ফিচার ডেস্ক
দিন দিন পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে সৌদি আরব। পর্যটন নিয়ে দেশটির বিভিন্ন পরিকল্পনার বাস্তবায়নও শুরু হয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সংস্কৃতি ও আধুনিক অবকাঠামোর কারণে দেশটি ওয়েলনেস ট্রাভেলের বড় সম্ভাবনা জাগিয়েছে। জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অর্গানাইজেশনের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘কোভিড-১৯ মহামারির পর স্বাস্থ্য ও সুস্থতাকেন্দ্রিক পর্যটনের চাহিদা বেড়েছে।’
রিয়াদে অনুষ্ঠিত ওয়েলনেস ট্রাভেল কর্মশালায় এই খাতের অর্থনৈতিক এবং টেকসই উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় জাতিসংঘের মার্কেট ইন্টেলিজেন্স বিভাগের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিশেল জুলিয়ান বলেন, ‘পর্যটকেরা ভ্রমণে গিয়ে স্থানীয় সংস্কৃতির অভিজ্ঞতা নিতে বেশি আগ্রহী। এখন অনেক পর্যটক ভ্রমণের সঙ্গে স্বাস্থ্যের বিষয়কেও গুরুত্ব দিচ্ছে। তাদের জন্য সৌদি আরব হয়ে উঠতে পারে গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্য।’
বিশ্ব পর্যটন ব্যারোমিটারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী পর্যটকের সংখ্যা ছিল প্রায় ১ হাজার ৫০০ কোটি। পর্যটকদের এই সংখ্যা বাড়ার পেছনে অন্যতম অবদান রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের।
জুলিয়ান সৌদি আরবে রিয়েল এস্টেট ও হসপিটালিটি প্রকল্পে বিনিয়োগকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তিনি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও পরিবেশগত, সামাজিক এবং শাসন নীতিমালা উন্নয়ন বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
জাতিসংঘের মধ্যপ্রাচ্য অফিসের পরিচালক সামের আল-খারাশি বলেন, এই অঞ্চলের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সম্পদ ওয়েলনেস ট্রাভেলের নেতৃত্ব দিতে সাহায্য করবে। নিজেদের প্রয়োজন সুবিধাজনক নিয়ম তৈরি করা। সৌদি আরবের আলাউলা, রেড সি, নিওম এবং আসিরের মতো প্রজেক্টগুলো দেশের এই খাতকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে।
সামের আল-খারাশি আরও বলেন, সৌদি আরবে ভ্রমণের পাশাপাশি পর্যটকেরা স্থানীয় খাবার খেতে পারবেন। এর সঙ্গে ঘুরে দেখতে পারবেন কৃষিসংক্রান্ত জায়গাগুলোও। ভ্রমণে এসে শুধু হোটেল বা রিসোর্টে না থেকে দেশের জীবনধারা, সংস্কৃতি ও প্রকৃতির সঙ্গে সরাসরি পরিচিত হওয়ার দারুণ পরিবেশ পাবেন পর্যটকেরা। মরুভূমিতে পর্যটকদের জন্য রয়েছে ধ্যান, যোগব্যায়াম কিংবা হাইকিং করার সুযোগ। সমুদ্রসৈকতের পাশে স্পা নেওয়ার সুবিধা রয়েছে।
সৌদি আরব এরই মধ্যে পর্যটন খাতের উন্নয়নের জন্য ভিশন ২০৩০ ঘোষণা দিয়েছে।
এই সময়ের মধ্যে দেশটিকে বিশ্বের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র বানাতে চায় সরকার। সে জন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ১৫ কোটি পর্যটক দেশটি ভ্রমণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সৌদি আরবের প্রতিটি কোনা এখন নতুন রূপে সাজছে। পাহাড় কেটে তৈরি হচ্ছে রিসোর্ট, মরুভূমি কিংবা সমুদ্রকে কেন্দ্র করেও পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন আয়োজন করা হয়েছে। এসব উদ্যোগের কারণে শিগগির সৌদি আরবের পর্যটন দেশটির অন্যতম অর্থনৈতিক খাতে পরিণত হবে।
সূত্র: আরব নিউজ
দিন দিন পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে সৌদি আরব। পর্যটন নিয়ে দেশটির বিভিন্ন পরিকল্পনার বাস্তবায়নও শুরু হয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সংস্কৃতি ও আধুনিক অবকাঠামোর কারণে দেশটি ওয়েলনেস ট্রাভেলের বড় সম্ভাবনা জাগিয়েছে। জাতিসংঘের পর্যটন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অর্গানাইজেশনের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘কোভিড-১৯ মহামারির পর স্বাস্থ্য ও সুস্থতাকেন্দ্রিক পর্যটনের চাহিদা বেড়েছে।’
রিয়াদে অনুষ্ঠিত ওয়েলনেস ট্রাভেল কর্মশালায় এই খাতের অর্থনৈতিক এবং টেকসই উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় জাতিসংঘের মার্কেট ইন্টেলিজেন্স বিভাগের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিশেল জুলিয়ান বলেন, ‘পর্যটকেরা ভ্রমণে গিয়ে স্থানীয় সংস্কৃতির অভিজ্ঞতা নিতে বেশি আগ্রহী। এখন অনেক পর্যটক ভ্রমণের সঙ্গে স্বাস্থ্যের বিষয়কেও গুরুত্ব দিচ্ছে। তাদের জন্য সৌদি আরব হয়ে উঠতে পারে গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্য।’
বিশ্ব পর্যটন ব্যারোমিটারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী পর্যটকের সংখ্যা ছিল প্রায় ১ হাজার ৫০০ কোটি। পর্যটকদের এই সংখ্যা বাড়ার পেছনে অন্যতম অবদান রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের।
জুলিয়ান সৌদি আরবে রিয়েল এস্টেট ও হসপিটালিটি প্রকল্পে বিনিয়োগকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তিনি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও পরিবেশগত, সামাজিক এবং শাসন নীতিমালা উন্নয়ন বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
জাতিসংঘের মধ্যপ্রাচ্য অফিসের পরিচালক সামের আল-খারাশি বলেন, এই অঞ্চলের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সম্পদ ওয়েলনেস ট্রাভেলের নেতৃত্ব দিতে সাহায্য করবে। নিজেদের প্রয়োজন সুবিধাজনক নিয়ম তৈরি করা। সৌদি আরবের আলাউলা, রেড সি, নিওম এবং আসিরের মতো প্রজেক্টগুলো দেশের এই খাতকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে।
সামের আল-খারাশি আরও বলেন, সৌদি আরবে ভ্রমণের পাশাপাশি পর্যটকেরা স্থানীয় খাবার খেতে পারবেন। এর সঙ্গে ঘুরে দেখতে পারবেন কৃষিসংক্রান্ত জায়গাগুলোও। ভ্রমণে এসে শুধু হোটেল বা রিসোর্টে না থেকে দেশের জীবনধারা, সংস্কৃতি ও প্রকৃতির সঙ্গে সরাসরি পরিচিত হওয়ার দারুণ পরিবেশ পাবেন পর্যটকেরা। মরুভূমিতে পর্যটকদের জন্য রয়েছে ধ্যান, যোগব্যায়াম কিংবা হাইকিং করার সুযোগ। সমুদ্রসৈকতের পাশে স্পা নেওয়ার সুবিধা রয়েছে।
সৌদি আরব এরই মধ্যে পর্যটন খাতের উন্নয়নের জন্য ভিশন ২০৩০ ঘোষণা দিয়েছে।
এই সময়ের মধ্যে দেশটিকে বিশ্বের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র বানাতে চায় সরকার। সে জন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ১৫ কোটি পর্যটক দেশটি ভ্রমণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সৌদি আরবের প্রতিটি কোনা এখন নতুন রূপে সাজছে। পাহাড় কেটে তৈরি হচ্ছে রিসোর্ট, মরুভূমি কিংবা সমুদ্রকে কেন্দ্র করেও পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন আয়োজন করা হয়েছে। এসব উদ্যোগের কারণে শিগগির সৌদি আরবের পর্যটন দেশটির অন্যতম অর্থনৈতিক খাতে পরিণত হবে।
সূত্র: আরব নিউজ
বিশ্বব্যাপী পর্যটন খাত ঘিরে চলছে নতুন প্রতিযোগিতা। করোনার ক্ষতির ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে এবং বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উৎস বাড়াতে অনেক দেশ চলতি বছর তাদের ভিসা নীতি সহজ করেছে। কেউ নিজেদের ভিসামুক্ত তালিকায় যুক্ত করেছে নতুন নতুন দেশ, কেউ আবার ভিসা ফি মওকুফ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেধীরে ধীরে শেষের দিকে এগিয়ে চলেছে শরৎ। কাশফুলের যৌবনেও পড়ছে ভাটা। তারপরেও শরৎ মানেই নীল আকাশের বুকে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘের নিচে খানিক ধূসর কাশফুলের জন্য মন উড়ু উড়ু করবেই। সেই উড়ু উড়ু ভাব কাটাতে এক পড়ন্ত দুপুরে মোটরসাইকেলে সওয়ার হয়ে ছুটে চললাম ধামরাই উপজেলার কাইজ্জার চর—ঢাকার একেবারে পাশে।
৩ ঘণ্টা আগেশিশুদের সঙ্গে নিয়ে ভ্রমণে বের হওয়া অনেক প্রস্তুতির বিষয়। তবে প্রস্তুতি নিয়ে যদি একবার বেরিয়ে পড়তে পারেন, তাহলে পরিবারের জন্য ভ্রমণের দারুণ আনন্দের মুহূর্ত উপহার দেওয়া যাবে।
৫ ঘণ্টা আগেভোজনরসিকদের কাছে খুবই জনপ্রিয় বুফে রেস্টুরেন্টে খাওয়া। খেতে গিয়ে কত বিল হলো, সেটি চিন্তা করতে হয় না। তাই পেট পুরে খাওয়ার ইচ্ছা থাকলে বুফে দারুণ সমাধান। খাওয়ার পদ অনেক দেখে অনেকে আবার দিশাহীন হয়ে পড়েন।...
১৬ ঘণ্টা আগে