিইএলএজি, জার্মানি
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক এয়ারলাইনস। জার্মান শব্দে এর যে নাম, তার ইংরেজি করলে দাঁড়ায় জার্মান এয়ারশিপ ট্রাভেল করপোরেশন। ১৯০৯ সালের ১৬ নভেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে ছিল হেডকোয়ার্টার্স। ১৯৩৫ সালে এর কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
২. কেএলএম, নেদারল্যান্ডস
এর পুরো নাম কেএলএম রয়্যাল ডাচ এয়ারলাইনস। পৃথিবীর দ্বিতীয় এই এয়ারলাইনস ১৯১৯ সালের ৭ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয়। আর যাত্রী পরিবহন শুরু করে ১৯২০ সাল থেকে। এটি নেদারল্যান্ডসের জাতীয় পতাকাবাহী এয়ারলাইনস। এর হেডকোয়ার্টার্স আমস্টেলভিন শহরে।
৩. আভিয়ানকা, কলম্বিয়া
আভিয়ানকা কলম্বিয়ার সবচেয়ে বড় ও বাজেট এয়ারলাইনস। ১০টি লাতিন আমেরিকান এয়ারলাইনস গ্রুপের একটি ফ্ল্যাগশিপ আভিয়ানকা। এরা কোড শেয়ারিং সিস্টেম ব্যবহার করে একটি এয়ারলাইনস হিসেবেই কাজ করে। এটি কলম্বিয়ার বৃহত্তম এবং লাতিন আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম এয়ারলাইনস। তারা ২০১৯ সালে ১০০ বছর পূর্ণ করেছে।
৪. কান্টাস, অস্ট্রেলিয়া
কান্টাস ১৯২০ সালের নভেম্বরে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্বের তৃতীয় প্রাচীনতম এই এয়ারলাইনস এখনো চালু রয়েছে। এটি ১৯৩৫ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক যাত্রীবাহী ফ্লাইট শুরু করে। ওয়ান ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইনস জোটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য কান্টাস।
৫. চেক এয়ারলাইনস, চেক প্রজাতন্ত্র
১৯২৩ সালের ৬ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয় চেক এয়ারলাইনস। এটি বিশ্বের পঞ্চম প্রাচীনতম বিমান সংস্থা। চেক এয়ারলাইনস ১৯৩০ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছিল। এর প্রধান কার্যালয় দেশটির রাজধানী প্রাগের ভোকোভিসে। এটি চেক প্রজাতন্ত্রের পতাকাবাহী এয়ারলাইনস।
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
৩৪ মিনিট আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
৪০ মিনিট আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
১ ঘণ্টা আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
১ ঘণ্টা আগে